চীনের দক্ষিণাঞ্চলের একটি জেলায় ঘূর্ণিঝড় হাইকুইয়ের প্রভাবে সৃষ্ট বন্যায় প্রজননকেন্দ্র থেকে বেরিয়ে গেছে কয়েক ডজন কুমির। এ ঘটনার পর কুমিরগুলো ধরতে স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
চীনের গুয়াংডং প্রদেশের মাওমিংয়ের একটি খামার থেকে পালিয়ে যায় কুমিরগুলো। অবশ্য ঘটনার পরপরই বেশ কয়েকটি কুমিরকে আটক করা হয়। তবে স্থানীয় প্রশাসন নিরাপত্তাজনিত কারণে আটক করতে না পারলে বাকি কুমিরগুলো গুলি করে বা বিদ্যুতায়িত করে মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সম্প্রচারমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, ৭৫টি কুমিরের মধ্যে মাত্র ৮টি কুমির আটক করা হয়েছে। তবে বাকিগুলো এখনো মুক্ত অবস্থায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। স্থানীয় প্রশাসন আশপাশের এলাকাবাসীকে জরুরি কোনো প্রয়োজন ছাড়া বাড়িতে থাকার পরামর্শ দিয়েছে এবং জানিয়েছে, তারা পরিস্থিতি মোকাবিলায় কাজ করছে।
মাওমিংয়ের জরুরি ব্যবস্থাপনা ব্যুরোর দেওয়া তথ্যানুসারে, বন্যার সময় ৬৯টি পূর্ণবয়স্ক ও ৬টি ছোট কুমির পালিয়ে যায়। স্থানীয় কর্মকর্তারা স্বীকার করেছেন, কিছু কুমির এখনো বাইরে রয়ে গেলেও এখনো কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। তারা আরও জানিয়েছে, কুমিরগুলো শনাক্ত করতে পানির নিচে শব্দ শনাক্তকারী যন্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে।
মাওমিংয়ের জরুরি ব্যবস্থাপনা ব্যুরোর এক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণে আছে, তবে পালিয়ে যাওয়া কুমিরের সংখ্যা একটু বেশিই।’ স্থানীয় উদ্ধারকারী বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, এখন পর্যন্ত আটক করা কুমিরগুলোর বেশির ভাগকেই গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে।
সাধারণত মিঠা পানির এই কুমিরগুলোকে সিয়ামিজ প্রজাতির কুমির হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। কুমিরগুলো দৈর্ঘ্যে প্রায় ১০ ফুট এবং প্রাপ্তবয়স্ক একটি কুমিরের ওজন গড়ে প্রায় ৭৫ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। গুয়াংডংয়ের মাওমিংয়ে বেশ কয়েকটি কুমির প্রজনন খামার রয়েছে।
উল্লেখ্য, ঘূর্ণিঝড় হাইকুই গত সপ্তাহে চীন, হংকং, তাইওয়ান এবং জাপানসহ এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশে আঘাত হানে। কেবল দক্ষিণ চীনেই এই ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ভূমিধস ও বন্যায় সাতজন নিহত এবং ৩ জন নিখোঁজ হয়েছে।
চীনের দক্ষিণাঞ্চলের একটি জেলায় ঘূর্ণিঝড় হাইকুইয়ের প্রভাবে সৃষ্ট বন্যায় প্রজননকেন্দ্র থেকে বেরিয়ে গেছে কয়েক ডজন কুমির। এ ঘটনার পর কুমিরগুলো ধরতে স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
চীনের গুয়াংডং প্রদেশের মাওমিংয়ের একটি খামার থেকে পালিয়ে যায় কুমিরগুলো। অবশ্য ঘটনার পরপরই বেশ কয়েকটি কুমিরকে আটক করা হয়। তবে স্থানীয় প্রশাসন নিরাপত্তাজনিত কারণে আটক করতে না পারলে বাকি কুমিরগুলো গুলি করে বা বিদ্যুতায়িত করে মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সম্প্রচারমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, ৭৫টি কুমিরের মধ্যে মাত্র ৮টি কুমির আটক করা হয়েছে। তবে বাকিগুলো এখনো মুক্ত অবস্থায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। স্থানীয় প্রশাসন আশপাশের এলাকাবাসীকে জরুরি কোনো প্রয়োজন ছাড়া বাড়িতে থাকার পরামর্শ দিয়েছে এবং জানিয়েছে, তারা পরিস্থিতি মোকাবিলায় কাজ করছে।
মাওমিংয়ের জরুরি ব্যবস্থাপনা ব্যুরোর দেওয়া তথ্যানুসারে, বন্যার সময় ৬৯টি পূর্ণবয়স্ক ও ৬টি ছোট কুমির পালিয়ে যায়। স্থানীয় কর্মকর্তারা স্বীকার করেছেন, কিছু কুমির এখনো বাইরে রয়ে গেলেও এখনো কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। তারা আরও জানিয়েছে, কুমিরগুলো শনাক্ত করতে পানির নিচে শব্দ শনাক্তকারী যন্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে।
মাওমিংয়ের জরুরি ব্যবস্থাপনা ব্যুরোর এক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণে আছে, তবে পালিয়ে যাওয়া কুমিরের সংখ্যা একটু বেশিই।’ স্থানীয় উদ্ধারকারী বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, এখন পর্যন্ত আটক করা কুমিরগুলোর বেশির ভাগকেই গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে।
সাধারণত মিঠা পানির এই কুমিরগুলোকে সিয়ামিজ প্রজাতির কুমির হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। কুমিরগুলো দৈর্ঘ্যে প্রায় ১০ ফুট এবং প্রাপ্তবয়স্ক একটি কুমিরের ওজন গড়ে প্রায় ৭৫ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। গুয়াংডংয়ের মাওমিংয়ে বেশ কয়েকটি কুমির প্রজনন খামার রয়েছে।
উল্লেখ্য, ঘূর্ণিঝড় হাইকুই গত সপ্তাহে চীন, হংকং, তাইওয়ান এবং জাপানসহ এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশে আঘাত হানে। কেবল দক্ষিণ চীনেই এই ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ভূমিধস ও বন্যায় সাতজন নিহত এবং ৩ জন নিখোঁজ হয়েছে।
এনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
৪ মিনিট আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১ ঘণ্টা আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১ ঘণ্টা আগে