পুতিনের ইউক্রেন হামলা নিয়ে স্পষ্টত দ্বিধাবিভক্ত রাশিয়ার সাধারণ মানুষ। পুতিনের পক্ষে যেমন রয়েছে বহু মানুষ তেমনি যুদ্ধের বিরুদ্ধে সরব অবস্থানও নিয়েছে হাজার হাজার।
বৃহস্পতিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাশিয়ার বড় বড় শহরে হাজার হাজার যুদ্ধবিরোধী মানুষ বিক্ষোভ করেছেন। রাজধানী মস্কো ও সেন্ট পিটার্সবার্গ শহরেই সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিক্ষোভ থেকে অন্তত ১ হাজার ৩০০ জনকে আটক করা হয়েছে।
রাজধানী মস্কো এবং দক্ষিণের শহর রোস্তভের বাসিন্দাদের মেজাজ বর্ণনা করতে 'শকড', 'আতঙ্কিত' এবং 'বিভ্রান্ত'- এই তিনটি শব্দ ব্যবহার করেছে বিবিসি।
রাস্তায় সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে দেখা গেছে, প্রেসিডেন্ট পুতিনের কর্মকাণ্ডের নিন্দা বা সাধুবাদ জানানোর বিষয়ে স্পষ্ট বিভক্তি রয়েছে।
মস্কো শহরের রাস্তায় পরিপাটি দুই যুবক রাশিয়াতে বিবিসির সাংবাদিকের সঙ্গে কথা বলার সময় সেটি স্পষ্ট হয়ে যায়। এক যবুক ইউক্রেন আক্রমণ নিয়ে মোটামুটি স্বস্তি ও সন্তোষই দেখান।
তিনি বলেন, 'হ্যাঁ, আমরা কিছু শুনেছি কিন্তু কী ঘটছে তা বোঝার সুযোগ পাইনি।'
তবে তাঁর বন্ধুটি দ্রুতই তাঁকে থামিয়ে দেন। তিনি বলেন, 'আমরা হতবাক। আমরা আমাদের জীবনে কখনও যুদ্ধ দেখিনি। আমরা এখন সেটিই দেখতে যাচ্ছি।'
উজ্জ্বল নীল কোট পরা এক ভদ্রলোক বলেন, 'কী করা উচিত তা পরিষ্কার নয় এবং এটি খুবই ভীতিকর। তবে ভয় ছাড়াও, আমাদের কর্তৃপক্ষ যা করছে তা নিয়ে ভয়ের অনুভূতি এবং লজ্জার অনুভূতি রয়েছে। আমার বন্ধুরাও এমন ভাবছেন।'
'যারা এখন ক্ষমতায় আছে আমি তাদের ভোট দেইনি,' যোগ করেন তিনি।
একজন নারী নিশ্চিত নন এই খবরটি তিনি কীভাবে নেবেন। তবে তিনি যুদ্ধের বিরুদ্ধে। তিনি বলেন, 'রাজনীতিকেরা নিজেদের এবং সাধারণ মানুষ যারা ভুগছে তাদের মধ্যেই ব্যাপারগুলো রাখার চেষ্টা করছে। এটা আমার পরিবারের জন্য কোনো উপকার বয়ে আনবে না।'
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে যারা মস্কোর কেন্দ্রে পুশকিন স্কোয়ারে জড়ো হয়েছিলেন তাদের মধ্যে এক যুবক বিবিসিকে বলেন, 'আমি সারাদিন কেঁদেছি। ইউক্রেনে মানুষ মারা যাচ্ছে। শিশুরা মারা যাচ্ছে। যারা লড়াই করে তারা মারা যাচ্ছে। এবং তারপর কী? আমরা, রাশিয়ান যুবকেরা, ১৯-২০ বছর বয়সী তরুণদেরও কি যুদ্ধ করতে ধরে বেঁধে নিয়ে যাওয়া হবে?'
সমাবেশে আসতে ভয় পান কি না জানতে চাইলে ওই যুবক বলেন, 'না। এটা ভীতিজনক নয়। ইউক্রেন এবং এর সীমান্তে যা ঘটছে তা ভীতিকর। আমাদের এখানে এখন যে অবস্থা সেটির তুলনায় কিছুই নয়।'
বিক্ষোভ থেকে দূরে, ফ্যাকাশে নীল এবং নেভি ব্লু কোট পরা এক ব্যক্তি বলেন, তিনি ইউক্রেন এবং রাশিয়া উভয়কেই সমর্থন করেন। তবে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনকে সমর্থন করেন না।
আজকাল রাশিয়ায় এমন সাহসী প্রকাশ্য বক্তব্য খুব কমই শোনা যায়।
এই লোক বলেন, 'আমাদের নেতার ভূ-রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা পূরণ করতেই এটি করা হয়েছে।'
তবে তিনজন বয়স্ক ব্যক্তি, যাদের মধ্যে দুজন মধ্যবয়সী পুরুষ এবং একজন বয়স্ক নারী- আক্রমণের পক্ষেই কথা বলেছেন।
বেসবল ক্যাপ পরা এক ব্যক্তি ইউক্রেনে 'রুশদের সুরক্ষা দেওয়ার' কথা বলেন। তিনি ইউক্রেনীয়দের দোষারোপ করেন এবং বলেন যে, তারা নিজেদের দোষেই এই পরিস্থিতিতে নিপতিত। তিনি বলেন, 'ইতিহাসজুড়ে তারা সবসময় সমস্যা নিয়েই ছিল।'
গোলাপী কোট এবং টুপি পরা এক নারী বলেন, 'ইউক্রেনে রুশ মানুষ বসবাস করেন।'
কিন্তু সেখানে বসবাসকারী ইউক্রেনীয়দের সম্পর্কে কী বলেবন? ওই নারী রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন আর ইউটিউবে দেখা তথ্যের বরাত দিয়ে বলেন, 'ইউক্রেনীয়রা বেশিরভাগই সন্ত্রাসী।'
আরকেজন বয়স্ক ব্যক্তি বলেন, 'এটি শান্তির জন্য একপ্রকার মূল্যদান। পরে সব ঠিক হয়ে যাবে।'
ইউক্রেনের বিচ্ছিন্নতাবাদী-নিয়ন্ত্রিত অঞ্চল থেকে রাশিয়ার দক্ষিণে একটি অঞ্চল রোস্তভ। সেখানকার মানুষের মেজাজ মস্কোর চেয়ে বেশি উদ্বেগজনক।
একটি উজ্জ্বল-লাল কোট পরা একজন নারী ইউক্রেনের ঘটনাগুলো নিয়ে কী করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না।
তিনি বলেন, 'কী ঘটছে তা নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন কারণ এটি আমাদের খুব কাছাকাছি। কিন্তু আমরা সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিত নই যে আসলে কী ঘটছে। আমরা টিভিতে যে খবর দেখি তা আমরা সত্যিই বিশ্বাস করি না।'
এক নারী বলেন, 'এটা খুবই ভীতিকর পরিস্থিতি। বাচ্চাদের নিয়ে উদ্বিগ্ন।'
উজ্জ্বল কালো চোখের এক বয়স্ক পক্বকেশি লোক বলেন, 'আমরা একবার একটি বড় যুদ্ধ জিতেছি। এখন আমরা নিজেদের মধ্যে যুদ্ধ করছি?'
তবে হাতে বোনা টুপি ও পশমি কোট পরা এক তরুণী বলেন, যা করা হচ্ছে নিশ্চিতভাবে এটাই সঠিক। এটাই ন্যায্য। এখন যেটা হচ্ছে সেটা হলো, যা কেড়ে নেওয়া হয়েছিল তা এখন আমাদের কাছে ফেরত দেওয়া হচ্ছে।'
রাস্পবেরি গোলাপী কোট পরা এক নারী সরাসরি বলেন, 'আক্রমণটাই ভালোই হয়েছে। আমরা ঠিকই জয়ী হব। আমাদের একটি বড় দেশ আছে এবং এটি সম্পদে সমৃদ্ধ। নিষেধাজ্ঞা দিয়ে কেউ আমাদের নতজানু করতে পারবে না।'
পুতিনের ইউক্রেন হামলা নিয়ে স্পষ্টত দ্বিধাবিভক্ত রাশিয়ার সাধারণ মানুষ। পুতিনের পক্ষে যেমন রয়েছে বহু মানুষ তেমনি যুদ্ধের বিরুদ্ধে সরব অবস্থানও নিয়েছে হাজার হাজার।
বৃহস্পতিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাশিয়ার বড় বড় শহরে হাজার হাজার যুদ্ধবিরোধী মানুষ বিক্ষোভ করেছেন। রাজধানী মস্কো ও সেন্ট পিটার্সবার্গ শহরেই সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিক্ষোভ থেকে অন্তত ১ হাজার ৩০০ জনকে আটক করা হয়েছে।
রাজধানী মস্কো এবং দক্ষিণের শহর রোস্তভের বাসিন্দাদের মেজাজ বর্ণনা করতে 'শকড', 'আতঙ্কিত' এবং 'বিভ্রান্ত'- এই তিনটি শব্দ ব্যবহার করেছে বিবিসি।
রাস্তায় সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে দেখা গেছে, প্রেসিডেন্ট পুতিনের কর্মকাণ্ডের নিন্দা বা সাধুবাদ জানানোর বিষয়ে স্পষ্ট বিভক্তি রয়েছে।
মস্কো শহরের রাস্তায় পরিপাটি দুই যুবক রাশিয়াতে বিবিসির সাংবাদিকের সঙ্গে কথা বলার সময় সেটি স্পষ্ট হয়ে যায়। এক যবুক ইউক্রেন আক্রমণ নিয়ে মোটামুটি স্বস্তি ও সন্তোষই দেখান।
তিনি বলেন, 'হ্যাঁ, আমরা কিছু শুনেছি কিন্তু কী ঘটছে তা বোঝার সুযোগ পাইনি।'
তবে তাঁর বন্ধুটি দ্রুতই তাঁকে থামিয়ে দেন। তিনি বলেন, 'আমরা হতবাক। আমরা আমাদের জীবনে কখনও যুদ্ধ দেখিনি। আমরা এখন সেটিই দেখতে যাচ্ছি।'
উজ্জ্বল নীল কোট পরা এক ভদ্রলোক বলেন, 'কী করা উচিত তা পরিষ্কার নয় এবং এটি খুবই ভীতিকর। তবে ভয় ছাড়াও, আমাদের কর্তৃপক্ষ যা করছে তা নিয়ে ভয়ের অনুভূতি এবং লজ্জার অনুভূতি রয়েছে। আমার বন্ধুরাও এমন ভাবছেন।'
'যারা এখন ক্ষমতায় আছে আমি তাদের ভোট দেইনি,' যোগ করেন তিনি।
একজন নারী নিশ্চিত নন এই খবরটি তিনি কীভাবে নেবেন। তবে তিনি যুদ্ধের বিরুদ্ধে। তিনি বলেন, 'রাজনীতিকেরা নিজেদের এবং সাধারণ মানুষ যারা ভুগছে তাদের মধ্যেই ব্যাপারগুলো রাখার চেষ্টা করছে। এটা আমার পরিবারের জন্য কোনো উপকার বয়ে আনবে না।'
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে যারা মস্কোর কেন্দ্রে পুশকিন স্কোয়ারে জড়ো হয়েছিলেন তাদের মধ্যে এক যুবক বিবিসিকে বলেন, 'আমি সারাদিন কেঁদেছি। ইউক্রেনে মানুষ মারা যাচ্ছে। শিশুরা মারা যাচ্ছে। যারা লড়াই করে তারা মারা যাচ্ছে। এবং তারপর কী? আমরা, রাশিয়ান যুবকেরা, ১৯-২০ বছর বয়সী তরুণদেরও কি যুদ্ধ করতে ধরে বেঁধে নিয়ে যাওয়া হবে?'
সমাবেশে আসতে ভয় পান কি না জানতে চাইলে ওই যুবক বলেন, 'না। এটা ভীতিজনক নয়। ইউক্রেন এবং এর সীমান্তে যা ঘটছে তা ভীতিকর। আমাদের এখানে এখন যে অবস্থা সেটির তুলনায় কিছুই নয়।'
বিক্ষোভ থেকে দূরে, ফ্যাকাশে নীল এবং নেভি ব্লু কোট পরা এক ব্যক্তি বলেন, তিনি ইউক্রেন এবং রাশিয়া উভয়কেই সমর্থন করেন। তবে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনকে সমর্থন করেন না।
আজকাল রাশিয়ায় এমন সাহসী প্রকাশ্য বক্তব্য খুব কমই শোনা যায়।
এই লোক বলেন, 'আমাদের নেতার ভূ-রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা পূরণ করতেই এটি করা হয়েছে।'
তবে তিনজন বয়স্ক ব্যক্তি, যাদের মধ্যে দুজন মধ্যবয়সী পুরুষ এবং একজন বয়স্ক নারী- আক্রমণের পক্ষেই কথা বলেছেন।
বেসবল ক্যাপ পরা এক ব্যক্তি ইউক্রেনে 'রুশদের সুরক্ষা দেওয়ার' কথা বলেন। তিনি ইউক্রেনীয়দের দোষারোপ করেন এবং বলেন যে, তারা নিজেদের দোষেই এই পরিস্থিতিতে নিপতিত। তিনি বলেন, 'ইতিহাসজুড়ে তারা সবসময় সমস্যা নিয়েই ছিল।'
গোলাপী কোট এবং টুপি পরা এক নারী বলেন, 'ইউক্রেনে রুশ মানুষ বসবাস করেন।'
কিন্তু সেখানে বসবাসকারী ইউক্রেনীয়দের সম্পর্কে কী বলেবন? ওই নারী রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন আর ইউটিউবে দেখা তথ্যের বরাত দিয়ে বলেন, 'ইউক্রেনীয়রা বেশিরভাগই সন্ত্রাসী।'
আরকেজন বয়স্ক ব্যক্তি বলেন, 'এটি শান্তির জন্য একপ্রকার মূল্যদান। পরে সব ঠিক হয়ে যাবে।'
ইউক্রেনের বিচ্ছিন্নতাবাদী-নিয়ন্ত্রিত অঞ্চল থেকে রাশিয়ার দক্ষিণে একটি অঞ্চল রোস্তভ। সেখানকার মানুষের মেজাজ মস্কোর চেয়ে বেশি উদ্বেগজনক।
একটি উজ্জ্বল-লাল কোট পরা একজন নারী ইউক্রেনের ঘটনাগুলো নিয়ে কী করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না।
তিনি বলেন, 'কী ঘটছে তা নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন কারণ এটি আমাদের খুব কাছাকাছি। কিন্তু আমরা সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিত নই যে আসলে কী ঘটছে। আমরা টিভিতে যে খবর দেখি তা আমরা সত্যিই বিশ্বাস করি না।'
এক নারী বলেন, 'এটা খুবই ভীতিকর পরিস্থিতি। বাচ্চাদের নিয়ে উদ্বিগ্ন।'
উজ্জ্বল কালো চোখের এক বয়স্ক পক্বকেশি লোক বলেন, 'আমরা একবার একটি বড় যুদ্ধ জিতেছি। এখন আমরা নিজেদের মধ্যে যুদ্ধ করছি?'
তবে হাতে বোনা টুপি ও পশমি কোট পরা এক তরুণী বলেন, যা করা হচ্ছে নিশ্চিতভাবে এটাই সঠিক। এটাই ন্যায্য। এখন যেটা হচ্ছে সেটা হলো, যা কেড়ে নেওয়া হয়েছিল তা এখন আমাদের কাছে ফেরত দেওয়া হচ্ছে।'
রাস্পবেরি গোলাপী কোট পরা এক নারী সরাসরি বলেন, 'আক্রমণটাই ভালোই হয়েছে। আমরা ঠিকই জয়ী হব। আমাদের একটি বড় দেশ আছে এবং এটি সম্পদে সমৃদ্ধ। নিষেধাজ্ঞা দিয়ে কেউ আমাদের নতজানু করতে পারবে না।'
দেশজুড়ে সপ্তাহব্যাপী চলমান বিক্ষোভ ও রাজনৈতিক অস্থিরতার পর নেপালে জারি করা কারফিউ ও অন্যান্য বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করে নিয়েছে সরকার। সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কি দেশের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার একদিন পরই এই পদক্ষেপ নেওয়া হলো। এই সিদ্ধান্ত জনজীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে।
১৬ মিনিট আগেকর্ণাটকের হাসান জেলার মোসালে হোসাহল্লি গ্রামে গণেশ চতুর্থীর শেষ দিনে ভাসান মিছিলে ট্রাকের ধাক্কায় ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার রাত ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন ২০ জনেরও বেশি, যাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ সময় ধরে ফোনে পাওয়া যাচ্ছিল না নাথ পরিবারের কাউকে। চিন্তিত প্রতিবেশী ও স্বজনেরা বাধ্য হয়ে বাড়ির গেট ভেঙে প্রবেশ করে দেখলেন বাবা-মা ও ছেলের নিথর দেহ পড়ে আছে বাড়িতে। গত ১১ সেপ্টেম্বর ভারতের আসামের দরং জেলার সিপাঝাড় থানার ঐতিহাসিক নারিকালী মন্দির এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
৩ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় রক্ষণশীল ইনফ্লুয়েন্সার চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডের পর অনলাইনে প্রতিশোধের ডাক দিয়েছে ডানপন্থীরা। কার্কের মৃত্যুকে ‘উদ্যাপন’ করা হয়েছে এমন মন্তব্যকারী ব্যক্তিদের খুঁজে বের করার জন্য মানুষকে উৎসাহিত করছেন ডানপন্থী প্রভাবশালী ব্যক্তিরা এবং ট্রাম্প প্রশাসনের অন্তত একজন কর্মকর্তা...
৩ ঘণ্টা আগে