দ্বিতীয় বৈঠকেও ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধবিরতির কোনো ঘোষণা আসেনি। তবে বেসামরিক নাগরিকদের নিরাপদে সরিয়ে নিতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ। এ জন্য যৌথভাবে ‘মানবিক করিডর’ খুলে দিতে সম্মত হয়েছে উভয় পক্ষ। প্রতিবেশী বেলারুশের গোমেল অঞ্চলের অজ্ঞাত এক স্থানে দ্বিতীয় দফায় এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৃহস্পতিবার রাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকাগুলোতে আটকে পড়া মানুষদের জন্য জরুরি ওষুধ ও খাবার সরবরাহের বিষয়টি নিশ্চিত করবে দুই দেশ। পাশাপাশি উদ্ভূত পরিস্থিতির একটি শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য ভবিষ্যতে উভয় পক্ষ আবারও বসবে বলে সম্মত হয়েছে।
এদিকে এ বিষয়ে একটি টুইট করেছেন ইউক্রেনের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মিখাইল পোদোলিয়াক। টুইট বার্তায় এই জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, দ্বিতীয় দফার বৈঠক শেষ হয়েছে। দুর্ভাগ্য যে, এবারও ইউক্রেনের স্বার্থে আশানুরূপ কোনো ফল পাওয়া যায়নি। তবে বেসামরিক নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যৌথভাবে ‘মানবিক করিডর’ খুলে দিতে সম্মত হয়েছে উভয় পক্ষ। একই সঙ্গে যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকায় আটকেপড়া মানুষের জন্য ওষুধ ও খাবার সরবরাহের বিষয়টিও সম্মত হয়েছে তারা।
মিখাইল পোদোলিয়াক আরও বলেন, ‘কিছু নির্দিষ্ট এলাকায় অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির জন্য আমরা জোর দিয়েছি। সামনে আরও আলোচনা হবে।’
এদিকে রাশিয়ার প্রতিনিধিদলের প্রধান ভ্লাদিমির মেদিনস্কি দেশটির গণমাধ্যমকে বলেছেন, উভয় পক্ষ বেসামরিক নাগরিকদের জন্য মানবিক করিডর খুলে দিতে সম্মত হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা তিনটি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এগুলো হচ্ছে-সামরিক, আন্তর্জাতিক ও মানবিক। এর মধ্যে কিছু বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি। আজ আমরা একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছেছি, তা হলো, যুদ্ধকবলিত অঞ্চলে নিজেদের বেসামরিক নাগরিকদের খুঁজে বের করা এবং তাদের উদ্ধার করা। এ জন্য সম্ভাব্য অস্থায়ী একটি যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আমরা সম্মত হয়েছি।
এর আগে গত সোমবার বেলারুশের গোমেল অঞ্চলে ইউক্রেন ও রাশিয়ার প্রতিনিধিদের মধ্যে প্রথম দফার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কোনো ধরনের চুক্তিতে পৌঁছানো ছাড়াই ওই বৈঠক শেষ হয়। এরপর দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বসতে রাজি হয় উভয় পক্ষ।
বৃহস্পতিবারের বৈঠকে কিয়েভের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওলেকজি রেজনিকোভ, প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা মিখাইল পোদোলিয়াক, ক্ষমতাসীন সার্ভেন্ট অব দ্য পিপল পার্টির একাংশের প্রধান ডেভিড আরাখামিয়া, উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোলে তোচিৎস্কিসহ।
অন্যদিকে রাশিয়ার প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে দেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের শীর্ষ সহযোগী ভ্লাদিমির মেদিনস্কি।
দ্বিতীয় বৈঠকেও ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধবিরতির কোনো ঘোষণা আসেনি। তবে বেসামরিক নাগরিকদের নিরাপদে সরিয়ে নিতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ। এ জন্য যৌথভাবে ‘মানবিক করিডর’ খুলে দিতে সম্মত হয়েছে উভয় পক্ষ। প্রতিবেশী বেলারুশের গোমেল অঞ্চলের অজ্ঞাত এক স্থানে দ্বিতীয় দফায় এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৃহস্পতিবার রাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকাগুলোতে আটকে পড়া মানুষদের জন্য জরুরি ওষুধ ও খাবার সরবরাহের বিষয়টি নিশ্চিত করবে দুই দেশ। পাশাপাশি উদ্ভূত পরিস্থিতির একটি শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য ভবিষ্যতে উভয় পক্ষ আবারও বসবে বলে সম্মত হয়েছে।
এদিকে এ বিষয়ে একটি টুইট করেছেন ইউক্রেনের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মিখাইল পোদোলিয়াক। টুইট বার্তায় এই জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, দ্বিতীয় দফার বৈঠক শেষ হয়েছে। দুর্ভাগ্য যে, এবারও ইউক্রেনের স্বার্থে আশানুরূপ কোনো ফল পাওয়া যায়নি। তবে বেসামরিক নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যৌথভাবে ‘মানবিক করিডর’ খুলে দিতে সম্মত হয়েছে উভয় পক্ষ। একই সঙ্গে যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকায় আটকেপড়া মানুষের জন্য ওষুধ ও খাবার সরবরাহের বিষয়টিও সম্মত হয়েছে তারা।
মিখাইল পোদোলিয়াক আরও বলেন, ‘কিছু নির্দিষ্ট এলাকায় অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির জন্য আমরা জোর দিয়েছি। সামনে আরও আলোচনা হবে।’
এদিকে রাশিয়ার প্রতিনিধিদলের প্রধান ভ্লাদিমির মেদিনস্কি দেশটির গণমাধ্যমকে বলেছেন, উভয় পক্ষ বেসামরিক নাগরিকদের জন্য মানবিক করিডর খুলে দিতে সম্মত হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা তিনটি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এগুলো হচ্ছে-সামরিক, আন্তর্জাতিক ও মানবিক। এর মধ্যে কিছু বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি। আজ আমরা একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছেছি, তা হলো, যুদ্ধকবলিত অঞ্চলে নিজেদের বেসামরিক নাগরিকদের খুঁজে বের করা এবং তাদের উদ্ধার করা। এ জন্য সম্ভাব্য অস্থায়ী একটি যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আমরা সম্মত হয়েছি।
এর আগে গত সোমবার বেলারুশের গোমেল অঞ্চলে ইউক্রেন ও রাশিয়ার প্রতিনিধিদের মধ্যে প্রথম দফার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কোনো ধরনের চুক্তিতে পৌঁছানো ছাড়াই ওই বৈঠক শেষ হয়। এরপর দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বসতে রাজি হয় উভয় পক্ষ।
বৃহস্পতিবারের বৈঠকে কিয়েভের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওলেকজি রেজনিকোভ, প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা মিখাইল পোদোলিয়াক, ক্ষমতাসীন সার্ভেন্ট অব দ্য পিপল পার্টির একাংশের প্রধান ডেভিড আরাখামিয়া, উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোলে তোচিৎস্কিসহ।
অন্যদিকে রাশিয়ার প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে দেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের শীর্ষ সহযোগী ভ্লাদিমির মেদিনস্কি।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু অধিকৃত পশ্চিম তীরে নতুন করে ইহুদি বসতি সম্প্রসারণ পরিকল্পনা নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছেন। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে ভবিষ্যতে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠন কার্যত অসম্ভব হয়ে যাবে। এমনকি নেতানিয়াহু প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েছেন, কোনো ‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র হবে না।’
৩০ মিনিট আগেরাজধানী কাঠমান্ডুসহ নেপালের বেশ কয়েকটি শহরে দিনের বেলা জনসমাগম ও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে দেশটির সেনাবাহিনী। এরপর সন্ধ্যা ৭টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত জারি করা হয়েছে কারফিউ।
৩২ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও তরুণ রিপাবলিকান ভোটারদের ওপর প্রভাবশালী ভূমিকা রাখা চার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তদন্ত তীব্রতর হয়েছে। স্থানীয় সময় শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির ছবি প্রকাশ করেছে এফবিআই।
১০ ঘণ্টা আগেনেদারল্যান্ডসে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বৈধ গাঁজা উৎপাদন কেন্দ্রকে তীব্র গন্ধ নিয়ন্ত্রণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় পরিবেশ সংস্থা জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি যদি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে গন্ধ কমাতে না পারে, তবে জরিমানা কিংবা স্থায়ীভাবে বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে পড়বে।
১৩ ঘণ্টা আগে