প্রবল বৃষ্টির কারণে ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম সুমাত্রা প্রদেশে বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ১৯ জনের নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সে সঙ্গে নিখোঁজ রয়েছে সাতজন। ৭০ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদ এলাকায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আজ রোববার স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাতে খবরটি দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
গত বৃহস্পতিবার থেকে পশ্চিম সুমাত্রার প্রাদেশিক রাজধানী পাডাং এবং অন্য আটটি এলাকায় এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে প্রায় ৭০০টি বাড়ি, অনেক সেতু ও স্কুল এবং প্রায় ১১৩ হেক্টর (২৮০ একর) কৃষিজমি ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।
কর্মকর্তারা জানান, ইন্দোনেশিয়ার উদ্ধারকারী সংস্থা নিখোঁজদের সন্ধান করছে। এই কাজে এখন পর্যন্ত ১৫০ জন উদ্ধারকারীকে নিয়োগ করা হয়েছে। ভূমিধসের পর অনেক রাস্তা অবরুদ্ধ হয়ে পড়ায় উদ্ধারকাজ বাধাগ্রস্ত হয়েছে।
প্রাদেশিক উদ্ধারকারী দলের প্রধান আবদুল মালিক এক বিবৃতিতে জানান, আজকের উদ্ধারকাজে বিভিন্ন দুর্যোগ সংস্থার ১৫০ জন কর্মীকে নিযুক্ত করা হয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ার দুর্যোগ সংস্থা বিএনপিবির মুখপাত্র আবদুল মুহারি বলেছেন, ‘যাদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল, তারা নিকটস্থ মসজিদে জড়ো হয়। কারণ, তখনো কোনো অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপন করা হয়নি। তাদের খাবার, পানি ও ওষুধ দেওয়া হয়েছে। পানি কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অনেকেই অবশ্য বাড়ি ফিরে গেছে।’
আবদুল মুহারি আরও বলেন, পাদাং প্যারিয়ামান এলাকায় প্রায় ৫০ মিটার (১৬৪ ফুট) প্রসারিত একটি ভূমিধসের কারণে রাস্তা অবরুদ্ধ হয়ে যাওয়ায় পাদাংয়ের অধিকাংশ এলাকা এখনো প্লাবিত।
আগামী কয়েক দিনের মধ্যে আরও বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে বিএনপিবি। সংস্থাটি বন্যা ও ভূমিধসের কারণে আরও ক্ষয়ক্ষতির সতর্ক বার্তাও দিয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ায় এ বছর বর্ষা শুরু হয়েছে জানুয়ারিতে। প্রথম ত্রৈমাসিকে বৃষ্টিপাত সবচেয়ে বেশি হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া সংস্থা বিএমকেজি। জাভা ও সুমাত্রা দ্বীপে বৃষ্টিপাত আরও বেশি হতে পারে বলে জানান হয়েছে পূর্বাভাসে।
প্রবল বৃষ্টির কারণে ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম সুমাত্রা প্রদেশে বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ১৯ জনের নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সে সঙ্গে নিখোঁজ রয়েছে সাতজন। ৭০ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদ এলাকায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আজ রোববার স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাতে খবরটি দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
গত বৃহস্পতিবার থেকে পশ্চিম সুমাত্রার প্রাদেশিক রাজধানী পাডাং এবং অন্য আটটি এলাকায় এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে প্রায় ৭০০টি বাড়ি, অনেক সেতু ও স্কুল এবং প্রায় ১১৩ হেক্টর (২৮০ একর) কৃষিজমি ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।
কর্মকর্তারা জানান, ইন্দোনেশিয়ার উদ্ধারকারী সংস্থা নিখোঁজদের সন্ধান করছে। এই কাজে এখন পর্যন্ত ১৫০ জন উদ্ধারকারীকে নিয়োগ করা হয়েছে। ভূমিধসের পর অনেক রাস্তা অবরুদ্ধ হয়ে পড়ায় উদ্ধারকাজ বাধাগ্রস্ত হয়েছে।
প্রাদেশিক উদ্ধারকারী দলের প্রধান আবদুল মালিক এক বিবৃতিতে জানান, আজকের উদ্ধারকাজে বিভিন্ন দুর্যোগ সংস্থার ১৫০ জন কর্মীকে নিযুক্ত করা হয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ার দুর্যোগ সংস্থা বিএনপিবির মুখপাত্র আবদুল মুহারি বলেছেন, ‘যাদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল, তারা নিকটস্থ মসজিদে জড়ো হয়। কারণ, তখনো কোনো অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপন করা হয়নি। তাদের খাবার, পানি ও ওষুধ দেওয়া হয়েছে। পানি কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অনেকেই অবশ্য বাড়ি ফিরে গেছে।’
আবদুল মুহারি আরও বলেন, পাদাং প্যারিয়ামান এলাকায় প্রায় ৫০ মিটার (১৬৪ ফুট) প্রসারিত একটি ভূমিধসের কারণে রাস্তা অবরুদ্ধ হয়ে যাওয়ায় পাদাংয়ের অধিকাংশ এলাকা এখনো প্লাবিত।
আগামী কয়েক দিনের মধ্যে আরও বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে বিএনপিবি। সংস্থাটি বন্যা ও ভূমিধসের কারণে আরও ক্ষয়ক্ষতির সতর্ক বার্তাও দিয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ায় এ বছর বর্ষা শুরু হয়েছে জানুয়ারিতে। প্রথম ত্রৈমাসিকে বৃষ্টিপাত সবচেয়ে বেশি হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া সংস্থা বিএমকেজি। জাভা ও সুমাত্রা দ্বীপে বৃষ্টিপাত আরও বেশি হতে পারে বলে জানান হয়েছে পূর্বাভাসে।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে