স্বাস্থ্য

উচ্চ রক্তচাপ বেড়ে গেলে হৃদ্‌রোগের আশঙ্কা বেড়ে যায়। অস্বাস্থ্যকর খাবার ও অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন উচ্চ রক্তচাপ বাড়ার জন্য অনেকাংশে দায়ী। নিয়মিত উচ্চ রক্তচাপ চেক করুন বয়স ৩০ পার হওয়ার পর থেকেই নিয়মিত উচ্চ রক্তচাপ মেপে দেখা দরকার।

করোনার লক্ষণ দেখা দিলে অনেকেই ভয় পেয়ে যান। এ সময় ভয় না পেয়ে কিছু নিয়মনীতি মেনে চলতে হবে। কোনোভাবেই ভিড়ের মধ্যে যাওয়া যাবে না। পরিবারের অন্যান্য সদস্যকে সুস্থ রাখতে টেস্টের ফলাফল না আসা পর্যন্ত দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ খাওয়া যাবে না।

প্রতি মিনিটে হৃৎপিণ্ড কতোবার পাম্প হচ্ছে তা মাপা হয় হৃৎস্পন্দনের হার দিয়ে। শান্ত হয়ে বসে বা বিশ্রামের সময় এই হার প্রতি মিনিটে ৬০ থেকে ১০০ বার হতে পারে। তবে ব্যক্তি বিশেষে কম-বেশি হয়ে থাকে।

এই থেরাপি শুধু তাঁদের ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা যাবে যাঁদের ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হওয়ার পরও শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয় না। এ চিকিৎসায় খরচ পড়বে ১ হাজার থেকে ২ হাজার পাউন্ড। বর্তমান বিনিময় হারে বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ১ লাখ ১৮ হাজার থেকে ২ লাখ ৩৬ হাজার টাকার বেশি। 

বর্ষার টিপ টিপ বৃষ্টির পানি মাথায় পড়লে জ্বর আসাটা স্বাভাবিক। সেই সঙ্গে দুয়ারে হাজির হয় ঠান্ডা ও কাশি। এই সময়ে ছোট বড় সবার গলা ব্যথা ও ঠান্ডা-কাশির সমস্যা বেড়ে যায়। খুসখুসে কাশিসহ এ জাতীয় সমস্যা সমাধানে ঘরোয়া কিছু দাওয়াই অনুসরণ করতে পারেন।

যুক্তরাজ্যের বর্তমানে শনাক্ত হওয়া করোনা রোগীদের ৯০ শতাংশের ক্ষেত্রেই ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট দেখা যায়। এ ধরনের বেশির ভাগ রোগীর শরীরে মাথাব্যথা, গলাব্যথা ও সর্দি দেখা যাচ্ছে বলে গবেষণায় উঠে এসেছে

আমাদের দেশে বেশির ভাগ কিডনি রোগী অপুষ্টিতে ভোগেন। কিডনি রোগী মাছ, মাংস, ডিম, দুধ খেতে পারবেন না—এমন একটি ভ্রান্ত ধারণা আছে। বেছে বেছে খাবার খেতে গিয়ে বেশির ভাগ রোগী অপুষ্টিতে ভোগেন। কিডনির সমস্যা থাকলে নির্দিষ্ট কয়েকটি খাবার শুধু এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ, সঠিক ডায়েট রক্তের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়

শরীরের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদান হচ্ছে ভিটামিন। এটি শরীরে লাগে খুবই কম পরিমাণে; কিন্তু এর কাজের পরিধি অনেক বেশি। ভিটামিনের অভাবে শরীরে দেখা দিতে পারে মারাত্মক সব সমস্যা।

বর্ষায় পানিবাহিত রোগের প্রকোপ বেশি দেখা দেয়। এ সময় তাই বাইরের খাবার ও পানি এড়িয়ে চলা ভালো। দূষিত পানির কারণে টাইফয়েড, ডায়রিয়া ও জন্ডিস হয়। এ রোগগুলোর জন্য দায়ী ভাইরাস অথবা ব্যাক্টেরিয়া

অ্যাসিডিটি একটি সাধারণ সমস্যা। দেশের মোট জনগোষ্ঠীর এক বড় অংশ এ সমস্যায় ভুগে থাকেন। এ জন্য অনেকেই অনেক ধরনের ওষুধ সেবন করেন। কিন্তু জীবনযাত্রায় সামান্য কিছু পরিবর্তন আনলে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

মাথা ধরা সমস্যা হল স্নায়ু তন্ত্রের সচরাচর সমস্যা। বিশ্বে প্রতি ৭ জনের ১ জন মাইগ্রেনের সমস্যায় ভোগেন। নারীদের মধ্যে মাইগ্রেনের হার তিনগুণ বেশি। ৫ থেকে ১৫ বছরের ১০ শতাংশ শিশু মাইগ্রেনের ব্যথায় ভুগতে পারে। বাবা বা মায়ের মধ্যে একজনের মাইগ্রেন হলে বাচ্চার হওয়ার আশঙ্কা ৪০ শতাংশ। মা বাবা দুজনেরই থাকলে সন্ত

ছয় মাস বয়স থেকে শিশুকে পরিপূরক খাবার খাওয়ানোর পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। এসময়টাতে শিশুকে পরিমিত সহজপাচ্য খাবার দিতে হয়। মেন্যুতে থাকতে পারে কার্বোহাইড্রেড, ক্যালসিয়াম ও খনিজসমৃদ্ধ খাবার। ক্যালসিয়াম ও খনিজ সমৃদ্ধ সবজি হিসেবে খাওয়ানো যেতে পারে ব্রোকলি

পরিবারের সব সদস্য কোভিড টিকার ডোজ পূর্ণ করেছেন। এখন পরিবার থেকে দূরে থাকা এবং টিকা না নেওয়া কোনো সদস্য প্রিয়জনদের সঙ্গে দেখা করতে চান। তাদের কাছ থেকে তার সংক্রমিত হওয়া ঝুঁকি কতোখানি? এমন প্রশ্ন ঘুরছে অনেকের মনেই।

দীর্ঘ এক বছরের বেশি সময় ধরে পুরো পৃথিবী করোনাভাইরাসের সাথে যুদ্ধ করছে। বিভিন্ন সময়ে দেখা যাচ্ছে করোনার বিভিন্ন রূপ। এই ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে প্রতিনিয়ত মানুষ আতংকের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। সংক্রমণের পাশাপাশি প্রতিদিন বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা।

সারা বিশ্বে আবারও যখন করোনা সংক্রমণ বাড়ছে, তখন ইতিবাচক থাকা কষ্টকর। ভারতে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। দৈনিক মারা যাচ্ছে কয়েক হাজার মানুষ। কবরস্থান ও শ্মশানঘাটে নেই জায়গা। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের কী করা উচিত? চারপাশে যখন হাজারটা নেতিবাচক খবর, তখন আমাদের উচিত কিছুটা হলেও ইতিবাচক থাকা। ইতিবাচ

বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের প্রভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন বন্ধ। এ কারণে শিক্ষাবিমুখ হয়ে আছে শিক্ষার্থীরা। দীর্ঘদিন অনলাইনে ক্লাস হলেও হয়নি পরীক্ষা। সেশনজটসহ নানা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে তারা।

স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য পার্সোনাল প্রোটেক্টিভ ইক্যুইপমেন্ট বা পিপিই ঢাল হিসেবে কাজ করে। তাঁরা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে আসেন। তাই পিপিই–এর প্রয়োজনটা তাঁদের বেশি থাকে।