বেশির ভাগ সময় আমরা সমুদ্র, পাহাড় বা বনজঙ্গলে ঘুরে বেড়াই, কিন্তু দ্বীপের এক অন্য রকম সৌন্দর্য রয়েছে। এগুলো শুধু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যেই ভরপুর নয়, বরং একটি দেশের ভূগোল ও পরিচয়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কৌশলগত অবস্থান থেকে শুরু করে পর্যটন, প্রতিরক্ষা ও বাণিজ্যেও দ্বীপের গুরুত্ব অপরিসীম।
জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ, প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা এবং জলবায়ু সহনশীলতা বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশকে অনুদান দিচ্ছে সুইডেন সরকার। এ লক্ষ্যে ৪৯ লাখ সুইডিশ ক্রোনা (এসইকে), যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬ কোটি ১৬ লাখ টাকা (১ এসইকে = ১২.৫৮ টাকা ধরে), অনুদান হিসেবে দেওয়া হবে।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, সুইডেন সরকারের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগিতা সংস্থা সিডার অর্থায়নে নেওয়া নতুন প্রকল্প বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
জনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।