ইসরায়েল-গাজার রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের মধ্যেই সামনে এসেছে হামাস কমান্ডার মাহমুদ আল-জাহারের গত বছরের এক ভিডিও বার্তা, যেখানে তিনি বিশ্বব্যাপী আধিপত্য বিস্তারের ব্যাপারে তাঁর গোষ্ঠীর উচ্চাকাঙ্ক্ষার কথা জানিয়েছেন। ইসরায়েলকে প্রথম টার্গেট হিসেবে বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেন, ‘পুরো বিশ্ব আমাদের আইনের অধীনে থাকবে।’
জাহারের এই মন্তব্য এমন সময়ে আলোচনায় এল, যখন ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলছে ভয়াবহ সংঘর্ষ। এই যুদ্ধে উভয় দেশেই এ পর্যন্ত ২৪ শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। এর মধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১ হাজার ২০০। আহত হয়েছে ৫ হাজার ৬০০। ইসরায়েলেও নিহতের সংখ্যা ১২ শতাধিক।
এক মিনিটেরও বেশি দীর্ঘ ভিডিও ফুটেজটি গত ডিসেম্বরে একটি টেলিভশনের সাক্ষাৎকার। হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতা মাহমুদ আল-জাহার তাতে বলেন, ‘৫১০ মিলিয়ন বর্গকিলোমিটারের পুরো পৃথিবী এমন ব্যবস্থার অধীনে আসবে, যেখানে কোনো অন্যায়, নিপীড়ন থাকবে না। ফিলিস্তিন, লেবানন, সিরিয়া, ইরাকের মতো আরবের অন্যান্য দেশের জনগোষ্ঠীদের বিরুদ্ধে যেরকম হত্যা ও অপরাধ সংঘটিত হয়, সেসবও থাকবে না।’
এদিকে গতকাল বুধবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু হামাসের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন। প্রত্যেক হামাস সদস্যকে মৃত দেখার প্রত্যাশা ব্যক্ত করে নেতানিয়াহু বলেন, ‘প্রত্যেক হামাস সদস্যই (আমার চোখে) মৃত ব্যক্তি বা ডেড ম্যান।’ সাধারণত পশ্চিমা বিশ্বে প্রাচীন আমলে প্রতিপক্ষকে হত্যা করার হুমকি দিতে এই ডেড ম্যান শব্দবন্ধ ব্যবহার করা হতো।
টেলিভিশনে এক সংক্ষিপ্ত ভাষণে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, ‘হামাস হলো দায়েশ (ইসলামিক স্টেট গোষ্ঠী) এবং আমরা তাদের এমনভাবে নিশ্চিহ্ন ও ধ্বংস করব, যেভাবে বিশ্ব দায়েশকে ধ্বংস করেছে।’
এদিকে ইসরায়েলি সৈন্য ও বেসামরিক নাগরিকদের জিম্মি করে রাখা হামাস যোদ্ধারা কোনো ধরনের সতর্কতা ছাড়াই গাজায় ইসরায়েলের আক্রমণের শিকার প্রতিটি বাড়ির জন্য একজন বন্দীকে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের হুমকি দিয়েছে। তবে হামাস তার হুমকি অনুযায়ী কাজ করেছে কি না—এমন কোনো ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি।
এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেনি গান্তেজকে নিয়ে জরুরি ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভা গঠন করেছেন। বিশ্বনেতাদের কাছ থেকে ইসরায়েল ‘অভূতপূর্ব’ সমর্থন পেয়েছে উল্লেখ করে নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমরা সবাই আমাদের ঘর রক্ষার জন্য একযোগে লড়াই করব।’
ইসরায়েল-গাজার রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের মধ্যেই সামনে এসেছে হামাস কমান্ডার মাহমুদ আল-জাহারের গত বছরের এক ভিডিও বার্তা, যেখানে তিনি বিশ্বব্যাপী আধিপত্য বিস্তারের ব্যাপারে তাঁর গোষ্ঠীর উচ্চাকাঙ্ক্ষার কথা জানিয়েছেন। ইসরায়েলকে প্রথম টার্গেট হিসেবে বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেন, ‘পুরো বিশ্ব আমাদের আইনের অধীনে থাকবে।’
জাহারের এই মন্তব্য এমন সময়ে আলোচনায় এল, যখন ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলছে ভয়াবহ সংঘর্ষ। এই যুদ্ধে উভয় দেশেই এ পর্যন্ত ২৪ শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। এর মধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১ হাজার ২০০। আহত হয়েছে ৫ হাজার ৬০০। ইসরায়েলেও নিহতের সংখ্যা ১২ শতাধিক।
এক মিনিটেরও বেশি দীর্ঘ ভিডিও ফুটেজটি গত ডিসেম্বরে একটি টেলিভশনের সাক্ষাৎকার। হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতা মাহমুদ আল-জাহার তাতে বলেন, ‘৫১০ মিলিয়ন বর্গকিলোমিটারের পুরো পৃথিবী এমন ব্যবস্থার অধীনে আসবে, যেখানে কোনো অন্যায়, নিপীড়ন থাকবে না। ফিলিস্তিন, লেবানন, সিরিয়া, ইরাকের মতো আরবের অন্যান্য দেশের জনগোষ্ঠীদের বিরুদ্ধে যেরকম হত্যা ও অপরাধ সংঘটিত হয়, সেসবও থাকবে না।’
এদিকে গতকাল বুধবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু হামাসের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন। প্রত্যেক হামাস সদস্যকে মৃত দেখার প্রত্যাশা ব্যক্ত করে নেতানিয়াহু বলেন, ‘প্রত্যেক হামাস সদস্যই (আমার চোখে) মৃত ব্যক্তি বা ডেড ম্যান।’ সাধারণত পশ্চিমা বিশ্বে প্রাচীন আমলে প্রতিপক্ষকে হত্যা করার হুমকি দিতে এই ডেড ম্যান শব্দবন্ধ ব্যবহার করা হতো।
টেলিভিশনে এক সংক্ষিপ্ত ভাষণে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, ‘হামাস হলো দায়েশ (ইসলামিক স্টেট গোষ্ঠী) এবং আমরা তাদের এমনভাবে নিশ্চিহ্ন ও ধ্বংস করব, যেভাবে বিশ্ব দায়েশকে ধ্বংস করেছে।’
এদিকে ইসরায়েলি সৈন্য ও বেসামরিক নাগরিকদের জিম্মি করে রাখা হামাস যোদ্ধারা কোনো ধরনের সতর্কতা ছাড়াই গাজায় ইসরায়েলের আক্রমণের শিকার প্রতিটি বাড়ির জন্য একজন বন্দীকে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের হুমকি দিয়েছে। তবে হামাস তার হুমকি অনুযায়ী কাজ করেছে কি না—এমন কোনো ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি।
এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেনি গান্তেজকে নিয়ে জরুরি ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভা গঠন করেছেন। বিশ্বনেতাদের কাছ থেকে ইসরায়েল ‘অভূতপূর্ব’ সমর্থন পেয়েছে উল্লেখ করে নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমরা সবাই আমাদের ঘর রক্ষার জন্য একযোগে লড়াই করব।’
জীবনকৃষ্ণ সাহার বিরুদ্ধে অভিযোগ, পশ্চিমবঙ্গের বহুল আলোচিত শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন তিনি। শুধু তাই নয়, তদন্ত এড়াতে ও তথ্য গোপন করতে তিনি একাধিক মোবাইল ফোন নষ্ট করেছিলেন বলে দাবি তদন্তকারী সংস্থাটির।
২ মিনিট আগেচীন–মার্কিন বাণিজ্যযুদ্ধের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার জন্য বিপুলসংখ্যক চীনা শিক্ষার্থীকে ভর্তির সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, তাঁর প্রশাসন অতিরিক্ত আরও ৬ লাখ শিক্ষার্থীকে যুক্তরাষ্ট্রে ভর্তির সুযোগ করে
৯ মিনিট আগেইন্দোনেশিয়ার সংসদ সদস্যদের বিলাসবহুল ভাতা প্রদানের বিরুদ্ধে রাজধানী জাকার্তায় বিক্ষোভ করছে হাজারো শিক্ষার্থী। বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীরা দেশটির সংসদ ভবনে প্রবেশের চেষ্টা করলে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ এবং জল কামান ব্যবহার করে দাঙ্গা পুলিশ। গতকাল সোমবার এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগেজরুরি ওষুধ ও চিকিৎসা সরঞ্জামের তীব্র সংকটের মুখে বতসোয়ানা সরকার দেশজুড়ে জনস্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে। সোমবার টেলিভিশনে জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে প্রেসিডেন্ট দুমা বোকো এই ঘোষণা দেন।
২ ঘণ্টা আগে