পশ্চিমা সামরিক জোট নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশনের (ন্যাটো) সদস্য হতে যাচ্ছে ফিনল্যান্ড। আজ মঙ্গলবার ইউরোপের এই দেশ ন্যাটোর ৩১তম সদস্য হতে যাচ্ছে। রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে ফিনল্যান্ডের ন্যাটোভুক্ত হওয়াকে ঐতিহাসিক ঘটনা হিসেবে দেখছেন সমর বিশেষজ্ঞরা।
বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, ফিনল্যান্ড ন্যাটোয় যোগ দেওয়ার ফলে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন এই সামরিক জোটের সীমান্ত রাশিয়ার কাছাকাছি বিস্তৃত হলো।
ফিনল্যান্ড আরও আগেই ন্যাটোর সদস্য হতে পারত। তবে তুরস্ক ও হাঙ্গেরির বাধার কারণে ফিনল্যান্ডের সদস্য হওয়া বাধাগ্রস্ত হয়েছে। একই কারণে সুইডেন এখনো ন্যাটোর সদস্য হতে পারেনি।
তবে তুরস্কের পার্লামেন্ট গত বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) ফিনল্যান্ডকে ন্যাটোতে যোগদানে অনুমতি দেওয়াসংক্রান্ত একটি বিল অনুমোদন দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে সামরিক জোটে যোগদানে ফিনল্যান্ডের শেষ বাধাটি দূর হয়।
এরপর গত রোববার ন্যাটোর মহাসচিব জেন্স স্টোলটেনবার্গ বলেন, মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে জোটের সদস্য হতে যাচ্ছে ফিনল্যান্ড।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, রাশিয়া ইউক্রেনের হামলার পর ন্যাটোর সদস্য হওয়ার আবেদন করে ফিনল্যান্ড। কারণ রাশিয়ার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের দীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে। এর আগে ফিনল্যান্ড নিরপেক্ষ অবস্থানই ধরে রেখেছিল।
এএফপি বলেছে, আজ মঙ্গলবার ফিনল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে ন্যাটোতে আনুষ্ঠানিক যোগদানের কাগজপত্র হস্তান্তর করবেন। এরপর বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে ন্যাটোর সদর দপ্তরের সামনে মিত্র দেশ এস্তোনিয়া ও ফ্রান্সের মধ্যে ফিনল্যান্ডের নীল-সাদা পতাকা ওড়ানো হবে।
ন্যাটোর প্রধান জেনস স্টোলটেনবার্গ বলেছেন, ‘এটি সত্যিই একটি ঐতিহাসিক দিন। এটি জোটের জন্য একটি মহান দিন।’
ন্যাটোর প্রধান আরও বলেন, ‘রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন ন্যাটোর শক্তি খর্ব করার উদ্দেশ্যে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ নেমেছেন। কিন্তু ঘটনা ঘটছে উল্টো। ন্যাটোর শক্তি বরং বৃদ্ধি পাচ্ছে।’
ফিনল্যান্ডের সবচেয়ে বড় প্রতিবেশী দেশ রাশিয়া। দেশটির সঙ্গে ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে ফিনল্যান্ডের। ১৯৩৯ সালে রাশিয়া (তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন) ফিনল্যান্ড আক্রমণ করেছিল। এর পরেও স্নায়ুযুদ্ধের পুরোটা সময় ন্যাটো জোটের বাইরেই ছিল ফিনল্যান্ড।
পশ্চিমা সামরিক জোট নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশনের (ন্যাটো) সদস্য হতে যাচ্ছে ফিনল্যান্ড। আজ মঙ্গলবার ইউরোপের এই দেশ ন্যাটোর ৩১তম সদস্য হতে যাচ্ছে। রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে ফিনল্যান্ডের ন্যাটোভুক্ত হওয়াকে ঐতিহাসিক ঘটনা হিসেবে দেখছেন সমর বিশেষজ্ঞরা।
বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, ফিনল্যান্ড ন্যাটোয় যোগ দেওয়ার ফলে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন এই সামরিক জোটের সীমান্ত রাশিয়ার কাছাকাছি বিস্তৃত হলো।
ফিনল্যান্ড আরও আগেই ন্যাটোর সদস্য হতে পারত। তবে তুরস্ক ও হাঙ্গেরির বাধার কারণে ফিনল্যান্ডের সদস্য হওয়া বাধাগ্রস্ত হয়েছে। একই কারণে সুইডেন এখনো ন্যাটোর সদস্য হতে পারেনি।
তবে তুরস্কের পার্লামেন্ট গত বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) ফিনল্যান্ডকে ন্যাটোতে যোগদানে অনুমতি দেওয়াসংক্রান্ত একটি বিল অনুমোদন দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে সামরিক জোটে যোগদানে ফিনল্যান্ডের শেষ বাধাটি দূর হয়।
এরপর গত রোববার ন্যাটোর মহাসচিব জেন্স স্টোলটেনবার্গ বলেন, মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে জোটের সদস্য হতে যাচ্ছে ফিনল্যান্ড।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, রাশিয়া ইউক্রেনের হামলার পর ন্যাটোর সদস্য হওয়ার আবেদন করে ফিনল্যান্ড। কারণ রাশিয়ার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের দীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে। এর আগে ফিনল্যান্ড নিরপেক্ষ অবস্থানই ধরে রেখেছিল।
এএফপি বলেছে, আজ মঙ্গলবার ফিনল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে ন্যাটোতে আনুষ্ঠানিক যোগদানের কাগজপত্র হস্তান্তর করবেন। এরপর বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে ন্যাটোর সদর দপ্তরের সামনে মিত্র দেশ এস্তোনিয়া ও ফ্রান্সের মধ্যে ফিনল্যান্ডের নীল-সাদা পতাকা ওড়ানো হবে।
ন্যাটোর প্রধান জেনস স্টোলটেনবার্গ বলেছেন, ‘এটি সত্যিই একটি ঐতিহাসিক দিন। এটি জোটের জন্য একটি মহান দিন।’
ন্যাটোর প্রধান আরও বলেন, ‘রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন ন্যাটোর শক্তি খর্ব করার উদ্দেশ্যে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ নেমেছেন। কিন্তু ঘটনা ঘটছে উল্টো। ন্যাটোর শক্তি বরং বৃদ্ধি পাচ্ছে।’
ফিনল্যান্ডের সবচেয়ে বড় প্রতিবেশী দেশ রাশিয়া। দেশটির সঙ্গে ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে ফিনল্যান্ডের। ১৯৩৯ সালে রাশিয়া (তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন) ফিনল্যান্ড আক্রমণ করেছিল। এর পরেও স্নায়ুযুদ্ধের পুরোটা সময় ন্যাটো জোটের বাইরেই ছিল ফিনল্যান্ড।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে শুক্রবার দেওয়া বক্তব্যে ঘোষণা করেছেন—গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলকে ‘কাজ শেষ করতেই হবে’। তাঁর এই মন্তব্য এমন সময় এল, যখন একাধিক পশ্চিমা দেশ স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং আন্তর্জাতিক মহলে ইসরায়েল ক্রমবর্ধমানভাবে
১৬ মিনিট আগেবিজেপির কৌশল এখানে স্পষ্ট। তারা জানে যে অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমস্যা নিয়ে আলোচনায় গেলে সাধারণ মানুষের ক্ষোভ তাদের বিরুদ্ধেই যাবে। তাই ভোটের আগে বিভাজনকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। ‘আই লাভ মুহাম্মদ’ বনাম ‘আই লাভ মহাদেব’—এই বিতর্ককে বিজেপি ভোট মেরুকরণের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে।
১ ঘণ্টা আগেকানাডায় গ্রেপ্তারের এক সপ্তাহের মধ্যেই জামিনে মুক্তি পেয়েছেন খালিস্তানি বিচ্ছিন্নতাবাদী ইন্দরজিৎ সিং গোসাল। কারাগার থেকে বেরিয়ে আসার পরই তিনি ও তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগী গুরপতবন্ত সিং পান্নুন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালকে হুমকি দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেভারতের মধ্যপ্রদেশের ভোপালে এক অদ্ভুত বিবাহবিচ্ছেদের মামলা নিয়ে সরগরম আদালত। মাত্র ৯ মাস আগে বিয়ের পিঁড়িতে বসা এক দম্পতি এখন আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কারণ, তাঁদের পোষা কুকুর ও বিড়াল একে অপরের সঙ্গে মোটেও মানিয়ে নিতে পারছে না।
২ ঘণ্টা আগে