ইউরোপের দেশ পর্তুগালের নাগরিকত্ব পেতে গত দুই বছরে রেকর্ডসংখ্যক ইসরায়েলি আবেদন করেছেন। বিগত দুই বছরে অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় পর্তুগিজ নাগরিকত্ব পেতে সবচেয়ে বেশি আবেদন করেছেন দেশটির নাগরিকেরা। তবে খুব অল্পসংখ্যক আবেদনকারীই প্রকৃতপক্ষে দেশটিতে বসবাস করতে চান।
বিশ্বব্যাপী ইহুদি জনগোষ্ঠীর সংবাদ সরবরাহের অন্যতম সংবাদ সংস্থা নিউইয়র্কভিত্তিক জিউয়িশ নিউজ এজেন্সির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৫ সালে পর্তুগিজ সরকার ‘ল অব রিটার্ন’ নামে নতুন একটি আইন পাস করে। সেই আইনের আওতায় ইনকুইজিশনের সময় যাঁরা পর্তুগাল থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন, তাঁদের বংশধরদের আবারও ফেরত আসার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। সেই আইনের আওতায় বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের হাজারো মানুষ আবেদন করেছেন।
পর্তুগিজ ইমিগ্রেশন অ্যান্ড বর্ডার সার্ভিসের (এসইএফ) জানিয়েছে, ২০২২ সালে পর্তুগিজ নাগরিকত্ব পেতে সবচেয়ে বেশি আবেদন করেছেন ইসরায়েলিরা। সে বছর মোট ২০ হাজার ৯৭৫ জন ইসরায়েলি আবেদন করেছেন, যা দ্বিতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলের চেয়ে প্রায় ৩ হাজার বেশি। পর্তুগালের সঙ্গে দীর্ঘ সময়ের রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক বন্ধনে আবদ্ধ থাকলেও ব্রাজিল থেকে খুব বেশি আবেদন করেননি।
কেবল ২০২২ সাল নয়, ২০২১ সালেও পর্তুগালের নাগরিকত্ব পেতে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল ইসরায়েলি নাগরিকেরা। সে বছর ২১ হাজার ২৬৩ জন আবেদন করেছিলেন পর্তুগিজ নাগরিকত্ব পেতে।
মূলত পর্তুগাল সরকার ২০১৫ সালে ‘ল অব রিটার্ন’ আইন পাস করার পর থেকেই ইসরায়েলিদের আবেদন করার হার ব্যাপক বেড়ে যায়। সেই আইনের আওতায় ইনকুইজিশনের কারণে ১৬ শতক পর্যন্ত যেসব সেফার্ডিক ইহুদি (সাধারণত আইবেরিয়া উপদ্বীপে বসবাসকারী ইহুদিদের সেফার্ডিক ইহুদি নামে অভিহিত করা হয়।) পর্তুগাল ছেড়েছিলেন, তাদের বংশধরদের পর্তুগালে ফেরার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল।
তবে চলতি বছর সেই আইনের বৈধতা শেষ হয়ে যেতে পারে। পর্তুগিজ সরকার এরই মধ্যে ঘোষণা দিয়েছে, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে এই আইনের সুযোগ শেষ হবে। সরকারের দাবি, যে উদ্দেশ্য নিয়ে এই আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল, তা পূরণ হয়েছে।
ইসরায়েলি নাগরিকেরা পর্তুগালের নাগরিকত্ব নিলেও তাঁরা দেশটিতে বসবাসে খুব একটা আগ্রহী নন। কারণ, ২০২২ সাল পর্যন্ত মোট ৬০ হাজার ইসরায়েলি পর্তুগালের নাগরিকত্ব পেলেও মাত্র ৫৬৯ জন দেশটিতে বসবাস করেন। পক্ষান্তরে ২০২২ সাল নাগাদ ২ লাখ ৩৯ হাজার ৭৪৪ জন ব্রাজিলীয় পর্তুগালে স্থায়ীভাবে বসবাস করেছে।
ইউরোপের দেশ পর্তুগালের নাগরিকত্ব পেতে গত দুই বছরে রেকর্ডসংখ্যক ইসরায়েলি আবেদন করেছেন। বিগত দুই বছরে অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় পর্তুগিজ নাগরিকত্ব পেতে সবচেয়ে বেশি আবেদন করেছেন দেশটির নাগরিকেরা। তবে খুব অল্পসংখ্যক আবেদনকারীই প্রকৃতপক্ষে দেশটিতে বসবাস করতে চান।
বিশ্বব্যাপী ইহুদি জনগোষ্ঠীর সংবাদ সরবরাহের অন্যতম সংবাদ সংস্থা নিউইয়র্কভিত্তিক জিউয়িশ নিউজ এজেন্সির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৫ সালে পর্তুগিজ সরকার ‘ল অব রিটার্ন’ নামে নতুন একটি আইন পাস করে। সেই আইনের আওতায় ইনকুইজিশনের সময় যাঁরা পর্তুগাল থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন, তাঁদের বংশধরদের আবারও ফেরত আসার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। সেই আইনের আওতায় বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের হাজারো মানুষ আবেদন করেছেন।
পর্তুগিজ ইমিগ্রেশন অ্যান্ড বর্ডার সার্ভিসের (এসইএফ) জানিয়েছে, ২০২২ সালে পর্তুগিজ নাগরিকত্ব পেতে সবচেয়ে বেশি আবেদন করেছেন ইসরায়েলিরা। সে বছর মোট ২০ হাজার ৯৭৫ জন ইসরায়েলি আবেদন করেছেন, যা দ্বিতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলের চেয়ে প্রায় ৩ হাজার বেশি। পর্তুগালের সঙ্গে দীর্ঘ সময়ের রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক বন্ধনে আবদ্ধ থাকলেও ব্রাজিল থেকে খুব বেশি আবেদন করেননি।
কেবল ২০২২ সাল নয়, ২০২১ সালেও পর্তুগালের নাগরিকত্ব পেতে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল ইসরায়েলি নাগরিকেরা। সে বছর ২১ হাজার ২৬৩ জন আবেদন করেছিলেন পর্তুগিজ নাগরিকত্ব পেতে।
মূলত পর্তুগাল সরকার ২০১৫ সালে ‘ল অব রিটার্ন’ আইন পাস করার পর থেকেই ইসরায়েলিদের আবেদন করার হার ব্যাপক বেড়ে যায়। সেই আইনের আওতায় ইনকুইজিশনের কারণে ১৬ শতক পর্যন্ত যেসব সেফার্ডিক ইহুদি (সাধারণত আইবেরিয়া উপদ্বীপে বসবাসকারী ইহুদিদের সেফার্ডিক ইহুদি নামে অভিহিত করা হয়।) পর্তুগাল ছেড়েছিলেন, তাদের বংশধরদের পর্তুগালে ফেরার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল।
তবে চলতি বছর সেই আইনের বৈধতা শেষ হয়ে যেতে পারে। পর্তুগিজ সরকার এরই মধ্যে ঘোষণা দিয়েছে, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে এই আইনের সুযোগ শেষ হবে। সরকারের দাবি, যে উদ্দেশ্য নিয়ে এই আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল, তা পূরণ হয়েছে।
ইসরায়েলি নাগরিকেরা পর্তুগালের নাগরিকত্ব নিলেও তাঁরা দেশটিতে বসবাসে খুব একটা আগ্রহী নন। কারণ, ২০২২ সাল পর্যন্ত মোট ৬০ হাজার ইসরায়েলি পর্তুগালের নাগরিকত্ব পেলেও মাত্র ৫৬৯ জন দেশটিতে বসবাস করেন। পক্ষান্তরে ২০২২ সাল নাগাদ ২ লাখ ৩৯ হাজার ৭৪৪ জন ব্রাজিলীয় পর্তুগালে স্থায়ীভাবে বসবাস করেছে।
লোহিত সাগরে মার্কিন রণতরীতে তাৎক্ষণিকভাবে হামলা চালানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি। মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদমাধ্যম প্রেস টিভির এক প্রতিবেদনে হুতি মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারির বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, জায়নবাদী শত্রুর পক্ষে মার্কিন আগ্রাসন উপেক্ষা করার মতো নয়।
৩ মিনিট আগেচলমান সংঘাতে প্রাণনাশের আশঙ্কায় সম্ভাব্য তিনজন উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। যে কোনো সময় গুপ্তহত্যার শিকার হতে পারেন, এমন শঙ্কায় বর্তমানে বাঙ্কারে অবস্থান করছেন তিনি। অবস্থান গোপন রাখতে মোবাইল ফোনসহ যেকোনো ডিভাইস ব্যবহার থেকে বিরত থাকছেন।
১৭ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। উভয় নেতাই এই অভিযানকে ঐতিহাসিক এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন।
২৬ মিনিট আগেইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
৪০ মিনিট আগে