ইতালির পুগলিতে শুরু হয়েছে পশ্চিমা শক্তিশালী সাতটি দেশের রাজনৈতিক জোট জি-৭-এর ৫০ তম সম্মেলন। সম্মেলনের প্রথম দিন স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শোলৎজ বলেছেন, ইউক্রেনের সঙ্গে চলমান যুদ্ধে রাশিয়া বিজয়ী হবে না।
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ নিয়ে জি-৭ দেশগুলোর পরিকল্পনার বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন শোলৎজ। তিনি বলেন, ‘এটি একটি অত্যন্ত দৃঢ় প্রতিশ্রুতি। এই প্রতিশ্রুতি ইউক্রেনের জনগণকে তাদের স্বাধীনতা এবং তাদের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য এখন যা প্রয়োজন তা করার সাহস যোগায়।’
জার্মান চ্যান্সেলর আরও বলেন, ‘এটি রাশিয়ান প্রেসিডেন্টের কাছেও একটি স্পষ্ট বার্তা যে, ইউক্রেনকে সমর্থন করা কিছু দেশের আর্থিক সমস্যার সুযোগ নিয়ে একদিন এই যুদ্ধে জয়ী হওয়ার চিন্তা থেকে তাঁকে সরে আসতে হবে। তিনি জিতবেন না।’
একই দিনে ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি জানিয়েছেন, জি-৭ দেশগুলো ইউক্রেনকে তহবিল দেওয়ার জন্য ৫০ বিলিয়ন ডলারের চুক্তিতে সম্মত হয়েছে।
সম্মেলন কাভার করা বিবিসির লাইভ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার জব্দ করা সম্পদের মাধ্যমেই ইউক্রেনকে অর্থ প্রদান করা হবে। এ বিষয়ে সংবাদ সংস্থা এএফপিকে ইতালিয়ান প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি নিশ্চিত করছি, আমরা বছরের শেষ নাগাদ ইউক্রেনকে প্রায় ৫০ বিলিয়ন ডলারের অতিরিক্ত আর্থিক সহায়তা প্রদানের জন্য রাজনৈতিক চুক্তিতে পৌঁছেছি।’
রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁও চুক্তিটি এগিয়ে নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জি-৭ দেশগুলো ইতিমধ্যে ইঙ্গিত দিয়েছে, ইউক্রেনকে অর্থায়নের জন্য রাশিয়ার আটকে থাকা সম্পদ থেকে ৫০ বিলিয়ন ডলার অবমুক্ত করা হবে।
এই অর্থ ইউক্রেনকে দ্রুত অস্ত্র প্রদান থেকে শুরু করে দেশটির শক্তি অবকাঠামো পুনর্গঠনে সহায়তা করতে ব্যবহার করা হবে।
ইতালির পুগলিতে শুরু হয়েছে পশ্চিমা শক্তিশালী সাতটি দেশের রাজনৈতিক জোট জি-৭-এর ৫০ তম সম্মেলন। সম্মেলনের প্রথম দিন স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শোলৎজ বলেছেন, ইউক্রেনের সঙ্গে চলমান যুদ্ধে রাশিয়া বিজয়ী হবে না।
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ নিয়ে জি-৭ দেশগুলোর পরিকল্পনার বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন শোলৎজ। তিনি বলেন, ‘এটি একটি অত্যন্ত দৃঢ় প্রতিশ্রুতি। এই প্রতিশ্রুতি ইউক্রেনের জনগণকে তাদের স্বাধীনতা এবং তাদের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য এখন যা প্রয়োজন তা করার সাহস যোগায়।’
জার্মান চ্যান্সেলর আরও বলেন, ‘এটি রাশিয়ান প্রেসিডেন্টের কাছেও একটি স্পষ্ট বার্তা যে, ইউক্রেনকে সমর্থন করা কিছু দেশের আর্থিক সমস্যার সুযোগ নিয়ে একদিন এই যুদ্ধে জয়ী হওয়ার চিন্তা থেকে তাঁকে সরে আসতে হবে। তিনি জিতবেন না।’
একই দিনে ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি জানিয়েছেন, জি-৭ দেশগুলো ইউক্রেনকে তহবিল দেওয়ার জন্য ৫০ বিলিয়ন ডলারের চুক্তিতে সম্মত হয়েছে।
সম্মেলন কাভার করা বিবিসির লাইভ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার জব্দ করা সম্পদের মাধ্যমেই ইউক্রেনকে অর্থ প্রদান করা হবে। এ বিষয়ে সংবাদ সংস্থা এএফপিকে ইতালিয়ান প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি নিশ্চিত করছি, আমরা বছরের শেষ নাগাদ ইউক্রেনকে প্রায় ৫০ বিলিয়ন ডলারের অতিরিক্ত আর্থিক সহায়তা প্রদানের জন্য রাজনৈতিক চুক্তিতে পৌঁছেছি।’
রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁও চুক্তিটি এগিয়ে নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জি-৭ দেশগুলো ইতিমধ্যে ইঙ্গিত দিয়েছে, ইউক্রেনকে অর্থায়নের জন্য রাশিয়ার আটকে থাকা সম্পদ থেকে ৫০ বিলিয়ন ডলার অবমুক্ত করা হবে।
এই অর্থ ইউক্রেনকে দ্রুত অস্ত্র প্রদান থেকে শুরু করে দেশটির শক্তি অবকাঠামো পুনর্গঠনে সহায়তা করতে ব্যবহার করা হবে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগে