মধ্য নাইজেরিয়ায় সশস্ত্র গোষ্ঠীর পৃথক হামলায় অন্তত ১৬০ জন নিহত হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার নাইজেরিয়ার স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, বেশ কয়েকটি গ্রামে পৃথক বেশ কয়েকটি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ১৬০ জন নিহত হওয়ার পাশাপাশি অন্তত ৩০০ জন আহত হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ধর্মীয় ও জাতিগত উত্তেজনায় কয়েক বছর ধরে জর্জরিত বোক্কোস রাজ্যের স্থানীয় সরকারের প্রধান সোমবার কাসাহ বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, ‘গত শনিবার সকাল পর্যন্ত লড়াই অব্যাহত ছিল। এই সময়ে আমরা ১১৩ জন নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হতে পেরেছি।’ তিনি আরও বলেন, স্থানীয়ভাবে এই গোষ্ঠীগুলো ডাকাত হিসেবে পরিচিত। তারা কম করে হলেও ২০টি পৃথক সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ চালিয়ে তাদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়।
কাসাহ আরও বলেন, ‘আমরা ৩ শতাধিক আহত ব্যক্তিকে পেয়েছি। তাদের বোকোস, জোস এবং বারকিন লাদির হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।’
তবে স্থানীয় রেড ক্রসের হিসাব অনুসারে মোট ১৬৪ জন নিহত হয়েছে। এর মধ্যে বোক্কোসের ১৮টি গ্রামে ১০৪ জন এবং রাজ্যের বারকিন লাদিতে আরও অন্তত ৫০ জনের মৃত্যুর খবর জানিয়েছে। বোক্কোস রাজ্য পার্লামেন্টের সদস্য ডিকসন চোলোম বারকিন লাদি এলাকার ৫০ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন।
বোক্কোসের গভর্নর কালেব মুতফওয়াং সহিংসতার নিন্দা করেছে একে বর্বর, নৃশংস ও অন্যায় বলে অভিহিত করেছেন। গভর্নরের মুখপাত্র গিয়াং বেরে বলেছেন, ‘নিরীহ বেসামরিকদের বিরুদ্ধে চলমান হামলা রোধে সরকার সক্রিয় পদক্ষেপ নেবে সরকার।’
এর আগে, গত ৪ ডিসেম্বর নাইজেরিয়ায় সামরিক ড্রোন হামলায় অন্তত ৮৫ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়। নাইজেরিয়ার উত্তর–পশ্চিমাঞ্চলে মুসলিমদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান চলার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানায় দেশটির সামরিক বাহিনী। সেনাবাহিনী বলছে, দুর্ঘটনাক্রমে ওই জমায়েতের ওপর বোমা পড়ে।
দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুযায়ী, নাইজেরিয়ার কাদুনা প্রদেশের তুদুন বিরি গ্রামে বাসিন্দারা মিলাদ অনুষ্ঠান উদ্যাপনের জন্য একত্রিত হন। রাত ৯টার দিকে তাঁরা বিকট বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পান। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, এ ঘটনায় ৮৫ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে অনেক নারী ও শিশু রয়েছে।
মধ্য নাইজেরিয়ায় সশস্ত্র গোষ্ঠীর পৃথক হামলায় অন্তত ১৬০ জন নিহত হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার নাইজেরিয়ার স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, বেশ কয়েকটি গ্রামে পৃথক বেশ কয়েকটি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ১৬০ জন নিহত হওয়ার পাশাপাশি অন্তত ৩০০ জন আহত হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ধর্মীয় ও জাতিগত উত্তেজনায় কয়েক বছর ধরে জর্জরিত বোক্কোস রাজ্যের স্থানীয় সরকারের প্রধান সোমবার কাসাহ বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, ‘গত শনিবার সকাল পর্যন্ত লড়াই অব্যাহত ছিল। এই সময়ে আমরা ১১৩ জন নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হতে পেরেছি।’ তিনি আরও বলেন, স্থানীয়ভাবে এই গোষ্ঠীগুলো ডাকাত হিসেবে পরিচিত। তারা কম করে হলেও ২০টি পৃথক সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ চালিয়ে তাদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়।
কাসাহ আরও বলেন, ‘আমরা ৩ শতাধিক আহত ব্যক্তিকে পেয়েছি। তাদের বোকোস, জোস এবং বারকিন লাদির হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।’
তবে স্থানীয় রেড ক্রসের হিসাব অনুসারে মোট ১৬৪ জন নিহত হয়েছে। এর মধ্যে বোক্কোসের ১৮টি গ্রামে ১০৪ জন এবং রাজ্যের বারকিন লাদিতে আরও অন্তত ৫০ জনের মৃত্যুর খবর জানিয়েছে। বোক্কোস রাজ্য পার্লামেন্টের সদস্য ডিকসন চোলোম বারকিন লাদি এলাকার ৫০ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন।
বোক্কোসের গভর্নর কালেব মুতফওয়াং সহিংসতার নিন্দা করেছে একে বর্বর, নৃশংস ও অন্যায় বলে অভিহিত করেছেন। গভর্নরের মুখপাত্র গিয়াং বেরে বলেছেন, ‘নিরীহ বেসামরিকদের বিরুদ্ধে চলমান হামলা রোধে সরকার সক্রিয় পদক্ষেপ নেবে সরকার।’
এর আগে, গত ৪ ডিসেম্বর নাইজেরিয়ায় সামরিক ড্রোন হামলায় অন্তত ৮৫ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়। নাইজেরিয়ার উত্তর–পশ্চিমাঞ্চলে মুসলিমদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান চলার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানায় দেশটির সামরিক বাহিনী। সেনাবাহিনী বলছে, দুর্ঘটনাক্রমে ওই জমায়েতের ওপর বোমা পড়ে।
দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুযায়ী, নাইজেরিয়ার কাদুনা প্রদেশের তুদুন বিরি গ্রামে বাসিন্দারা মিলাদ অনুষ্ঠান উদ্যাপনের জন্য একত্রিত হন। রাত ৯টার দিকে তাঁরা বিকট বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পান। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, এ ঘটনায় ৮৫ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে অনেক নারী ও শিশু রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
২৭ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৪০ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে