হানিমুন করার জন্য সিঙ্গাপুরে গিয়েছিলেন স্প্যানিশ দম্পতি দানি কুয়েস্তা ও মিরেইরা সায়েজ। বুধবার বিবিসি জানিয়েছে, স্প্যানিশ ফুটবল ক্লাব ভ্যালেন্সিয়ার মালিক পিটার লিমের বাড়ির সামনে প্ল্যাকার্ড নিয়ে প্রতিবাদ করার জেরে দানি ও মিরেইরাকে আটক করা হয়েছে।
একটি ছবিতে দেখা যায়, পিটার লিমের বাড়ির সামনে ‘বাড়ি ফিরে যাও লিম’ লেখা একটি প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে আছেন দানি কুয়েস্তা। পরে নববধূসহ তাঁকে সিঙ্গাপুরের বিমানবন্দরে আটক করা হয়। জব্দ করা হয়, তাঁদের পাসপোর্টও। এখন পর্যন্ত তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আনা হয়েছে কি না জানা সম্ভব হয়নি।
সিঙ্গাপুরে জনসমাবেশ এবং ভাঙচুরের বিষয়ে কঠোর আইন রয়েছে। সরকার শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য এই নিয়মগুলো প্রয়োগ করে।
বিবিসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, কুয়েস্তা একজন ভ্যালেন্সিয়া সমর্থক। তাই সিঙ্গাপুরে পৌঁছে তিনি ক্লাবের দুর্বল পারফরম্যান্স এবং আর্থিক সমস্যাগুলোর কারণে অসন্তোষ প্রকাশ করে ব্যানার হাতে একটি ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেছিলেন। শুধু তা–ই নয়, বিলিয়নিয়ার পিটার লিমের বাড়ির গেটে ‘লিম আউট’ লেখা একটি স্টিকারও ঝুলিয়ে দিয়েছিলেন। কুয়েস্তার এসব কর্মকাণ্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভ্যালেন্সিয়ার কর্মী ও সমর্থকদের মধ্যে দারুণভাবে সাড়া ফেলেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিঙ্গাপুর থেকে ইন্দোনেশিয়ার বালির উদ্দেশে রওনা হয়েছিলেন কুয়েস্তা ও মিরেইরা দম্পতি। কিন্তু সিঙ্গাপুরের বিমানবন্দরেই তাঁদের থেমে যেতে হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করে এক বিবৃতিতে স্প্যানিশ দূতাবাস বলেছে—ওই দম্পতি তদন্তের মুখে রয়েছেন, যদিও তাঁদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ সম্পর্কে জানা যায়নি।
ভ্যালেন্সিয়া ফুটবল ক্লাবও ঘটনাটি স্বীকার করেছে এবং স্প্যানিশ দূতাবাসের মাধ্যমে ওই দম্পতিকে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
পিটার লিম ২০১৪ সালে ভ্যালেন্সিয়া ফুটবল ক্লাব কিনে নিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে ক্লাবের অধঃপতন এবং ঋণের সমস্যাগুলোর পাশাপাশি ফুটবল বিশ্বে তাঁর বিতর্কিত অবস্থানের জন্য ভক্তদের প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হয়েছেন।
হানিমুন করার জন্য সিঙ্গাপুরে গিয়েছিলেন স্প্যানিশ দম্পতি দানি কুয়েস্তা ও মিরেইরা সায়েজ। বুধবার বিবিসি জানিয়েছে, স্প্যানিশ ফুটবল ক্লাব ভ্যালেন্সিয়ার মালিক পিটার লিমের বাড়ির সামনে প্ল্যাকার্ড নিয়ে প্রতিবাদ করার জেরে দানি ও মিরেইরাকে আটক করা হয়েছে।
একটি ছবিতে দেখা যায়, পিটার লিমের বাড়ির সামনে ‘বাড়ি ফিরে যাও লিম’ লেখা একটি প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে আছেন দানি কুয়েস্তা। পরে নববধূসহ তাঁকে সিঙ্গাপুরের বিমানবন্দরে আটক করা হয়। জব্দ করা হয়, তাঁদের পাসপোর্টও। এখন পর্যন্ত তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আনা হয়েছে কি না জানা সম্ভব হয়নি।
সিঙ্গাপুরে জনসমাবেশ এবং ভাঙচুরের বিষয়ে কঠোর আইন রয়েছে। সরকার শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য এই নিয়মগুলো প্রয়োগ করে।
বিবিসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, কুয়েস্তা একজন ভ্যালেন্সিয়া সমর্থক। তাই সিঙ্গাপুরে পৌঁছে তিনি ক্লাবের দুর্বল পারফরম্যান্স এবং আর্থিক সমস্যাগুলোর কারণে অসন্তোষ প্রকাশ করে ব্যানার হাতে একটি ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেছিলেন। শুধু তা–ই নয়, বিলিয়নিয়ার পিটার লিমের বাড়ির গেটে ‘লিম আউট’ লেখা একটি স্টিকারও ঝুলিয়ে দিয়েছিলেন। কুয়েস্তার এসব কর্মকাণ্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভ্যালেন্সিয়ার কর্মী ও সমর্থকদের মধ্যে দারুণভাবে সাড়া ফেলেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিঙ্গাপুর থেকে ইন্দোনেশিয়ার বালির উদ্দেশে রওনা হয়েছিলেন কুয়েস্তা ও মিরেইরা দম্পতি। কিন্তু সিঙ্গাপুরের বিমানবন্দরেই তাঁদের থেমে যেতে হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করে এক বিবৃতিতে স্প্যানিশ দূতাবাস বলেছে—ওই দম্পতি তদন্তের মুখে রয়েছেন, যদিও তাঁদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ সম্পর্কে জানা যায়নি।
ভ্যালেন্সিয়া ফুটবল ক্লাবও ঘটনাটি স্বীকার করেছে এবং স্প্যানিশ দূতাবাসের মাধ্যমে ওই দম্পতিকে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
পিটার লিম ২০১৪ সালে ভ্যালেন্সিয়া ফুটবল ক্লাব কিনে নিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে ক্লাবের অধঃপতন এবং ঋণের সমস্যাগুলোর পাশাপাশি ফুটবল বিশ্বে তাঁর বিতর্কিত অবস্থানের জন্য ভক্তদের প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হয়েছেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
২২ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে