ক্রেমলিন ও ভ্লাদিমির পুতিনের কট্টর সমালোচক অ্যালেক্সেই নাভালনির শেষকৃত্যের অনুষ্ঠানে আগতদের পুলিশ গ্রেপ্তার করতে পারে। এমন আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন প্রয়াত নাভালনির স্ত্রী ইউলিয়া নাভালনায়া। মস্কোতে আগামী শুক্রবার এই শেষকৃত্যের আয়োজন করা হবে। সংবাদমাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
নাভালনির মরদেহ হাতে পাওয়া এবং উপযুক্ত স্থান খুঁজে বের করে শেষকৃত্য আয়োজন করতে তার সহযোগীদের লেগে গেছে এক সপ্তাহেরও বেশি। এবার স্থান ও সময় ঘোষণার পর সেখানে পুলিশ আগতদের গ্রেপ্তার করতে পারে বলে উদ্বিগ্ন নাভালনায়া। গতকাল বুধবার ফ্রান্সের স্ট্রাসবুর্গে ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টে দেওয়া বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
নাভালনায়া বলেন, ‘অ্যালেক্সেইর মৃত্যুর ১২ দিনের মধ্যে আমি এই বক্তৃতা প্রস্তুত করার জন্য সময় পাব বলে ভেবেছিলাম। তবে অ্যালেক্সেইর মরদেহ পেতে এবং তার শেষকৃত্যের আয়োজন করতেই এক সপ্তাহ কেটে গেছে। তারপর আমি কবরস্থান এবং কফিন বেছে নিলাম। এটা শান্তিপূর্ণ হবে কিনা আমি নিশ্চিত নই। যারা আমার স্বামীকে বিদায় জানাতে আসবে তাদের পুলিশ গ্রেপ্তার করবে কিনা সেটাও জানি না।’
নাভালনির মৃত্যুতে রাশিয়াসহ বিশ্বজুড়ে শোক ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে মানুষ। মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ গ্রুপ ওভিডি-ইনফো অনুসারে, রাশিয়ার ৩২টি শহরে নাভালনির অস্থায়ী স্মৃতিসৌধে আসা ৪০০ জনেরও বেশি মানুষকে আটক করেছে পুলিশ।
নাভালনির মুখপাত্র কিরা ইয়ারমিশ নিশ্চিত করেছেন যে, মস্কোর মেরিনো এলাকার বোরিসভ কবরস্থানে অনুষ্ঠিত হবে এই শেষকৃত্য। নাভালনি সেই এলাকাতেই থাকতেন। নাভালনির সহযোগীরা বলেছেন যে, নাভালনির মৃত্যুর সংবাদ পাওয়ার পর শেষকৃত্য আয়োজনের জন্য গির্জা খোঁজা শুরু করেন তারা। কিন্তু অনেক গির্জাই তার শেষকৃত্য আয়োজন করতে আগ্রহী ছিল না।
নাভালনির দুর্নীতি বিরোধী ফাউন্ডেশনের পরিচালক ইভান জাধনভ গতকাল বুধবার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে লিখেছেন, ‘সব জায়গা থেকেই আমাদের ফিরিয়ে দিয়েছে। কোথাও কোথাও সরাসরি নিষেধাজ্ঞার কথাও উল্লেখ করেছে। আমরা অন্য কিছু নিয়ে ভাবছি না। কেবল জানি, অ্যালেক্সেইকে দাফন করা দরকার।’
এর আগে, নাভালনির মরদেহ উদ্ধার করতে সাইবেরিয়া গিয়েছিলেন তার মা লিউডমিলা নাভালনায়া। সেখানে কারাগার কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ করে তিনি জানান, নাভালনির দাফন কোথায় কখন কীভাবে হবে সে ব্যাপারে রুশ কর্তৃপক্ষের শর্তে রাজি না হলে নাভালনায়ার কাছে হস্তান্তর করা হবে না তার ছেলের লাশ। ক্রেমলিন অবশ্য এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
গত ১৬ ফেব্রুয়ারি সাইবেরিয়ান প্রত্যন্ত অঞ্চল ইয়ামালো-নেনেতের আর্কটিক পেনাল কলোনিতে বন্দী অবস্থায় পুতিন সমালোচক ও বিরোধী দলের নেতা নাভালনির মৃত্যু হয়।
রাজনৈতিক জীবনে পুতিনের কট্টর বিরোধী হিসেবে পরিচিত ছিলেন নাভালনি। বিশেষ করে রাশিয়ার দুর্নীতি ও শাসনব্যবস্থার কড়া সমালোচক ছিলেন তিনি। রাশিয়ায় তিনি কয়েক যুগ ধরেই বিদ্যমান সরকার ও শাসনব্যবস্থার বিরুদ্ধে কথা বলে আসছিলেন। দেশজুড়ে এ নিয়ে তিনি বিভিন্ন সময়ে আন্দোলন চালিয়েছেন।
ক্রেমলিন ও ভ্লাদিমির পুতিনের কট্টর সমালোচক অ্যালেক্সেই নাভালনির শেষকৃত্যের অনুষ্ঠানে আগতদের পুলিশ গ্রেপ্তার করতে পারে। এমন আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন প্রয়াত নাভালনির স্ত্রী ইউলিয়া নাভালনায়া। মস্কোতে আগামী শুক্রবার এই শেষকৃত্যের আয়োজন করা হবে। সংবাদমাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
নাভালনির মরদেহ হাতে পাওয়া এবং উপযুক্ত স্থান খুঁজে বের করে শেষকৃত্য আয়োজন করতে তার সহযোগীদের লেগে গেছে এক সপ্তাহেরও বেশি। এবার স্থান ও সময় ঘোষণার পর সেখানে পুলিশ আগতদের গ্রেপ্তার করতে পারে বলে উদ্বিগ্ন নাভালনায়া। গতকাল বুধবার ফ্রান্সের স্ট্রাসবুর্গে ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টে দেওয়া বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
নাভালনায়া বলেন, ‘অ্যালেক্সেইর মৃত্যুর ১২ দিনের মধ্যে আমি এই বক্তৃতা প্রস্তুত করার জন্য সময় পাব বলে ভেবেছিলাম। তবে অ্যালেক্সেইর মরদেহ পেতে এবং তার শেষকৃত্যের আয়োজন করতেই এক সপ্তাহ কেটে গেছে। তারপর আমি কবরস্থান এবং কফিন বেছে নিলাম। এটা শান্তিপূর্ণ হবে কিনা আমি নিশ্চিত নই। যারা আমার স্বামীকে বিদায় জানাতে আসবে তাদের পুলিশ গ্রেপ্তার করবে কিনা সেটাও জানি না।’
নাভালনির মৃত্যুতে রাশিয়াসহ বিশ্বজুড়ে শোক ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে মানুষ। মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ গ্রুপ ওভিডি-ইনফো অনুসারে, রাশিয়ার ৩২টি শহরে নাভালনির অস্থায়ী স্মৃতিসৌধে আসা ৪০০ জনেরও বেশি মানুষকে আটক করেছে পুলিশ।
নাভালনির মুখপাত্র কিরা ইয়ারমিশ নিশ্চিত করেছেন যে, মস্কোর মেরিনো এলাকার বোরিসভ কবরস্থানে অনুষ্ঠিত হবে এই শেষকৃত্য। নাভালনি সেই এলাকাতেই থাকতেন। নাভালনির সহযোগীরা বলেছেন যে, নাভালনির মৃত্যুর সংবাদ পাওয়ার পর শেষকৃত্য আয়োজনের জন্য গির্জা খোঁজা শুরু করেন তারা। কিন্তু অনেক গির্জাই তার শেষকৃত্য আয়োজন করতে আগ্রহী ছিল না।
নাভালনির দুর্নীতি বিরোধী ফাউন্ডেশনের পরিচালক ইভান জাধনভ গতকাল বুধবার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে লিখেছেন, ‘সব জায়গা থেকেই আমাদের ফিরিয়ে দিয়েছে। কোথাও কোথাও সরাসরি নিষেধাজ্ঞার কথাও উল্লেখ করেছে। আমরা অন্য কিছু নিয়ে ভাবছি না। কেবল জানি, অ্যালেক্সেইকে দাফন করা দরকার।’
এর আগে, নাভালনির মরদেহ উদ্ধার করতে সাইবেরিয়া গিয়েছিলেন তার মা লিউডমিলা নাভালনায়া। সেখানে কারাগার কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ করে তিনি জানান, নাভালনির দাফন কোথায় কখন কীভাবে হবে সে ব্যাপারে রুশ কর্তৃপক্ষের শর্তে রাজি না হলে নাভালনায়ার কাছে হস্তান্তর করা হবে না তার ছেলের লাশ। ক্রেমলিন অবশ্য এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
গত ১৬ ফেব্রুয়ারি সাইবেরিয়ান প্রত্যন্ত অঞ্চল ইয়ামালো-নেনেতের আর্কটিক পেনাল কলোনিতে বন্দী অবস্থায় পুতিন সমালোচক ও বিরোধী দলের নেতা নাভালনির মৃত্যু হয়।
রাজনৈতিক জীবনে পুতিনের কট্টর বিরোধী হিসেবে পরিচিত ছিলেন নাভালনি। বিশেষ করে রাশিয়ার দুর্নীতি ও শাসনব্যবস্থার কড়া সমালোচক ছিলেন তিনি। রাশিয়ায় তিনি কয়েক যুগ ধরেই বিদ্যমান সরকার ও শাসনব্যবস্থার বিরুদ্ধে কথা বলে আসছিলেন। দেশজুড়ে এ নিয়ে তিনি বিভিন্ন সময়ে আন্দোলন চালিয়েছেন।
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের শ্রীনগরে আজ শনিবার রাতে বিকট বিস্ফোরণে শব্দ শোনা গেছে। ভারত সরকারের একটি সূত্র অভিযোগ করেছে, যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মাত্র কয়েক ঘণ্টার মাথায় পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে।
৫ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে এক বৈঠকে ইউরোপীয় নেতারা রাশিয়াকে ৩০ দিনের একটি নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। আগামী সোমবার থেকে এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার দাবি জানানো হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সঙ্গে বর্তমান যুদ্ধবিরতি ‘শর্তসাপেক্ষ’ ও সিন্ধু পানিচুক্তিসহ কূটনৈতিক পদক্ষেপগুলো নিয়ে ভারতের অবস্থানে কোনো পরিবর্তন হয়নি বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও পেহেলগাম হামলার জেরে দুই দেশের মধ্যে যে কূটনৈতিক সংকট সৃষ্টি হয়েছিল, তার সমাধান সহজে হবে
৭ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিরতির ঘোষণা আসার মাত্র ঘণ্টা তিনেক পরেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল কাশ্মীর উপত্যকা। শনিবার রাত ৮টার দিকে শ্রীনগরের রামবাগ এলাকায় শক্তিশালী বিস্ফোরণে এক শিশুসহ তিনজন আহত হন। এর পর থেকেই উপত্যকার একাধিক শহরে ব্ল্যাকআউট ও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য প্রশাসন সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে