নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মব সৃষ্টিকারীরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় তাঁর বাসার সামনে ‘মব’ সৃষ্টির ঘটনার পর আজ সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি শঙ্কার কথা জানান।
ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমাকে মব সৃষ্টিকারীরা হত্যার হুমকি দিচ্ছে। আমার সেগুনবাগিচার ভাড়া বাসার সামনে ওরা অবস্থান নিয়েছে। আজ আপনাদের মাধ্যমে আমি সারা জাতিকে জানাতে চাই, বাংলাদেশের মানুষ আপনারা জেনে রাখুন, আমার জীবন বড় শঙ্কায় আছে।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফজলুর রহমানের গ্রেপ্তারের দাবিতে গতকাল রোববার রাত থেকে তাঁর বাসার সামনে অবস্থান নেন একদল লোক। আগের তাঁর নিজ এলাকা কিশোরগঞ্জেও কিছু মানুষ বিক্ষোভ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নতুন সংগঠন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) নেতা-কর্মীরা তাঁর কুশপুত্তলিকায় আগুন দেন।
সংবাদ সম্মেলনে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমার যে এলাকা—ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রামের মানুষের কাল থেকে বোধ হয় নাওয়া-খাওয়া বন্ধ, যেটা আমার নির্বাচনী এলাকা (কিশোরগঞ্জ-৪), সেখানের মানুষ নিস্তব্ধ হয়ে গেছে। আমি দেশের একজন মানুষ; সংবিধানের মৌলিক অধিকার অনুযায়ী, এ দেশে আমার বেঁচে থাকার অধিকার আছে।’
মব সৃষ্টিকারীদের পরিচয় জানতে চাইলে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমি ওদেরকে চিনি না—শিশু, বাচ্চা তো। ওরা সকাল ৭টা থেকে সেখানে আছে। শুনেছি, তারা একটি ছাত্রসংগঠনের। তবে এটা আমাদের দলের ছাত্রসংগঠন নয়। আপনারা একটু খোঁজ নিয়ে দেখেন—এরা কারা। মব সৃষ্টিকারীর সংখ্যা সাত থেকে নয়জন। ওরা বলছে, ফজলু পাগলাকে গ্রেপ্তার করো, ফজলু পাগলাকে বাঁচতে দেব না, ফজলু পাগলাকে হত্যা করো—এ রকম আরকি।’
সুপ্রিম কোর্টের এই জ্যেষ্ঠ আইনজীবী বলেন, ‘আমি নাকি ফজলু পাগলা। এই ফজলু পাগলা নামটি প্রথমে আমাকে দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াতে ইসলামী। প্রথমে এই কথাটা বলেছেন মুফতি আমির হামজা নামে একজন লোক।’
দলের কাছ থেকে সহযোগিতার প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘দল তো সাপোর্ট করবেই; করবে না কেন? আমি ও আমার পরিবার যে হত্যার হুমকির মধ্যে পড়েছি, সেটা অবশ্যই আমি আমার দলকে জানাব। জানাব না কেন? আজ সারা জাতিকেও এ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জানালাম।’
মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমার কাছে মনে হচ্ছে, দেশ-বিদেশ থেকে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি, যারা ইউটিউবার ও যারা তাদের (স্বাধীনতাবিরোধীর) পক্ষে সাংবাদিকতা করে, তারাই এসব করছে। বেশ কিছুদিন ধরে তারা বলছে, মব জাস্টিস করো, ফজলুর রহমানের ওপর মব প্রযোজ্য। আর ফ্রান্স থেকে দুজন ইউটিউবার বলেছে—তাঁকে (ফজলুর রহমান) হত্যা করো। পরশু রাতে দেখলাম যে, জামায়াতের একজন ইউটিউবার বলছে—ফজলু পাগলাকে জবাই করে হত্যা করতে হবে।’
ছাত্রলীগের সাবেক এই সভাপতি বলেন, ‘আমি মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে বলেছি, বলে যাব। আমি যে কথা বলেছি, এতে যদি কারও প্রতি অসম্মান করে থাকি, আঘাত করে থাকি, তাহলে রাজনৈতিকভাবে তারা এটার জবাব দেবে। আমি জবাব দেব। এটা পরস্পরকে হত্যা করার কোনো ব্যাপার না। আমার বাসার সামনে মব করার কোনো ব্যাপার না।’
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টক শোতে ৫ আগস্টের অভ্যুত্থানের সঙ্গে জামায়াতে ইসলাম ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে সম্পৃক্ততার কথা তুলে ধরে তাঁদের ‘কালো শক্তি’ আখ্যা দেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সারজিস আলমের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা ‘অভ্যুত্থানের নেতা নয়, ৫ আগস্টের অভিনেতা।’
তাঁর বক্তব্য ঘিরে সমালোচনার পর ফজলুর রহমানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে বিএনপি। এ বিষয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা স্বাভাবিক ঘটনা। রাজনৈতিক দল যদি মনে করে, কর্মীর বোধ হয় কিছু ত্রুটিবিচ্যুতি আছে, তাহলে শোকজ করতেই পারে।
৫ আগস্টের অভ্যুত্থানকে তিনি ‘মেনে নিতে পারছেন না’ বলে সাংবাদিকের মন্তব্য শুনে ফজলুর রহমান বলেন, ‘তারা বলুক, তারা বললে যদি আমার অপরাধ হয়ে থাকে, তাহলে আমার বিরুদ্ধে মামলা করুক, আমার বিরুদ্ধে মিছিল করুক, জুতা মারুক। কিন্তু আমার বাসার সামনে গিয়ে মব সৃষ্টি করে আমাকে হত্যা করার স্লোগান দেবে, এটা হবে কেন?’
মব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন কি না—জানতে চাইলে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘মৃত্যুকে আমি কোনো দিন ভয় করি না। কিন্তু অপমৃত্যু আমার কাছে সবচেয়ে বেশি লজ্জাজনক। তবে আমি কোনো মামলা করব না; জিডি-টিডি কিছুই করব না।’
সেগুনবাগিচায় বাসার সামনে নিরাপত্তা জোরদারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে আমার স্ত্রী যোগাযোগ করার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ এসেছে, তারা দায়িত্ব পালন করেছে। আমি শুনেছি, আর্মিও এসেছে। আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই।’
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ভবনে ল রিপোর্টার্স ফোরামের (এলআরএফ) কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফজলুর রহমানের স্ত্রী উম্মে কুলসুম রেখা ও আইনজীবী অভিক রহমান উপস্থিত ছিলেন।
মব সৃষ্টিকারীরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় তাঁর বাসার সামনে ‘মব’ সৃষ্টির ঘটনার পর আজ সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি শঙ্কার কথা জানান।
ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমাকে মব সৃষ্টিকারীরা হত্যার হুমকি দিচ্ছে। আমার সেগুনবাগিচার ভাড়া বাসার সামনে ওরা অবস্থান নিয়েছে। আজ আপনাদের মাধ্যমে আমি সারা জাতিকে জানাতে চাই, বাংলাদেশের মানুষ আপনারা জেনে রাখুন, আমার জীবন বড় শঙ্কায় আছে।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফজলুর রহমানের গ্রেপ্তারের দাবিতে গতকাল রোববার রাত থেকে তাঁর বাসার সামনে অবস্থান নেন একদল লোক। আগের তাঁর নিজ এলাকা কিশোরগঞ্জেও কিছু মানুষ বিক্ষোভ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নতুন সংগঠন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) নেতা-কর্মীরা তাঁর কুশপুত্তলিকায় আগুন দেন।
সংবাদ সম্মেলনে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমার যে এলাকা—ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রামের মানুষের কাল থেকে বোধ হয় নাওয়া-খাওয়া বন্ধ, যেটা আমার নির্বাচনী এলাকা (কিশোরগঞ্জ-৪), সেখানের মানুষ নিস্তব্ধ হয়ে গেছে। আমি দেশের একজন মানুষ; সংবিধানের মৌলিক অধিকার অনুযায়ী, এ দেশে আমার বেঁচে থাকার অধিকার আছে।’
মব সৃষ্টিকারীদের পরিচয় জানতে চাইলে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমি ওদেরকে চিনি না—শিশু, বাচ্চা তো। ওরা সকাল ৭টা থেকে সেখানে আছে। শুনেছি, তারা একটি ছাত্রসংগঠনের। তবে এটা আমাদের দলের ছাত্রসংগঠন নয়। আপনারা একটু খোঁজ নিয়ে দেখেন—এরা কারা। মব সৃষ্টিকারীর সংখ্যা সাত থেকে নয়জন। ওরা বলছে, ফজলু পাগলাকে গ্রেপ্তার করো, ফজলু পাগলাকে বাঁচতে দেব না, ফজলু পাগলাকে হত্যা করো—এ রকম আরকি।’
সুপ্রিম কোর্টের এই জ্যেষ্ঠ আইনজীবী বলেন, ‘আমি নাকি ফজলু পাগলা। এই ফজলু পাগলা নামটি প্রথমে আমাকে দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াতে ইসলামী। প্রথমে এই কথাটা বলেছেন মুফতি আমির হামজা নামে একজন লোক।’
দলের কাছ থেকে সহযোগিতার প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘দল তো সাপোর্ট করবেই; করবে না কেন? আমি ও আমার পরিবার যে হত্যার হুমকির মধ্যে পড়েছি, সেটা অবশ্যই আমি আমার দলকে জানাব। জানাব না কেন? আজ সারা জাতিকেও এ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জানালাম।’
মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমার কাছে মনে হচ্ছে, দেশ-বিদেশ থেকে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি, যারা ইউটিউবার ও যারা তাদের (স্বাধীনতাবিরোধীর) পক্ষে সাংবাদিকতা করে, তারাই এসব করছে। বেশ কিছুদিন ধরে তারা বলছে, মব জাস্টিস করো, ফজলুর রহমানের ওপর মব প্রযোজ্য। আর ফ্রান্স থেকে দুজন ইউটিউবার বলেছে—তাঁকে (ফজলুর রহমান) হত্যা করো। পরশু রাতে দেখলাম যে, জামায়াতের একজন ইউটিউবার বলছে—ফজলু পাগলাকে জবাই করে হত্যা করতে হবে।’
ছাত্রলীগের সাবেক এই সভাপতি বলেন, ‘আমি মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে বলেছি, বলে যাব। আমি যে কথা বলেছি, এতে যদি কারও প্রতি অসম্মান করে থাকি, আঘাত করে থাকি, তাহলে রাজনৈতিকভাবে তারা এটার জবাব দেবে। আমি জবাব দেব। এটা পরস্পরকে হত্যা করার কোনো ব্যাপার না। আমার বাসার সামনে মব করার কোনো ব্যাপার না।’
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টক শোতে ৫ আগস্টের অভ্যুত্থানের সঙ্গে জামায়াতে ইসলাম ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে সম্পৃক্ততার কথা তুলে ধরে তাঁদের ‘কালো শক্তি’ আখ্যা দেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সারজিস আলমের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা ‘অভ্যুত্থানের নেতা নয়, ৫ আগস্টের অভিনেতা।’
তাঁর বক্তব্য ঘিরে সমালোচনার পর ফজলুর রহমানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে বিএনপি। এ বিষয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা স্বাভাবিক ঘটনা। রাজনৈতিক দল যদি মনে করে, কর্মীর বোধ হয় কিছু ত্রুটিবিচ্যুতি আছে, তাহলে শোকজ করতেই পারে।
৫ আগস্টের অভ্যুত্থানকে তিনি ‘মেনে নিতে পারছেন না’ বলে সাংবাদিকের মন্তব্য শুনে ফজলুর রহমান বলেন, ‘তারা বলুক, তারা বললে যদি আমার অপরাধ হয়ে থাকে, তাহলে আমার বিরুদ্ধে মামলা করুক, আমার বিরুদ্ধে মিছিল করুক, জুতা মারুক। কিন্তু আমার বাসার সামনে গিয়ে মব সৃষ্টি করে আমাকে হত্যা করার স্লোগান দেবে, এটা হবে কেন?’
মব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন কি না—জানতে চাইলে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘মৃত্যুকে আমি কোনো দিন ভয় করি না। কিন্তু অপমৃত্যু আমার কাছে সবচেয়ে বেশি লজ্জাজনক। তবে আমি কোনো মামলা করব না; জিডি-টিডি কিছুই করব না।’
সেগুনবাগিচায় বাসার সামনে নিরাপত্তা জোরদারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে আমার স্ত্রী যোগাযোগ করার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ এসেছে, তারা দায়িত্ব পালন করেছে। আমি শুনেছি, আর্মিও এসেছে। আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই।’
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ভবনে ল রিপোর্টার্স ফোরামের (এলআরএফ) কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফজলুর রহমানের স্ত্রী উম্মে কুলসুম রেখা ও আইনজীবী অভিক রহমান উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মব সৃষ্টিকারীরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় তাঁর বাসার সামনে ‘মব’ সৃষ্টির ঘটনার পর আজ সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি শঙ্কার কথা জানান।
ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমাকে মব সৃষ্টিকারীরা হত্যার হুমকি দিচ্ছে। আমার সেগুনবাগিচার ভাড়া বাসার সামনে ওরা অবস্থান নিয়েছে। আজ আপনাদের মাধ্যমে আমি সারা জাতিকে জানাতে চাই, বাংলাদেশের মানুষ আপনারা জেনে রাখুন, আমার জীবন বড় শঙ্কায় আছে।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফজলুর রহমানের গ্রেপ্তারের দাবিতে গতকাল রোববার রাত থেকে তাঁর বাসার সামনে অবস্থান নেন একদল লোক। আগের তাঁর নিজ এলাকা কিশোরগঞ্জেও কিছু মানুষ বিক্ষোভ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নতুন সংগঠন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) নেতা-কর্মীরা তাঁর কুশপুত্তলিকায় আগুন দেন।
সংবাদ সম্মেলনে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমার যে এলাকা—ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রামের মানুষের কাল থেকে বোধ হয় নাওয়া-খাওয়া বন্ধ, যেটা আমার নির্বাচনী এলাকা (কিশোরগঞ্জ-৪), সেখানের মানুষ নিস্তব্ধ হয়ে গেছে। আমি দেশের একজন মানুষ; সংবিধানের মৌলিক অধিকার অনুযায়ী, এ দেশে আমার বেঁচে থাকার অধিকার আছে।’
মব সৃষ্টিকারীদের পরিচয় জানতে চাইলে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমি ওদেরকে চিনি না—শিশু, বাচ্চা তো। ওরা সকাল ৭টা থেকে সেখানে আছে। শুনেছি, তারা একটি ছাত্রসংগঠনের। তবে এটা আমাদের দলের ছাত্রসংগঠন নয়। আপনারা একটু খোঁজ নিয়ে দেখেন—এরা কারা। মব সৃষ্টিকারীর সংখ্যা সাত থেকে নয়জন। ওরা বলছে, ফজলু পাগলাকে গ্রেপ্তার করো, ফজলু পাগলাকে বাঁচতে দেব না, ফজলু পাগলাকে হত্যা করো—এ রকম আরকি।’
সুপ্রিম কোর্টের এই জ্যেষ্ঠ আইনজীবী বলেন, ‘আমি নাকি ফজলু পাগলা। এই ফজলু পাগলা নামটি প্রথমে আমাকে দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াতে ইসলামী। প্রথমে এই কথাটা বলেছেন মুফতি আমির হামজা নামে একজন লোক।’
দলের কাছ থেকে সহযোগিতার প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘দল তো সাপোর্ট করবেই; করবে না কেন? আমি ও আমার পরিবার যে হত্যার হুমকির মধ্যে পড়েছি, সেটা অবশ্যই আমি আমার দলকে জানাব। জানাব না কেন? আজ সারা জাতিকেও এ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জানালাম।’
মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমার কাছে মনে হচ্ছে, দেশ-বিদেশ থেকে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি, যারা ইউটিউবার ও যারা তাদের (স্বাধীনতাবিরোধীর) পক্ষে সাংবাদিকতা করে, তারাই এসব করছে। বেশ কিছুদিন ধরে তারা বলছে, মব জাস্টিস করো, ফজলুর রহমানের ওপর মব প্রযোজ্য। আর ফ্রান্স থেকে দুজন ইউটিউবার বলেছে—তাঁকে (ফজলুর রহমান) হত্যা করো। পরশু রাতে দেখলাম যে, জামায়াতের একজন ইউটিউবার বলছে—ফজলু পাগলাকে জবাই করে হত্যা করতে হবে।’
ছাত্রলীগের সাবেক এই সভাপতি বলেন, ‘আমি মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে বলেছি, বলে যাব। আমি যে কথা বলেছি, এতে যদি কারও প্রতি অসম্মান করে থাকি, আঘাত করে থাকি, তাহলে রাজনৈতিকভাবে তারা এটার জবাব দেবে। আমি জবাব দেব। এটা পরস্পরকে হত্যা করার কোনো ব্যাপার না। আমার বাসার সামনে মব করার কোনো ব্যাপার না।’
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টক শোতে ৫ আগস্টের অভ্যুত্থানের সঙ্গে জামায়াতে ইসলাম ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে সম্পৃক্ততার কথা তুলে ধরে তাঁদের ‘কালো শক্তি’ আখ্যা দেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সারজিস আলমের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা ‘অভ্যুত্থানের নেতা নয়, ৫ আগস্টের অভিনেতা।’
তাঁর বক্তব্য ঘিরে সমালোচনার পর ফজলুর রহমানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে বিএনপি। এ বিষয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা স্বাভাবিক ঘটনা। রাজনৈতিক দল যদি মনে করে, কর্মীর বোধ হয় কিছু ত্রুটিবিচ্যুতি আছে, তাহলে শোকজ করতেই পারে।
৫ আগস্টের অভ্যুত্থানকে তিনি ‘মেনে নিতে পারছেন না’ বলে সাংবাদিকের মন্তব্য শুনে ফজলুর রহমান বলেন, ‘তারা বলুক, তারা বললে যদি আমার অপরাধ হয়ে থাকে, তাহলে আমার বিরুদ্ধে মামলা করুক, আমার বিরুদ্ধে মিছিল করুক, জুতা মারুক। কিন্তু আমার বাসার সামনে গিয়ে মব সৃষ্টি করে আমাকে হত্যা করার স্লোগান দেবে, এটা হবে কেন?’
মব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন কি না—জানতে চাইলে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘মৃত্যুকে আমি কোনো দিন ভয় করি না। কিন্তু অপমৃত্যু আমার কাছে সবচেয়ে বেশি লজ্জাজনক। তবে আমি কোনো মামলা করব না; জিডি-টিডি কিছুই করব না।’
সেগুনবাগিচায় বাসার সামনে নিরাপত্তা জোরদারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে আমার স্ত্রী যোগাযোগ করার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ এসেছে, তারা দায়িত্ব পালন করেছে। আমি শুনেছি, আর্মিও এসেছে। আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই।’
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ভবনে ল রিপোর্টার্স ফোরামের (এলআরএফ) কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফজলুর রহমানের স্ত্রী উম্মে কুলসুম রেখা ও আইনজীবী অভিক রহমান উপস্থিত ছিলেন।
মব সৃষ্টিকারীরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় তাঁর বাসার সামনে ‘মব’ সৃষ্টির ঘটনার পর আজ সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি শঙ্কার কথা জানান।
ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমাকে মব সৃষ্টিকারীরা হত্যার হুমকি দিচ্ছে। আমার সেগুনবাগিচার ভাড়া বাসার সামনে ওরা অবস্থান নিয়েছে। আজ আপনাদের মাধ্যমে আমি সারা জাতিকে জানাতে চাই, বাংলাদেশের মানুষ আপনারা জেনে রাখুন, আমার জীবন বড় শঙ্কায় আছে।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফজলুর রহমানের গ্রেপ্তারের দাবিতে গতকাল রোববার রাত থেকে তাঁর বাসার সামনে অবস্থান নেন একদল লোক। আগের তাঁর নিজ এলাকা কিশোরগঞ্জেও কিছু মানুষ বিক্ষোভ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নতুন সংগঠন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) নেতা-কর্মীরা তাঁর কুশপুত্তলিকায় আগুন দেন।
সংবাদ সম্মেলনে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমার যে এলাকা—ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রামের মানুষের কাল থেকে বোধ হয় নাওয়া-খাওয়া বন্ধ, যেটা আমার নির্বাচনী এলাকা (কিশোরগঞ্জ-৪), সেখানের মানুষ নিস্তব্ধ হয়ে গেছে। আমি দেশের একজন মানুষ; সংবিধানের মৌলিক অধিকার অনুযায়ী, এ দেশে আমার বেঁচে থাকার অধিকার আছে।’
মব সৃষ্টিকারীদের পরিচয় জানতে চাইলে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমি ওদেরকে চিনি না—শিশু, বাচ্চা তো। ওরা সকাল ৭টা থেকে সেখানে আছে। শুনেছি, তারা একটি ছাত্রসংগঠনের। তবে এটা আমাদের দলের ছাত্রসংগঠন নয়। আপনারা একটু খোঁজ নিয়ে দেখেন—এরা কারা। মব সৃষ্টিকারীর সংখ্যা সাত থেকে নয়জন। ওরা বলছে, ফজলু পাগলাকে গ্রেপ্তার করো, ফজলু পাগলাকে বাঁচতে দেব না, ফজলু পাগলাকে হত্যা করো—এ রকম আরকি।’
সুপ্রিম কোর্টের এই জ্যেষ্ঠ আইনজীবী বলেন, ‘আমি নাকি ফজলু পাগলা। এই ফজলু পাগলা নামটি প্রথমে আমাকে দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াতে ইসলামী। প্রথমে এই কথাটা বলেছেন মুফতি আমির হামজা নামে একজন লোক।’
দলের কাছ থেকে সহযোগিতার প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘দল তো সাপোর্ট করবেই; করবে না কেন? আমি ও আমার পরিবার যে হত্যার হুমকির মধ্যে পড়েছি, সেটা অবশ্যই আমি আমার দলকে জানাব। জানাব না কেন? আজ সারা জাতিকেও এ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জানালাম।’
মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমার কাছে মনে হচ্ছে, দেশ-বিদেশ থেকে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি, যারা ইউটিউবার ও যারা তাদের (স্বাধীনতাবিরোধীর) পক্ষে সাংবাদিকতা করে, তারাই এসব করছে। বেশ কিছুদিন ধরে তারা বলছে, মব জাস্টিস করো, ফজলুর রহমানের ওপর মব প্রযোজ্য। আর ফ্রান্স থেকে দুজন ইউটিউবার বলেছে—তাঁকে (ফজলুর রহমান) হত্যা করো। পরশু রাতে দেখলাম যে, জামায়াতের একজন ইউটিউবার বলছে—ফজলু পাগলাকে জবাই করে হত্যা করতে হবে।’
ছাত্রলীগের সাবেক এই সভাপতি বলেন, ‘আমি মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে বলেছি, বলে যাব। আমি যে কথা বলেছি, এতে যদি কারও প্রতি অসম্মান করে থাকি, আঘাত করে থাকি, তাহলে রাজনৈতিকভাবে তারা এটার জবাব দেবে। আমি জবাব দেব। এটা পরস্পরকে হত্যা করার কোনো ব্যাপার না। আমার বাসার সামনে মব করার কোনো ব্যাপার না।’
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টক শোতে ৫ আগস্টের অভ্যুত্থানের সঙ্গে জামায়াতে ইসলাম ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে সম্পৃক্ততার কথা তুলে ধরে তাঁদের ‘কালো শক্তি’ আখ্যা দেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সারজিস আলমের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা ‘অভ্যুত্থানের নেতা নয়, ৫ আগস্টের অভিনেতা।’
তাঁর বক্তব্য ঘিরে সমালোচনার পর ফজলুর রহমানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে বিএনপি। এ বিষয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা স্বাভাবিক ঘটনা। রাজনৈতিক দল যদি মনে করে, কর্মীর বোধ হয় কিছু ত্রুটিবিচ্যুতি আছে, তাহলে শোকজ করতেই পারে।
৫ আগস্টের অভ্যুত্থানকে তিনি ‘মেনে নিতে পারছেন না’ বলে সাংবাদিকের মন্তব্য শুনে ফজলুর রহমান বলেন, ‘তারা বলুক, তারা বললে যদি আমার অপরাধ হয়ে থাকে, তাহলে আমার বিরুদ্ধে মামলা করুক, আমার বিরুদ্ধে মিছিল করুক, জুতা মারুক। কিন্তু আমার বাসার সামনে গিয়ে মব সৃষ্টি করে আমাকে হত্যা করার স্লোগান দেবে, এটা হবে কেন?’
মব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন কি না—জানতে চাইলে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘মৃত্যুকে আমি কোনো দিন ভয় করি না। কিন্তু অপমৃত্যু আমার কাছে সবচেয়ে বেশি লজ্জাজনক। তবে আমি কোনো মামলা করব না; জিডি-টিডি কিছুই করব না।’
সেগুনবাগিচায় বাসার সামনে নিরাপত্তা জোরদারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে আমার স্ত্রী যোগাযোগ করার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ এসেছে, তারা দায়িত্ব পালন করেছে। আমি শুনেছি, আর্মিও এসেছে। আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই।’
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ভবনে ল রিপোর্টার্স ফোরামের (এলআরএফ) কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফজলুর রহমানের স্ত্রী উম্মে কুলসুম রেখা ও আইনজীবী অভিক রহমান উপস্থিত ছিলেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ১৯ তারিখের মধ্যে অন্য প্রতীকের নাম দিতে বলা হয়েছে। এই সময়ে নাম না দিলে কমিশন স্বীয় বিবেচনায় একটি প্রতীক বরাদ্দ দেবে।’
৩ ঘণ্টা আগেএবার শাপলা প্রতীক চেয়ে ইসিতে আবেদন করেছে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কংগ্রেস। দলটির বর্তমান প্রতীক ডাবের পরিবর্তে শাপলা চেয়ে আজ সোমবার আবেদন করে দলটি। দলের মহাসচিব ইয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত আবেদন ইসিতে জমা দেন দপ্তর সম্পাদক তুষার রহমান।
২০ ঘণ্টা আগেপ্রচলিত পদ্ধতির পাশাপাশি পিআর পদ্ধতিতেও জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে মানসিকভাবে প্রস্তুতি রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দাবি করেছেন, ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ওই সব উপদেষ্টার নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও তাঁদের কাছে রয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মৎস্য ভবন মোড়ে আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারকে এই ষড়যন্ত্র বন্ধের হুঁশিয়ারি দেন।
জামায়াত নেতা বলেন, জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য প্রশাসনকে নিরপেক্ষ হতে হয়। কিন্তু তিনি লক্ষ্য করছেন, সেই নিরপেক্ষ প্রশাসনকে আবারও দলীয়করণ করার জন্য ‘এক মহাষড়যন্ত্র’ চলছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, ‘প্রশাসনের যে অবস্থা এবং যে ষড়যন্ত্র চলছে, এটাকে বন্ধ করুন। নিরপেক্ষ সৎ লোকদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পদায়ন করুন।’
সৈয়দ তাহের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘যদি সময়মতো সাবধান না হন, তাহলে কোন কোন উপদেষ্টার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, আমরা জনগণের কাছে তাঁদের নাম প্রকাশ করব। তাঁদের কণ্ঠ রেকর্ড আছে। মিটিংয়ে তাঁরা কী বক্তব্য দেন, এর খবর আছে। আমরা আপনাদের সংশোধনের জন্য সময় দিতে চাই।’
সম্প্রতি জনপ্রশাসনে একজন সচিব নিয়োগের বিষয়ে তীব্র সমালোচনা করেন আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তিনি বলেন, সিভিল সার্ভিসেসের (সিএসপি) নিয়োগ এবং বিভাগীয় কমিশনারদের নিয়োগের ক্ষেত্রে এই পদটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি অভিযোগ করেন, ‘সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টা আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন যে আমরা এখানে কোনো দলীয় লোক দেব না, অসৎ লোক দেব না। কিন্তু আমরা বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ করছি, আমাদের সঙ্গে কথা বলার এক দিন পরেই এমন এক ব্যক্তিকে সেখানে নিয়োগ করা হয়েছে, যার অতীতের দুর্নীতির ইতিহাস অনেক লম্বা। সে একটি দলের প্রতি পরিপূর্ণভাবে অনুগত।’
তিনি আরও অভিযোগ করেন, সরকারের চার থেকে পাঁচজন উপদেষ্টা একটি বিশেষ দলের পক্ষে সব নিয়োগ নিয়ন্ত্রণ করে প্রশাসনকে দলীয় সরকারে পরিণত করার চেষ্টা করছেন। পুলিশ প্রশাসনেও একই অবস্থা—কোনো একটি দলের লোকদের নিয়োগ দেওয়ার জন্য প্রচণ্ড চাপ রয়েছে।
পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতিতে জুলাই জাতীয় সনদের অন্তর্ভুক্ত করে গণভোটের দাবিসহ পাঁচ দফা দাবিতে এদিন জামায়াতে ইসলামী রাজধানী ঢাকায় এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
জামায়াত নেতা নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোটের দাবি পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, গণভোট এখন সবার ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত। তবে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একসঙ্গে করার মাধ্যমে এখানে একটি ‘প্যাঁচ খেলার চেষ্টা’ করা হচ্ছে।
আব্দুল্লাহ মো তাহের বলেন, ‘আমি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করেছিলাম, সেখানে একই রকমের কথা—প্রচণ্ড চাপ কোনো একটি দলের লোকদেরকে নিয়োগ দেওয়ার জন্য। আমরা বলতে চাই, কোনো একটি দলের লোককে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিভিল এবং পুলিশ প্রশাসনে বসিয়ে যে নীল নকশার নির্বাচন করার ষড়যন্ত্র চলছে, এতে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার কোনো লক্ষণ দেখি না। এরকম একটি নির্বাচনে—২০২৪-এর মতো, ২০১৮-এর মতো পাতানো নির্বাচনে—জনগণ অংশগ্রহণ করবে না।’
গণভোট এখন সবার ঐক্যবদ্ধ একটি সিদ্ধান্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কিন্তু এখনো একটু প্যাঁচ খেলার চেষ্টা করছে। সেটা হচ্ছে—বলছে যে গণভোট এবং জাতীয় ভোট একসঙ্গে হইতে হবে।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে এই মানববন্ধন কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাসুম, এহসানুল মাহবুব জোবাবয়ের, আবদুল হালিম প্রমুখ। দলটি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থেকে গাবতলী পর্যন্ত সড়ক পথে এই কর্মসূচি পালন করে।
অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দাবি করেছেন, ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ওই সব উপদেষ্টার নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও তাঁদের কাছে রয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মৎস্য ভবন মোড়ে আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারকে এই ষড়যন্ত্র বন্ধের হুঁশিয়ারি দেন।
জামায়াত নেতা বলেন, জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য প্রশাসনকে নিরপেক্ষ হতে হয়। কিন্তু তিনি লক্ষ্য করছেন, সেই নিরপেক্ষ প্রশাসনকে আবারও দলীয়করণ করার জন্য ‘এক মহাষড়যন্ত্র’ চলছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, ‘প্রশাসনের যে অবস্থা এবং যে ষড়যন্ত্র চলছে, এটাকে বন্ধ করুন। নিরপেক্ষ সৎ লোকদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পদায়ন করুন।’
সৈয়দ তাহের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘যদি সময়মতো সাবধান না হন, তাহলে কোন কোন উপদেষ্টার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, আমরা জনগণের কাছে তাঁদের নাম প্রকাশ করব। তাঁদের কণ্ঠ রেকর্ড আছে। মিটিংয়ে তাঁরা কী বক্তব্য দেন, এর খবর আছে। আমরা আপনাদের সংশোধনের জন্য সময় দিতে চাই।’
সম্প্রতি জনপ্রশাসনে একজন সচিব নিয়োগের বিষয়ে তীব্র সমালোচনা করেন আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তিনি বলেন, সিভিল সার্ভিসেসের (সিএসপি) নিয়োগ এবং বিভাগীয় কমিশনারদের নিয়োগের ক্ষেত্রে এই পদটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি অভিযোগ করেন, ‘সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টা আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন যে আমরা এখানে কোনো দলীয় লোক দেব না, অসৎ লোক দেব না। কিন্তু আমরা বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ করছি, আমাদের সঙ্গে কথা বলার এক দিন পরেই এমন এক ব্যক্তিকে সেখানে নিয়োগ করা হয়েছে, যার অতীতের দুর্নীতির ইতিহাস অনেক লম্বা। সে একটি দলের প্রতি পরিপূর্ণভাবে অনুগত।’
তিনি আরও অভিযোগ করেন, সরকারের চার থেকে পাঁচজন উপদেষ্টা একটি বিশেষ দলের পক্ষে সব নিয়োগ নিয়ন্ত্রণ করে প্রশাসনকে দলীয় সরকারে পরিণত করার চেষ্টা করছেন। পুলিশ প্রশাসনেও একই অবস্থা—কোনো একটি দলের লোকদের নিয়োগ দেওয়ার জন্য প্রচণ্ড চাপ রয়েছে।
পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতিতে জুলাই জাতীয় সনদের অন্তর্ভুক্ত করে গণভোটের দাবিসহ পাঁচ দফা দাবিতে এদিন জামায়াতে ইসলামী রাজধানী ঢাকায় এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
জামায়াত নেতা নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোটের দাবি পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, গণভোট এখন সবার ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত। তবে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একসঙ্গে করার মাধ্যমে এখানে একটি ‘প্যাঁচ খেলার চেষ্টা’ করা হচ্ছে।
আব্দুল্লাহ মো তাহের বলেন, ‘আমি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করেছিলাম, সেখানে একই রকমের কথা—প্রচণ্ড চাপ কোনো একটি দলের লোকদেরকে নিয়োগ দেওয়ার জন্য। আমরা বলতে চাই, কোনো একটি দলের লোককে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিভিল এবং পুলিশ প্রশাসনে বসিয়ে যে নীল নকশার নির্বাচন করার ষড়যন্ত্র চলছে, এতে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার কোনো লক্ষণ দেখি না। এরকম একটি নির্বাচনে—২০২৪-এর মতো, ২০১৮-এর মতো পাতানো নির্বাচনে—জনগণ অংশগ্রহণ করবে না।’
গণভোট এখন সবার ঐক্যবদ্ধ একটি সিদ্ধান্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কিন্তু এখনো একটু প্যাঁচ খেলার চেষ্টা করছে। সেটা হচ্ছে—বলছে যে গণভোট এবং জাতীয় ভোট একসঙ্গে হইতে হবে।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে এই মানববন্ধন কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাসুম, এহসানুল মাহবুব জোবাবয়ের, আবদুল হালিম প্রমুখ। দলটি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থেকে গাবতলী পর্যন্ত সড়ক পথে এই কর্মসূচি পালন করে।
মব সৃষ্টিকারীরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় তাঁর বাসার সামনে ‘মব’ সৃষ্টির ঘটনার পর আজ সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে...
২৫ আগস্ট ২০২৫নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ১৯ তারিখের মধ্যে অন্য প্রতীকের নাম দিতে বলা হয়েছে। এই সময়ে নাম না দিলে কমিশন স্বীয় বিবেচনায় একটি প্রতীক বরাদ্দ দেবে।’
৩ ঘণ্টা আগেএবার শাপলা প্রতীক চেয়ে ইসিতে আবেদন করেছে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কংগ্রেস। দলটির বর্তমান প্রতীক ডাবের পরিবর্তে শাপলা চেয়ে আজ সোমবার আবেদন করে দলটি। দলের মহাসচিব ইয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত আবেদন ইসিতে জমা দেন দপ্তর সম্পাদক তুষার রহমান।
২০ ঘণ্টা আগেপ্রচলিত পদ্ধতির পাশাপাশি পিআর পদ্ধতিতেও জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে মানসিকভাবে প্রস্তুতি রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ১৯ তারিখের মধ্যে অন্য প্রতীকের নাম দিতে বলা হয়েছে। এই সময়ে নাম না দিলে কমিশন স্বীয় বিবেচনায় একটি প্রতীক বরাদ্দ দেবে।’
আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
নির্বাচন কমিশনের সংরক্ষিত তালিকায় না থাকলেও এনসিপি শাপলা প্রতীকের জন্য অনড় অবস্থানে রয়েছে। এর আগে গত জুনে শাপলা বা দোয়েল পাখি প্রতীক বরাদ্দ চেয়ে নিরাশ হয় নাগরিক ঐক্য। এনসিপির দাবির পর নাগরিক ঐক্য থেকেও পুনরায় ইসিকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল।
পরে ২৪ সেপ্টেম্বর এনসিপি নির্বাচন কমিশনের কাছে বিধিমালা সংশোধন করে শাপলা প্রতীক তালিকাভুক্ত করে বরাদ্দ দিতে দরখাস্ত করে।
এরপর গত ৭ অক্টোবর ই-মেইলের মাধ্যমে শাপলার সাতটি নমুনাচিত্র যুক্ত করে কমিশনের সিনিয়র সচিব বরাবর পাঠানো চিঠি পাঠায় এনসিপি।
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, গত ২২ জুন এনসিপি রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধনের জন্য আবেদন দাখিল করে এবং দলের অনুকূলে ‘শাপলা’ প্রতীক সংরক্ষণের জন্য আবেদন জানায়। পরে এনসিপি গত ৩ আগস্ট কমিশনের কাছে চিঠির মাধ্যমে পার্টির অনুকূলে প্রতীক সংরক্ষণের ক্রম হিসেবে ১. শাপলা ২. সাদা শাপলা ও ৩. লাল শাপলা পছন্দ করে। এ ছাড়া ওই চিঠিতে শাপলাকে প্রতীক হিসেবে দৃশ্যমান করার ক্ষেত্রে শাপলার ভিন্ন ভিন্ন ভার্সন বা আংশিক ‘ডিসটর্টেট’ ভার্সন গ্রহণ করার ক্ষেত্রে এনসিপি সব সময় আলোচনায় প্রস্তুত রয়েছে বলে জানানো হয়।
চিঠিতে শাপলার সাতটি নমুনাচিত্র যুক্ত করে বলা হয়, এ পত্রে উপস্থাপিত নমুনার বাইরেও শাপলার আংশিক ভিন্নতর কোনো নমুনার ব্যাপারে আলোচনা করতেও এনসিপি প্রস্তুত রয়েছে।
এনসিপি মনে করে, গণমানুষের সঙ্গে শাপলা প্রতীককেন্দ্রিক তার গভীর সংযোগ সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছে। শাপলা এনসিপির শুভাকাঙ্ক্ষী, সমর্থক, কর্মী ও নেতাদের দেশের জনগণের সঙ্গে চমৎকার বন্ধনে আবদ্ধ করেছে। দেশের মানুষের ভালোবাসাকে উপেক্ষা করার শক্তি এনসিপির নেই। ফলে শাপলা ছাড়া নির্বাচন কমিশনের পাঠানো ৩০ সেপ্টেম্বরের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে বেঁধে দেওয়া তালিকা থেকে অন্য কোনো প্রতীক পছন্দ করা এনসিপির জন্য সম্ভব নয়।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ১৯ তারিখের মধ্যে অন্য প্রতীকের নাম দিতে বলা হয়েছে। এই সময়ে নাম না দিলে কমিশন স্বীয় বিবেচনায় একটি প্রতীক বরাদ্দ দেবে।’
আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
নির্বাচন কমিশনের সংরক্ষিত তালিকায় না থাকলেও এনসিপি শাপলা প্রতীকের জন্য অনড় অবস্থানে রয়েছে। এর আগে গত জুনে শাপলা বা দোয়েল পাখি প্রতীক বরাদ্দ চেয়ে নিরাশ হয় নাগরিক ঐক্য। এনসিপির দাবির পর নাগরিক ঐক্য থেকেও পুনরায় ইসিকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল।
পরে ২৪ সেপ্টেম্বর এনসিপি নির্বাচন কমিশনের কাছে বিধিমালা সংশোধন করে শাপলা প্রতীক তালিকাভুক্ত করে বরাদ্দ দিতে দরখাস্ত করে।
এরপর গত ৭ অক্টোবর ই-মেইলের মাধ্যমে শাপলার সাতটি নমুনাচিত্র যুক্ত করে কমিশনের সিনিয়র সচিব বরাবর পাঠানো চিঠি পাঠায় এনসিপি।
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, গত ২২ জুন এনসিপি রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধনের জন্য আবেদন দাখিল করে এবং দলের অনুকূলে ‘শাপলা’ প্রতীক সংরক্ষণের জন্য আবেদন জানায়। পরে এনসিপি গত ৩ আগস্ট কমিশনের কাছে চিঠির মাধ্যমে পার্টির অনুকূলে প্রতীক সংরক্ষণের ক্রম হিসেবে ১. শাপলা ২. সাদা শাপলা ও ৩. লাল শাপলা পছন্দ করে। এ ছাড়া ওই চিঠিতে শাপলাকে প্রতীক হিসেবে দৃশ্যমান করার ক্ষেত্রে শাপলার ভিন্ন ভিন্ন ভার্সন বা আংশিক ‘ডিসটর্টেট’ ভার্সন গ্রহণ করার ক্ষেত্রে এনসিপি সব সময় আলোচনায় প্রস্তুত রয়েছে বলে জানানো হয়।
চিঠিতে শাপলার সাতটি নমুনাচিত্র যুক্ত করে বলা হয়, এ পত্রে উপস্থাপিত নমুনার বাইরেও শাপলার আংশিক ভিন্নতর কোনো নমুনার ব্যাপারে আলোচনা করতেও এনসিপি প্রস্তুত রয়েছে।
এনসিপি মনে করে, গণমানুষের সঙ্গে শাপলা প্রতীককেন্দ্রিক তার গভীর সংযোগ সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছে। শাপলা এনসিপির শুভাকাঙ্ক্ষী, সমর্থক, কর্মী ও নেতাদের দেশের জনগণের সঙ্গে চমৎকার বন্ধনে আবদ্ধ করেছে। দেশের মানুষের ভালোবাসাকে উপেক্ষা করার শক্তি এনসিপির নেই। ফলে শাপলা ছাড়া নির্বাচন কমিশনের পাঠানো ৩০ সেপ্টেম্বরের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে বেঁধে দেওয়া তালিকা থেকে অন্য কোনো প্রতীক পছন্দ করা এনসিপির জন্য সম্ভব নয়।
মব সৃষ্টিকারীরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় তাঁর বাসার সামনে ‘মব’ সৃষ্টির ঘটনার পর আজ সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে...
২৫ আগস্ট ২০২৫অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
১ ঘণ্টা আগেএবার শাপলা প্রতীক চেয়ে ইসিতে আবেদন করেছে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কংগ্রেস। দলটির বর্তমান প্রতীক ডাবের পরিবর্তে শাপলা চেয়ে আজ সোমবার আবেদন করে দলটি। দলের মহাসচিব ইয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত আবেদন ইসিতে জমা দেন দপ্তর সম্পাদক তুষার রহমান।
২০ ঘণ্টা আগেপ্রচলিত পদ্ধতির পাশাপাশি পিআর পদ্ধতিতেও জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে মানসিকভাবে প্রস্তুতি রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এবার শাপলা প্রতীক চেয়ে ইসিতে আবেদন করেছে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কংগ্রেস। দলটির বর্তমান প্রতীক ডাবের পরিবর্তে শাপলা চেয়ে আজ সোমবার আবেদন করে দলটি। দলের মহাসচিব ইয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত আবেদন ইসিতে জমা দেন দপ্তর সম্পাদক তুষার রহমান।
দলটির আবেদনে বলা হয়, ‘২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে বাংলাদেশ কংগ্রেস দলীয় প্রতীক হিসেবে ‘‘শাপলা’’ ব্যবহার করে আসছিল। তবে ২০১৭ সালে নিবন্ধনের আবেদন করার সময় কমিশনের তরফে থেকে বলা হয়, শাপলা জাতীয় প্রতীক, এটি দলীয় প্রতীক হতে পারে না। ইসির উক্ত কথার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ‘‘বই’’ প্রতীক প্রস্তাব করে আবেদন জমা দিই, যদিও আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা করা কাগজপত্র ও দলীয় লোগোতে তখনো শাপলার ছবি ছিল।’
জানা যায়, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে কোনো দলকেই নিবন্ধন দেয়নি কে এম নূরুল হুদা কমিশন। সে সময় নিবন্ধন না পাওয়ায় দলটি আদালতের দ্বারস্থ হয়। এরপর ২০১৯ সালে আদালতের আদেশে দলটিকে নিবন্ধন দেয় ইসি।
বাংলাদেশ কংগ্রেসের আবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের রায় অনুসারে যখন বাংলাদেশ কংগ্রেসের নিবন্ধন দেওয়া হয়, তখন আমরা ‘‘বই’’ প্রতীক দাবি করি। কিন্তু গেজেটভুক্ত প্রতীকের বাইরে প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় বলে আমাদের ‘‘ডাব’’ প্রতীক নিতে বাধ্য করা হয়।
সম্প্রতি কোনো কোনো রাজনৈতিক দলের তরফে ‘‘শাপলা’’ প্রতীক চাওয়া হচ্ছে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় প্রতীক ‘‘শাপলা’’কে যদি দলীয় প্রতীক হিসেবে বরাদ্দ দেওয়া হয়, সে ক্ষেত্রে প্রথম দাবিদার বাংলাদেশ কংগ্রেসকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।’
এদিকে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সংরক্ষিত তালিকায় না থাকলেও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শাপলা প্রতীকের জন্য অনড় অবস্থানে রয়েছে। এর আগে গত জুনে শাপলা বা দোয়েল পাখি প্রতীক বরাদ্দ চেয়ে নিরাশ হয় নাগরিক ঐক্য। এনসিপির দাবির পর নাগরিক ঐক্য থেকেও পুনরায় ইসিকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল।
এবার শাপলা প্রতীক চেয়ে ইসিতে আবেদন করেছে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কংগ্রেস। দলটির বর্তমান প্রতীক ডাবের পরিবর্তে শাপলা চেয়ে আজ সোমবার আবেদন করে দলটি। দলের মহাসচিব ইয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত আবেদন ইসিতে জমা দেন দপ্তর সম্পাদক তুষার রহমান।
দলটির আবেদনে বলা হয়, ‘২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে বাংলাদেশ কংগ্রেস দলীয় প্রতীক হিসেবে ‘‘শাপলা’’ ব্যবহার করে আসছিল। তবে ২০১৭ সালে নিবন্ধনের আবেদন করার সময় কমিশনের তরফে থেকে বলা হয়, শাপলা জাতীয় প্রতীক, এটি দলীয় প্রতীক হতে পারে না। ইসির উক্ত কথার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ‘‘বই’’ প্রতীক প্রস্তাব করে আবেদন জমা দিই, যদিও আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা করা কাগজপত্র ও দলীয় লোগোতে তখনো শাপলার ছবি ছিল।’
জানা যায়, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে কোনো দলকেই নিবন্ধন দেয়নি কে এম নূরুল হুদা কমিশন। সে সময় নিবন্ধন না পাওয়ায় দলটি আদালতের দ্বারস্থ হয়। এরপর ২০১৯ সালে আদালতের আদেশে দলটিকে নিবন্ধন দেয় ইসি।
বাংলাদেশ কংগ্রেসের আবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের রায় অনুসারে যখন বাংলাদেশ কংগ্রেসের নিবন্ধন দেওয়া হয়, তখন আমরা ‘‘বই’’ প্রতীক দাবি করি। কিন্তু গেজেটভুক্ত প্রতীকের বাইরে প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় বলে আমাদের ‘‘ডাব’’ প্রতীক নিতে বাধ্য করা হয়।
সম্প্রতি কোনো কোনো রাজনৈতিক দলের তরফে ‘‘শাপলা’’ প্রতীক চাওয়া হচ্ছে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় প্রতীক ‘‘শাপলা’’কে যদি দলীয় প্রতীক হিসেবে বরাদ্দ দেওয়া হয়, সে ক্ষেত্রে প্রথম দাবিদার বাংলাদেশ কংগ্রেসকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।’
এদিকে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সংরক্ষিত তালিকায় না থাকলেও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শাপলা প্রতীকের জন্য অনড় অবস্থানে রয়েছে। এর আগে গত জুনে শাপলা বা দোয়েল পাখি প্রতীক বরাদ্দ চেয়ে নিরাশ হয় নাগরিক ঐক্য। এনসিপির দাবির পর নাগরিক ঐক্য থেকেও পুনরায় ইসিকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল।
মব সৃষ্টিকারীরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় তাঁর বাসার সামনে ‘মব’ সৃষ্টির ঘটনার পর আজ সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে...
২৫ আগস্ট ২০২৫অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ১৯ তারিখের মধ্যে অন্য প্রতীকের নাম দিতে বলা হয়েছে। এই সময়ে নাম না দিলে কমিশন স্বীয় বিবেচনায় একটি প্রতীক বরাদ্দ দেবে।’
৩ ঘণ্টা আগেপ্রচলিত পদ্ধতির পাশাপাশি পিআর পদ্ধতিতেও জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে মানসিকভাবে প্রস্তুতি রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট আলাদা আলাদা দিনে চায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ ক্ষেত্রে আগামী নভেম্বরে গণভোটের দাবি জানিয়েছে দলটি। আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে আড়াই ঘণ্টা বৈঠক শেষে দলটির নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের এ কথা বলেন।
এ ছাড়া প্রচলিত পদ্ধতির পাশাপাশি পিআর পদ্ধতিতেও জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে মানসিকভাবে প্রস্তুতি রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
বৈঠকে জামায়াতের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দলে আরও উপস্থিত ছিলেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ড. হামিদুর রহমান আযাদ ও অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব যুবায়ের, নির্বাহী বোর্ডের সদস্য অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ ও কর্মপরিষদের সদস্য অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট আলাদা আলাদা দিনে চায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ ক্ষেত্রে আগামী নভেম্বরে গণভোটের দাবি জানিয়েছে দলটি। আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে আড়াই ঘণ্টা বৈঠক শেষে দলটির নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের এ কথা বলেন।
এ ছাড়া প্রচলিত পদ্ধতির পাশাপাশি পিআর পদ্ধতিতেও জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে মানসিকভাবে প্রস্তুতি রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
বৈঠকে জামায়াতের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দলে আরও উপস্থিত ছিলেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ড. হামিদুর রহমান আযাদ ও অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব যুবায়ের, নির্বাহী বোর্ডের সদস্য অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ ও কর্মপরিষদের সদস্য অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
মব সৃষ্টিকারীরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় তাঁর বাসার সামনে ‘মব’ সৃষ্টির ঘটনার পর আজ সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে...
২৫ আগস্ট ২০২৫অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ১৯ তারিখের মধ্যে অন্য প্রতীকের নাম দিতে বলা হয়েছে। এই সময়ে নাম না দিলে কমিশন স্বীয় বিবেচনায় একটি প্রতীক বরাদ্দ দেবে।’
৩ ঘণ্টা আগেএবার শাপলা প্রতীক চেয়ে ইসিতে আবেদন করেছে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কংগ্রেস। দলটির বর্তমান প্রতীক ডাবের পরিবর্তে শাপলা চেয়ে আজ সোমবার আবেদন করে দলটি। দলের মহাসচিব ইয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত আবেদন ইসিতে জমা দেন দপ্তর সম্পাদক তুষার রহমান।
২০ ঘণ্টা আগে