দক্ষিণ আফ্রিকার এক গবেষণায় দেখা গেছে, করোনার ডেলটা ধরনের চেয়ে ওমিক্রনের ভয়াবহতা কম। গবেষকেরা বলছেন, ডেলটা ধরনের চেয়ে ওমিক্রনে আক্রান্ত রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি ও অন্যান্য রোগে আক্রান্তের ঝুঁকি কম। কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, গত ১ অক্টোবর থেকে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে করোনার অন্যান্য ধরনে আক্রান্ত রোগীদের চেয়ে ওমিক্রনে আক্রান্ত রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সম্ভাবনা ৮০ শতাংশ কম ছিল। তবে এই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে ওমিক্রনে আক্রান্ত রোগীদেরও অন্যান্য গুরুতর রোগ হওয়ার সম্ভাবনা ছিল।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যারা অক্টোবর-নভেম্বর মাসে ওমিক্রন নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন, তাদের এপ্রিল থেকে নভেম্বরের মধ্যে ডেলটায় ভর্তি হওয়া ব্যক্তিদের তুলনায় গুরুতর রোগ হওয়ার সম্ভাবনা ৭০ শতাংশ কম ছিল।
এই গবেষণার একজন গবেষক এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কমিউনিকেবল ডিজিজের (এনআইসিডি) অধ্যাপক শেরিল কোহেন বলেন, ‘আমাদের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, করোনার অন্যান্য ধরনের চেয়ে ওমিক্রনে আক্রান্ত ব্যক্তিদের হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যুহার কম ছিল। এটি করোনার অন্যান্য ধরনের চেয়ে ওমিক্রন যে কম তীব্র তার প্রমাণ দেয়।’
তবে কোহেন এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, যেসব দেশে টিকা দেওয়ার হার বেশি হওয়া সত্ত্বেও সংক্রমণের হার কমছে না, সেসব দেশে এই চিত্র একই হবে কী না, তা স্পষ্ট নয়।
বিশ্বের অনেক দেশ ওমিক্রনের প্রভাব মোকাবিলা করার চেষ্টা করছে। আর গবেষকেরা এর ধরন ও ছড়ানোর মাত্রা এবং ভয়াবহতার সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। এ জন্য বর্তমানে বিশ্বের অনেক দেশে এখন ওমিক্রনের তীব্রতার প্রশ্ন বৈজ্ঞানিক ও রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু।
দক্ষিণ আফ্রিকার এক গবেষণায় দেখা গেছে, করোনার ডেলটা ধরনের চেয়ে ওমিক্রনের ভয়াবহতা কম। গবেষকেরা বলছেন, ডেলটা ধরনের চেয়ে ওমিক্রনে আক্রান্ত রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি ও অন্যান্য রোগে আক্রান্তের ঝুঁকি কম। কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, গত ১ অক্টোবর থেকে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে করোনার অন্যান্য ধরনে আক্রান্ত রোগীদের চেয়ে ওমিক্রনে আক্রান্ত রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সম্ভাবনা ৮০ শতাংশ কম ছিল। তবে এই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে ওমিক্রনে আক্রান্ত রোগীদেরও অন্যান্য গুরুতর রোগ হওয়ার সম্ভাবনা ছিল।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যারা অক্টোবর-নভেম্বর মাসে ওমিক্রন নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন, তাদের এপ্রিল থেকে নভেম্বরের মধ্যে ডেলটায় ভর্তি হওয়া ব্যক্তিদের তুলনায় গুরুতর রোগ হওয়ার সম্ভাবনা ৭০ শতাংশ কম ছিল।
এই গবেষণার একজন গবেষক এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কমিউনিকেবল ডিজিজের (এনআইসিডি) অধ্যাপক শেরিল কোহেন বলেন, ‘আমাদের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, করোনার অন্যান্য ধরনের চেয়ে ওমিক্রনে আক্রান্ত ব্যক্তিদের হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যুহার কম ছিল। এটি করোনার অন্যান্য ধরনের চেয়ে ওমিক্রন যে কম তীব্র তার প্রমাণ দেয়।’
তবে কোহেন এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, যেসব দেশে টিকা দেওয়ার হার বেশি হওয়া সত্ত্বেও সংক্রমণের হার কমছে না, সেসব দেশে এই চিত্র একই হবে কী না, তা স্পষ্ট নয়।
বিশ্বের অনেক দেশ ওমিক্রনের প্রভাব মোকাবিলা করার চেষ্টা করছে। আর গবেষকেরা এর ধরন ও ছড়ানোর মাত্রা এবং ভয়াবহতার সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। এ জন্য বর্তমানে বিশ্বের অনেক দেশে এখন ওমিক্রনের তীব্রতার প্রশ্ন বৈজ্ঞানিক ও রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে