কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২৯ আগস্ট চীন সফরে যাচ্ছেন। তিনি সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার (এসসিও) শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করবেন। এই সম্মেলনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও উপস্থিত থাকবেন। কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং নিজেই দুই রাষ্ট্রনেতাকে স্বাগত জানাবেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সাম্প্রতিক আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চাপ, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক টানাপোড়েন—এই প্রেক্ষাপটে তিন দেশের নেতৃত্ব এক মঞ্চে আসা শুধু প্রতীকী নয়, কৌশলগত দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।
ভারতের প্রায় অধিকাংশ গণমাধ্যমে মোদির সফরকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই বেশ কিছু প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সরকারি সূত্র এখন পর্যন্ত তেমন তথ্য না দিলেও প্রধানমন্ত্রী মোদির সফর ঘিরে নয়াদিল্লির কূটনৈতিক মহলে উৎসাহ স্পষ্ট। এনডিটিভি ও টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, সম্মেলনে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের সম্ভাবনা থাকলেও ভারত সরকার এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে তা নিশ্চিত করেনি। সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই সফরের লক্ষ্য আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতা এবং বাণিজ্যিক সংযোগ বৃদ্ধির সুযোগ খুঁজে দেখা।
সফরের আগে প্রধানমন্ত্রী মোদি এক বক্তব্যে বলেছেন, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর উন্নতি পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমেই সম্ভব। তিনি আঞ্চলিক স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন। বিশ্লেষকদের মতে, এই মন্তব্যে মোদির সফরের সম্ভাব্য দিকনির্দেশনা স্পষ্ট—ভারত বহুপক্ষীয় সংলাপে সক্রিয়ভাবে নিজেকে জড়াতে চাইছে।
অন্যদিকে আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক মহল মনে করছে, ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কনীতি এবং মার্কিন চাপের সময়ে ভারত, চীন ও রাশিয়ার নেতাদের উপস্থিতি ভবিষ্যতের নতুন অক্ষ তৈরির ইঙ্গিত দিতে পারে। তবে ভারতের সরকারি সূত্রগুলো বলছে, নয়াদিল্লি সব সময় বহুপক্ষীয় কাঠামোয় সংলাপ চালিয়ে যাওয়ার পক্ষপাতী এবং কোনো পক্ষের বিপরীতে নিজেদের দাঁড় করানোর নীতি ভারত গ্রহণ করবে না।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই সফরের পরে ভারতের অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক রাজনীতিতে আরও জোরদার হতে পারে। এসসিও মঞ্চে মোদির সক্রিয় ভূমিকা আগামী মাসগুলোয় ভারতের পররাষ্ট্রনীতির দিকনির্দেশনাও স্পষ্ট করবে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২৯ আগস্ট চীন সফরে যাচ্ছেন। তিনি সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার (এসসিও) শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করবেন। এই সম্মেলনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও উপস্থিত থাকবেন। কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং নিজেই দুই রাষ্ট্রনেতাকে স্বাগত জানাবেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সাম্প্রতিক আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চাপ, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক টানাপোড়েন—এই প্রেক্ষাপটে তিন দেশের নেতৃত্ব এক মঞ্চে আসা শুধু প্রতীকী নয়, কৌশলগত দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।
ভারতের প্রায় অধিকাংশ গণমাধ্যমে মোদির সফরকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই বেশ কিছু প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সরকারি সূত্র এখন পর্যন্ত তেমন তথ্য না দিলেও প্রধানমন্ত্রী মোদির সফর ঘিরে নয়াদিল্লির কূটনৈতিক মহলে উৎসাহ স্পষ্ট। এনডিটিভি ও টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, সম্মেলনে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের সম্ভাবনা থাকলেও ভারত সরকার এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে তা নিশ্চিত করেনি। সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই সফরের লক্ষ্য আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতা এবং বাণিজ্যিক সংযোগ বৃদ্ধির সুযোগ খুঁজে দেখা।
সফরের আগে প্রধানমন্ত্রী মোদি এক বক্তব্যে বলেছেন, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর উন্নতি পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমেই সম্ভব। তিনি আঞ্চলিক স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন। বিশ্লেষকদের মতে, এই মন্তব্যে মোদির সফরের সম্ভাব্য দিকনির্দেশনা স্পষ্ট—ভারত বহুপক্ষীয় সংলাপে সক্রিয়ভাবে নিজেকে জড়াতে চাইছে।
অন্যদিকে আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক মহল মনে করছে, ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কনীতি এবং মার্কিন চাপের সময়ে ভারত, চীন ও রাশিয়ার নেতাদের উপস্থিতি ভবিষ্যতের নতুন অক্ষ তৈরির ইঙ্গিত দিতে পারে। তবে ভারতের সরকারি সূত্রগুলো বলছে, নয়াদিল্লি সব সময় বহুপক্ষীয় কাঠামোয় সংলাপ চালিয়ে যাওয়ার পক্ষপাতী এবং কোনো পক্ষের বিপরীতে নিজেদের দাঁড় করানোর নীতি ভারত গ্রহণ করবে না।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই সফরের পরে ভারতের অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক রাজনীতিতে আরও জোরদার হতে পারে। এসসিও মঞ্চে মোদির সক্রিয় ভূমিকা আগামী মাসগুলোয় ভারতের পররাষ্ট্রনীতির দিকনির্দেশনাও স্পষ্ট করবে।
পাকিস্তানের জনপ্রিয় ধর্মীয় বক্তা ও ইউটিউবার ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ আলি মির্জাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জেলম শহরের এই আলেমের বিরুদ্ধে অভিযোগ—তিনি ভিডিও বক্তব্যে নবী মুহাম্মদ (সা.)–কে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন।
১০ মিনিট আগেমার্কিন শুল্ক নিয়ে চাপে আছে ভারত। তবে এর মধ্যেও ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে প্রতিরক্ষা সহযোগিতায় একটি বড় অগ্রগতি হতে যাচ্ছে। দেশ দুটি প্রায় ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি চুক্তি চূড়ান্ত করার পথে রয়েছে।
৪৪ মিনিট আগেবিক্ষোভের সূচনা হয় সকাল ৬টা ২৯ মিনিটে, ঠিক ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর যে সময়টিতে হামাস হামলা চালিয়েছিল। বিক্ষোভকারীরা তেল আবিবে মার্কিন দূতাবাসের বাইরে ইসরায়েলি পতাকা উত্তোলন করে তাঁদের কর্মসূচি শুরু করেন। এরপর সকাল ৭টা থেকে বিক্ষোভকারীরা দেশের কয়েকটি প্রধান মহাসড়ক (চৌরাস্তা) অবরোধ করেন।
১ ঘণ্টা আগেগভর্নর লিসা কুককে বরখাস্ত করার উদ্যোগ নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফেডারেল রিজার্ভের সঙ্গে তাঁর দ্বন্দ্বকে নজিরবিহীন পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। তাঁর এ পদক্ষেপ দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের সূচনা করতে পারে...
১ ঘণ্টা আগে