ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক কারণ দেখিয়ে অপ্রত্যাশিতভাবে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী লিও ভারাদকার। আজ বুধবার তিনি প্রধানমন্ত্রিত্বসহ শাসক দল ফাইন গেল পার্টির প্রধানের পদ থেকেও সরে যাওয়ার ঘোষণা দেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
তিনদলীয় জোটের প্রধান হিসেবে পদত্যাগ করা ভারাদকার বলেছেন, তিনি আগামী ৬ এপ্রিল অনুষ্ঠেয় ফাইন গেলের বার্ষিক সম্মেলনের আগে দলের জন্য একজন নতুন নেতা নির্বাচিত করার কথা বলেছিলেন যাতে ইস্টার বিরতির পর সেই ব্যক্তিকে প্রধানমন্ত্রী করার বিষয়ে পার্লামেন্টে ভোট দেওয়া যায়।
ডাবলিনে সরকারি ভবনের বাইরে তড়িঘড়ি করে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ৪৫ বছর বয়সী ভারাদকার বলেন, ‘আমার পদত্যাগের কারণ ব্যক্তিগত এবং রাজনৈতিক দুটোই। তবে সতর্কতার সঙ্গে সবকিছু বিবেচনা করার পর আমি বিশ্বাস করি, জোট সরকারের পুনর্নির্বাচিত হওয়ার জন্য আমার জায়গায় একজন নতুন প্রধানমন্ত্রী এবং একজন নতুন নেতা বেছে নেওয়াই ভালো হবে।’
এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে আবেগপ্রবণ হয়ে তিনি বলেন, ফাইন গেলের নেতার পদ থেকে পদত্যাগ করছেন তিনি। সে সঙ্গে, তাঁর উত্তরসূরি পদটি গ্রহণ করার সঙ্গে সঙ্গেই প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করবেন বলেও ঘোষণা দেন তিনি।
আইরিশ রিপাবলিকান আর্মির সাবেক রাজনৈতিক শাখা এবং আয়ারল্যান্ডের প্রধান বিরোধী দল সিন ফেইন পার্টি দুই বছর ধরে সব জনমত জরিপে ফাইন গেল এবং তাদের জোটের প্রধান অংশীদার ফিয়ানা ফেইলের চেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা দেখিয়ে আসছে। তবে ২০২৫ সালে অনুষ্ঠেয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে বর্তমান জোটেরও পুনরায় নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ভারাদকারের জোটের শরিক দলগুলোর নেতারা বলেছেন, গতকাল মঙ্গলবার নিয়মিত সাপ্তাহিক বৈঠকে ভারাদকার যখন তাঁর পদত্যাগের পরিকল্পনার কথা জানান, তখন তাঁরা সবাই অবাক হয়েছিলেন। গ্রিন পার্টির নেতা ইমন রায়ান বলেছেন, ভারাদকারের স্থলাভিষিক্ত যিনি হবেন, তাঁর সঙ্গে কাজ করবে তাঁর দল।
ভারাদকর বলেছিলেন, তাঁর পদত্যাগ করার এটাই সঠিক সময় এবং তাঁর সিদ্ধান্তের পিছনে কোনো ‘প্রকৃত কারণ’ নেই। তিনি বলেন, ‘আমার আর কোনো পরিকল্পনা নেই। আমার মাথায় কিছুই নেই। আমার কোনো সুনির্দিষ্ট ব্যক্তিগত বা রাজনৈতিক পরিকল্পনা নেই।’
২০১৭ সালে একসময়ের কট্টর ক্যাথলিক দেশ আয়ারল্যান্ডের প্রথম সমকামী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন লিও ভারাদকর। আয়ারল্যান্ডের ইতিহাসে এই পদে অধিষ্ঠিত সর্বকনিষ্ঠ ব্যক্তি হয়েছিলেন তিনি।
ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক কারণ দেখিয়ে অপ্রত্যাশিতভাবে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী লিও ভারাদকার। আজ বুধবার তিনি প্রধানমন্ত্রিত্বসহ শাসক দল ফাইন গেল পার্টির প্রধানের পদ থেকেও সরে যাওয়ার ঘোষণা দেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
তিনদলীয় জোটের প্রধান হিসেবে পদত্যাগ করা ভারাদকার বলেছেন, তিনি আগামী ৬ এপ্রিল অনুষ্ঠেয় ফাইন গেলের বার্ষিক সম্মেলনের আগে দলের জন্য একজন নতুন নেতা নির্বাচিত করার কথা বলেছিলেন যাতে ইস্টার বিরতির পর সেই ব্যক্তিকে প্রধানমন্ত্রী করার বিষয়ে পার্লামেন্টে ভোট দেওয়া যায়।
ডাবলিনে সরকারি ভবনের বাইরে তড়িঘড়ি করে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ৪৫ বছর বয়সী ভারাদকার বলেন, ‘আমার পদত্যাগের কারণ ব্যক্তিগত এবং রাজনৈতিক দুটোই। তবে সতর্কতার সঙ্গে সবকিছু বিবেচনা করার পর আমি বিশ্বাস করি, জোট সরকারের পুনর্নির্বাচিত হওয়ার জন্য আমার জায়গায় একজন নতুন প্রধানমন্ত্রী এবং একজন নতুন নেতা বেছে নেওয়াই ভালো হবে।’
এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে আবেগপ্রবণ হয়ে তিনি বলেন, ফাইন গেলের নেতার পদ থেকে পদত্যাগ করছেন তিনি। সে সঙ্গে, তাঁর উত্তরসূরি পদটি গ্রহণ করার সঙ্গে সঙ্গেই প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করবেন বলেও ঘোষণা দেন তিনি।
আইরিশ রিপাবলিকান আর্মির সাবেক রাজনৈতিক শাখা এবং আয়ারল্যান্ডের প্রধান বিরোধী দল সিন ফেইন পার্টি দুই বছর ধরে সব জনমত জরিপে ফাইন গেল এবং তাদের জোটের প্রধান অংশীদার ফিয়ানা ফেইলের চেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা দেখিয়ে আসছে। তবে ২০২৫ সালে অনুষ্ঠেয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে বর্তমান জোটেরও পুনরায় নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ভারাদকারের জোটের শরিক দলগুলোর নেতারা বলেছেন, গতকাল মঙ্গলবার নিয়মিত সাপ্তাহিক বৈঠকে ভারাদকার যখন তাঁর পদত্যাগের পরিকল্পনার কথা জানান, তখন তাঁরা সবাই অবাক হয়েছিলেন। গ্রিন পার্টির নেতা ইমন রায়ান বলেছেন, ভারাদকারের স্থলাভিষিক্ত যিনি হবেন, তাঁর সঙ্গে কাজ করবে তাঁর দল।
ভারাদকর বলেছিলেন, তাঁর পদত্যাগ করার এটাই সঠিক সময় এবং তাঁর সিদ্ধান্তের পিছনে কোনো ‘প্রকৃত কারণ’ নেই। তিনি বলেন, ‘আমার আর কোনো পরিকল্পনা নেই। আমার মাথায় কিছুই নেই। আমার কোনো সুনির্দিষ্ট ব্যক্তিগত বা রাজনৈতিক পরিকল্পনা নেই।’
২০১৭ সালে একসময়ের কট্টর ক্যাথলিক দেশ আয়ারল্যান্ডের প্রথম সমকামী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন লিও ভারাদকর। আয়ারল্যান্ডের ইতিহাসে এই পদে অধিষ্ঠিত সর্বকনিষ্ঠ ব্যক্তি হয়েছিলেন তিনি।
৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৩ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৭ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১৫ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে