যদি যুদ্ধ থামে, তবে গাজার বিধ্বস্ত ঘরবাড়ি, স্কুল ও হাসপাতালগুলো আবারও নতুন করে গড়ে তোলায় সহযোগিতা করবে তুরস্ক। আজ রোববার এই ঘোষণা দিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান।
এ বিষয়ে আমিরাতভিত্তিক দ্য ন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে জার্মানি সফর করছেন এরদোয়ান। সেখানেই জার্মান নেতাদের সঙ্গে এক আলোচনায় গাজাকে নতুন করে গড়ে তোলার ঘোষণাটি দেন তিনি। এরদোয়ান বলেন, ‘যদি একটি যুদ্ধবিরতি হয়, তবে ইসরায়েলের ধ্বংসযজ্ঞ কাটিয়ে উঠতে যা যা করা দরকার আমরা করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘গাজার ধ্বংস হয়ে যাওয়া অবকাঠামোসহ স্কুল, হাসপাতাল এবং পানি ও শক্তি সম্পদের ব্যবস্থাগুলো পুনরায় নির্মাণে আমরা সহযোগিতা করব।’
এর আগে গত সপ্তাহে ইসরায়েলে পারমাণবিক অস্ত্র আছে কি না, তা প্রকাশ করার জন্য দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন এরদোয়ান। সর্বশেষ আজও জার্মানিতে একই ইস্যু নিয়ে তিনি কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘তুরস্ক আহ্বান জানাচ্ছে, খুব দেরি হওয়ার আগে ইসরায়েলের পারমাণবিক অস্ত্রগুলো সন্দেহাতীতভাবে পরীক্ষা করা উচিত। আমরা বিষয়টির খোঁজ রাখব।’
এরদোয়ান জানিয়েছেন, হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলি জিম্মিদের পরিবার তাঁকে একটি চিঠি পাঠিয়েছে। এই চিঠিতে জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিত করতে তাঁর হস্তক্ষেপ কামনা করেছে পরিবারগুলো। এ অবস্থায় তুরস্কের গোয়েন্দা সংস্থাকে বিষয়টি দেখার জন্য তিনি নির্দেশ দিয়েছেন।
বর্তমান পরিস্থিতিতে জার্মানি কেন ইসরায়েলকে সমর্থন করছে, সেই বিষয়েও মন্তব্য করেন এরদোয়ান। তিনি দাবি করেন, হলোকাস্টের সময় বিপুলসংখ্যক ইহুদি প্রাণ হারিয়েছিল—সেই অপরাধবোধ থেকে ইসরায়েলকে সমর্থন দিয়ে আসছে ইউরোপের শক্তিমান দেশটি। তবে বর্তমান পরিস্থিতির মধ্যে জার্মান নেতাদের নিরপেক্ষ অবস্থান নিশ্চিত করার আহ্বান জানান তিনি।
এরদোয়ানের এসব বক্তব্যের সরাসরি কোনো প্রতিক্রিয়া জানাননি জার্মান চ্যান্সেলর স্কোলজ। তবে ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকারের বিষয়ে জার্মানির প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে তিনি বলেছেন, ‘ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার আছে। একই সঙ্গে সব জীবনই সমান মূল্যবান এবং গাজার দুর্ভোগ আমাদের ব্যথিত করে।’
জার্মানির কাছ থেকে তুরস্ক ৪০টি ইউরোফাইটার যুদ্ধবিমান কিনতে চায়। তবে স্কোলজ এসব যুদ্ধবিমান বিক্রির অনুমোদন দেবেন কি না, সেই প্রশ্নটি এড়িয়ে গেছেন। তবে এরদোয়ান জানিয়েছেন, স্কোলজ রাজি না হলে যুদ্ধবিমান কেনার জন্য তাঁর দেশ অন্য দেশের শরণাপন্ন হবে।
যদি যুদ্ধ থামে, তবে গাজার বিধ্বস্ত ঘরবাড়ি, স্কুল ও হাসপাতালগুলো আবারও নতুন করে গড়ে তোলায় সহযোগিতা করবে তুরস্ক। আজ রোববার এই ঘোষণা দিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান।
এ বিষয়ে আমিরাতভিত্তিক দ্য ন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে জার্মানি সফর করছেন এরদোয়ান। সেখানেই জার্মান নেতাদের সঙ্গে এক আলোচনায় গাজাকে নতুন করে গড়ে তোলার ঘোষণাটি দেন তিনি। এরদোয়ান বলেন, ‘যদি একটি যুদ্ধবিরতি হয়, তবে ইসরায়েলের ধ্বংসযজ্ঞ কাটিয়ে উঠতে যা যা করা দরকার আমরা করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘গাজার ধ্বংস হয়ে যাওয়া অবকাঠামোসহ স্কুল, হাসপাতাল এবং পানি ও শক্তি সম্পদের ব্যবস্থাগুলো পুনরায় নির্মাণে আমরা সহযোগিতা করব।’
