ইউক্রেন ও পোল্যান্ডের প্রতিবেশী দেশ স্লোভাকিয়ার জাতীয় নির্বাচনে জয়ী হয়েছে মস্কোপন্থী স্মের পার্টি। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রগ্রেসিভ স্লোভাকিয়ার চেয়ে দলটি স্পষ্ট ব্যবধানে এগিয়ে আছে। জয়ী হলেও পার্লামেন্টে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকোর দল স্মের পার্টি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এরই মধ্যে দেশটির প্রায় শতভাগ জেলার নির্বাচনী ব্যালট গণনা করা হয়েছে। প্রাথমিক ফলাফল অনুসারে স্লোভাকিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকোর স্মের পার্টি ২৩.৪ শতাংশ ভোট পেয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে। ১৭ শতাংশ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে প্রগ্রেসিভ স্লোভাকিয়া এবং ভয়েস-সোশ্যাল ডেমোক্রেসি বা হ্লাস পার্টি ১৫ শতাংশ ভোট নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে।
বিশ্লেষকেরা অনুমান করছেন, ফিকোর দল ক্ষমতায় এলে দেশটির পররাষ্ট্রনীতিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসবে। কারণ ৫৯ বছর বয়সী ফিকো নির্বাচনের আগে এরই মধ্যে ঘোষণা করেছেন, তিনি ইউক্রেনে সহায়তা দেওয়া বন্ধ করবেন। তিনি শুরু থেকেই রাশিয়ার ওপর পশ্চিমা বিশ্বের নিষেধাজ্ঞা আরোপের কড়া সমালোচনা করে আসছেন। এ ছাড়া স্লোভাকিয়ায় এলজিবিটিকিউ অধিকারের বিপক্ষে তিনি।
নির্বাচনের পর বুথ-ফেরত জরিপে দেখা গিয়েছিল, প্রগ্রেসিভ স্লোভাকিয়া হয়তো এগিয়ে থাকবে। কিন্তু ভোট গণনার পর ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই আশাও দূরীভূত হয়েছে।
এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে না পারায় স্লোভাকিয়ার পরবর্তী সরকার গঠন নিয়ে এখনো ধোঁয়াশা রয়ে গেছে। তবে এটি স্পষ্ট যে, সরকার গঠন করতে হলে প্রধান দুই দলের পিটার পেলেগ্রিনির হ্লাস পার্টি ও ইগর মতোভিচের ওলানো পার্টির মতো দলগুলোর সঙ্গ প্রয়োজন হবে। এ ক্ষেত্রে ফিকোর সাবেক সহকর্মী পিটার পেলেগ্রিনি কিংমেকার হিসেবে আবির্ভূত হতে পারেন।
স্লোভাকিয়ার রাজনৈতিক প্রথা অনুসারে নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ভোট পাওয়া দলটি ১৫০ আসনবিশিষ্ট পার্লামেন্টে সরকার গঠনের সুযোগ পায়। তবে এবার স্মের পার্টির জন্য বিষয়টি খুব একটা সহজ হবে না। কারণ রবার্ট ফিকোর ফিরে আসার সম্ভাবনা থাকলেও তাঁকে জোট সরকার গঠন করতে হতে পারে। এবং সেখানেই কিংমেকার হিসেবে আবির্ভূত হতে পারেন পিটার পেলেগ্রিনি।
উল্লেখ্য, পিটার পেলেগ্রিনি রবার্ট ফিকোর সঙ্গে বিরোধের জের ধরে স্মের পার্টি থেকে বেরিয়ে এসে ২০২১ সালে হ্লাস পার্টি গঠন করেন।
ইউক্রেন ও পোল্যান্ডের প্রতিবেশী দেশ স্লোভাকিয়ার জাতীয় নির্বাচনে জয়ী হয়েছে মস্কোপন্থী স্মের পার্টি। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রগ্রেসিভ স্লোভাকিয়ার চেয়ে দলটি স্পষ্ট ব্যবধানে এগিয়ে আছে। জয়ী হলেও পার্লামেন্টে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকোর দল স্মের পার্টি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এরই মধ্যে দেশটির প্রায় শতভাগ জেলার নির্বাচনী ব্যালট গণনা করা হয়েছে। প্রাথমিক ফলাফল অনুসারে স্লোভাকিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকোর স্মের পার্টি ২৩.৪ শতাংশ ভোট পেয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে। ১৭ শতাংশ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে প্রগ্রেসিভ স্লোভাকিয়া এবং ভয়েস-সোশ্যাল ডেমোক্রেসি বা হ্লাস পার্টি ১৫ শতাংশ ভোট নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে।
বিশ্লেষকেরা অনুমান করছেন, ফিকোর দল ক্ষমতায় এলে দেশটির পররাষ্ট্রনীতিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসবে। কারণ ৫৯ বছর বয়সী ফিকো নির্বাচনের আগে এরই মধ্যে ঘোষণা করেছেন, তিনি ইউক্রেনে সহায়তা দেওয়া বন্ধ করবেন। তিনি শুরু থেকেই রাশিয়ার ওপর পশ্চিমা বিশ্বের নিষেধাজ্ঞা আরোপের কড়া সমালোচনা করে আসছেন। এ ছাড়া স্লোভাকিয়ায় এলজিবিটিকিউ অধিকারের বিপক্ষে তিনি।
নির্বাচনের পর বুথ-ফেরত জরিপে দেখা গিয়েছিল, প্রগ্রেসিভ স্লোভাকিয়া হয়তো এগিয়ে থাকবে। কিন্তু ভোট গণনার পর ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই আশাও দূরীভূত হয়েছে।
এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে না পারায় স্লোভাকিয়ার পরবর্তী সরকার গঠন নিয়ে এখনো ধোঁয়াশা রয়ে গেছে। তবে এটি স্পষ্ট যে, সরকার গঠন করতে হলে প্রধান দুই দলের পিটার পেলেগ্রিনির হ্লাস পার্টি ও ইগর মতোভিচের ওলানো পার্টির মতো দলগুলোর সঙ্গ প্রয়োজন হবে। এ ক্ষেত্রে ফিকোর সাবেক সহকর্মী পিটার পেলেগ্রিনি কিংমেকার হিসেবে আবির্ভূত হতে পারেন।
স্লোভাকিয়ার রাজনৈতিক প্রথা অনুসারে নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ভোট পাওয়া দলটি ১৫০ আসনবিশিষ্ট পার্লামেন্টে সরকার গঠনের সুযোগ পায়। তবে এবার স্মের পার্টির জন্য বিষয়টি খুব একটা সহজ হবে না। কারণ রবার্ট ফিকোর ফিরে আসার সম্ভাবনা থাকলেও তাঁকে জোট সরকার গঠন করতে হতে পারে। এবং সেখানেই কিংমেকার হিসেবে আবির্ভূত হতে পারেন পিটার পেলেগ্রিনি।
উল্লেখ্য, পিটার পেলেগ্রিনি রবার্ট ফিকোর সঙ্গে বিরোধের জের ধরে স্মের পার্টি থেকে বেরিয়ে এসে ২০২১ সালে হ্লাস পার্টি গঠন করেন।
ইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৬ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৬ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল সংঘাতে সরাসরি জড়িয়ে পড়ল যুক্তরাষ্ট্র। গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী। এরপর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, ইরানকে অবশ্যই মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফেরাতে হবে। নয়তো আরও হামলার হুমকি দিয়েছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে