রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর সরকারকে ছোট ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের (এসএমই) জন্য স্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করার জন্য প্রশংসা করেছেন। বলেছেন, ভারতে রাশিয়া উৎপাদন খাতে আরও বিনিয়োগ করতে প্রস্তুত। গতকাল বুধবার মস্কোতে অনুষ্ঠিত ১৫ তম ভিটিবি ইনভেস্টমেন্ট ফোরামে বক্তব্য রাখার সময় পুতিন এসব কথা বলেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, পুতিন বলেছেন—পশ্চিমা ব্র্যান্ডগুলোর রাশিয়া থেকে চলে যাওয়ার পর দেশে নতুন স্থানীয় ব্র্যান্ডের উত্থান হয়েছে। তিনি জানান, ভোক্তা পণ্য, তথ্যপ্রযুক্তি, উচ্চপ্রযুক্তি এবং কৃষি খাতে স্থানীয় রুশ নির্মাতারা সফলতা অর্জন করেছে।
পুতিন বলেন, ‘আমাদের জন্য এটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আমদানি প্রতিস্থাপন কর্মসূচির অংশ হিসেবে আমরা অনেক নতুন রুশ ব্র্যান্ডের আগমন দেখছি, যারা স্বেচ্ছায় আমাদের বাজার থেকে প্রস্থান করা পশ্চিমা ব্র্যান্ডগুলোকে প্রতিস্থাপন করছে। আমাদের স্থানীয় নির্মাতারা কেবল ভোক্তা পণ্যেই নয়, তথ্যপ্রযুক্তি, উচ্চপ্রযুক্তি এবং কৃষি খাতেও সফল হয়েছে।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘কৃষি খাতে আমাদের নির্মাতা ও উৎপাদকদের সংখ্যা বাড়ছে। ১৯৮৮ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের শস্য আমদানি করত, আর গত বছর আমরা ৬৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের শস্য রপ্তানি করেছি, যা আমাদের কৃষক ও উৎপাদকদের অবদান। রুশ ফেডারেশনের এসব খাতে, বিশেষ করে উচ্চপ্রযুক্তি খাতে, পণ্য বিক্রি ও রপ্তানি সুযোগ বাড়ানোর তীব্র প্রয়োজন রয়েছে।’
এ সময় পুতিন আরও উল্লেখ করেন, রাশিয়ার আমদানি প্রতিস্থাপন কর্মসূচি ভারতের ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের মতো এবং ভারতের নেতৃত্ব নিজস্ব স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেওয়ার নীতিতে মনোযোগ দিয়েছে। পুতিন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মোদির আমাদের মতোই একটি কর্মসূচি আছে, যার নাম—মেক ইন ইন্ডিয়া। এটির আমাদের কর্মসূচির সঙ্গে অনেকটাই মিল রয়েছে।’
এ সময় ভারতের আরও বিনিয়োগ বাড়ানোর বিষয়টি ইঙ্গিত করে পুতিন বলেন, ‘আমরা ভারতে আমাদের উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপনে প্রস্তুত। সম্প্রতি রোজনেফট কোম্পানির মাধ্যমে ভারতের অর্থনীতিতে ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিয়োগ করা হয়েছে।’ রোজনেফট রাশিয়ার বৃহত্তম তেল উৎপাদনকারী কোম্পানি।
পুতিন বলেন, ‘ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও সরকার স্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করেছে এবং এটি সম্ভব হয়েছে কারণ ভারতের নেতৃত্ব ইন্ডিয়া ফার্স্ট নীতি অনুসরণ করছে। আমরা বিশ্বাস করি, ভারতে বিনিয়োগ লাভজনক।’ পুতিন আরও বলেন, এসএমই খাতের উন্নয়নে ব্রিকস দেশগুলোর মধ্যে আরও সহযোগিতা বাড়ানো প্রয়োজন।
রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি ব্রিকস সহযোগিতার দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকর্মীদের অনুরোধ করব, যাতে তাঁরা প্রধান সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো বিশ্লেষণ করেন এবং আমরা অবশ্যই ব্রাজিলিয়ান সহকর্মীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করব, যারা আগামী বছর ব্রিকসের সভাপতিত্ব করবে।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর সরকারকে ছোট ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের (এসএমই) জন্য স্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করার জন্য প্রশংসা করেছেন। বলেছেন, ভারতে রাশিয়া উৎপাদন খাতে আরও বিনিয়োগ করতে প্রস্তুত। গতকাল বুধবার মস্কোতে অনুষ্ঠিত ১৫ তম ভিটিবি ইনভেস্টমেন্ট ফোরামে বক্তব্য রাখার সময় পুতিন এসব কথা বলেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, পুতিন বলেছেন—পশ্চিমা ব্র্যান্ডগুলোর রাশিয়া থেকে চলে যাওয়ার পর দেশে নতুন স্থানীয় ব্র্যান্ডের উত্থান হয়েছে। তিনি জানান, ভোক্তা পণ্য, তথ্যপ্রযুক্তি, উচ্চপ্রযুক্তি এবং কৃষি খাতে স্থানীয় রুশ নির্মাতারা সফলতা অর্জন করেছে।
পুতিন বলেন, ‘আমাদের জন্য এটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আমদানি প্রতিস্থাপন কর্মসূচির অংশ হিসেবে আমরা অনেক নতুন রুশ ব্র্যান্ডের আগমন দেখছি, যারা স্বেচ্ছায় আমাদের বাজার থেকে প্রস্থান করা পশ্চিমা ব্র্যান্ডগুলোকে প্রতিস্থাপন করছে। আমাদের স্থানীয় নির্মাতারা কেবল ভোক্তা পণ্যেই নয়, তথ্যপ্রযুক্তি, উচ্চপ্রযুক্তি এবং কৃষি খাতেও সফল হয়েছে।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘কৃষি খাতে আমাদের নির্মাতা ও উৎপাদকদের সংখ্যা বাড়ছে। ১৯৮৮ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের শস্য আমদানি করত, আর গত বছর আমরা ৬৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের শস্য রপ্তানি করেছি, যা আমাদের কৃষক ও উৎপাদকদের অবদান। রুশ ফেডারেশনের এসব খাতে, বিশেষ করে উচ্চপ্রযুক্তি খাতে, পণ্য বিক্রি ও রপ্তানি সুযোগ বাড়ানোর তীব্র প্রয়োজন রয়েছে।’
এ সময় পুতিন আরও উল্লেখ করেন, রাশিয়ার আমদানি প্রতিস্থাপন কর্মসূচি ভারতের ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের মতো এবং ভারতের নেতৃত্ব নিজস্ব স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেওয়ার নীতিতে মনোযোগ দিয়েছে। পুতিন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মোদির আমাদের মতোই একটি কর্মসূচি আছে, যার নাম—মেক ইন ইন্ডিয়া। এটির আমাদের কর্মসূচির সঙ্গে অনেকটাই মিল রয়েছে।’
এ সময় ভারতের আরও বিনিয়োগ বাড়ানোর বিষয়টি ইঙ্গিত করে পুতিন বলেন, ‘আমরা ভারতে আমাদের উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপনে প্রস্তুত। সম্প্রতি রোজনেফট কোম্পানির মাধ্যমে ভারতের অর্থনীতিতে ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিয়োগ করা হয়েছে।’ রোজনেফট রাশিয়ার বৃহত্তম তেল উৎপাদনকারী কোম্পানি।
পুতিন বলেন, ‘ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও সরকার স্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করেছে এবং এটি সম্ভব হয়েছে কারণ ভারতের নেতৃত্ব ইন্ডিয়া ফার্স্ট নীতি অনুসরণ করছে। আমরা বিশ্বাস করি, ভারতে বিনিয়োগ লাভজনক।’ পুতিন আরও বলেন, এসএমই খাতের উন্নয়নে ব্রিকস দেশগুলোর মধ্যে আরও সহযোগিতা বাড়ানো প্রয়োজন।
রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি ব্রিকস সহযোগিতার দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকর্মীদের অনুরোধ করব, যাতে তাঁরা প্রধান সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো বিশ্লেষণ করেন এবং আমরা অবশ্যই ব্রাজিলিয়ান সহকর্মীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করব, যারা আগামী বছর ব্রিকসের সভাপতিত্ব করবে।’
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে সরলভাবে কোনো শক্তির পক্ষ নেওয়া উচিত নয় বলে মনে করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমার পুতিন। সম্প্রতি, আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ফোরামের মূল অধিবেশনে এ ইস্যুতে রাশিয়ার অবস্থান তুলে ধরেন রুশ প্রেসিডেন্ট। তাঁর ভাষ্য—রাশিয়ার সঙ্গে মুসলিম বিশ্বের সম্পর্ক বেশ ঘনিষ্ঠ এবং ঐতিহাসিক।
২ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আকস্মিক সামরিক হামলার পর তার ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ (এমএজিএ) শিবিরের রক্ষণশীল গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী মহলে বিভেদ দেখা দিয়েছে।
৩৯ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
২ ঘণ্টা আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
২ ঘণ্টা আগে