রাশিয়ার সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়লে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পিছপা হবে না দেশটি। পশ্চিমা বিশ্বকে ইঙ্গিত করে এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। গতকাল বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন। এই সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ২৪ তারিখ রাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণের পর প্রথম পুতিন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বললেন। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। যার মধ্যে পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকি থেকে শুরু করে রাশিয়ার ভূখণ্ডে হামলা চালানোর জন্য ইউক্রেনকে সহায়তাকারী দেশগুলোর প্রতি প্রতিক্রিয়ার বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত ছিল।
সংবাদ সম্মেলনে ইউক্রেনে রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের সম্ভাবনা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে পুতিন জানান, ‘এটি প্রশ্নাতীত নয়।’ অর্থাৎ প্রয়োজনে রাশিয়া বিষয়টি বিবেচনা করবে। রাশিয়ার ২০২০ সালের পারমাণবিক মতবাদ তথা নিউক্লিয়ার ডকট্রিনের প্রতি ইঙ্গিত করে পুতিন বলেন, ‘কিছু কারণে পশ্চিমারা বিশ্বাস করেন যে, রাশিয়া কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবে না।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘তবে বাস্তবতা হলো, এই মতবাদ রাশিয়াকে বিকল্প হিসেবে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের বিষয়টি ভাবার প্রতি অনুমতি দেয়। বিশেষ করে কেউ দেশের (রাশিয়ার) বিরুদ্ধে গণবিধ্বংসী অস্ত্র ব্যবহার করে বা রাষ্ট্রের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ে।’
পুতিন বলেন, ‘আমাদের একটি পারমাণবিক মতবাদ আছে। দেখুন এটি কী বলে! যদি কারও কাজ আমাদের সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে হুমকির মুখে ফেলে, তাহলে আমরা সব উপায় ব্যবহার করতে পারব। এটিকে হালকাভাবে বা ভাসাভাসাভাবে নেওয়ার সুযোগ নাই।’
রাশিয়ার সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়লে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পিছপা হবে না দেশটি। পশ্চিমা বিশ্বকে ইঙ্গিত করে এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। গতকাল বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন। এই সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ২৪ তারিখ রাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণের পর প্রথম পুতিন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বললেন। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। যার মধ্যে পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকি থেকে শুরু করে রাশিয়ার ভূখণ্ডে হামলা চালানোর জন্য ইউক্রেনকে সহায়তাকারী দেশগুলোর প্রতি প্রতিক্রিয়ার বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত ছিল।
সংবাদ সম্মেলনে ইউক্রেনে রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের সম্ভাবনা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে পুতিন জানান, ‘এটি প্রশ্নাতীত নয়।’ অর্থাৎ প্রয়োজনে রাশিয়া বিষয়টি বিবেচনা করবে। রাশিয়ার ২০২০ সালের পারমাণবিক মতবাদ তথা নিউক্লিয়ার ডকট্রিনের প্রতি ইঙ্গিত করে পুতিন বলেন, ‘কিছু কারণে পশ্চিমারা বিশ্বাস করেন যে, রাশিয়া কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবে না।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘তবে বাস্তবতা হলো, এই মতবাদ রাশিয়াকে বিকল্প হিসেবে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের বিষয়টি ভাবার প্রতি অনুমতি দেয়। বিশেষ করে কেউ দেশের (রাশিয়ার) বিরুদ্ধে গণবিধ্বংসী অস্ত্র ব্যবহার করে বা রাষ্ট্রের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ে।’
পুতিন বলেন, ‘আমাদের একটি পারমাণবিক মতবাদ আছে। দেখুন এটি কী বলে! যদি কারও কাজ আমাদের সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে হুমকির মুখে ফেলে, তাহলে আমরা সব উপায় ব্যবহার করতে পারব। এটিকে হালকাভাবে বা ভাসাভাসাভাবে নেওয়ার সুযোগ নাই।’
ক্যাথলিক খ্রিষ্টান ধর্মের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতার পদের আনুষ্ঠানিক নাম পোপ। সম্প্রতি পোপ ফ্রান্সিস মৃত্যুবরণ করায় পোপের পদটি খালি হয়েছে। আর কিছু দিন আগে ডোনাল্ড ট্রাম্প হাস্যরসের মাধ্যমে জানিয়েছিলেন, পোপ হিসেবে তিনিই নিজের প্রথম পছন্দ। এবার তিনি পোপের পোশাক পরা একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার
৪৪ মিনিট আগেপাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করেছে ভারত। শুধু তাই নয়, পাকিস্তানের পণ্যের জন্য ট্রানজিট এবং তৃতীয় কোনো দেশের বন্দর ব্যবহার করে পাকিস্তানি পণ্য আমদানিও এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বে। জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারত সরকার। সম্প্রতি কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান থেকে এবার সব ধরনের আমদানি বন্ধ করল ভারত। ২০১৯ সালে কাশ্মীরের পুলওয়ামা হামলার পর থেকেই দুই দেশের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছিল। সম্প্রতি পেহেলগাম হামলার পর পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হয়েছে। জাতীয় নিরাপত্তা ও জনস্বার্থের কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারত সরকার।
৪ ঘণ্টা আগেজার্মানির প্রধান বিরোধী দলকে ‘উগ্রপন্থী’ সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা। এই সিদ্ধান্তের ফলে দলটির ওপর গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর পথ প্রশস্ত হলো। ফলে এমন পদক্ষেপকে দলটিকে রাজনৈতিকভাবে কোণঠাসা করার একটি প্রচেষ্টা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগে