রাশিয়ার আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হস্তক্ষেপের পরিকল্পনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। রুশ গোয়েন্দা সংস্থার দাবি, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং সিস্টেমে সাইবার হামলা করার মাধ্যমে ভোটার উপস্থিতি কম দেখানোর পরিকল্পনা করছে বাইডেন প্রশাসন। তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি এ খবর জানিয়েছে।
গতকাল সোমবার মস্কো দাবি করে, যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রকৃত ফলাফল বিকৃত করে উপস্থাপন করতে চায়। দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা এসভিআর জানিয়েছে, আগামী ১৫ থেকে ১৭ মার্চ অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বাইডেন মার্কিন অলাভজনক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবহার করে ভোটার উপস্থিতি কমিয়ে দেখানোর ব্যবস্থা করতে পারে।
এসভিআর আরও জানিয়েছে, ওয়াশিংটন মূলত আইটি বিশেষজ্ঞদের দিয়ে নির্বাচনকালীন ইলেকট্রনিক ভোটিং সিস্টেম (ইভিএম) হ্যাক করার মাধ্যমে ভোটের আনুপাতিক সংখ্যা ওলটপালট করতে পারে। রুশ গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়, এই পরিকল্পনা কেবল সাইবার হামলাতেই সীমাবদ্ধ নয়।
এসভিআর বলেছে, ভোটার উপস্থিতি কম হলে বাইডেন প্রশাসন নির্বাচনী ফলাফলকে প্রশ্নবিদ্ধ করার সুযোগ পাবে। এটি একটি পুরোনো মার্কিন কৌশল। এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে মার্কিন প্রশাসন থেকে কোনো জবাব দেয়নি।
এদিকে, রাশিয়াতে ১৫-১৭ মার্চ অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বর্তমান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনে জয় একপ্রকার সুনিশ্চিত। এতে তিনি আরও ৬ বছরের জন্য দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন। এমন নির্বাচনের আগে ভাষণ দিতে এসে তিনি রাশিয়ার ব্যাপক আধুনিকীকৃত পারমাণবিক অস্ত্রাগার (বিশ্বের বৃহত্তম) নিয়ে দম্ভ করেছেন।
দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে রাশিয়ার সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর পুতিন পশ্চিমা রাজনীতিকদের ইতিহাসে ফিরে তাকানোর পরামর্শ দিয়েছেন। বিশেষ করে নাৎসি জার্মানির অ্যাডলফ হিটলার এবং ফ্রান্সের নেপোলিয়ন বোনাপার্টের ব্যর্থ রাশিয়া আক্রমণের ইতিহাস।
সম্প্রতি রুশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান পাবলিক ওপিনিয়ন ফাউন্ডেশনের (এফওএম) এক জরিপ থেকে দেখা গেছে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের কর্মকাণ্ড পছন্দ করেন রাশিয়ার অন্তত ৮৩ শতাংশ মানুষ।
জরিপে ৮৩ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, তাঁরা পুতিনের কর্মকাণ্ডকে ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করেন। পুতিনকে রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে বিশ্বাস করেন ৮২ শতাংশ উত্তরদাতা। এ ছাড়া, ৫৫ শতাংশ উত্তরদাতা রুশ সরকারের কর্মকাণ্ডে সন্তুষ্ট। একই সঙ্গে উত্তরদাতাদের ৬১ শতাংশ প্রধানমন্ত্রী মিখাইল মিশুস্তিনের কার্যক্রমকে অনুমোদন দিয়েছেন।
রাশিয়ার আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হস্তক্ষেপের পরিকল্পনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। রুশ গোয়েন্দা সংস্থার দাবি, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং সিস্টেমে সাইবার হামলা করার মাধ্যমে ভোটার উপস্থিতি কম দেখানোর পরিকল্পনা করছে বাইডেন প্রশাসন। তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি এ খবর জানিয়েছে।
গতকাল সোমবার মস্কো দাবি করে, যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রকৃত ফলাফল বিকৃত করে উপস্থাপন করতে চায়। দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা এসভিআর জানিয়েছে, আগামী ১৫ থেকে ১৭ মার্চ অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বাইডেন মার্কিন অলাভজনক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবহার করে ভোটার উপস্থিতি কমিয়ে দেখানোর ব্যবস্থা করতে পারে।
এসভিআর আরও জানিয়েছে, ওয়াশিংটন মূলত আইটি বিশেষজ্ঞদের দিয়ে নির্বাচনকালীন ইলেকট্রনিক ভোটিং সিস্টেম (ইভিএম) হ্যাক করার মাধ্যমে ভোটের আনুপাতিক সংখ্যা ওলটপালট করতে পারে। রুশ গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়, এই পরিকল্পনা কেবল সাইবার হামলাতেই সীমাবদ্ধ নয়।
এসভিআর বলেছে, ভোটার উপস্থিতি কম হলে বাইডেন প্রশাসন নির্বাচনী ফলাফলকে প্রশ্নবিদ্ধ করার সুযোগ পাবে। এটি একটি পুরোনো মার্কিন কৌশল। এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে মার্কিন প্রশাসন থেকে কোনো জবাব দেয়নি।
এদিকে, রাশিয়াতে ১৫-১৭ মার্চ অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বর্তমান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনে জয় একপ্রকার সুনিশ্চিত। এতে তিনি আরও ৬ বছরের জন্য দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন। এমন নির্বাচনের আগে ভাষণ দিতে এসে তিনি রাশিয়ার ব্যাপক আধুনিকীকৃত পারমাণবিক অস্ত্রাগার (বিশ্বের বৃহত্তম) নিয়ে দম্ভ করেছেন।
দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে রাশিয়ার সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর পুতিন পশ্চিমা রাজনীতিকদের ইতিহাসে ফিরে তাকানোর পরামর্শ দিয়েছেন। বিশেষ করে নাৎসি জার্মানির অ্যাডলফ হিটলার এবং ফ্রান্সের নেপোলিয়ন বোনাপার্টের ব্যর্থ রাশিয়া আক্রমণের ইতিহাস।
সম্প্রতি রুশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান পাবলিক ওপিনিয়ন ফাউন্ডেশনের (এফওএম) এক জরিপ থেকে দেখা গেছে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের কর্মকাণ্ড পছন্দ করেন রাশিয়ার অন্তত ৮৩ শতাংশ মানুষ।
জরিপে ৮৩ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, তাঁরা পুতিনের কর্মকাণ্ডকে ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করেন। পুতিনকে রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে বিশ্বাস করেন ৮২ শতাংশ উত্তরদাতা। এ ছাড়া, ৫৫ শতাংশ উত্তরদাতা রুশ সরকারের কর্মকাণ্ডে সন্তুষ্ট। একই সঙ্গে উত্তরদাতাদের ৬১ শতাংশ প্রধানমন্ত্রী মিখাইল মিশুস্তিনের কার্যক্রমকে অনুমোদন দিয়েছেন।
ইসরায়েলের সঙ্গে চলমান সংঘাতের মধ্যে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে বড় ধরনের বোমা হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই ঘটনায় প্রতিশোধ নিতে চায় ইরান। দেশটির ইরানের সর্বোচ্চ নেতা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করছে।
১৯ মিনিট আগেসিরিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় হাসাকাহ প্রদেশে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর একটি ঘাঁটিতে হামলার ঘটনা ঘটেছ। আজ সোমবার হাসাকাহর ওই ঘাঁটি মর্টার হামলার শিকার হয়েছে। তবে এই হামলায় তাৎক্ষণিকভাবে কোনো হতাহত কিংবা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কি না, তা জানা যায়নি।
২১ মিনিট আগেইরানে মার্কিন বোমা হামলার এক দিন পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি পোস্ট দিয়েছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, বর্তমান ইরানি শাসকগোষ্ঠী যদি ‘ইরানকে আবারও মহান’ করতে না পারে, তবে শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন হতেই পারে।
১ ঘণ্টা আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব-প্রতিপত্তি গুঁড়িয়ে দিয়েছিল ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লব। এ বিপ্লবের পর থেকে মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রতিপক্ষে পরিণত হয়েছিল ইরান। এই বিপ্লবের মাধ্যমে পতন হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভির সরকারের। বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন আয়াতুল্লাহ...
১ ঘণ্টা আগে