সমকামী পুরুষদের প্রতি অত্যন্ত অবমাননাকর ভাষা ব্যবহারের খবর প্রকাশিত হলে এর জন্য ক্ষমা চেয়েছেন খ্রিষ্টধর্মীয় প্রধান গুরু পোপ ফ্রান্সিস। এ বিষয়ে মঙ্গলবার ভ্যাটিকানের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে—পোপ কাউকে ক্ষুব্ধ করতে চাননি এবং যারা তাঁর একটি শব্দ ব্যবহারে আঘাত পেয়েছেন তাঁদের কাছে ক্ষমা তিনি চেয়েছেন।
বিবিসির তথ্যমতে, ইতালির বিশপ সম্মেলনে পোপ ফ্রান্সিস মত দিয়েছেন—যাজকত্বের জন্য সমকামী পুরুষদের প্রশিক্ষণের অনুমতি দেওয়া উচিত নয়। এ সময় তিনি সমকামীদের প্রসঙ্গে ‘ফ্রোসিয়াগিন’ (frociaggine) শব্দটি উচ্চারণ করেন বলে খবর ফাঁস হয়। ইতালীয় এই শব্দটিকে অনুবাদ করলে একটি আপত্তিকর গালি পাওয়া যায়। তবে শব্দটি যেখানে ব্যবহৃত হয়েছে সেই বৈঠকটি শুধুমাত্র যাজক শ্রেণির জন্যই নির্ধারিত ছিল।
গালি দেওয়ার বিষয়ে ভ্যাটিকানের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘বন্ধ দরজার পেছনে বিশপদের সঙ্গে পোপ ফ্রান্সিসের সাম্প্রতিক কথোপকথনের বিষয়ে যেসব খবর প্রকাশিত হয়েছে, সেই সম্পর্কে অবগত আছেন তিনি।’
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পোপের বাজে শব্দ ব্যবহারের খবরটি প্রথম প্রকাশিত হয় ইতালীয় ট্যাবলয়েড ওয়েবসাইট ডাগোস্পিয়াতে। পরে খবরটি খুব দ্রুত ইতালির অন্য সংবাদমাধ্যমগুলোতেও প্রকাশিত হয়।
এ ধরনের প্রতিবেদনে প্রাথমিকভাবে অনেকেই ধাক্কা খেয়েছেন। কারণ পোপ ফ্রান্সিসকে প্রায় সময়ই প্রকাশ্যে সমকামীদের প্রসঙ্গে শ্রদ্ধাশীল হয়ে কথা বলতে শোনা যায়। সম্প্রতি তিনি গোঁড়া ক্যাথলিকদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছিলেন এই বলে যে, কিছু ক্ষেত্রে যাজকদের উচিত সমকামী দম্পতিদের আশীর্বাদ করা। শুধু তাই নয়, তিনি প্রায় সময়ই সমকামীদের চার্চে স্বাগত জানানোর কথাও বলে থাকেন।
পোপের ঘনিষ্ঠ মহল দাবি করেছে, আর্জেন্টিনায় একটি ইতালীয়-ভাষী পরিবারে বেড়ে উঠলেও পোপ মাঝে মাঝেই ইতালীয় কথোপকথনে ভুল করেন। কাউকে আঘাত করা পোপের উদ্দেশ্য ছিল না বলেও দাবি করেছে ওই মহলটি।
সমকামী পুরুষদের প্রতি অত্যন্ত অবমাননাকর ভাষা ব্যবহারের খবর প্রকাশিত হলে এর জন্য ক্ষমা চেয়েছেন খ্রিষ্টধর্মীয় প্রধান গুরু পোপ ফ্রান্সিস। এ বিষয়ে মঙ্গলবার ভ্যাটিকানের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে—পোপ কাউকে ক্ষুব্ধ করতে চাননি এবং যারা তাঁর একটি শব্দ ব্যবহারে আঘাত পেয়েছেন তাঁদের কাছে ক্ষমা তিনি চেয়েছেন।
বিবিসির তথ্যমতে, ইতালির বিশপ সম্মেলনে পোপ ফ্রান্সিস মত দিয়েছেন—যাজকত্বের জন্য সমকামী পুরুষদের প্রশিক্ষণের অনুমতি দেওয়া উচিত নয়। এ সময় তিনি সমকামীদের প্রসঙ্গে ‘ফ্রোসিয়াগিন’ (frociaggine) শব্দটি উচ্চারণ করেন বলে খবর ফাঁস হয়। ইতালীয় এই শব্দটিকে অনুবাদ করলে একটি আপত্তিকর গালি পাওয়া যায়। তবে শব্দটি যেখানে ব্যবহৃত হয়েছে সেই বৈঠকটি শুধুমাত্র যাজক শ্রেণির জন্যই নির্ধারিত ছিল।
গালি দেওয়ার বিষয়ে ভ্যাটিকানের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘বন্ধ দরজার পেছনে বিশপদের সঙ্গে পোপ ফ্রান্সিসের সাম্প্রতিক কথোপকথনের বিষয়ে যেসব খবর প্রকাশিত হয়েছে, সেই সম্পর্কে অবগত আছেন তিনি।’
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পোপের বাজে শব্দ ব্যবহারের খবরটি প্রথম প্রকাশিত হয় ইতালীয় ট্যাবলয়েড ওয়েবসাইট ডাগোস্পিয়াতে। পরে খবরটি খুব দ্রুত ইতালির অন্য সংবাদমাধ্যমগুলোতেও প্রকাশিত হয়।
এ ধরনের প্রতিবেদনে প্রাথমিকভাবে অনেকেই ধাক্কা খেয়েছেন। কারণ পোপ ফ্রান্সিসকে প্রায় সময়ই প্রকাশ্যে সমকামীদের প্রসঙ্গে শ্রদ্ধাশীল হয়ে কথা বলতে শোনা যায়। সম্প্রতি তিনি গোঁড়া ক্যাথলিকদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছিলেন এই বলে যে, কিছু ক্ষেত্রে যাজকদের উচিত সমকামী দম্পতিদের আশীর্বাদ করা। শুধু তাই নয়, তিনি প্রায় সময়ই সমকামীদের চার্চে স্বাগত জানানোর কথাও বলে থাকেন।
পোপের ঘনিষ্ঠ মহল দাবি করেছে, আর্জেন্টিনায় একটি ইতালীয়-ভাষী পরিবারে বেড়ে উঠলেও পোপ মাঝে মাঝেই ইতালীয় কথোপকথনে ভুল করেন। কাউকে আঘাত করা পোপের উদ্দেশ্য ছিল না বলেও দাবি করেছে ওই মহলটি।
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
৩২ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে