বিশ্বের সবচেয়ে বড় এবং ব্যস্ত বিমানবন্দরগুলোর তালিকায় ওপরের দিকে আছে চীনের কয়েকটি বিমানবন্দরই। এবার চীন নতুন একটি রেকর্ড গড়তে চলেছে তার বিমান পরিবহন খাতে। কোনো কৃত্রিম দ্বীপে অবস্থিত বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমানবন্দর নির্মাণ করছে তারা।
দেশটির উত্তর-পূর্ব উপকূলের কৃত্রিম এক দ্বীপে এই বিমানবন্দরটির তৈরির কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। দালিয়ান জিনঝো বে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাজ সম্পূর্ণ হলে এটি ২০ বর্গকিলোমিটার (৭.৭ বর্গমাইল) আয়তনের দ্বীপটির জমি ঢেকে দেবে তার চারটি রানওয়ে ও নয় লাখ বর্গমিটার আয়তনের যাত্রী টার্মিনাল দিয়ে।
বিমানবন্দর কতৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নির্মাণকাজ শেষ হলে বিমানবন্দরটি প্রতি বছর ৮ কোটি যাত্রী এবং পাঁচ লাখ ৪০ হাজার ফ্লাইট পরিচালনা করবে। বিমনবন্দরের একটি অংশ ২০৩৫ সালে খোলার পরিকল্পনা রয়েছে।
চীনের সামাজিক মাধ্যম উইচ্যাটে দালিয়ান জিনঝো বে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এক পোস্টে লিখেছে, ‘দেশের সবচেয়ে বড় দ্বীপ-বিমানবন্দরটি সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ধীরে ধীরে উঠে আসছে, অনেকটা পূর্ব দিগন্তের সূর্য উদিত হওয়ার মতো।’
এই প্রকল্পটি সম্পন্ন হলে এটি হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং জাপানের কানসাই বিমানবন্দরকে ছাড়িয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় কৃত্রিম দ্বীপ-বিমানবন্দর হিসেবে জায়গা করে নেবে।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
দালিয়ান এয়ারপোর্ট কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ডেভেলপম্যান্ট কোম্পানির প্রধান প্রকৌশলী লি শিয়াং স্থানীয় গণমাধ্যমে অক্টোবরে বলেছেন, ‘এই প্রকল্পে জটিল ভূতাত্ত্বিক পরিস্থিতি, জটিল খনন কাজ, উচ্চমানের করার চাহিদা, নির্দিষ্টে সময়ে শেষের তাগিদসহ নানান চ্যালেঞ্জ রয়েছে।’
৭৫ লাখ জনসংখ্যার শহর দালিয়ান তার ভৌগলিক অবস্থানের কারণে দীর্ঘদিন ধরে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবহন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। এটি জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার নিকটবর্তী হওয়ায় বাণিজ্যিক ও কৌশলগত দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এদিকে দালিয়ান জওশুইসি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, যা প্রায় এক শতাব্দী ধরে চালু রয়েছে, ইতিমধ্যেই তার সর্বোচ্চ ধারণক্ষমতায় পৌঁছেছে। এটি সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশ কয়েকবার সম্প্রসারিত হয়েছে বলে ইকাই পত্রিকার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
২০০৩ সালে নতুন বিমানবন্দরের জন্য জায়গা নির্বাচন ও পর্যালোচনা শুরু হলেও প্রকৃত নির্মাণকাজ শুরু হয় মাত্র কয়েক বছর আগে।
চীনের বিমান চলাচল বৃদ্ধি এই ধরনের নতুন প্রকল্প হাতে নেওয়ার পেছনে বড় ভূমিকা রাখে। দেশটি শিগগিরই যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমান ভ্রমণ বাজার হয়ে উঠবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
২০১৯ সালের ১ অক্টোবর, চীনের গণপ্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ৭০তম বার্ষিকীতে বেইজিংয়ের দ্বিতীয় বিমানবন্দর দাক্সিং উদ্বোধন করা হয়। সে সময় চীনা কর্মকর্তারা বলেছিলেন, ২০৩৫ সালের মধ্যে চাহিদা মেটাতে দেশটির ৪৫০টি বিমানবন্দর প্রয়োজন হবে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় এবং ব্যস্ত বিমানবন্দরগুলোর তালিকায় ওপরের দিকে আছে চীনের কয়েকটি বিমানবন্দরই। এবার চীন নতুন একটি রেকর্ড গড়তে চলেছে তার বিমান পরিবহন খাতে। কোনো কৃত্রিম দ্বীপে অবস্থিত বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমানবন্দর নির্মাণ করছে তারা।
