অনলাইন ডেস্ক
চার বছর পর দুর্লভ প্রজাতির প্যাঁচার ছানা জন্ম নেওয়ার খবরে হংকংয়ের কাডুরি ফার্ম অ্যান্ড বোটানিক গার্ডেনে ভিড় জমিয়েছেন পাখিপ্রেমী ও আলোকচিত্রীরা। ফলে ছানাগুলোর নিরাপত্তা ও শান্তির স্বার্থে সংরক্ষিত ওই এলাকাটির একটি অংশ সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, গত সপ্তাহে কাডুরি ফার্ম কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করে, সেখানে চার বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ব্রাউন উড প্যাঁচার ছানা জন্ম নিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই বহু মানুষ ছুটে আসেন দুর্লভ ছানাগুলো এক ঝলক দেখতে।
এই প্রজাতির প্যাঁচা তাদের গাঢ় বাদামি চোখের জন্য পরিচিত। সাধারণত ভারত, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া ও তাইওয়ানে দেখা গেলেও, হংকংয়ে এরা অত্যন্ত বিরল।
কাডুরি ফার্ম ফেসবুকে এক বিবৃতিতে বলেছে—‘কিছু দর্শনার্থী ও ফটোগ্রাফার ভিড় করে এমন আচরণ করছিলেন, যা প্যাঁচাগুলোকে বিরক্ত করতে পারে। তাই আমরা সেই রাস্তা সাময়িকভাবে বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যা প্যাঁচাগুলোর আবাসস্থলের কাছাকাছি পৌঁছাতে সহায়তা করে।’
আরও বলা হয়, ‘আমরা বুঝি—অনেক উৎসাহী ফটোগ্রাফার এতে হতাশ হয়েছেন। তবে একটি প্রাকৃতিক সংরক্ষণ সংস্থা হিসেবে আমাদের অগ্রাধিকার হলো—এখানে থাকা প্রাণী ও উদ্ভিদের সুরক্ষা ও সুস্থতা।’
প্যাঁচা পরিবারটির সুরক্ষার জন্য বন্ধ থাকা অংশটি পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধই থাকবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
গত শনিবার কাডুরি ফার্ম তাদের ফেসবুক পেজে তিনটি প্যাঁচা এবং অনেকগুলো লম্বা লেন্সের ক্যামেরা তাক করে রাখা পাখিপ্রেমীদের ছবি সংবলিত একটি কোলাজ প্রকাশ করেছিল। তবে পরে এটি সরিয়ে ফেলা হয় বলে হংকং ফ্রি প্রেস জানিয়েছে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে এক মুখপাত্র জানান, ছবি প্রকাশের পরপরই বড় বড় ক্যামেরা নিয়ে দর্শনার্থীরা আসতে শুরু করেন। এমনকি কেউ কেউ লেজার বিম বা ‘আউল হুটার’ (প্যাঁচা ডাকানোর যন্ত্র) ব্যবহার করে প্যাঁচাদের কাছে টানার চেষ্টাও করেন।
চার বছর পর দুর্লভ প্রজাতির প্যাঁচার ছানা জন্ম নেওয়ার খবরে হংকংয়ের কাডুরি ফার্ম অ্যান্ড বোটানিক গার্ডেনে ভিড় জমিয়েছেন পাখিপ্রেমী ও আলোকচিত্রীরা। ফলে ছানাগুলোর নিরাপত্তা ও শান্তির স্বার্থে সংরক্ষিত ওই এলাকাটির একটি অংশ সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, গত সপ্তাহে কাডুরি ফার্ম কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করে, সেখানে চার বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ব্রাউন উড প্যাঁচার ছানা জন্ম নিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই বহু মানুষ ছুটে আসেন দুর্লভ ছানাগুলো এক ঝলক দেখতে।
এই প্রজাতির প্যাঁচা তাদের গাঢ় বাদামি চোখের জন্য পরিচিত। সাধারণত ভারত, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া ও তাইওয়ানে দেখা গেলেও, হংকংয়ে এরা অত্যন্ত বিরল।
কাডুরি ফার্ম ফেসবুকে এক বিবৃতিতে বলেছে—‘কিছু দর্শনার্থী ও ফটোগ্রাফার ভিড় করে এমন আচরণ করছিলেন, যা প্যাঁচাগুলোকে বিরক্ত করতে পারে। তাই আমরা সেই রাস্তা সাময়িকভাবে বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যা প্যাঁচাগুলোর আবাসস্থলের কাছাকাছি পৌঁছাতে সহায়তা করে।’
আরও বলা হয়, ‘আমরা বুঝি—অনেক উৎসাহী ফটোগ্রাফার এতে হতাশ হয়েছেন। তবে একটি প্রাকৃতিক সংরক্ষণ সংস্থা হিসেবে আমাদের অগ্রাধিকার হলো—এখানে থাকা প্রাণী ও উদ্ভিদের সুরক্ষা ও সুস্থতা।’
প্যাঁচা পরিবারটির সুরক্ষার জন্য বন্ধ থাকা অংশটি পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধই থাকবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
গত শনিবার কাডুরি ফার্ম তাদের ফেসবুক পেজে তিনটি প্যাঁচা এবং অনেকগুলো লম্বা লেন্সের ক্যামেরা তাক করে রাখা পাখিপ্রেমীদের ছবি সংবলিত একটি কোলাজ প্রকাশ করেছিল। তবে পরে এটি সরিয়ে ফেলা হয় বলে হংকং ফ্রি প্রেস জানিয়েছে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে এক মুখপাত্র জানান, ছবি প্রকাশের পরপরই বড় বড় ক্যামেরা নিয়ে দর্শনার্থীরা আসতে শুরু করেন। এমনকি কেউ কেউ লেজার বিম বা ‘আউল হুটার’ (প্যাঁচা ডাকানোর যন্ত্র) ব্যবহার করে প্যাঁচাদের কাছে টানার চেষ্টাও করেন।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
২ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
২ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
২ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
২ ঘণ্টা আগে