অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা বিভাগ জানিয়েছে, তারা প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে পরিচালিত একটি ড্রোন ব্যবহার করে রাশিয়ার একটি এসইউ-৩০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে। গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিশ্বের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো যুদ্ধবিমান একটি সামুদ্রিক ড্রোনের মাধ্যমে ধ্বংস হলো। বিমানটি আকাশেই জ্বলে ওঠে এবং পরে সাগরে পড়ে যায়।
এ বিষয়ে আজ রোববার সিএনএন জানিয়েছে, গত শুক্রবার ইউক্রেনের একটি বিশেষ ইউনিট রাশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ বন্দরনগরী নভোরোসিস্কের কাছে দেশে তৈরি ম্যাগুরা ড্রোন দিয়ে গুলি করে বিমানটি ভূপাতিত করে। এই বন্দর রাশিয়ার কৃষ্ণসাগর নৌবহরের একটি প্রধান ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত।
ইউক্রেনের এই দাবির সত্যতা স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি সিএনএন। রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ও এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। তবে একজন রুশ সামরিক ব্লগার ইউক্রেনের দাবিকে সমর্থন করেছেন।
‘ফাইটারবম্বার’ নামে ওই ব্লগার গতকাল টেলিগ্রামে লিখেছেন, ‘ইউক্রেনীয়রা তিন ডজনেরও বেশি সি-ড্রোন নিয়ে নভোরোসিস্ক এলাকায় হাজির হয়েছিলেন। আমাদের যুদ্ধবিমানটি আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ার পর পাইলটেরা পানিতে পড়ে যান এবং তাদের ঘিরে ফেলে শত্রুপক্ষের ড্রোন।’
এর আগেও ইউক্রেন দাবি করেছিল, ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে তারা তাদের তৈরি ম্যাগুরা ভি-ফাইভ সামুদ্রিক ড্রোন ব্যবহার করে দুটি রুশ হেলিকপ্টার ধ্বংস করেছে।
রাশিয়ার তুলনায় জনবল ও অস্ত্রের দিক থেকে পিছিয়ে থাকা ইউক্রেন যুদ্ধের ভারসাম্য আনার জন্য দিন দিন ড্রোনের ওপর নির্ভরতা বাড়াচ্ছে। ২০১৪ সালে রাশিয়ার ক্রিমিয়া দখলের পর এবং ২০২২ সালে পূর্ণমাত্রায় আগ্রাসনের পর কৃষ্ণসাগরে ইউক্রেনের নৌবাহিনী কার্যত অচল হয়ে পড়ে।
তবে ইউক্রেনের দূরনিয়ন্ত্রিত ড্রোনগুলো কৃষ্ণসাগরে রাশিয়ার নৌবহরের শক্তিশালী জাহাজগুলোর বিরুদ্ধে বেশ কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে। এই ড্রোনগুলো স্টারলিংক সংযোগের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হয় এবং সমুদ্রপথে দীর্ঘপথ অতিক্রমের জন্য প্রস্তুত করা যায়।
২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন দাবি করেছিল, তারা কৃষ্ণসাগরে রাশিয়ার গাইডেড মিসাইল জাহাজ ‘ইভানোভেটস’ ধ্বংস করেছে। এর আগে ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে রাশিয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধজাহাজ ‘মস্কোভা’ ডুবিয়ে দেয় ইউক্রেন, যা যুদ্ধের শুরুতে কিয়েভের জন্য বড় মনোবল জোগায়।
‘ইভানোভেটস’ ধ্বংসের পর সিএনএন ইউক্রেনের গোপন সামুদ্রিক ড্রোন ইউনিটের সদস্যদের সাক্ষাৎকার নিয়েছিল ওডেসা শহরের কাছে। এক ড্রোন পাইলট জানিয়েছিলেন, সেই হামলায় মোট ১০টি ম্যাগুরা ড্রোন ব্যবহৃত হয়, এর মধ্যে ৬টি জাহাজটিতে আঘাত হানতে সক্ষম হয় এবং একপর্যায়ে এটি ডুবে যায়।
ইউক্রেনের একজন ড্রোনচালক সিএনএনকে বলেছেন, এই ড্রোনগুলো খোলা সমুদ্রে চিহ্নিত করা বেশ কঠিন। ফলে রুশ বাহিনীর জন্য এগুলোকে ধ্বংস করা কঠিন হয়ে পড়ে।
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা বিভাগ জানিয়েছে, তারা প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে পরিচালিত একটি ড্রোন ব্যবহার করে রাশিয়ার একটি এসইউ-৩০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে। গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিশ্বের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো যুদ্ধবিমান একটি সামুদ্রিক ড্রোনের মাধ্যমে ধ্বংস হলো। বিমানটি আকাশেই জ্বলে ওঠে এবং পরে সাগরে পড়ে যায়।
এ বিষয়ে আজ রোববার সিএনএন জানিয়েছে, গত শুক্রবার ইউক্রেনের একটি বিশেষ ইউনিট রাশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ বন্দরনগরী নভোরোসিস্কের কাছে দেশে তৈরি ম্যাগুরা ড্রোন দিয়ে গুলি করে বিমানটি ভূপাতিত করে। এই বন্দর রাশিয়ার কৃষ্ণসাগর নৌবহরের একটি প্রধান ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত।
ইউক্রেনের এই দাবির সত্যতা স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি সিএনএন। রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ও এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। তবে একজন রুশ সামরিক ব্লগার ইউক্রেনের দাবিকে সমর্থন করেছেন।
‘ফাইটারবম্বার’ নামে ওই ব্লগার গতকাল টেলিগ্রামে লিখেছেন, ‘ইউক্রেনীয়রা তিন ডজনেরও বেশি সি-ড্রোন নিয়ে নভোরোসিস্ক এলাকায় হাজির হয়েছিলেন। আমাদের যুদ্ধবিমানটি আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ার পর পাইলটেরা পানিতে পড়ে যান এবং তাদের ঘিরে ফেলে শত্রুপক্ষের ড্রোন।’
এর আগেও ইউক্রেন দাবি করেছিল, ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে তারা তাদের তৈরি ম্যাগুরা ভি-ফাইভ সামুদ্রিক ড্রোন ব্যবহার করে দুটি রুশ হেলিকপ্টার ধ্বংস করেছে।
রাশিয়ার তুলনায় জনবল ও অস্ত্রের দিক থেকে পিছিয়ে থাকা ইউক্রেন যুদ্ধের ভারসাম্য আনার জন্য দিন দিন ড্রোনের ওপর নির্ভরতা বাড়াচ্ছে। ২০১৪ সালে রাশিয়ার ক্রিমিয়া দখলের পর এবং ২০২২ সালে পূর্ণমাত্রায় আগ্রাসনের পর কৃষ্ণসাগরে ইউক্রেনের নৌবাহিনী কার্যত অচল হয়ে পড়ে।
তবে ইউক্রেনের দূরনিয়ন্ত্রিত ড্রোনগুলো কৃষ্ণসাগরে রাশিয়ার নৌবহরের শক্তিশালী জাহাজগুলোর বিরুদ্ধে বেশ কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে। এই ড্রোনগুলো স্টারলিংক সংযোগের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হয় এবং সমুদ্রপথে দীর্ঘপথ অতিক্রমের জন্য প্রস্তুত করা যায়।
২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন দাবি করেছিল, তারা কৃষ্ণসাগরে রাশিয়ার গাইডেড মিসাইল জাহাজ ‘ইভানোভেটস’ ধ্বংস করেছে। এর আগে ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে রাশিয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধজাহাজ ‘মস্কোভা’ ডুবিয়ে দেয় ইউক্রেন, যা যুদ্ধের শুরুতে কিয়েভের জন্য বড় মনোবল জোগায়।
‘ইভানোভেটস’ ধ্বংসের পর সিএনএন ইউক্রেনের গোপন সামুদ্রিক ড্রোন ইউনিটের সদস্যদের সাক্ষাৎকার নিয়েছিল ওডেসা শহরের কাছে। এক ড্রোন পাইলট জানিয়েছিলেন, সেই হামলায় মোট ১০টি ম্যাগুরা ড্রোন ব্যবহৃত হয়, এর মধ্যে ৬টি জাহাজটিতে আঘাত হানতে সক্ষম হয় এবং একপর্যায়ে এটি ডুবে যায়।
ইউক্রেনের একজন ড্রোনচালক সিএনএনকে বলেছেন, এই ড্রোনগুলো খোলা সমুদ্রে চিহ্নিত করা বেশ কঠিন। ফলে রুশ বাহিনীর জন্য এগুলোকে ধ্বংস করা কঠিন হয়ে পড়ে।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৩ ঘণ্টা আগে