দেশটির উত্তর-পূর্ব উপকূলের কৃত্রিম এক দ্বীপে এই বিমানবন্দরটির তৈরির কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। দালিয়ান জিনঝো বে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাজ সম্পূর্ণ হলে এটি ২০ বর্গকিলোমিটার (৭.৭ বর্গমাইল) আয়তনের দ্বীপটির জমি ঢেকে দেবে তার চারটি রানওয়ে ও নয় লাখ বর্গমিটার আয়তনের যাত্রী টার্মিনাল দিয়ে।
বিমানবন্দর কতৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নির্মাণকাজ শেষ হলে বিমানবন্দরটি প্রতি বছর ৮ কোটি যাত্রী এবং পাঁচ লাখ ৪০ হাজার ফ্লাইট পরিচালনা করবে। বিমনবন্দরের একটি অংশ ২০৩৫ সালে খোলার পরিকল্পনা রয়েছে।
চীনের সামাজিক মাধ্যম উইচ্যাটে দালিয়ান জিনঝো বে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এক পোস্টে লিখেছে, ‘দেশের সবচেয়ে বড় দ্বীপ-বিমানবন্দরটি সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ধীরে ধীরে উঠে আসছে, অনেকটা পূর্ব দিগন্তের সূর্য উদিত হওয়ার মতো।’
এই প্রকল্পটি সম্পন্ন হলে এটি হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং জাপানের কানসাই বিমানবন্দরকে ছাড়িয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় কৃত্রিম দ্বীপ-বিমানবন্দর হিসেবে জায়গা করে নেবে।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
দালিয়ান এয়ারপোর্ট কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ডেভেলপম্যান্ট কোম্পানির প্রধান প্রকৌশলী লি শিয়াং স্থানীয় গণমাধ্যমে অক্টোবরে বলেছেন, ‘এই প্রকল্পে জটিল ভূতাত্ত্বিক পরিস্থিতি, জটিল খনন কাজ, উচ্চমানের করার চাহিদা, নির্দিষ্টে সময়ে শেষের তাগিদসহ নানান চ্যালেঞ্জ রয়েছে।’
৭৫ লাখ জনসংখ্যার শহর দালিয়ান তার ভৌগলিক অবস্থানের কারণে দীর্ঘদিন ধরে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবহন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। এটি জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার নিকটবর্তী হওয়ায় বাণিজ্যিক ও কৌশলগত দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এদিকে দালিয়ান জওশুইসি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, যা প্রায় এক শতাব্দী ধরে চালু রয়েছে, ইতিমধ্যেই তার সর্বোচ্চ ধারণক্ষমতায় পৌঁছেছে। এটি সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশ কয়েকবার সম্প্রসারিত হয়েছে বলে ইকাই পত্রিকার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
২০০৩ সালে নতুন বিমানবন্দরের জন্য জায়গা নির্বাচন ও পর্যালোচনা শুরু হলেও প্রকৃত নির্মাণকাজ শুরু হয় মাত্র কয়েক বছর আগে।
চীনের বিমান চলাচল বৃদ্ধি এই ধরনের নতুন প্রকল্প হাতে নেওয়ার পেছনে বড় ভূমিকা রাখে। দেশটি শিগগিরই যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমান ভ্রমণ বাজার হয়ে উঠবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
২০১৯ সালের ১ অক্টোবর, চীনের গণপ্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ৭০তম বার্ষিকীতে বেইজিংয়ের দ্বিতীয় বিমানবন্দর দাক্সিং উদ্বোধন করা হয়। সে সময় চীনা কর্মকর্তারা বলেছিলেন, ২০৩৫ সালের মধ্যে চাহিদা মেটাতে দেশটির ৪৫০টি বিমানবন্দর প্রয়োজন হবে।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৬ ঘণ্টা আগে