ইউক্রেনে ব্যাপকভিত্তিক হামলা শুরু করেছে রাশিয়া। মূলত তিন দিক থেকে হামলা চলছে। স্থল, জল এবং আকাশপথ তিন ফ্রন্টেই হামলা করছে পুতিনের বাহিনী।
বিভিন্ন সূত্রে জানা যাচ্ছে, কিয়েভের দক্ষিণ দিক থেকে অগ্রসর হচ্ছে রুশ বাহিনী। আর ওদিকে ক্রিমিয়ার দক্ষিণ দিকে রাশিয়াপন্থী বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত দোনেৎক, লুহানস্ক এবং খারকিভের পূর্ব দিক থেকে রাজধানীর মুখে অগ্রসর হচ্ছে রুশরা।
ইউক্রেনজুড়ে বিভিন্ন শহরে স্থানীয় সময় ভোর ৫টা থেকেই থেমে থেমে বিস্ফোরণের শব্দ আসছে। ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং অন্যান্য সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে চলছে মুহুর্মুহু হামলা।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, আকাশ থেকে হামলাগুলো হচ্ছে মূলত স্থলবাহিনীর পথ পরিষ্কার করার জন্যই। আক্রমণের মূল লক্ষ্য রাজধানী কিয়েভ, কারখিভ এবং অডেসা।
ইউক্রেনের উত্তরে রাশিয়া, ইউক্রেন এবং বেলারুশের মধ্যবর্তী সেঙ্কিভকা সীমান্ত দিয়েই রুশ সেনারা প্রথম প্রবেশ করে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অবশ্য কয়েক সপ্তাহ ধরেই নভয়ে ইউরকোভিচি এবং ট্রয়েবর্ৎনোর কাছাকাছি সেনা মোতায়েন শুরু করেছে রাশিয়া। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সেন্টার ফর নেভাল অ্যানালাইসিসের মাইকেল কোফম্যান বলছেন, এরই মধ্যে সেনাবাহিনীর ৪১তম বহরের সম্পর্ণূটাই সীমান্তে জড়ো করেছে রাশিয়া।
ট্যাংক এবং বহু রকেট লাঞ্চার সিস্টেম চেরনিহিবের দিকে অগ্রসর হচ্ছে, লক্ষ্য কিয়েভ।
ইউক্রেনের কর্মকর্তারা বলছেন, রাশিয়ার হেলিকপ্টার থেকে কিয়েভের পশ্চিমে গসতোমেলে সামরিক বিমানঘাঁটিতে হামলা চালানো হয়েছে। কিয়েভের পূর্বে ব্রোভারি শহরে একটি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়েছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, রুশ বাহিনী কিয়েভে অগ্রসরকালে চেরনোবিল পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র এলাকাটি দখল করতে পারে। এই চেরনোবিলে ১৯৮৬ সালে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, চেরনোবিলের নিয়ন্ত্রণ রুশ বাহিনীর হাতে যাওয়া ঠেকাতে তাঁর সেনাবাহিনী প্রস্তুত রয়েছে।
প্রেসিডেন্টের এ হুঁশিয়ারি দেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে চেরনোবিল দখল করে ফেলেছে রাশিয়া!
এদিকে পূর্ব দিক থেকে খবর আসছে, রাশিয়ার ট্যাংক এরই মধ্যে খারকিভে পৌঁছে গেছে। ইউক্রেনের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর এটি। শহরের অনেক অংশে ভারী গোলা বর্ষণ করা হয়েছে।
দোনেৎকে রাতভর বড় বড় বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া গেছে। বেলগোরোদ সীমান্তজুড়ে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। গত বুধবারই এখানে বিপুলসংখ্যক সেনা তৎপরতার খবর পাওয়া যায়।
এদিকে রাশিয়ার বার্তা সংস্থা ইন্টারফ্যাক্সের একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, লুহানস্কে ইউক্রেন নিয়ন্ত্রিত শাস্তিয়া শহরে রাশিয়া সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদীরা ব্যাপক হামলা চালিয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, দোনেৎস্ক এবং লুহানস্কে প্রায় ১৫ হাজার রুশ সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদী অবস্থান করছে। তারাই রাশিয়াকে ইউক্রেনের ভেতরের দিকে অগ্রসরে সহায়তা করছে। ইউক্রেনের ধারণা এই সংখ্যাটি আরও বেশি।
দক্ষিণে ক্রিমিয়া হয়ে মূল ভূখণ্ডের দিকে অগ্রসর হচ্ছে রুশ বাহিনী। তাদের উদ্দেশ্য খেরসন। চোঙ্গার এবং নভো আলেকসায়েভকা দখল করে সেদিকে অগ্রসর হচ্ছে তারা।
এই এলাকার শহরগুলোতে বিশেষ করে অডেসা, মারিউপল, মেলিৎপল এবং খেরসনে রাতভর ব্যাপক বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া গেছে।
ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, অডেসা এবং মারিউপলের কিছু অংশে রুশ সেনারা পৌঁছে গেছে।
গত কয়েক দিনে কৃষ্ণসাগর এবং আজোভ সাগরে ইউক্রেনের উপকূলে রাশিয়া ল্যান্ডিং শিপ ভিড়ানো শুরু করেছে। এসব রণতরীতে করে আনা হচ্ছে ট্যাংক, সাঁজোয়া যান এবং সেনা।
আর ইউক্রেনের সেনাবাহিনী জড়ো হয়েছে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে। সেখান থেকে তারা দোনেৎস্ক এবং লুহানস্কের দিকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করছে।
ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের বেন ব্যারি বলেন, ক্রিমিয়া থেকে অগ্রসরমাণ রুশ বাহিনী উত্তরে কিছু অংশকে সম্ভবত কিয়েভ থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলেছে। দানিয়েপার নদীর পূর্ব উপকূলে তারা অবস্থান নিয়েছে। পূর্বে দোনেৎস্ক এবং লুহানস্কে রুশ সেনারা দানিয়েপারের পূর্ব তীর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে রেখেছে।
ইউক্রেনে ব্যাপকভিত্তিক হামলা শুরু করেছে রাশিয়া। মূলত তিন দিক থেকে হামলা চলছে। স্থল, জল এবং আকাশপথ তিন ফ্রন্টেই হামলা করছে পুতিনের বাহিনী।
বিভিন্ন সূত্রে জানা যাচ্ছে, কিয়েভের দক্ষিণ দিক থেকে অগ্রসর হচ্ছে রুশ বাহিনী। আর ওদিকে ক্রিমিয়ার দক্ষিণ দিকে রাশিয়াপন্থী বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত দোনেৎক, লুহানস্ক এবং খারকিভের পূর্ব দিক থেকে রাজধানীর মুখে অগ্রসর হচ্ছে রুশরা।
ইউক্রেনজুড়ে বিভিন্ন শহরে স্থানীয় সময় ভোর ৫টা থেকেই থেমে থেমে বিস্ফোরণের শব্দ আসছে। ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং অন্যান্য সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে চলছে মুহুর্মুহু হামলা।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, আকাশ থেকে হামলাগুলো হচ্ছে মূলত স্থলবাহিনীর পথ পরিষ্কার করার জন্যই। আক্রমণের মূল লক্ষ্য রাজধানী কিয়েভ, কারখিভ এবং অডেসা।
ইউক্রেনের উত্তরে রাশিয়া, ইউক্রেন এবং বেলারুশের মধ্যবর্তী সেঙ্কিভকা সীমান্ত দিয়েই রুশ সেনারা প্রথম প্রবেশ করে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অবশ্য কয়েক সপ্তাহ ধরেই নভয়ে ইউরকোভিচি এবং ট্রয়েবর্ৎনোর কাছাকাছি সেনা মোতায়েন শুরু করেছে রাশিয়া। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সেন্টার ফর নেভাল অ্যানালাইসিসের মাইকেল কোফম্যান বলছেন, এরই মধ্যে সেনাবাহিনীর ৪১তম বহরের সম্পর্ণূটাই সীমান্তে জড়ো করেছে রাশিয়া।
ট্যাংক এবং বহু রকেট লাঞ্চার সিস্টেম চেরনিহিবের দিকে অগ্রসর হচ্ছে, লক্ষ্য কিয়েভ।
ইউক্রেনের কর্মকর্তারা বলছেন, রাশিয়ার হেলিকপ্টার থেকে কিয়েভের পশ্চিমে গসতোমেলে সামরিক বিমানঘাঁটিতে হামলা চালানো হয়েছে। কিয়েভের পূর্বে ব্রোভারি শহরে একটি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়েছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, রুশ বাহিনী কিয়েভে অগ্রসরকালে চেরনোবিল পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র এলাকাটি দখল করতে পারে। এই চেরনোবিলে ১৯৮৬ সালে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, চেরনোবিলের নিয়ন্ত্রণ রুশ বাহিনীর হাতে যাওয়া ঠেকাতে তাঁর সেনাবাহিনী প্রস্তুত রয়েছে।
প্রেসিডেন্টের এ হুঁশিয়ারি দেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে চেরনোবিল দখল করে ফেলেছে রাশিয়া!
এদিকে পূর্ব দিক থেকে খবর আসছে, রাশিয়ার ট্যাংক এরই মধ্যে খারকিভে পৌঁছে গেছে। ইউক্রেনের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর এটি। শহরের অনেক অংশে ভারী গোলা বর্ষণ করা হয়েছে।
দোনেৎকে রাতভর বড় বড় বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া গেছে। বেলগোরোদ সীমান্তজুড়ে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। গত বুধবারই এখানে বিপুলসংখ্যক সেনা তৎপরতার খবর পাওয়া যায়।
এদিকে রাশিয়ার বার্তা সংস্থা ইন্টারফ্যাক্সের একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, লুহানস্কে ইউক্রেন নিয়ন্ত্রিত শাস্তিয়া শহরে রাশিয়া সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদীরা ব্যাপক হামলা চালিয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, দোনেৎস্ক এবং লুহানস্কে প্রায় ১৫ হাজার রুশ সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদী অবস্থান করছে। তারাই রাশিয়াকে ইউক্রেনের ভেতরের দিকে অগ্রসরে সহায়তা করছে। ইউক্রেনের ধারণা এই সংখ্যাটি আরও বেশি।
দক্ষিণে ক্রিমিয়া হয়ে মূল ভূখণ্ডের দিকে অগ্রসর হচ্ছে রুশ বাহিনী। তাদের উদ্দেশ্য খেরসন। চোঙ্গার এবং নভো আলেকসায়েভকা দখল করে সেদিকে অগ্রসর হচ্ছে তারা।
এই এলাকার শহরগুলোতে বিশেষ করে অডেসা, মারিউপল, মেলিৎপল এবং খেরসনে রাতভর ব্যাপক বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া গেছে।
ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, অডেসা এবং মারিউপলের কিছু অংশে রুশ সেনারা পৌঁছে গেছে।
গত কয়েক দিনে কৃষ্ণসাগর এবং আজোভ সাগরে ইউক্রেনের উপকূলে রাশিয়া ল্যান্ডিং শিপ ভিড়ানো শুরু করেছে। এসব রণতরীতে করে আনা হচ্ছে ট্যাংক, সাঁজোয়া যান এবং সেনা।
আর ইউক্রেনের সেনাবাহিনী জড়ো হয়েছে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে। সেখান থেকে তারা দোনেৎস্ক এবং লুহানস্কের দিকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করছে।
ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের বেন ব্যারি বলেন, ক্রিমিয়া থেকে অগ্রসরমাণ রুশ বাহিনী উত্তরে কিছু অংশকে সম্ভবত কিয়েভ থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলেছে। দানিয়েপার নদীর পূর্ব উপকূলে তারা অবস্থান নিয়েছে। পূর্বে দোনেৎস্ক এবং লুহানস্কে রুশ সেনারা দানিয়েপারের পূর্ব তীর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে রেখেছে।
দেশজুড়ে সপ্তাহব্যাপী চলমান বিক্ষোভ ও রাজনৈতিক অস্থিরতার পর নেপালে জারি করা কারফিউ ও অন্যান্য বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করে নিয়েছে সরকার। সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কি দেশের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার একদিন পরই এই পদক্ষেপ নেওয়া হলো। এই সিদ্ধান্ত জনজীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে।
১৬ মিনিট আগেকর্ণাটকের হাসান জেলার মোসালে হোসাহল্লি গ্রামে গণেশ চতুর্থীর শেষ দিনে ভাসান মিছিলে ট্রাকের ধাক্কায় ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার রাত ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন ২০ জনেরও বেশি, যাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ সময় ধরে ফোনে পাওয়া যাচ্ছিল না নাথ পরিবারের কাউকে। চিন্তিত প্রতিবেশী ও স্বজনেরা বাধ্য হয়ে বাড়ির গেট ভেঙে প্রবেশ করে দেখলেন বাবা-মা ও ছেলের নিথর দেহ পড়ে আছে বাড়িতে। গত ১১ সেপ্টেম্বর ভারতের আসামের দরং জেলার সিপাঝাড় থানার ঐতিহাসিক নারিকালী মন্দির এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
৩ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় রক্ষণশীল ইনফ্লুয়েন্সার চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডের পর অনলাইনে প্রতিশোধের ডাক দিয়েছে ডানপন্থীরা। কার্কের মৃত্যুকে ‘উদ্যাপন’ করা হয়েছে এমন মন্তব্যকারী ব্যক্তিদের খুঁজে বের করার জন্য মানুষকে উৎসাহিত করছেন ডানপন্থী প্রভাবশালী ব্যক্তিরা এবং ট্রাম্প প্রশাসনের অন্তত একজন কর্মকর্তা...
৩ ঘণ্টা আগে