আবারও চীনের সঙ্গে তাইওয়ানের একীভূত হওয়ার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। তিনি বলেছেন, তাইওয়ান অবশ্যই চীনের সঙ্গে একীভূত হবে। তিনি এমন একসময়ে এই মন্তব্য করলেন. যখন তাইওয়ানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট গ্রহণের সময় ঘনিয়ে আসছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার দেওয়া এক ভাষণে চীনের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘মাতৃভূমির (চীনের) সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে একীভূত হয়ে যাওয়ার উপলব্ধির বিষয়টি উন্নয়নের একটি অনিবার্য ধারা। দেশের ন্যায়পরায়ণ জনগণও এটি চায়।’ ভাষণে চীনের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘মাতৃভূমি (চীন ও তাইওয়ান) অবশ্যই আবারও একীভূত হবে।’
তাইওয়ানকে অনেক আগে থেকেই নিজেদের ভূখণ্ড বলে দাবি করে আসছে চীন। তাইওয়ানকে কেন্দ্র করে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দফায় দফায় কূটনৈতিক দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে। সর্বশেষ তাইওয়ানকে নিয়ে চীনের পরিকল্পনার কথা মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে জানিয়েছেন সি চিন পিং। তিনি বাইডেনকে বলেছেন, চীন অবশ্যই তাইওয়ানকে নিজের সঙ্গে একীভূত করে নেবেন।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসির এক বিশেষ প্রতিবেদনে বর্তমান ও সাবেক কয়েকজন মার্কিন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, গত নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোয় বৈঠক করেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ও জো বাইডেন। সেই বৈঠকেই সি বাইডেনকে জানান, চীন অবশ্যই তাইওয়ানকে নিজেদের সঙ্গে একীভূত করবে। তবে কবে নাগাদ করা হবে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি সি।
আলোচনায় উপস্থিত একাধিক মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সি যখন তাইওয়ানকে চীনের সঙ্গে একীভূত করে নেওয়ার বিষয়টি বাইডেনকে বলছিলেন, তখন তাঁকে খুব আত্মবিশ্বাসী, দৃঢ়প্রত্যয়ী মনে হচ্ছিল। তবে বৈঠকে ওই সময় তাঁকে কোনো অবস্থাতেই সাংঘর্ষিক মনে হচ্ছিল না।
এ মার্কিন কর্মকর্তা এ বিষয়ে বলেন, ‘তিনি (সি) যখন এ বিষয়ে বাইডেনের সঙ্গে কথা বলছিলেন, তখন অতীতেও বিষয়টি যেভাবে বলেছেন সে রকমই মনে হচ্ছিল। তিনি তাইওয়ান ইস্যুতে সব সময়ই কঠোর অবস্থানে এবং বিষয়টি তিনি সব সময়ই কঠোরভাবে প্রকাশ করেছেন।’
আবারও চীনের সঙ্গে তাইওয়ানের একীভূত হওয়ার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। তিনি বলেছেন, তাইওয়ান অবশ্যই চীনের সঙ্গে একীভূত হবে। তিনি এমন একসময়ে এই মন্তব্য করলেন. যখন তাইওয়ানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট গ্রহণের সময় ঘনিয়ে আসছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার দেওয়া এক ভাষণে চীনের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘মাতৃভূমির (চীনের) সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে একীভূত হয়ে যাওয়ার উপলব্ধির বিষয়টি উন্নয়নের একটি অনিবার্য ধারা। দেশের ন্যায়পরায়ণ জনগণও এটি চায়।’ ভাষণে চীনের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘মাতৃভূমি (চীন ও তাইওয়ান) অবশ্যই আবারও একীভূত হবে।’
তাইওয়ানকে অনেক আগে থেকেই নিজেদের ভূখণ্ড বলে দাবি করে আসছে চীন। তাইওয়ানকে কেন্দ্র করে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দফায় দফায় কূটনৈতিক দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে। সর্বশেষ তাইওয়ানকে নিয়ে চীনের পরিকল্পনার কথা মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে জানিয়েছেন সি চিন পিং। তিনি বাইডেনকে বলেছেন, চীন অবশ্যই তাইওয়ানকে নিজের সঙ্গে একীভূত করে নেবেন।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসির এক বিশেষ প্রতিবেদনে বর্তমান ও সাবেক কয়েকজন মার্কিন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, গত নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোয় বৈঠক করেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ও জো বাইডেন। সেই বৈঠকেই সি বাইডেনকে জানান, চীন অবশ্যই তাইওয়ানকে নিজেদের সঙ্গে একীভূত করবে। তবে কবে নাগাদ করা হবে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি সি।
আলোচনায় উপস্থিত একাধিক মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সি যখন তাইওয়ানকে চীনের সঙ্গে একীভূত করে নেওয়ার বিষয়টি বাইডেনকে বলছিলেন, তখন তাঁকে খুব আত্মবিশ্বাসী, দৃঢ়প্রত্যয়ী মনে হচ্ছিল। তবে বৈঠকে ওই সময় তাঁকে কোনো অবস্থাতেই সাংঘর্ষিক মনে হচ্ছিল না।
এ মার্কিন কর্মকর্তা এ বিষয়ে বলেন, ‘তিনি (সি) যখন এ বিষয়ে বাইডেনের সঙ্গে কথা বলছিলেন, তখন অতীতেও বিষয়টি যেভাবে বলেছেন সে রকমই মনে হচ্ছিল। তিনি তাইওয়ান ইস্যুতে সব সময়ই কঠোর অবস্থানে এবং বিষয়টি তিনি সব সময়ই কঠোরভাবে প্রকাশ করেছেন।’
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে