তানজানিয়ার প্রতিকৃতি শিল্পী শাদ্রাক চৌলা। তাঁকে সাইবার অপরাধের মামলায় দুই বছরের কারাদণ্ড এবং দুই হাজার ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় দুই লাখ টাকার বেশি অর্থ জরিমানা করা হয়েছে। তাঁর অপরাধ, তিনি প্রেসিডেন্ট সামিয়া সুলুহু হাসানের একটি ছবি পুড়িয়েছিলেন।
একটি ভাইরাল ভিডিওতে শিল্পী চৌলাকে প্রেসিডেন্টের ছবি পোড়াতে দেখা যায়। এ সময় প্রেসিডেন্টকে গালিগালাজ করতেও দেখা যায় তাঁকে। পরে সাইবার অপরাধের মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৪ বছর বয়সী ও চিত্রশিল্পী অবশ্য অপরাধ স্বীকার করেছেন।
এদিকে তাঁর এই গ্রেপ্তার দেশটিতে আইনি বিতর্কের জন্ম দেয়। কিছু আইনজীবী বলেন, ছবি পুড়িয়ে ওই শিল্পী কোনো আইন ভঙ্গ করেননি।
কিছু সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী চৌলার জরিমানার অর্থ সংগ্রহের ক্যাম্পেইন শুরু করেছেন।
২০১৮ সালে আফ্রিকার দেশ তানজানিয়া ‘ভুয়া খবর’ ছড়ানো ঠেকাতে কঠোর আইন প্রণয়ন করেছে। সেই সময়ই সমালোচকেরা বলেন, এই আইন মূলত মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে রোধ করার একটি হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হবে।
পুলিশ জানিয়েছে, গত ৩০ জুন দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর এমবেয়ার এনটোকেলা গ্রামে টিকটক অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা ভিডিওতে প্রেসিডেন্টর বিরুদ্ধে কিছু কঠিন সমালোচনামূলক শব্দ ব্যবহার করেন চৌলা।
স্থানীয় পুলিশপ্রধান বেঞ্জামিন কুজাগা গত মঙ্গলবার স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেন, শিল্পীর অপরাধের মধ্যে রয়েছে প্রেসিডেন্টের প্রতিকৃতি পোড়ানো এবং অনলাইনে আপত্তিকর বিষয়বস্তু ছড়িয়ে দেওয়া। তিনি বলেন, ‘আমাদের জাতীয় নেতাদের অপমান করা, এ দেশের জনগণের সংস্কৃতি নয়।’
যদিও কয়েকজন আইনজীবী বলেন, প্রেসিডেন্টর ছবি পোড়ানোকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করার কোনো আইন দেশে নেই। আইনজীবী ফিলিপ মুয়াকিলিমা স্থানীয় এক সংবাদপত্রকে বলেন, ‘ছবিটি কি কোনো সরকারি আলোকচিত্রীর তোলা? তারা প্রকাশ্যে আসুক এবং সমাজ ও জাতির ওপর তাদের প্রভাব ব্যাখ্যা করুক। ছবি পোড়ানো যে অপরাধ সেটার আইন দেখাতে পারকে কেউ?’
অবশ্য তানজানিয়ায় এই কাজটি জনগণের বড় অংশের মধ্যে ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ম্যাজিস্ট্রেট শামলা শেহাগিলো চৌলাকে টিকটকে ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য দোষী সাব্যস্ত করেছেন। আদালত বলেছেন, এতে সাইবার আইনের লঙ্ঘন করে এমন বিষয়বস্তু রয়েছে।
স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, অভিযোগের বিরুদ্ধে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হলে চৌলা নীরব ছিলেন।
প্রেসিডেন্ট সামিয়া সুলুহু হাসান ২০২১ সালে ক্ষমতায় আসেন। তিনি এমন কিছু সংস্কারের সূচনা করেছেন, যা রাজনৈতিক এবং নাগরিক স্বাধীনতার কিছু স্থান উন্মুক্ত করেছে। যদিও বিরোধী এবং অধিকার গোষ্ঠীগুলোর উদ্বেগ, দেশকে পেছনের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
তানজানিয়ার প্রতিকৃতি শিল্পী শাদ্রাক চৌলা। তাঁকে সাইবার অপরাধের মামলায় দুই বছরের কারাদণ্ড এবং দুই হাজার ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় দুই লাখ টাকার বেশি অর্থ জরিমানা করা হয়েছে। তাঁর অপরাধ, তিনি প্রেসিডেন্ট সামিয়া সুলুহু হাসানের একটি ছবি পুড়িয়েছিলেন।
একটি ভাইরাল ভিডিওতে শিল্পী চৌলাকে প্রেসিডেন্টের ছবি পোড়াতে দেখা যায়। এ সময় প্রেসিডেন্টকে গালিগালাজ করতেও দেখা যায় তাঁকে। পরে সাইবার অপরাধের মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৪ বছর বয়সী ও চিত্রশিল্পী অবশ্য অপরাধ স্বীকার করেছেন।
এদিকে তাঁর এই গ্রেপ্তার দেশটিতে আইনি বিতর্কের জন্ম দেয়। কিছু আইনজীবী বলেন, ছবি পুড়িয়ে ওই শিল্পী কোনো আইন ভঙ্গ করেননি।
কিছু সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী চৌলার জরিমানার অর্থ সংগ্রহের ক্যাম্পেইন শুরু করেছেন।
২০১৮ সালে আফ্রিকার দেশ তানজানিয়া ‘ভুয়া খবর’ ছড়ানো ঠেকাতে কঠোর আইন প্রণয়ন করেছে। সেই সময়ই সমালোচকেরা বলেন, এই আইন মূলত মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে রোধ করার একটি হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হবে।
পুলিশ জানিয়েছে, গত ৩০ জুন দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর এমবেয়ার এনটোকেলা গ্রামে টিকটক অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা ভিডিওতে প্রেসিডেন্টর বিরুদ্ধে কিছু কঠিন সমালোচনামূলক শব্দ ব্যবহার করেন চৌলা।
স্থানীয় পুলিশপ্রধান বেঞ্জামিন কুজাগা গত মঙ্গলবার স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেন, শিল্পীর অপরাধের মধ্যে রয়েছে প্রেসিডেন্টের প্রতিকৃতি পোড়ানো এবং অনলাইনে আপত্তিকর বিষয়বস্তু ছড়িয়ে দেওয়া। তিনি বলেন, ‘আমাদের জাতীয় নেতাদের অপমান করা, এ দেশের জনগণের সংস্কৃতি নয়।’
যদিও কয়েকজন আইনজীবী বলেন, প্রেসিডেন্টর ছবি পোড়ানোকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করার কোনো আইন দেশে নেই। আইনজীবী ফিলিপ মুয়াকিলিমা স্থানীয় এক সংবাদপত্রকে বলেন, ‘ছবিটি কি কোনো সরকারি আলোকচিত্রীর তোলা? তারা প্রকাশ্যে আসুক এবং সমাজ ও জাতির ওপর তাদের প্রভাব ব্যাখ্যা করুক। ছবি পোড়ানো যে অপরাধ সেটার আইন দেখাতে পারকে কেউ?’
অবশ্য তানজানিয়ায় এই কাজটি জনগণের বড় অংশের মধ্যে ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ম্যাজিস্ট্রেট শামলা শেহাগিলো চৌলাকে টিকটকে ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য দোষী সাব্যস্ত করেছেন। আদালত বলেছেন, এতে সাইবার আইনের লঙ্ঘন করে এমন বিষয়বস্তু রয়েছে।
স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, অভিযোগের বিরুদ্ধে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হলে চৌলা নীরব ছিলেন।
প্রেসিডেন্ট সামিয়া সুলুহু হাসান ২০২১ সালে ক্ষমতায় আসেন। তিনি এমন কিছু সংস্কারের সূচনা করেছেন, যা রাজনৈতিক এবং নাগরিক স্বাধীনতার কিছু স্থান উন্মুক্ত করেছে। যদিও বিরোধী এবং অধিকার গোষ্ঠীগুলোর উদ্বেগ, দেশকে পেছনের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
২ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে