আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক শুল্ক আরোপকে কঠোরভাবে সমালোচনা করেছে চীন। বেইজিংয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এ পরিস্থিতিতে তারা ভারতের পাশে থাকবে। গতকাল বৃহস্পতিবার নয়াদিল্লিতে এক অনুষ্ঠানে চীনের রাষ্ট্রদূত শু ফেইহং বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছে এবং আরও শুল্ক বাড়ানোর হুমকি দিচ্ছে। চীন দৃঢ়ভাবে এর বিরোধিতা করে এবং ভারতের পাশে থাকবে।
যুক্তরাষ্ট্রকে ‘নিপীড়ক রাষ্ট্র’ আখ্যা দিয়ে ফেইহং দাবি করেন, শুল্ককে চাপ প্রয়োগের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে তারা বিভিন্ন দেশের কাছ থেকে অতিরিক্ত মূল্য আদায় করছে, অথচ বিশ্বজুড়ে মুক্ত বাণিজ্যের সুফল ভোগ করছে। তিনি বলেন, এমন কর্মকাণ্ডের মুখে নীরব থাকা বা আপস করা শুধু নিপীড়ককেই আরও সাহসী করে তোলে।
এ মন্তব্য এমন এক সময় এল, যখন সম্প্রতি চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই তিন বছরের মধ্যে প্রথমবার ভারত সফর শেষে দেশে ফিরেছেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে সীমান্ত সংকট সমাধানে দুই দেশের মধ্যে ১০ দফা ঐকমত্যে পৌঁছেছে। এর মধ্যে একটি কমিটি সীমান্ত নির্ধারণ করবে এবং আরও একটি সীমান্ত ব্যবস্থাপনা করবে।
এ ছাড়া উভয় দেশ পুনরায় সরাসরি ফ্লাইট চালু, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানো এবং সীমান্ত ইস্যুতে সমাধানের পথে এগোনোর বিষয়ে একমত হয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি এক্স মাধ্যমে লিখেছেন, ‘স্থিতিশীল, পূর্বানুমানযোগ্য ও গঠনমূলক সম্পর্ক শুধু আঞ্চলিক নয়, বৈশ্বিক শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।’
চীনা রাষ্ট্রদূত জোর দিয়ে বলেন, ভারত ও চীনের ঐক্য সমগ্র এশিয়ার উপকারে আসবে। তিনি দুই দেশকে ‘এশিয়ার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির দ্বৈত ইঞ্জিন’ হিসেবে অভিহিত করেন। তাঁর মতে, বিশ্বে ন্যায়সংগত ও বহু মেরুকাঠামো গঠনে ভারত ও চীনের দায়িত্ব রয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালে হিমালয় সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর থেকে দুই দেশের সম্পর্ক উত্তেজনাপূর্ণ ছিল। তবে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপ ও রাশিয়া থেকে ছাড়মূল্যে তেল কেনাকে কেন্দ্র করে ওয়াশিংটন যখন দিল্লিকে শাস্তির মুখে রেখেছে, তখন দিল্লি ও বেইজিং নতুন করে ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করছে। এমনকি চীন জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের বাজার থেকে সরিয়ে নেওয়া ভারতীয় পণ্য তারা আমদানি করতে প্রস্তুত।
ভারতের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক শুল্ক আরোপকে কঠোরভাবে সমালোচনা করেছে চীন। বেইজিংয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এ পরিস্থিতিতে তারা ভারতের পাশে থাকবে। গতকাল বৃহস্পতিবার নয়াদিল্লিতে এক অনুষ্ঠানে চীনের রাষ্ট্রদূত শু ফেইহং বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছে এবং আরও শুল্ক বাড়ানোর হুমকি দিচ্ছে। চীন দৃঢ়ভাবে এর বিরোধিতা করে এবং ভারতের পাশে থাকবে।
যুক্তরাষ্ট্রকে ‘নিপীড়ক রাষ্ট্র’ আখ্যা দিয়ে ফেইহং দাবি করেন, শুল্ককে চাপ প্রয়োগের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে তারা বিভিন্ন দেশের কাছ থেকে অতিরিক্ত মূল্য আদায় করছে, অথচ বিশ্বজুড়ে মুক্ত বাণিজ্যের সুফল ভোগ করছে। তিনি বলেন, এমন কর্মকাণ্ডের মুখে নীরব থাকা বা আপস করা শুধু নিপীড়ককেই আরও সাহসী করে তোলে।
এ মন্তব্য এমন এক সময় এল, যখন সম্প্রতি চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই তিন বছরের মধ্যে প্রথমবার ভারত সফর শেষে দেশে ফিরেছেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে সীমান্ত সংকট সমাধানে দুই দেশের মধ্যে ১০ দফা ঐকমত্যে পৌঁছেছে। এর মধ্যে একটি কমিটি সীমান্ত নির্ধারণ করবে এবং আরও একটি সীমান্ত ব্যবস্থাপনা করবে।
এ ছাড়া উভয় দেশ পুনরায় সরাসরি ফ্লাইট চালু, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানো এবং সীমান্ত ইস্যুতে সমাধানের পথে এগোনোর বিষয়ে একমত হয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি এক্স মাধ্যমে লিখেছেন, ‘স্থিতিশীল, পূর্বানুমানযোগ্য ও গঠনমূলক সম্পর্ক শুধু আঞ্চলিক নয়, বৈশ্বিক শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।’
চীনা রাষ্ট্রদূত জোর দিয়ে বলেন, ভারত ও চীনের ঐক্য সমগ্র এশিয়ার উপকারে আসবে। তিনি দুই দেশকে ‘এশিয়ার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির দ্বৈত ইঞ্জিন’ হিসেবে অভিহিত করেন। তাঁর মতে, বিশ্বে ন্যায়সংগত ও বহু মেরুকাঠামো গঠনে ভারত ও চীনের দায়িত্ব রয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালে হিমালয় সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর থেকে দুই দেশের সম্পর্ক উত্তেজনাপূর্ণ ছিল। তবে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপ ও রাশিয়া থেকে ছাড়মূল্যে তেল কেনাকে কেন্দ্র করে ওয়াশিংটন যখন দিল্লিকে শাস্তির মুখে রেখেছে, তখন দিল্লি ও বেইজিং নতুন করে ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করছে। এমনকি চীন জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের বাজার থেকে সরিয়ে নেওয়া ভারতীয় পণ্য তারা আমদানি করতে প্রস্তুত।
গাজা শান্তিচুক্তির প্রথম ধাপে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ও ইসরায়েল উভয় পক্ষই রাজি হয়েছে। ইসরায়েলি জিম্মি বা ফিলিস্তিনি বন্দীদের বিনিময়ে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা সরিয়ে নেওয়ার কার্যক্রম শুরু করার ঘোষণা দিয়েছে তারা। এটি যদি বাস্তবায়িত হয় এবং গাজায় যুদ্ধ বন্ধ হয়, তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্
৩ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালের ৩০ জুন, লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে কলম্বো যাচ্ছিল কাতার এয়ারওয়েজের একটি বিমান। ওই বিমানের যাত্রী ছিলেন ৮৫ বছর বয়সী ড. অসোকা জয়াবীরা। অবসরপ্রাপ্ত হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ ড. অসোকা ছিলেন নিরামিষভোজী। তাঁর যাত্রাপথ ছিল প্রায় সাড়ে ১৫ ঘণ্টার।
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ নোবেল শান্তি পুরস্কার এবার যেন এক অদ্ভুত রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এটি পাওয়ার জন্য যেভাবে দৌড়ঝাঁপ চালাচ্ছেন, সেভাবে ইতিহাসে আর কোনো প্রার্থী প্রচারণা বা লবিং করেননি।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলে হামাসের আকস্মিক হামলার জেরে গাজায় দুই বছর আগে শুরু হয়েছিল ইসরায়েলি আগ্রাসন। এরপর এই উপত্যকায় ঝরেছে প্রায় ৬৮ হাজার মানুষের প্রাণ। ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় বাড়িঘর পরিণত হয়েছে ধ্বংসস্তূপে, হাসপাতাল মিশে গেছে মাটির সঙ্গে, বন্ধ হয়ে গেছে শিক্ষা-চিকিৎসাসহ মৌলিক সেবা। শুধু তা-ই নয়, ত্রাণ সহায়তা আটকে
৫ ঘণ্টা আগে