রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে হিটলারের সঙ্গে তুলনা করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। একই সঙ্গে তিনি পুতিন উত্থাপিত শান্তি চুক্তির শর্ত প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, এই প্রস্তাবে নতুন কিছু নেই এবং এটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে হিটলারের দেওয়া প্রতিশ্রুতির মতো। লন্ডনভিত্তিক সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল শুক্রবার যুদ্ধবিরতি ও শান্তি আলোচনা শুরুর জন্য ইউক্রেনকে শর্ত বেঁধে দেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। শর্ত অনুযায়ী, ইউক্রেনকে ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার আশা বাদ দিতে হবে। পাশাপাশি যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার আগে রাশিয়ার দাবি করা অঞ্চলগুলো থেকে ইউক্রেনের সৈন্য প্রত্যাহার করে নিতে হবে।
মস্কোয় রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এক বৈঠকে রাখা বক্তব্যে পুতিন ইউক্রেন সরকারকে রাশিয়ার আংশিক দখল করা চারটি অঞ্চল—দোনেৎস্ক, লুহানস্ক, খেরসন এবং জাপোরিঝিয়া থেকে সেনা প্রত্যাহারের আহ্বান জানান। পুতিন বলেন, ‘রাশিয়ার অগ্রযাত্রা ঠেকাতে ইউক্রেনকে অবশ্যই আনুষ্ঠানিকভাবে ন্যাটো সামরিক জোটে যোগদানের প্রচেষ্টা ছেড়ে দিতে হবে।’
রুশ প্রেসিডেন্ট জানান, ইউক্রেনের সরকার যদি শর্ত মেনে নেয়, তবে যে মুহূর্তে তারা সেই সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করবে, সেই মুহূর্ত থেকেই যুদ্ধবিরতি শুরু হয়ে যাবে।
এর জবাবে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি স্কাই ইতালিয়াকে বলেছেন, ‘পুতিন বারবার বলেন যে, তিনি আমাদের কিছু অঞ্চল নিয়ে নেবেন। এর মধ্যে কিছু অঞ্চল তাঁরা এরই মধ্যে দখল করে নিয়েছেন এবং কিছু এখনো দখল করেননি। তিনি (পুতিন) বলেন, এরপর তিনি থেমে যাবেন এবং যুদ্ধ স্থিতাবস্থায় চলবে না।’ জেলেনস্কি আরও বলেন, ‘এটি এমন এক ধরনে বিষয়, যা হিটলার বলতেন।’
হিটলারের দিকে ইঙ্গিত করে জেলেনস্কি বলেন, ‘তিনি বলছিলেন, “আমাকে চেক প্রজাতন্ত্রের একটি অংশ দিয়ে দাও, তাহলে যুদ্ধ শেষ হবে”—কিন্তু তিনি কেবলই মিথ্যা বলছিলেন। কারণ, এর পর তিনি পোল্যান্ডের দাবি করে বলেছিলেন, “আমাকে পোল্যান্ডের একটি অংশ দিন” এবং এর পর তো পুরো ইউরোপই তাঁর দখল চলে আসে।’
এ সময় পুতিনের মনোভাবকে হিটলারের সঙ্গে তুলনা করে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘নাৎসিবাদের বিষয় এটি এবং আমরা পুতিনকে এ কারণেই বিশ্বাস করতে পারি না। কারণ তিনি একই পথে আছেন।’ জেলেনস্কি আরও বলেন, ‘জনগণের মনে রাখা উচিত, যুদ্ধের আগে রাশিয়া কেবল ক্রিমিয়া ও দনবাস অঞ্চলগুলো দাবি করেছিল কিন্তু এখন তার ভূমি দখলের এলাকা বাড়ানোর চেষ্টা করছে।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে হিটলারের সঙ্গে তুলনা করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। একই সঙ্গে তিনি পুতিন উত্থাপিত শান্তি চুক্তির শর্ত প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, এই প্রস্তাবে নতুন কিছু নেই এবং এটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে হিটলারের দেওয়া প্রতিশ্রুতির মতো। লন্ডনভিত্তিক সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল শুক্রবার যুদ্ধবিরতি ও শান্তি আলোচনা শুরুর জন্য ইউক্রেনকে শর্ত বেঁধে দেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। শর্ত অনুযায়ী, ইউক্রেনকে ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার আশা বাদ দিতে হবে। পাশাপাশি যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার আগে রাশিয়ার দাবি করা অঞ্চলগুলো থেকে ইউক্রেনের সৈন্য প্রত্যাহার করে নিতে হবে।
মস্কোয় রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এক বৈঠকে রাখা বক্তব্যে পুতিন ইউক্রেন সরকারকে রাশিয়ার আংশিক দখল করা চারটি অঞ্চল—দোনেৎস্ক, লুহানস্ক, খেরসন এবং জাপোরিঝিয়া থেকে সেনা প্রত্যাহারের আহ্বান জানান। পুতিন বলেন, ‘রাশিয়ার অগ্রযাত্রা ঠেকাতে ইউক্রেনকে অবশ্যই আনুষ্ঠানিকভাবে ন্যাটো সামরিক জোটে যোগদানের প্রচেষ্টা ছেড়ে দিতে হবে।’
রুশ প্রেসিডেন্ট জানান, ইউক্রেনের সরকার যদি শর্ত মেনে নেয়, তবে যে মুহূর্তে তারা সেই সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করবে, সেই মুহূর্ত থেকেই যুদ্ধবিরতি শুরু হয়ে যাবে।
এর জবাবে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি স্কাই ইতালিয়াকে বলেছেন, ‘পুতিন বারবার বলেন যে, তিনি আমাদের কিছু অঞ্চল নিয়ে নেবেন। এর মধ্যে কিছু অঞ্চল তাঁরা এরই মধ্যে দখল করে নিয়েছেন এবং কিছু এখনো দখল করেননি। তিনি (পুতিন) বলেন, এরপর তিনি থেমে যাবেন এবং যুদ্ধ স্থিতাবস্থায় চলবে না।’ জেলেনস্কি আরও বলেন, ‘এটি এমন এক ধরনে বিষয়, যা হিটলার বলতেন।’
হিটলারের দিকে ইঙ্গিত করে জেলেনস্কি বলেন, ‘তিনি বলছিলেন, “আমাকে চেক প্রজাতন্ত্রের একটি অংশ দিয়ে দাও, তাহলে যুদ্ধ শেষ হবে”—কিন্তু তিনি কেবলই মিথ্যা বলছিলেন। কারণ, এর পর তিনি পোল্যান্ডের দাবি করে বলেছিলেন, “আমাকে পোল্যান্ডের একটি অংশ দিন” এবং এর পর তো পুরো ইউরোপই তাঁর দখল চলে আসে।’
এ সময় পুতিনের মনোভাবকে হিটলারের সঙ্গে তুলনা করে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘নাৎসিবাদের বিষয় এটি এবং আমরা পুতিনকে এ কারণেই বিশ্বাস করতে পারি না। কারণ তিনি একই পথে আছেন।’ জেলেনস্কি আরও বলেন, ‘জনগণের মনে রাখা উচিত, যুদ্ধের আগে রাশিয়া কেবল ক্রিমিয়া ও দনবাস অঞ্চলগুলো দাবি করেছিল কিন্তু এখন তার ভূমি দখলের এলাকা বাড়ানোর চেষ্টা করছে।’
ইসরায়েলের সঙ্গে চলমান সংঘাতের মধ্যে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে বড় ধরনের বোমা হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই ঘটনায় প্রতিশোধ নিতে চায় ইরান। দেশটির ইরানের সর্বোচ্চ নেতা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করছে।
১৮ মিনিট আগেসিরিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় হাসাকাহ প্রদেশে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর একটি ঘাঁটিতে হামলার ঘটনা ঘটেছ। আজ সোমবার হাসাকাহর ওই ঘাঁটি মর্টার হামলার শিকার হয়েছে। তবে এই হামলায় তাৎক্ষণিকভাবে কোনো হতাহত কিংবা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কি না, তা জানা যায়নি।
২০ মিনিট আগেইরানে মার্কিন বোমা হামলার এক দিন পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি পোস্ট দিয়েছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, বর্তমান ইরানি শাসকগোষ্ঠী যদি ‘ইরানকে আবারও মহান’ করতে না পারে, তবে শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন হতেই পারে।
৪৪ মিনিট আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব-প্রতিপত্তি গুঁড়িয়ে দিয়েছিল ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লব। এ বিপ্লবের পর থেকে মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রতিপক্ষে পরিণত হয়েছিল ইরান। এই বিপ্লবের মাধ্যমে পতন হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভির সরকারের। বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন আয়াতুল্লাহ...
১ ঘণ্টা আগে