এবার অভিবাসীদের প্রতি কঠোর হতে যাচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দেশগুলো। দীর্ঘ কয়েক বছরের অচলাবস্থা কাটিয়ে ইইউয়ের দেশগুলো অভিবাসী প্রবেশের হার কমানোর বিষয়ে একমত হয়ে নতুন অভিবাসন আইন প্রণয়নের লক্ষ্যে মত দিয়েছে। প্রস্তাবিত এই আইনের ফলে, যে কেউ চাইলেই আর ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে সহজে প্রবেশ করতে পারবেন না। এমনকি কোনো দেশ চাইলে সেই দেশে থাকা অভিবাসীদের বেরও করে দিতে পারবে।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম পলিটিকোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বুধবার খসড়া এই অভিবাসী আইনের বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছান ইউরোপীয় দেশগুলোর নেতারা। ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রেসিডেন্ট রোবের্তা মেৎসলা এই ঐকমত্যকে ঐতিহাসিক বলে আখ্যা দিয়েছেন।
গতকাল খসড়া আইনের বিষয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো ঐকমত্যে পৌঁছালেও এটি এখনো আইনে পরিণত হয়নি। আইনে পরিণত হওয়ার জন্য এই প্রস্তাবটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে ইউরোপীয় পার্লামেন্টে অনুমোদিত হতে হবে। নতুন এই আইনে কী কী আছে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেয়নি ইউরোপীয় পার্লামেন্ট।
তবে নতুন এই আইন অনুসারে, দক্ষিণ ইউরোপের প্রথম সারির দেশগুলো ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত নয়—এমন দেশগুলোর সঙ্গে সীমান্তে আরও কঠোর প্রক্রিয়া চালু করবে, যার ফলে আশ্রয়প্রার্থীদের ফিরিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে এসব দেশ আরও বেশি শক্তিশালী হবে। পাশাপাশি ইইউয়ের অভ্যন্তর ভাগের দেশগুলোকে অভিবাসী গ্রহণ করা ও প্রত্যাখ্যান করার ব্যাপারে আরও ক্ষমতা দেবে।
এই আইনটির বিষয়ে ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভ্যান ডার লেয়ন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, ‘অভিবাসন একটি ইউরোপীয় সমস্যা এবং এর সমাধানও হওয়া উচিত ইউরোপীয় উপায়ে।’ এ সময় তিনি ইঙ্গিত দেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন অভিবাসন বিষয়ে আরও কঠোর আইনের আশ্রয় নিতে পারে।
এদিকে, খসড়া এই আইনের বিষয় কঠোর ও তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে অর্ধশতাধিক মানবাধিকার সংগঠন। তারা ইউরোপীয় কমিশনের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে বলেছে, এই আইন শিশুদের আটক করার ক্ষমতা দেবে, অভিবাসীদের অন্য কোনো দেশে পাঠিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা দেবে দেশগুলোকে। এ ধরনের আচরণ বর্ণবাদী।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো প্রতিনিধি ও ডক্টরস উইদাউট বর্ডারসের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্তোস ক্রিস্তো খসড়া আইনকে বিপর্যয়কর বলে আখ্যা দিয়ে বলেছেন, ‘যেসব মানুষ যুদ্ধ ও সহিংসতা থেকে পালিয়ে বাঁচতে চায় আজ তাদের জন্য এক বিপর্যয়কর দিন। অভিবাসী আইন সংস্কারের মধ্য দিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়ন মূলত বন্দিশিবির, কাঁটাতারের বেড়া ও অভিবাসীদের অনিরাপদ তৃতীয় কোনো দেশে পাঠিয়ে দেওয়ার প্রতি জোর দিচ্ছে।’
এর আগে, অস্ট্রেলিয়া ও ব্রিটেনের মতো দেশও অভিবাসনবিষয়ক আইন কঠোর করেছে।
এবার অভিবাসীদের প্রতি কঠোর হতে যাচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দেশগুলো। দীর্ঘ কয়েক বছরের অচলাবস্থা কাটিয়ে ইইউয়ের দেশগুলো অভিবাসী প্রবেশের হার কমানোর বিষয়ে একমত হয়ে নতুন অভিবাসন আইন প্রণয়নের লক্ষ্যে মত দিয়েছে। প্রস্তাবিত এই আইনের ফলে, যে কেউ চাইলেই আর ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে সহজে প্রবেশ করতে পারবেন না। এমনকি কোনো দেশ চাইলে সেই দেশে থাকা অভিবাসীদের বেরও করে দিতে পারবে।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম পলিটিকোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বুধবার খসড়া এই অভিবাসী আইনের বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছান ইউরোপীয় দেশগুলোর নেতারা। ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রেসিডেন্ট রোবের্তা মেৎসলা এই ঐকমত্যকে ঐতিহাসিক বলে আখ্যা দিয়েছেন।
গতকাল খসড়া আইনের বিষয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো ঐকমত্যে পৌঁছালেও এটি এখনো আইনে পরিণত হয়নি। আইনে পরিণত হওয়ার জন্য এই প্রস্তাবটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে ইউরোপীয় পার্লামেন্টে অনুমোদিত হতে হবে। নতুন এই আইনে কী কী আছে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেয়নি ইউরোপীয় পার্লামেন্ট।
তবে নতুন এই আইন অনুসারে, দক্ষিণ ইউরোপের প্রথম সারির দেশগুলো ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত নয়—এমন দেশগুলোর সঙ্গে সীমান্তে আরও কঠোর প্রক্রিয়া চালু করবে, যার ফলে আশ্রয়প্রার্থীদের ফিরিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে এসব দেশ আরও বেশি শক্তিশালী হবে। পাশাপাশি ইইউয়ের অভ্যন্তর ভাগের দেশগুলোকে অভিবাসী গ্রহণ করা ও প্রত্যাখ্যান করার ব্যাপারে আরও ক্ষমতা দেবে।
এই আইনটির বিষয়ে ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভ্যান ডার লেয়ন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, ‘অভিবাসন একটি ইউরোপীয় সমস্যা এবং এর সমাধানও হওয়া উচিত ইউরোপীয় উপায়ে।’ এ সময় তিনি ইঙ্গিত দেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন অভিবাসন বিষয়ে আরও কঠোর আইনের আশ্রয় নিতে পারে।
এদিকে, খসড়া এই আইনের বিষয় কঠোর ও তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে অর্ধশতাধিক মানবাধিকার সংগঠন। তারা ইউরোপীয় কমিশনের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে বলেছে, এই আইন শিশুদের আটক করার ক্ষমতা দেবে, অভিবাসীদের অন্য কোনো দেশে পাঠিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা দেবে দেশগুলোকে। এ ধরনের আচরণ বর্ণবাদী।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো প্রতিনিধি ও ডক্টরস উইদাউট বর্ডারসের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্তোস ক্রিস্তো খসড়া আইনকে বিপর্যয়কর বলে আখ্যা দিয়ে বলেছেন, ‘যেসব মানুষ যুদ্ধ ও সহিংসতা থেকে পালিয়ে বাঁচতে চায় আজ তাদের জন্য এক বিপর্যয়কর দিন। অভিবাসী আইন সংস্কারের মধ্য দিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়ন মূলত বন্দিশিবির, কাঁটাতারের বেড়া ও অভিবাসীদের অনিরাপদ তৃতীয় কোনো দেশে পাঠিয়ে দেওয়ার প্রতি জোর দিচ্ছে।’
এর আগে, অস্ট্রেলিয়া ও ব্রিটেনের মতো দেশও অভিবাসনবিষয়ক আইন কঠোর করেছে।
রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস)-কে বিশ্বের বৃহত্তম বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) হিসেবে অভিহিত করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শতবর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে তিনি হিন্দুত্ববাদী এই সংগঠনের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং জাতি গঠনে তাদের ভূমিকার কথা তুলে ধরেন। চলতি বছর আরএসএস প্রতিষ্ঠার ১০০ বছর পূর্তি উদ্যাপন
১৬ মিনিট আগেইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় আরও ৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যাদের মধ্যে ১৩ জনই প্রাণ হারিয়েছেন বিতর্কিত সংগঠন গাজা হিউম্যানিটিরিয়ান ফাউন্ডেশনের ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে। এ ছাড়া, নিহতের তালিকার চারজনের মৃত্যু হয়েছে অনাহার-অপুষ্টিজনিত কারণে।
১ ঘণ্টা আগেবিয়ের আগে অনেকেই জীবনের সঙ্গীকে খুঁজে পান। কিন্তু নিউইয়র্কের মিশের ফক্স খুঁজে পেলেন জীবনের সঙ্গীর পাশাপাশি এক অমূল্য হিরাও। ৩১ বছর বয়সী ফক্স দুই বছর আগে সিদ্ধান্ত নেন, নিজের বিয়ের আংটির জন্য হিরা তিনি নিজেই খুঁজে বের করবেন। আর এর জন্য তিনি পৃথিবীর যে কোনো জায়গায় যেতে প্রস্তুত ছিলেন।
১০ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির ৭৬ বছর বয়সী থংবুয়ে ওংবানডু (ডাকনাম ‘বু’) একদিন হঠাৎ একদিন পরিবারকে জানালেন, তিনি নিউইয়র্কে এক পুরোনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে যাবেন। বৃদ্ধের মুখে এই কথা শুনে তাঁর স্ত্রী লিন্ডা কিছুটা অবাকই হলেন—কারণ, বহু বছর আগে নিউইয়র্ক ছেড়ে আসা বু সেখানে কাউকেই চিনতেন না।
১২ ঘণ্টা আগে