ঢাকা: সারা বিশ্বে আবারও যখন করোনা সংক্রমণ বাড়ছে, তখন ইতিবাচক থাকা কষ্টকর। ভারতে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। দৈনিক মারা যাচ্ছে কয়েক হাজার মানুষ। কবরস্থান ও শ্মশানঘাটে নেই জায়গা। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের কী করা উচিত? চারপাশে যখন হাজারটা নেতিবাচক খবর, তখন আমাদের উচিত কিছুটা হলেও ইতিবাচক থাকা। ইতিবাচক থাকলে মানসিকভাবে সুস্থ থাকা যায়। স্ট্রোক, প্যানিক অ্যাটাকের হাত থেকে বাঁচা যায়।
এই সময়ে যেভাবে ইতিবাচক থাকবেন:
মন খুলে হাসুন
শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে হলে মন খুলে হাসুন। হাসলে শরীরে অসুখ–বিসুখ দানা বাঁধতে পারে না। দুশ্চিন্তা আপনাআপনি বিদায় হয়। করোনায় অসংখ্য মানুষ মারা যাচ্ছে- এটি খুব দুঃখজনক। তাই বলে সারাক্ষণ তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকলে চলবে না। নিজেকে ভালো রাখার জন্য হাসতে হবে।
নেতিবাচক খবর পরিহার
নিজে ভালো থাকার জন্য, পরিবারের সদস্যদের ভালো রাখার জন্য নেতিবাচক খবরগুলো এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। যাদের ডায়াবেটিস, হার্টের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ আছে তারা নেতিবাচক খবর কম শুনুন। কারণ আতঙ্কের কারণে বড় ধরনের বিপদ হতে পারে।
স্বাস্থ্যের যত্ন নিন
করোনাকালে স্বাস্থ্যের যত্ন নিন। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এমন খাবার খান। খাদ্যতালিকায় পুষ্টিকর ফল ও সবজি রাখুন। প্রোটিন, ভিটামিন সি, ভিটামিন ডি ইত্যাদি পুষ্টি ও খনিজ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কিছু সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে পারেন।
শরীরচর্চায় মনোযোগী হন
সুস্থ থাকার জন্য শরীরচর্চার বিকল্প নেই। এটি মানসিক চাপ কমায়। হাঁটাহাঁটি, দড়ি লাফ, ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়াম আপনাকে মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ রাখবে। শরীরচর্চা আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখবে, হার্ট সুস্থ রাখবে, আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করবে।
আত্মনিয়োগ
আত্মনিয়োগ তথা মেডিটেশন আপনাকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে। এটি অনেক সমস্যার সমাধান করবে। প্রতিদিন কিছু সময়ের জন্য মেডিটেশন করুন। শ্বাস–প্রশ্বাসের ব্যায়াম করুন। এতে ফুসফুস ভালো থাকবে।
প্রয়োজন পর্যাপ্ত ঘুম
মানুষ যখন কম ঘুমায় তখন উদ্বেগ ও হতাশা বাড়ে। মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে প্রতি রাতে আট ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। অনেকের সময়মতো ঘুম আসে না। তাই ঘুমের জন্য বা বিশ্রামের জন্য নরম সুরের গান ছাড়তে পারেন। এভাবে চোখ বন্ধ করে খানিক বিশ্রাম নিতে পারেন। ঘুমাতে যাওয়ার আগে গোসল করতে পারেন। এতে ঘুম ভালো হবে।
সূত্র: উইকি হাউ
ঢাকা: সারা বিশ্বে আবারও যখন করোনা সংক্রমণ বাড়ছে, তখন ইতিবাচক থাকা কষ্টকর। ভারতে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। দৈনিক মারা যাচ্ছে কয়েক হাজার মানুষ। কবরস্থান ও শ্মশানঘাটে নেই জায়গা। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের কী করা উচিত? চারপাশে যখন হাজারটা নেতিবাচক খবর, তখন আমাদের উচিত কিছুটা হলেও ইতিবাচক থাকা। ইতিবাচক থাকলে মানসিকভাবে সুস্থ থাকা যায়। স্ট্রোক, প্যানিক অ্যাটাকের হাত থেকে বাঁচা যায়।
এই সময়ে যেভাবে ইতিবাচক থাকবেন:
মন খুলে হাসুন
শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে হলে মন খুলে হাসুন। হাসলে শরীরে অসুখ–বিসুখ দানা বাঁধতে পারে না। দুশ্চিন্তা আপনাআপনি বিদায় হয়। করোনায় অসংখ্য মানুষ মারা যাচ্ছে- এটি খুব দুঃখজনক। তাই বলে সারাক্ষণ তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকলে চলবে না। নিজেকে ভালো রাখার জন্য হাসতে হবে।
নেতিবাচক খবর পরিহার
নিজে ভালো থাকার জন্য, পরিবারের সদস্যদের ভালো রাখার জন্য নেতিবাচক খবরগুলো এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। যাদের ডায়াবেটিস, হার্টের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ আছে তারা নেতিবাচক খবর কম শুনুন। কারণ আতঙ্কের কারণে বড় ধরনের বিপদ হতে পারে।
স্বাস্থ্যের যত্ন নিন
করোনাকালে স্বাস্থ্যের যত্ন নিন। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এমন খাবার খান। খাদ্যতালিকায় পুষ্টিকর ফল ও সবজি রাখুন। প্রোটিন, ভিটামিন সি, ভিটামিন ডি ইত্যাদি পুষ্টি ও খনিজ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কিছু সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে পারেন।
শরীরচর্চায় মনোযোগী হন
সুস্থ থাকার জন্য শরীরচর্চার বিকল্প নেই। এটি মানসিক চাপ কমায়। হাঁটাহাঁটি, দড়ি লাফ, ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়াম আপনাকে মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ রাখবে। শরীরচর্চা আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখবে, হার্ট সুস্থ রাখবে, আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করবে।
আত্মনিয়োগ
আত্মনিয়োগ তথা মেডিটেশন আপনাকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে। এটি অনেক সমস্যার সমাধান করবে। প্রতিদিন কিছু সময়ের জন্য মেডিটেশন করুন। শ্বাস–প্রশ্বাসের ব্যায়াম করুন। এতে ফুসফুস ভালো থাকবে।
প্রয়োজন পর্যাপ্ত ঘুম
মানুষ যখন কম ঘুমায় তখন উদ্বেগ ও হতাশা বাড়ে। মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে প্রতি রাতে আট ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। অনেকের সময়মতো ঘুম আসে না। তাই ঘুমের জন্য বা বিশ্রামের জন্য নরম সুরের গান ছাড়তে পারেন। এভাবে চোখ বন্ধ করে খানিক বিশ্রাম নিতে পারেন। ঘুমাতে যাওয়ার আগে গোসল করতে পারেন। এতে ঘুম ভালো হবে।
সূত্র: উইকি হাউ
মারাত্মক সংক্রামক রোগের ক্ষেত্রে অধিকাংশ গরিব দেশের লোকজন প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক পায় না। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে। এই গরিব দেশের তালিকায় আছে বাংলাদেশও। গবেষণায় বলা হয়েছে, গরিব দেশগুলোতে মারাত্মক অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স বা ওষুধ-প্রতিরোধী সংক্রমণে আক্রান্ত মাত্র...
১ ঘণ্টা আগেগৃহস্থালির কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্লাস্টিক পণ্যে রয়েছে ‘থ্যালেটস’ (Phthalates) নামক রাসায়নিক পদার্থ। আর এই থ্যালেটস কোনো নির্বিরোধী রাসায়নিক উপাদান নয়। এর কারণে মৃত্যুর ঘটনা অনেক বেশি। থ্যালেটসের সংস্পর্শে আসার কারণে ২০১৮ সালে বিশ্বব্যাপী ৩ লাখ ৫৬ হাজারেরও বেশি মানুষের হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবর
১ দিন আগেপুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি...
২ দিন আগেআশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
২ দিন আগে