রাশিয়ার নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও কিছু ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশে ভ্রমণ করতে নিষেধ করেছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ বুধবার রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা একটি সংবাদ সম্মেলনে এই কথা বলেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জাখারোভা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের সাম্প্রতিক উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যক্তিগত বা সরকারি ভ্রমণে গুরুতর ঝুঁকি আছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা, আপনাদের অনুরোধ করছি এই ছুটির মৌসুমে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের কিছু দেশে ভ্রমণ করা থেকে বিরত থাকবেন।’
রাশিয়া এবং মার্কিন কূটনীতিকেরা বলছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে দুই দেশের বর্তমান সম্পর্ক ১৯৬২ সালের স্নায়ু যুদ্ধের চেয়েও খারাপ পর্যায়ে চলে গেছে।
এদিকে ইউক্রেনকে চলমান যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ও তার পশ্চিমা মিত্ররা শত শত কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা দিয়েছে এবং প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তারা রুশ বাহিনীকে পরাজিত করবে।
ইউক্রেন যুদ্ধে বিষয়ে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছিলেন, ‘একগুঁয়ে পশ্চিমা নেতৃত্বাধীন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়ার পোস্ট-সোভিয়েত স্বার্থকে উপেক্ষা করেছে। তারা ২০১৪ সাল থেকে ইউক্রেনকে নিজের প্রভাবশালী অঞ্চলে টানতে চেয়েছে এবং ইউক্রেনের মাধ্যমে রাশিয়াকে দুর্বল করার লক্ষ্যে একটি প্রক্সি যুদ্ধ বাাঁধিয়েছে।’
সম্প্রতি ইউক্রেনের জন্য প্রায় ১০০ কোটি ডলারের একটি সামরিক সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে বাইডেন প্রশাসন। ধারণা করা হচ্ছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প দায়িত্ব গ্রহণের আগে যত দ্রুত সম্ভব এই সহায়তা পাঠানোর চেষ্টা করছেন বাইডেন।
তবে ট্রাম্পের কিছু বক্তব্য ইউক্রেনের জন্য উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। কারণ নির্বাচনে জয়ী হয়ে ট্রাম্প প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, যুদ্ধ শেষ করবেন। তাই ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা না থাকলে রাশিয়ার আক্রমণের বিরুদ্ধে ইউক্রেন টিকে থাকতে পারবে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
রাশিয়ার নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও কিছু ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশে ভ্রমণ করতে নিষেধ করেছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ বুধবার রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা একটি সংবাদ সম্মেলনে এই কথা বলেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জাখারোভা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের সাম্প্রতিক উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যক্তিগত বা সরকারি ভ্রমণে গুরুতর ঝুঁকি আছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা, আপনাদের অনুরোধ করছি এই ছুটির মৌসুমে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের কিছু দেশে ভ্রমণ করা থেকে বিরত থাকবেন।’
রাশিয়া এবং মার্কিন কূটনীতিকেরা বলছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে দুই দেশের বর্তমান সম্পর্ক ১৯৬২ সালের স্নায়ু যুদ্ধের চেয়েও খারাপ পর্যায়ে চলে গেছে।
এদিকে ইউক্রেনকে চলমান যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ও তার পশ্চিমা মিত্ররা শত শত কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা দিয়েছে এবং প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তারা রুশ বাহিনীকে পরাজিত করবে।
ইউক্রেন যুদ্ধে বিষয়ে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছিলেন, ‘একগুঁয়ে পশ্চিমা নেতৃত্বাধীন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়ার পোস্ট-সোভিয়েত স্বার্থকে উপেক্ষা করেছে। তারা ২০১৪ সাল থেকে ইউক্রেনকে নিজের প্রভাবশালী অঞ্চলে টানতে চেয়েছে এবং ইউক্রেনের মাধ্যমে রাশিয়াকে দুর্বল করার লক্ষ্যে একটি প্রক্সি যুদ্ধ বাাঁধিয়েছে।’
সম্প্রতি ইউক্রেনের জন্য প্রায় ১০০ কোটি ডলারের একটি সামরিক সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে বাইডেন প্রশাসন। ধারণা করা হচ্ছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প দায়িত্ব গ্রহণের আগে যত দ্রুত সম্ভব এই সহায়তা পাঠানোর চেষ্টা করছেন বাইডেন।
তবে ট্রাম্পের কিছু বক্তব্য ইউক্রেনের জন্য উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। কারণ নির্বাচনে জয়ী হয়ে ট্রাম্প প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, যুদ্ধ শেষ করবেন। তাই ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা না থাকলে রাশিয়ার আক্রমণের বিরুদ্ধে ইউক্রেন টিকে থাকতে পারবে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
ফিলিস্তিনে যুদ্ধবিধ্বস্ত ছিটমহল গাজায় ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলের চলমান হামলায় প্রায় ৬২ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, অঞ্চলটিতে অন্তত ৬১ হাজার ৮২৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
৩ মিনিট আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে ইউক্রেন যুদ্ধের সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর দাবি, যুদ্ধ শেষ হবে ইউক্রেনের ভূখণ্ড অদলবদল আর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তার মাধ্যমে।
২২ মিনিট আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ওপরই এখন যুদ্ধবিরতি আলোচনার দায়িত্ব বর্তেছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুক্রবার রাতে তিনি জানান, শিগগিরই জেলেনস্কি ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে বৈঠক আয়োজন করা হবে।
৩১ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি চান, ভবিষ্যতে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তি নিয়ে আলোচনার জন্য তাঁদের সম্ভাব্য বৈঠকে তিনি উপস্থিত থাকুন।
৪১ মিনিট আগে