পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে সশস্ত্র বিদ্রোহীদের হামলায় কমপক্ষে ১৩২ বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় সোমবার এক বিবৃতিতে দেশটির সরকার জানিয়েছে, শনিবার ও রোববার রাতে মালির মোপ্তি অঞ্চলের ব্যাঙ্কাসের অন্তত তিনটি গ্রামে হামলা চালিয়ে এ হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়। কাতিবা মাকিনা সশস্ত্র গোষ্ঠীর সদস্যরা এ হামলা চালিয়েছে বলে সন্দেহ করছে মালি সরকার। কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কাতিবা মাকিনা গোষ্ঠীটি আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পৃক্ত। এরা ঠান্ডা মাথায় দিয়াল্লাসাগউ, দিয়াওয়েলি ও ডেসাগৌ গ্রামের নিরীহ মানুষদের হত্যা করেছে। তবে এখন পর্যন্ত এ হামলার দায় স্বীকার করেনি কোনো বিদ্রোহী গোষ্ঠী।
ব্যাঙ্কাসের মেয়র মোলায়ে গুইন্দো বার্তা সংস্থা এপিকে বলেছেন, ‘কীভাবে হামলাটি সংঘটিত হয়েছে তা এখনো স্পষ্ট নয়। তদন্তকারীরা ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। তাঁরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছেন।’
এদিকে মালিতে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন এক বিবৃতিতে বলেছে, পৃথক আরেকটি হামলায় রোববার একজন জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীর মৃত্যু হয়েছে। মালিতে জাতিসংঘের মিশনের প্রধান এল ঘাসিম ওয়ানে বলেছেন, ‘এ বছরের শুরু থেকে বেশ কয়েকটি হামলায় জাতিসংঘের বেশ কয়েকজন শান্তিরক্ষীর মৃত্যু হয়েছে।’
এসব হামলার ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মালিতে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন। তারা এক টুইটার পোস্টে বলেছে, মালির মধ্যাঞ্চলে চরমপন্থীদের হামলায় অনেক বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অনেকে। বহু মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। এ হামলায় আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
মালি এবং মধ্য সাহেল অঞ্চল কয়েক মাস ধরে সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলি একের পর এক হামলা চালিয়ে বেসামরিক মানুষদের মেরে ফেলছে। ২০১২ সাল থেকে দেশটিতে নিরাপত্তাহীনতা চরমে উঠেছে। সেখানে আল-কায়েদা ও আইএসআইএসে সঙ্গে সম্পৃক্ত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো নির্বিচারে বেসামরিক মানুষদের হত্যা করছে। মালির উত্তরে শুরু হওয়া এসব সহিংসতা এখন প্রতিবেশী দেশ বুরকিনা ফাসো ও নাইজার পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছে।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে সশস্ত্র বিদ্রোহীদের হামলায় কমপক্ষে ১৩২ বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় সোমবার এক বিবৃতিতে দেশটির সরকার জানিয়েছে, শনিবার ও রোববার রাতে মালির মোপ্তি অঞ্চলের ব্যাঙ্কাসের অন্তত তিনটি গ্রামে হামলা চালিয়ে এ হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়। কাতিবা মাকিনা সশস্ত্র গোষ্ঠীর সদস্যরা এ হামলা চালিয়েছে বলে সন্দেহ করছে মালি সরকার। কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কাতিবা মাকিনা গোষ্ঠীটি আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পৃক্ত। এরা ঠান্ডা মাথায় দিয়াল্লাসাগউ, দিয়াওয়েলি ও ডেসাগৌ গ্রামের নিরীহ মানুষদের হত্যা করেছে। তবে এখন পর্যন্ত এ হামলার দায় স্বীকার করেনি কোনো বিদ্রোহী গোষ্ঠী।
ব্যাঙ্কাসের মেয়র মোলায়ে গুইন্দো বার্তা সংস্থা এপিকে বলেছেন, ‘কীভাবে হামলাটি সংঘটিত হয়েছে তা এখনো স্পষ্ট নয়। তদন্তকারীরা ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। তাঁরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছেন।’
এদিকে মালিতে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন এক বিবৃতিতে বলেছে, পৃথক আরেকটি হামলায় রোববার একজন জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীর মৃত্যু হয়েছে। মালিতে জাতিসংঘের মিশনের প্রধান এল ঘাসিম ওয়ানে বলেছেন, ‘এ বছরের শুরু থেকে বেশ কয়েকটি হামলায় জাতিসংঘের বেশ কয়েকজন শান্তিরক্ষীর মৃত্যু হয়েছে।’
এসব হামলার ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মালিতে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন। তারা এক টুইটার পোস্টে বলেছে, মালির মধ্যাঞ্চলে চরমপন্থীদের হামলায় অনেক বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অনেকে। বহু মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। এ হামলায় আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
মালি এবং মধ্য সাহেল অঞ্চল কয়েক মাস ধরে সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলি একের পর এক হামলা চালিয়ে বেসামরিক মানুষদের মেরে ফেলছে। ২০১২ সাল থেকে দেশটিতে নিরাপত্তাহীনতা চরমে উঠেছে। সেখানে আল-কায়েদা ও আইএসআইএসে সঙ্গে সম্পৃক্ত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো নির্বিচারে বেসামরিক মানুষদের হত্যা করছে। মালির উত্তরে শুরু হওয়া এসব সহিংসতা এখন প্রতিবেশী দেশ বুরকিনা ফাসো ও নাইজার পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছে।
সম্প্রতি কুয়েতের প্রায় ৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ ফাহাদ ইউসুফ সউদ আল সাবাহ। আল-কাবাস পত্রিকাকে তিনি জানান, কয়েকটি দেশের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে বহু ‘প্রতারক’ শনাক্ত করা হয়েছে।
৩৩ মিনিট আগেমিছিলের অগ্রভাগে ছিলেন রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী; তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র, সুস্মিতা দেব; সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব; শিবসেনার সঞ্জয় রাউতসহ অন্যান্য দলের শীর্ষ নেতারা। তাঁদের হাতে ‘চুপি চুপি ভোটের কারচুপি?’ লেখা পোস্টার ছিল এবং তাঁরা ‘ভোট চুরি মানছি না, মানব না’ স্লোগান দিচ্ছিলেন।
৩৫ মিনিট আগেভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২ ঘণ্টা আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
২ ঘণ্টা আগে