ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধে সমর্থনের ব্যাপারে বেইজিং যদি তাদের নীতির পরিবর্তন না করে, তবে চীনকে এর পরিণতি ভোগ করতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ন্যাটোর প্রধান জেনস স্টলটেনবার্গ। রাশিয়ার যুদ্ধকে সমর্থন করার পাশাপাশি ইউরোপীয় মিত্রদের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা করায় বেইজিং উভয় পক্ষকে সন্তুষ্ট করতে চাইছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
ন্যাটোর প্রধান ওয়াশিংটন সফরের সময় বিবিসি নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেছেন। বেইজিংয়ের দ্বিমুখী নীতি দীর্ঘ মেয়াদে কাজ করবে না—এমনটি বলেন তিনি। ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধ থামানোর কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সুইজারল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ইউক্রেন শান্তি সম্মেলনকে সময়ের অপচয় হিসেবে আখ্যা দিয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গত শুক্রবার বলেছেন, রাশিয়া আংশিকভাবে দখল করেছে এবং দখলের দাবি করেছে এমন চারটি অঞ্চল থেকে ইউক্রেন সেনা প্রত্যাহার করলে তিনি যুদ্ধবিরতিতে সম্মতি দেবেন।
অন্যদিকে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, রাশিয়া ইউক্রেন থেকে সব সৈন্য প্রত্যাহার করলে কালই শান্তি আলোচনায় বসবে কিয়েভ। তবে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যুদ্ধ থামাবেন না বলে তাঁকে যেকোনো উপায়ে যুদ্ধ বন্ধে বাধ্য করা হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
রাশিয়ার প্রতি চীনের সমর্থনের ব্যাপারে ন্যাটো সদস্যদের করণীয় প্রসঙ্গে স্টলটেনবার্গ বলেন, সম্ভাব্য নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে আলোচনা চলমান রয়েছে।
তিনি বলেন, ‘মাইক্রো ইলেকট্রনিকসের মতো অনেক প্রযুক্তি চীন রাশিয়াকে সরবরাহ করছে, যা দিয়ে তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হচ্ছে। চীন যদি তাদের নীতি পরিবর্তন না করে, তবে আমাদের এ ব্যাপারে অর্থনৈতিক ব্যয়ও বিবেচনা করা উচিত।’
রাশিয়াকে সমর্থন দেওয়ায় চীনের ওপর এরই মধ্যে আরোপ করা হয়েছে বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা। গত মাসে চীন ও হংকংভিত্তিক প্রায় ২০টি সংস্থার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র।
ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ২০২২ সালে রাশিয়ার পূর্ণ মাত্রার যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর বিশ্বমঞ্চে ক্রমশ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি বারবার বলেছেন যে, পশ্চিমের শক্তির ভারসাম্য পরিবর্তন হচ্ছে বলে সমমনা নেতাদের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের জন্য কাজ করেছেন তিনি।
ইরান, বেইজিং ও উত্তর কোরিয়ার দিকে ইঙ্গিত করে স্টলটেনবার্গ বলেন, রাশিয়া এই মুহূর্তে কর্তৃত্ববাদী নেতাদের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন ঘটানোর চেষ্টা করছে।
ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধে সমর্থনের ব্যাপারে বেইজিং যদি তাদের নীতির পরিবর্তন না করে, তবে চীনকে এর পরিণতি ভোগ করতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ন্যাটোর প্রধান জেনস স্টলটেনবার্গ। রাশিয়ার যুদ্ধকে সমর্থন করার পাশাপাশি ইউরোপীয় মিত্রদের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা করায় বেইজিং উভয় পক্ষকে সন্তুষ্ট করতে চাইছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
ন্যাটোর প্রধান ওয়াশিংটন সফরের সময় বিবিসি নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেছেন। বেইজিংয়ের দ্বিমুখী নীতি দীর্ঘ মেয়াদে কাজ করবে না—এমনটি বলেন তিনি। ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধ থামানোর কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সুইজারল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ইউক্রেন শান্তি সম্মেলনকে সময়ের অপচয় হিসেবে আখ্যা দিয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গত শুক্রবার বলেছেন, রাশিয়া আংশিকভাবে দখল করেছে এবং দখলের দাবি করেছে এমন চারটি অঞ্চল থেকে ইউক্রেন সেনা প্রত্যাহার করলে তিনি যুদ্ধবিরতিতে সম্মতি দেবেন।
অন্যদিকে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, রাশিয়া ইউক্রেন থেকে সব সৈন্য প্রত্যাহার করলে কালই শান্তি আলোচনায় বসবে কিয়েভ। তবে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যুদ্ধ থামাবেন না বলে তাঁকে যেকোনো উপায়ে যুদ্ধ বন্ধে বাধ্য করা হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
রাশিয়ার প্রতি চীনের সমর্থনের ব্যাপারে ন্যাটো সদস্যদের করণীয় প্রসঙ্গে স্টলটেনবার্গ বলেন, সম্ভাব্য নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে আলোচনা চলমান রয়েছে।
তিনি বলেন, ‘মাইক্রো ইলেকট্রনিকসের মতো অনেক প্রযুক্তি চীন রাশিয়াকে সরবরাহ করছে, যা দিয়ে তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হচ্ছে। চীন যদি তাদের নীতি পরিবর্তন না করে, তবে আমাদের এ ব্যাপারে অর্থনৈতিক ব্যয়ও বিবেচনা করা উচিত।’
রাশিয়াকে সমর্থন দেওয়ায় চীনের ওপর এরই মধ্যে আরোপ করা হয়েছে বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা। গত মাসে চীন ও হংকংভিত্তিক প্রায় ২০টি সংস্থার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র।
ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ২০২২ সালে রাশিয়ার পূর্ণ মাত্রার যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর বিশ্বমঞ্চে ক্রমশ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি বারবার বলেছেন যে, পশ্চিমের শক্তির ভারসাম্য পরিবর্তন হচ্ছে বলে সমমনা নেতাদের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের জন্য কাজ করেছেন তিনি।
ইরান, বেইজিং ও উত্তর কোরিয়ার দিকে ইঙ্গিত করে স্টলটেনবার্গ বলেন, রাশিয়া এই মুহূর্তে কর্তৃত্ববাদী নেতাদের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন ঘটানোর চেষ্টা করছে।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৫ ঘণ্টা আগে