সীমান্ত অঞ্চলগুলো পর্যবেক্ষণে সহায়তা করার জন্য মালদ্বীপকে চারটি টহল জাহাজ এবং সামরিক বাহিনীকে একটি বিমান সরবরাহ করবে যুক্তরাষ্ট্র।
মালদ্বীপের সংবাদমাধ্যম আধাধুর গতকাল রোববার প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু এই ঘোষণা দিয়েছেন। দুই সপ্তাহ আগে তিনি মালদ্বীপে সরকারি সফর করেন।
গত শুক্রবার ইউনাইটেড স্টেটস ইনস্টিটিউট ফর পিসে (ইউএসআইপি) ‘ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজিক ইন অ্যাকশন: মেমোরেটিং দ্য সেকেন্ড অ্যানিভার্সারি’-এর প্যানেল আলোচনার সময় লু এ ঘোষণা দেন।
প্যানেল আলোচনার সময় লু জোর দিয়ে বলেন, মালদ্বীপকে একটি ছোট দেশ বলে মনে হতে পারে, কিন্তু প্রতিরক্ষা চাহিদার দিক থেকে এটি একটি বড় দেশ।
লু বলেন, ‘মালদ্বীপ ১ হাজার ২০০টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত একটি দ্বীপরাষ্ট্র। আঞ্চলিক সমুদ্রসীমা ৫৩ হাজার বর্গকিলোমিটার জুড়ে। এটি ফ্রান্সের আয়তনের প্রায় সমান। এটি একটি বিশাল দেশ। আমরা মালদ্বীপকে একটি ছোট দেশ বলে মনে করি, কিন্তু যখন প্রতিরক্ষার প্রয়োজনের বিষয় আসে, তখন এটি আসলেই বড় দেশ।’
এত বড় অঞ্চলের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা সহজ নয়। তবে প্রযুক্তি, প্রশিক্ষণ এবং সরঞ্জামের মাধ্যমে এটি করা যেতে পারে। যোগ করেন ডোনাল্ড লু।
লু বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র এরই মধ্যে মালদ্বীপকে রিয়েল-টাইম বাণিজ্যিক উপগ্রহ ডেটা সরবরাহের উপায় নিয়ে কাজ শুরু করেছে।’ এ সময় তিনি টহল জাহাজ ও উড়োজাহাজ সরবরাহ করার কথা উল্লেখ করেন।
মার্কিন সরকারের এ কূটনীতিক আরও বলেন, ‘মালদ্বীপের নৌবাহিনীকে চারটি টহল বোট দেওয়ার জন্য আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একটি উড়োজাহাজ দেওয়ার বিষয়েও আলোচনা চলছে। এই সমস্ত এবং আরও অনেক কিছু এই অঞ্চলকে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজন।’
যদিও প্যানেল আলোচনার সময় লু ঘোষণাটি করেছিলেন, তবে মালদ্বীপ সরকার এখনো স্পষ্ট করেনি, যুক্তরাষ্ট্র সরকার মালদ্বীপকে টহল জাহাজ সরবরাহ করতে রাজি হয়েছে কি না। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ও এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেনি।
এদিকে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, ডোনাল্ড লু প্রেসিডেন্ট ড. মোহামেদ মুইজ্জুর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘বৈঠকে মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী মালদ্বীপের সঙ্গে বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন, পর্যটন সহযোগিতা এবং ভারত মহাসাগরের নিরাপত্তাসহ সহযোগিতার ক্ষেত্র সম্প্রসারণে আগ্রহের কথা জানিয়েছেন।’
যুক্তরাষ্ট্র সরকার এরই মধ্যে প্রতিরক্ষা খাতে বিশেষ করে মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্সের (এমএনডিএফ) সদস্যদের প্রশিক্ষণে অনেক সহায়তা দিচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু চলতি বছরের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ডের কমান্ডার অ্যাডমিরাল জন অ্যাকুইলিনোর সঙ্গে দেখা করেছিলেন।
প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, কমান্ডার অ্যাডমিরাল জন অ্যাকুইলিনো প্রতিরক্ষা বাহিনীতে সক্ষমতা বৃদ্ধিতে পূর্ণ সহায়তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন। সেই সঙ্গে সার্বভৌমত্ব রক্ষা করে শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য মালদ্বীপের জন্য মার্কিন সমর্থনের অঙ্গীকার করেছেন।
সীমান্ত অঞ্চলগুলো পর্যবেক্ষণে সহায়তা করার জন্য মালদ্বীপকে চারটি টহল জাহাজ এবং সামরিক বাহিনীকে একটি বিমান সরবরাহ করবে যুক্তরাষ্ট্র।
মালদ্বীপের সংবাদমাধ্যম আধাধুর গতকাল রোববার প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু এই ঘোষণা দিয়েছেন। দুই সপ্তাহ আগে তিনি মালদ্বীপে সরকারি সফর করেন।
গত শুক্রবার ইউনাইটেড স্টেটস ইনস্টিটিউট ফর পিসে (ইউএসআইপি) ‘ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজিক ইন অ্যাকশন: মেমোরেটিং দ্য সেকেন্ড অ্যানিভার্সারি’-এর প্যানেল আলোচনার সময় লু এ ঘোষণা দেন।
প্যানেল আলোচনার সময় লু জোর দিয়ে বলেন, মালদ্বীপকে একটি ছোট দেশ বলে মনে হতে পারে, কিন্তু প্রতিরক্ষা চাহিদার দিক থেকে এটি একটি বড় দেশ।
লু বলেন, ‘মালদ্বীপ ১ হাজার ২০০টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত একটি দ্বীপরাষ্ট্র। আঞ্চলিক সমুদ্রসীমা ৫৩ হাজার বর্গকিলোমিটার জুড়ে। এটি ফ্রান্সের আয়তনের প্রায় সমান। এটি একটি বিশাল দেশ। আমরা মালদ্বীপকে একটি ছোট দেশ বলে মনে করি, কিন্তু যখন প্রতিরক্ষার প্রয়োজনের বিষয় আসে, তখন এটি আসলেই বড় দেশ।’
এত বড় অঞ্চলের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা সহজ নয়। তবে প্রযুক্তি, প্রশিক্ষণ এবং সরঞ্জামের মাধ্যমে এটি করা যেতে পারে। যোগ করেন ডোনাল্ড লু।
লু বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র এরই মধ্যে মালদ্বীপকে রিয়েল-টাইম বাণিজ্যিক উপগ্রহ ডেটা সরবরাহের উপায় নিয়ে কাজ শুরু করেছে।’ এ সময় তিনি টহল জাহাজ ও উড়োজাহাজ সরবরাহ করার কথা উল্লেখ করেন।
মার্কিন সরকারের এ কূটনীতিক আরও বলেন, ‘মালদ্বীপের নৌবাহিনীকে চারটি টহল বোট দেওয়ার জন্য আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একটি উড়োজাহাজ দেওয়ার বিষয়েও আলোচনা চলছে। এই সমস্ত এবং আরও অনেক কিছু এই অঞ্চলকে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজন।’
যদিও প্যানেল আলোচনার সময় লু ঘোষণাটি করেছিলেন, তবে মালদ্বীপ সরকার এখনো স্পষ্ট করেনি, যুক্তরাষ্ট্র সরকার মালদ্বীপকে টহল জাহাজ সরবরাহ করতে রাজি হয়েছে কি না। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ও এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেনি।
এদিকে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, ডোনাল্ড লু প্রেসিডেন্ট ড. মোহামেদ মুইজ্জুর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘বৈঠকে মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী মালদ্বীপের সঙ্গে বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন, পর্যটন সহযোগিতা এবং ভারত মহাসাগরের নিরাপত্তাসহ সহযোগিতার ক্ষেত্র সম্প্রসারণে আগ্রহের কথা জানিয়েছেন।’
যুক্তরাষ্ট্র সরকার এরই মধ্যে প্রতিরক্ষা খাতে বিশেষ করে মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্সের (এমএনডিএফ) সদস্যদের প্রশিক্ষণে অনেক সহায়তা দিচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু চলতি বছরের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ডের কমান্ডার অ্যাডমিরাল জন অ্যাকুইলিনোর সঙ্গে দেখা করেছিলেন।
প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, কমান্ডার অ্যাডমিরাল জন অ্যাকুইলিনো প্রতিরক্ষা বাহিনীতে সক্ষমতা বৃদ্ধিতে পূর্ণ সহায়তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন। সেই সঙ্গে সার্বভৌমত্ব রক্ষা করে শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য মালদ্বীপের জন্য মার্কিন সমর্থনের অঙ্গীকার করেছেন।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে