অনলাইন ডেস্ক
ডোনাল্ড ট্রাম্পের ৭৯তম জন্মদিনে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে। ট্রাম্প নিজেই স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার বিকেলে ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, তিনি পুতিনের কাছ থেকে একটি ফোন পেয়েছেন এবং পুতিন তাঁকে সুন্দর করে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউজউইকের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ট্রাম্প লিখেছেন, ‘প্রেসিডেন্ট পুতিন আজ (গতকাল শনিবার) সকালে আমাকে সুন্দর করে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে ফোন করেছিলেন। তবে এরচেয়েও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, ইরান নিয়ে কথা বলা। দেশটি সম্পর্কে তাঁর ভালো ধারণা আছে।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও লেখেন, ‘আমরা দীর্ঘ সময় ধরে কথা বলেছি। রাশিয়া-ইউক্রেন নিয়ে খুব কম সময় আলোচনা হয়েছে, তবে সেটি পরের সপ্তাহে হবে। তিনি পরিকল্পিত বন্দিবিনিময় করছেন। উভয় পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে বিপুলসংখ্যক বন্দিবিনিময় করা হচ্ছে। কলটি প্রায় ১ ঘণ্টা স্থায়ী হয়েছিল। তিনি আমার মতোই মনে করেন, ইসরায়েল-ইরানের এই যুদ্ধ শেষ হওয়া উচিত। এ প্রসঙ্গে আমি ব্যাখ্যা করেছি যে, তাঁর যুদ্ধও শেষ হওয়া উচিত।’
হোয়াইট হাউসের কর্মকর্তারাও নিশ্চিত করেছেন, প্রায় ৫০ মিনিট স্থায়ী এই আলোচনায় ইরান-ইসরায়েল সংঘাত এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তার পাশাপাশি ইউক্রেনে শান্তি প্রক্রিয়ার হালনাগাদ তথ্য নিয়েও কথা হয়েছে। ট্রাম্প ও পুতিনের মধ্যে এই ফোনালাপ এমন এক সময়ে হলো, যখন মধ্যপ্রাচ্য ও ইউক্রেনে অস্থিরতা বাড়ছে। এই দুটি অঞ্চলই যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা স্বার্থের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত।
মস্কোর ইরানের ওপর প্রভাব ও ইউক্রেন সংঘাতে সরাসরি জড়িত থাকার কারণে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে উচ্চপর্যায়ের যোগাযোগ মার্কিন কূটনৈতিক ও নিরাপত্তানীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ইরান ও ইসরায়েলের ঘটনাপ্রবাহে যুক্তরাষ্ট্র ও বৈশ্বিক বাজার সংবেদনশীল। এ ছাড়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হওয়া ইউক্রেন যুদ্ধ ইউরোপীয় নিরাপত্তাকে প্রভাবিত করছে। এমন পরিস্থিতিতে এই ফোনালাপ ওয়াশিংটন ও মস্কোর পক্ষ থেকে এই সংকটগুলো মোকাবিলা ও সম্ভবত প্রভাবিত করার প্রচেষ্টার ইঙ্গিত দেয়। এই দুই নেতার সম্পর্ক মার্কিন কূটনীতি ও বিভিন্ন সংঘাতপূর্ণ স্থানে উত্তেজনা প্রশমনের সম্ভাবনাকে প্রভাবিত করতে পারে।
ট্রাম্পের ৭৯তম জন্মদিন উদ্যাপনের দিনে এবং ইউএস আর্মির ২৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের জন্য ওয়াশিংটন ডিসিতে সামরিক প্যারেডে যোগ দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা আগে এই ফোনালাপ হয়। এদিকে গতকাল শনিবার ট্রাম্পের নীতির প্রতিবাদে সারা দেশে হাজার হাজার মানুষের ‘নো কিংস’ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এই ফোনালাপ আরও এমন সময়ে হলো, যখন ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে দুই দিনের তীব্র সামরিক অভিযান চলছে। এতে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় ইরানে অন্তত ৭৮ জন নিহত ও ৩০০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন। অন্যদিকে ইরানি বাহিনীর হামলায় ইসরায়েলে তিনজন নিহত ও প্রায় ২০০ জন আহত হয়েছেন।
ইসরায়েলের ‘রাইজিং লায়ন’ নামের এই অভিযান ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ব্যাহত করার প্রচেষ্টায় একটি নজিরবিহীন উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে। এই অভিযানে তেহরান ও পশ্চিমা প্রদেশগুলোর অত্যন্ত সুরক্ষিত লক্ষ্যবস্তুসহ সারা দেশের একাধিক পারমাণবিক ও সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালানো হয়।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের ৭৯তম জন্মদিনে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে। ট্রাম্প নিজেই স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার বিকেলে ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, তিনি পুতিনের কাছ থেকে একটি ফোন পেয়েছেন এবং পুতিন তাঁকে সুন্দর করে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউজউইকের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ট্রাম্প লিখেছেন, ‘প্রেসিডেন্ট পুতিন আজ (গতকাল শনিবার) সকালে আমাকে সুন্দর করে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে ফোন করেছিলেন। তবে এরচেয়েও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, ইরান নিয়ে কথা বলা। দেশটি সম্পর্কে তাঁর ভালো ধারণা আছে।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও লেখেন, ‘আমরা দীর্ঘ সময় ধরে কথা বলেছি। রাশিয়া-ইউক্রেন নিয়ে খুব কম সময় আলোচনা হয়েছে, তবে সেটি পরের সপ্তাহে হবে। তিনি পরিকল্পিত বন্দিবিনিময় করছেন। উভয় পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে বিপুলসংখ্যক বন্দিবিনিময় করা হচ্ছে। কলটি প্রায় ১ ঘণ্টা স্থায়ী হয়েছিল। তিনি আমার মতোই মনে করেন, ইসরায়েল-ইরানের এই যুদ্ধ শেষ হওয়া উচিত। এ প্রসঙ্গে আমি ব্যাখ্যা করেছি যে, তাঁর যুদ্ধও শেষ হওয়া উচিত।’
হোয়াইট হাউসের কর্মকর্তারাও নিশ্চিত করেছেন, প্রায় ৫০ মিনিট স্থায়ী এই আলোচনায় ইরান-ইসরায়েল সংঘাত এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তার পাশাপাশি ইউক্রেনে শান্তি প্রক্রিয়ার হালনাগাদ তথ্য নিয়েও কথা হয়েছে। ট্রাম্প ও পুতিনের মধ্যে এই ফোনালাপ এমন এক সময়ে হলো, যখন মধ্যপ্রাচ্য ও ইউক্রেনে অস্থিরতা বাড়ছে। এই দুটি অঞ্চলই যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা স্বার্থের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত।
মস্কোর ইরানের ওপর প্রভাব ও ইউক্রেন সংঘাতে সরাসরি জড়িত থাকার কারণে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে উচ্চপর্যায়ের যোগাযোগ মার্কিন কূটনৈতিক ও নিরাপত্তানীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ইরান ও ইসরায়েলের ঘটনাপ্রবাহে যুক্তরাষ্ট্র ও বৈশ্বিক বাজার সংবেদনশীল। এ ছাড়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হওয়া ইউক্রেন যুদ্ধ ইউরোপীয় নিরাপত্তাকে প্রভাবিত করছে। এমন পরিস্থিতিতে এই ফোনালাপ ওয়াশিংটন ও মস্কোর পক্ষ থেকে এই সংকটগুলো মোকাবিলা ও সম্ভবত প্রভাবিত করার প্রচেষ্টার ইঙ্গিত দেয়। এই দুই নেতার সম্পর্ক মার্কিন কূটনীতি ও বিভিন্ন সংঘাতপূর্ণ স্থানে উত্তেজনা প্রশমনের সম্ভাবনাকে প্রভাবিত করতে পারে।
ট্রাম্পের ৭৯তম জন্মদিন উদ্যাপনের দিনে এবং ইউএস আর্মির ২৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের জন্য ওয়াশিংটন ডিসিতে সামরিক প্যারেডে যোগ দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা আগে এই ফোনালাপ হয়। এদিকে গতকাল শনিবার ট্রাম্পের নীতির প্রতিবাদে সারা দেশে হাজার হাজার মানুষের ‘নো কিংস’ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এই ফোনালাপ আরও এমন সময়ে হলো, যখন ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে দুই দিনের তীব্র সামরিক অভিযান চলছে। এতে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় ইরানে অন্তত ৭৮ জন নিহত ও ৩০০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন। অন্যদিকে ইরানি বাহিনীর হামলায় ইসরায়েলে তিনজন নিহত ও প্রায় ২০০ জন আহত হয়েছেন।
ইসরায়েলের ‘রাইজিং লায়ন’ নামের এই অভিযান ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ব্যাহত করার প্রচেষ্টায় একটি নজিরবিহীন উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে। এই অভিযানে তেহরান ও পশ্চিমা প্রদেশগুলোর অত্যন্ত সুরক্ষিত লক্ষ্যবস্তুসহ সারা দেশের একাধিক পারমাণবিক ও সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালানো হয়।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
২৪ মিনিট আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দু’টি ইতিমধ্যেই প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দু’টি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
১ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
১ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
১ ঘণ্টা আগে