পারমাণবিক যুদ্ধের জন্য রাশিয়া সম্পূর্ণ প্রস্তুত—এ কথা বলার মাধ্যমে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন কোনো হুমকি দেননি বলে দাবি করেছে ক্রেমলিন। আজ বৃহস্পতিবার ক্রেমলিন এই দাবি করেছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ফক্স নিউজ।
পারমাণবিক যুদ্ধের ব্যাপারে পশ্চিমা বিশ্বকে সতর্ক করে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছিলেন, যুদ্ধের ব্যাপারে রাশিয়ার প্রস্তুতি রয়েছে এবং পারমাণবিক যুদ্ধের জন্যও তাঁরা সম্পূর্ণ প্রস্তুত। তবে পারমাণবিক যুদ্ধের পরিস্থিতি খুব দ্রুত তৈরি হচ্ছে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম রোশিয়া-১ টেলিভিশন এবং সংবাদ সংস্থা আরআইএ-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রুশ প্রেসিডেন্টের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল রাশিয়া আসলেই পারমাণবিক যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত কিনা। এর জবাবে পুতিন বলেন, ‘সামরিক-প্রযুক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে আমরা অবশ্যই প্রস্তুত।’ তিনি আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র এটা জানে যে, তারা যদি রাশিয়ার ভূখণ্ডে বা ইউক্রেনে মার্কিন সেনা মোতায়েন করে—তবে রাশিয়া এই পদক্ষেপকে হস্তক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করবে।’
পুতিন বলেন, ‘রাশিয়া-আমেরিকান সম্পর্কের ক্ষেত্রে এবং কৌশলগত সংযম প্রদর্শনের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রে যথেষ্ট বিশেষজ্ঞ রয়েছে। তাই আমি মনে করি না যে, ‘এই (পারমাণবিক সংঘর্ষ বাধার মতো) পরিস্থিতি এখুনি তৈরি হয়ে যাচ্ছে। তবে আমরা এর জন্য প্রস্তুত।’ পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার প্রসঙ্গে ক্রেমলিনের নিজস্ব নীতি থাকার কথা পুনর্ব্যক্ত করে পুতিন বলেন, ‘অস্ত্রগুলো ব্যবহার করার জন্যই রাখা হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে আমাদের নিজস্ব নীতি রয়েছে।’
এ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়ায় হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি কারিন জ্যঁ-পিয়েরে গতকাল বুধবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন পুতিনের মন্তব্য সম্পর্কে অবশ্যই সচেতন এবং রুশ নেতা তার দেশের পারমাণবিক মতবাদ পুনঃপ্রতিষ্ঠা করছেন। ইউক্রেন যুদ্ধ চলাকালীন রাশিয়ার পরমাণু অস্ত্রের ব্যবহার নিয়ে পুতিনের বক্তব্য একেবারেই বেপরোয়া এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন। কারণ, ইউক্রেনে বিনা উসকানিতেই আগ্রাসন শুরু করেছিল রাশিয়া।’
হোয়াইট হাউসের এই বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় আজ ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন যে, ইচ্ছাকৃতভাবেই প্রসঙ্গের বাইরের বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল রুশ প্রেসিডেন্টকে। তিনি বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট পুতিন ওই সাক্ষাৎকারে পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার সম্পর্কে কোনো হুমকি দেননি। প্রেসিডেন্ট শুধু সেই কারণগুলো নিয়ে কথা বলছিলেন যা পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহারকে অনিবার্য করে তুলতে পারে।’
দিমিত্রি পেসকভ আরও বলেন, ‘পশ্চিমের সবাই ইচ্ছাকৃতভাবে তার কথাগুলোর ভুল অর্থ বের করেছে। তিনি (পুতিন) বলেছিলেন, যুদ্ধ চলাকালীন বিভিন্ন পরিস্থিতি তৈরি হওয়া সত্ত্বেও ইউক্রেনে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করার মতো কিছু কখনো ঘটেনি। ইচ্ছাকৃতভাবেই তার (পুতিন) বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে এবং তারা (পশ্চিমা বিশ্ব) প্রেসিডেন্ট পুতিনের কথা শুনতে অনিচ্ছুক।’
পারমাণবিক যুদ্ধের জন্য রাশিয়া সম্পূর্ণ প্রস্তুত—এ কথা বলার মাধ্যমে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন কোনো হুমকি দেননি বলে দাবি করেছে ক্রেমলিন। আজ বৃহস্পতিবার ক্রেমলিন এই দাবি করেছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ফক্স নিউজ।
পারমাণবিক যুদ্ধের ব্যাপারে পশ্চিমা বিশ্বকে সতর্ক করে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছিলেন, যুদ্ধের ব্যাপারে রাশিয়ার প্রস্তুতি রয়েছে এবং পারমাণবিক যুদ্ধের জন্যও তাঁরা সম্পূর্ণ প্রস্তুত। তবে পারমাণবিক যুদ্ধের পরিস্থিতি খুব দ্রুত তৈরি হচ্ছে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম রোশিয়া-১ টেলিভিশন এবং সংবাদ সংস্থা আরআইএ-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রুশ প্রেসিডেন্টের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল রাশিয়া আসলেই পারমাণবিক যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত কিনা। এর জবাবে পুতিন বলেন, ‘সামরিক-প্রযুক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে আমরা অবশ্যই প্রস্তুত।’ তিনি আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র এটা জানে যে, তারা যদি রাশিয়ার ভূখণ্ডে বা ইউক্রেনে মার্কিন সেনা মোতায়েন করে—তবে রাশিয়া এই পদক্ষেপকে হস্তক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করবে।’
পুতিন বলেন, ‘রাশিয়া-আমেরিকান সম্পর্কের ক্ষেত্রে এবং কৌশলগত সংযম প্রদর্শনের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রে যথেষ্ট বিশেষজ্ঞ রয়েছে। তাই আমি মনে করি না যে, ‘এই (পারমাণবিক সংঘর্ষ বাধার মতো) পরিস্থিতি এখুনি তৈরি হয়ে যাচ্ছে। তবে আমরা এর জন্য প্রস্তুত।’ পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার প্রসঙ্গে ক্রেমলিনের নিজস্ব নীতি থাকার কথা পুনর্ব্যক্ত করে পুতিন বলেন, ‘অস্ত্রগুলো ব্যবহার করার জন্যই রাখা হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে আমাদের নিজস্ব নীতি রয়েছে।’
এ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়ায় হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি কারিন জ্যঁ-পিয়েরে গতকাল বুধবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন পুতিনের মন্তব্য সম্পর্কে অবশ্যই সচেতন এবং রুশ নেতা তার দেশের পারমাণবিক মতবাদ পুনঃপ্রতিষ্ঠা করছেন। ইউক্রেন যুদ্ধ চলাকালীন রাশিয়ার পরমাণু অস্ত্রের ব্যবহার নিয়ে পুতিনের বক্তব্য একেবারেই বেপরোয়া এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন। কারণ, ইউক্রেনে বিনা উসকানিতেই আগ্রাসন শুরু করেছিল রাশিয়া।’
হোয়াইট হাউসের এই বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় আজ ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন যে, ইচ্ছাকৃতভাবেই প্রসঙ্গের বাইরের বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল রুশ প্রেসিডেন্টকে। তিনি বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট পুতিন ওই সাক্ষাৎকারে পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার সম্পর্কে কোনো হুমকি দেননি। প্রেসিডেন্ট শুধু সেই কারণগুলো নিয়ে কথা বলছিলেন যা পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহারকে অনিবার্য করে তুলতে পারে।’
দিমিত্রি পেসকভ আরও বলেন, ‘পশ্চিমের সবাই ইচ্ছাকৃতভাবে তার কথাগুলোর ভুল অর্থ বের করেছে। তিনি (পুতিন) বলেছিলেন, যুদ্ধ চলাকালীন বিভিন্ন পরিস্থিতি তৈরি হওয়া সত্ত্বেও ইউক্রেনে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করার মতো কিছু কখনো ঘটেনি। ইচ্ছাকৃতভাবেই তার (পুতিন) বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে এবং তারা (পশ্চিমা বিশ্ব) প্রেসিডেন্ট পুতিনের কথা শুনতে অনিচ্ছুক।’
বাজি ধরে নির্জলা পাঁচ বোতল মদ গিলে ফেলেছিলেন ভারতের এক তরুণ। বাজিতে জিতলেও জীবনের বাজিতে হেরে গেছেন ২১ বছরে ওই তরুণ। বাজি জেতার কিছুক্ষণ পরেই স্থানীয় একটি হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের কোলার জেলায়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩৯ মিনিট আগেভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল। বিগত কয়েক দশকের মধ্যে এই দাবানল সবচেয়ে ভয়াবহ বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইসরায়েলের দখল করা জেরুসালেম অঞ্চলের আশপাশেও এই দাবানল পৌঁছে যেতে শুরু করেছে। অগ্নিনির্বাপক কর্মী চেষ্টা সত্ত্বেও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারছেন না।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যে অবশেষে খনিজ চুক্তি স্বাক্ষর হয়েই গেল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যাপকভাবে এই চুক্তির পক্ষে উকালতি করেছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার ইউক্রেন ও যুক্তরাষ্ট্র এই চুক্তিকে স্বাক্ষর করে। এই চুক্তির ফলে ইউক্রেনের খনিজ উত্তোলনে যুক্তরাষ্ট্র অগ্রাধিকার পাবে ও ইউক্রেন
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন দেশটি গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) বর্তমান মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিক। তিনি পাকিস্তানের দশম জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের খবরে এই তথ্য জানান
৩ ঘণ্টা আগে