এর আগে গত সপ্তাহে ইসরায়েলে পারমাণবিক অস্ত্র আছে কি না, তা প্রকাশ করার জন্য দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন এরদোয়ান। সর্বশেষ আজও জার্মানিতে একই ইস্যু নিয়ে তিনি কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘তুরস্ক আহ্বান জানাচ্ছে, খুব দেরি হওয়ার আগে ইসরায়েলের পারমাণবিক অস্ত্রগুলো সন্দেহাতীতভাবে পরীক্ষা করা উচিত। আমরা বিষয়টির খোঁজ রাখব।’
এরদোয়ান জানিয়েছেন, হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলি জিম্মিদের পরিবার তাঁকে একটি চিঠি পাঠিয়েছে। এই চিঠিতে জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিত করতে তাঁর হস্তক্ষেপ কামনা করেছে পরিবারগুলো। এ অবস্থায় তুরস্কের গোয়েন্দা সংস্থাকে বিষয়টি দেখার জন্য তিনি নির্দেশ দিয়েছেন।
বর্তমান পরিস্থিতিতে জার্মানি কেন ইসরায়েলকে সমর্থন করছে, সেই বিষয়েও মন্তব্য করেন এরদোয়ান। তিনি দাবি করেন, হলোকাস্টের সময় বিপুলসংখ্যক ইহুদি প্রাণ হারিয়েছিল—সেই অপরাধবোধ থেকে ইসরায়েলকে সমর্থন দিয়ে আসছে ইউরোপের শক্তিমান দেশটি। তবে বর্তমান পরিস্থিতির মধ্যে জার্মান নেতাদের নিরপেক্ষ অবস্থান নিশ্চিত করার আহ্বান জানান তিনি।
এরদোয়ানের এসব বক্তব্যের সরাসরি কোনো প্রতিক্রিয়া জানাননি জার্মান চ্যান্সেলর স্কোলজ। তবে ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকারের বিষয়ে জার্মানির প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে তিনি বলেছেন, ‘ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার আছে। একই সঙ্গে সব জীবনই সমান মূল্যবান এবং গাজার দুর্ভোগ আমাদের ব্যথিত করে।’
জার্মানির কাছ থেকে তুরস্ক ৪০টি ইউরোফাইটার যুদ্ধবিমান কিনতে চায়। তবে স্কোলজ এসব যুদ্ধবিমান বিক্রির অনুমোদন দেবেন কি না, সেই প্রশ্নটি এড়িয়ে গেছেন। তবে এরদোয়ান জানিয়েছেন, স্কোলজ রাজি না হলে যুদ্ধবিমান কেনার জন্য তাঁর দেশ অন্য দেশের শরণাপন্ন হবে।
কাতারের আল-উদেইদ মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ইরানের প্রতিশোধমূলক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ডব্লিউএএম এক বিবৃতিতে জানায়, আমিরাত কাতারের সার্বভৌমত্ব ও আকাশসীমায় ইরানি বিপ্লবী গার্ডের এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ সনদের সরাসরি...
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলার জবাবে ইরান তার পাল্টা প্রতিক্রিয়া অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছেন এক শীর্ষস্থানীয় ইরানি কর্মকর্তা। আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। ওই কর্মকর্তা বলেন, আক্রমণকারীকে শাস্তি দেওয়ার পর আমাদের কূটনৈতিক প্রজ্ঞা রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেকাতারে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের পাল্টা হামলার ঘটনায় সৌদি আরব তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। একে ‘আন্তর্জাতিক আইন ও সুসম্পর্কের নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে দেশটি। সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ‘আমরা এই হামলাকে সবচেয়ে কঠোর ভাষায় নিন্দা জানাই।’
৬ ঘণ্টা আগেদোহা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মুহান্নাদ সেলুম মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাতারভিত্তিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের সর্বশেষ হামলাটি মূলত প্রতীকী এবং এটি ইরান-যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনার একটি নতুন স্তর। তিনি বলেন, ইরান অতীতে যুক্তরাষ্ট্রকে লক্ষ্য করে ইরাকের ভেতরে হামলা চালিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে