আবারও উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উনের স্বাস্থ্য ঘিরে ছড়াল গুঞ্জন। মাথায় কালো ক্ষত। রয়েছে ব্যান্ডেজ। সম্প্রতি কয়েকটি অনুষ্ঠানে উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উনকে সেভাবেই দেখা গিয়েছে বলে একাধিক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে।
সংবাদমাধ্যম এনকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ২৪ জুলাই থেকে ২৭ জুলাই পর্যন্ত উত্তর কোরিয়ার সেনার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন কিম। সেই বৈঠকের ছবিতেই দেখা গিয়েছে ওই ব্যান্ডেজ। ২৭ জুলাই থেকে ২৯ জুলাই পর্যন্ত প্রাক্তন যোদ্ধাদের একটি কনফারেন্সেও হাজির ছিলেন। সেই সব অনুষ্ঠানের যে ছবি প্রকাশ করা হয়েছে, তার কয়েকটিতে ব্যান্ডেজ ছাড়াই কিমকে দেখা গিয়েছে। সেখানে তাঁর মাথার ডানদিকের পেছনে ক্ষতের মতো দেখা গিয়েছে তবে কী কারণে মাথায় সেই ক্ষত দেখা গিয়েছে, তা স্পষ্ট নয়। ওই সংবাদমাধ্যমের তরফে জানানো হয়েছে, গত ২৯ জুন যখন ৩৭ বছরের নেতা পলিটব্যুরোর বৈঠকে গিয়েছিলেন, তখন তাঁর মাথায় কোনো ক্ষত ধরা পড়েনি। পরে ১১ জুলাই গায়কদের সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিলেন, সেই সময় তাঁর মাথার পেছনটা দেখানো হয়নি।
গতকাল মঙ্গলবার সংবাদ সংস্থা ইয়োনহাপের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কিমের স্বাস্থ্য নিয়ে কোনো অস্বাভাবিক কিছু লক্ষ্য করা যায়নি বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা।
এমনিতেই সময়টা ভালো যাচ্ছে না কিমের। উত্তর কোরিয়ায় চলছে তীব্র খাদ্য সংকট। গত জুনে দেখা যায়, কিম অসম্ভব রোগা হয়ে গিয়েছেন। প্রিয় নেতার চেহারার হাল দেখে কান্নায় ভেঙে পড়তে দেখা গিয়েছিল দেশের বহু নাগরিককে। এ ছাড়া কোরিয়ার সর্বাধিনায়ক হওয়ার পর থেকেই নিয়মিত গুজব ছড়িয়েছে তাঁর স্বাস্থ্য নিয়ে। বহুবার তাঁর মৃত্যুরও গুজব ছড়াতে দেখা গিয়েছে। কয়েক মাসের জন্য তিনি নিরুদ্দেশ থাকলেই এই ধরনের গুঞ্জন শোনা গিয়েছে। কিন্তু প্রতিবারই সব গুঞ্জন উড়িয়ে ফিরে এসেছেন কিম।
আবারও উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উনের স্বাস্থ্য ঘিরে ছড়াল গুঞ্জন। মাথায় কালো ক্ষত। রয়েছে ব্যান্ডেজ। সম্প্রতি কয়েকটি অনুষ্ঠানে উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উনকে সেভাবেই দেখা গিয়েছে বলে একাধিক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে।
সংবাদমাধ্যম এনকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ২৪ জুলাই থেকে ২৭ জুলাই পর্যন্ত উত্তর কোরিয়ার সেনার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন কিম। সেই বৈঠকের ছবিতেই দেখা গিয়েছে ওই ব্যান্ডেজ। ২৭ জুলাই থেকে ২৯ জুলাই পর্যন্ত প্রাক্তন যোদ্ধাদের একটি কনফারেন্সেও হাজির ছিলেন। সেই সব অনুষ্ঠানের যে ছবি প্রকাশ করা হয়েছে, তার কয়েকটিতে ব্যান্ডেজ ছাড়াই কিমকে দেখা গিয়েছে। সেখানে তাঁর মাথার ডানদিকের পেছনে ক্ষতের মতো দেখা গিয়েছে তবে কী কারণে মাথায় সেই ক্ষত দেখা গিয়েছে, তা স্পষ্ট নয়। ওই সংবাদমাধ্যমের তরফে জানানো হয়েছে, গত ২৯ জুন যখন ৩৭ বছরের নেতা পলিটব্যুরোর বৈঠকে গিয়েছিলেন, তখন তাঁর মাথায় কোনো ক্ষত ধরা পড়েনি। পরে ১১ জুলাই গায়কদের সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিলেন, সেই সময় তাঁর মাথার পেছনটা দেখানো হয়নি।
গতকাল মঙ্গলবার সংবাদ সংস্থা ইয়োনহাপের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কিমের স্বাস্থ্য নিয়ে কোনো অস্বাভাবিক কিছু লক্ষ্য করা যায়নি বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা।
এমনিতেই সময়টা ভালো যাচ্ছে না কিমের। উত্তর কোরিয়ায় চলছে তীব্র খাদ্য সংকট। গত জুনে দেখা যায়, কিম অসম্ভব রোগা হয়ে গিয়েছেন। প্রিয় নেতার চেহারার হাল দেখে কান্নায় ভেঙে পড়তে দেখা গিয়েছিল দেশের বহু নাগরিককে। এ ছাড়া কোরিয়ার সর্বাধিনায়ক হওয়ার পর থেকেই নিয়মিত গুজব ছড়িয়েছে তাঁর স্বাস্থ্য নিয়ে। বহুবার তাঁর মৃত্যুরও গুজব ছড়াতে দেখা গিয়েছে। কয়েক মাসের জন্য তিনি নিরুদ্দেশ থাকলেই এই ধরনের গুঞ্জন শোনা গিয়েছে। কিন্তু প্রতিবারই সব গুঞ্জন উড়িয়ে ফিরে এসেছেন কিম।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে