ঢাকা: স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য পার্সোনাল প্রোটেক্টিভ ইক্যুইপমেন্ট বা পিপিই ঢাল হিসেবে কাজ করে। তাঁরা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে আসেন। তাই পিপিই–এর প্রয়োজনটা তাঁদের বেশি থাকে।
গত বছর অনেক সাধারণ মানুষও করোনাভাইরাসের আতঙ্কে পিপিই পরে চলাচল করেছেন। এ বছর সাধারণ মানুষের মধ্যে এর ব্যবহার কম দেখা গেছে। পিপিইর একটি অংশ হলো ফেস শিল্ড। এটি মাস্কের মতো আঁটোসাটো নয়। ফলে চশমা পরলেও ফেস শিল্ড ঝাপসা হয় না। মাস্ক ও ফেস শিল্ড একসঙ্গে পরলে নিজেকে কিছুটা বেশি সুরক্ষিত রাখা যায়। তবে মাস্কের বিকল্প নয় ফেস শিল্ড।
ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি ভুবনেশ্বরের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ফেস শিল্ড করোনাভাইরাস ঠেকাতে সক্ষম নয়। এর সঙ্গে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে। তবে সার্জিক্যাল মাস্ক পরতে নিরুৎসাহিত করে এর সঙ্গে এন–৯৫ বা কাপড়ের মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
ব্যবহারের নিয়ম
ফেস শিল্ড দুই ধরনের হয়। ডিসপোজেবল ফেস শিল্ড একবারই ব্যবহার করা যাবে। এর পর ফেলে দিতে হবে। পুনরায় ব্যবহারযোগ্য হলে নষ্ট না হওয়া পর্যন্ত চালানো যাবে। তবে প্রতিদিন ব্যবহার শেষে পরিষ্কার করতে হবে।
যেভাবে পরিষ্কার করবেন—
• প্রতিদিন ব্যবহার শেষে প্লাস্টিকের প্রোটেক্টটিভ প্যানেলটি পানিতে ডোবাতে হবে।
• পাতলা একটি কাপড়ে সাবান লাগিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।
• পানি ঝরিয়ে শুকনো তোয়ালে দিয়ে মুছতে হবে।
• পেপার টাওয়েল দিয়ে মোছা যাবে না।
• চাইলে ডিসইনফ্যাক্ট্যান্ট বা স্যানিটাইজার দিয়েও ফেসশিল্ডটি পরিস্কার করা যাবে।
সেফটি গগলস
নাক বা মুখ থেকে বের হওয়া ড্রপলেট ঠেকাতে মাস্কই যথেষ্ট। কিন্তু চোখকে রক্ষা করতে হলে চশমা প্রয়োজন। চোখে যাতে ভাইরাস প্রবেশ করতে না পারে, তা নিশ্চিতে বিশেষ ধরনের বাঁকানো চশমা বা সেফটি গগলস পরা যেতে পারে। চশমার দুই পাশ ফাঁকা থাকে। কিন্তু বাঁকানো চশমার ভেতর দিয়ে চোখে আঙুলও দেওয়া যায় না। ফলে ভাইরাসও এর ভেতর দিয়ে চোখে প্রবেশ করতে পারে না।
সেফটি গগলস পরিষ্কার করতে সাবান-পানির প্রয়োজন নেই। ওয়াইপ দিয়ে ভালো করে মুছে নিলেই চলবে।
সূত্র: ইন্ডিয়া ডটকম, সেন্টার ফর ডিজিস কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রোটেকশন (সিডিসি) ও হেলথ অ্যাসেনশিয়ালস
ঢাকা: স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য পার্সোনাল প্রোটেক্টিভ ইক্যুইপমেন্ট বা পিপিই ঢাল হিসেবে কাজ করে। তাঁরা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে আসেন। তাই পিপিই–এর প্রয়োজনটা তাঁদের বেশি থাকে।
গত বছর অনেক সাধারণ মানুষও করোনাভাইরাসের আতঙ্কে পিপিই পরে চলাচল করেছেন। এ বছর সাধারণ মানুষের মধ্যে এর ব্যবহার কম দেখা গেছে। পিপিইর একটি অংশ হলো ফেস শিল্ড। এটি মাস্কের মতো আঁটোসাটো নয়। ফলে চশমা পরলেও ফেস শিল্ড ঝাপসা হয় না। মাস্ক ও ফেস শিল্ড একসঙ্গে পরলে নিজেকে কিছুটা বেশি সুরক্ষিত রাখা যায়। তবে মাস্কের বিকল্প নয় ফেস শিল্ড।
ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি ভুবনেশ্বরের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ফেস শিল্ড করোনাভাইরাস ঠেকাতে সক্ষম নয়। এর সঙ্গে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে। তবে সার্জিক্যাল মাস্ক পরতে নিরুৎসাহিত করে এর সঙ্গে এন–৯৫ বা কাপড়ের মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
ব্যবহারের নিয়ম
ফেস শিল্ড দুই ধরনের হয়। ডিসপোজেবল ফেস শিল্ড একবারই ব্যবহার করা যাবে। এর পর ফেলে দিতে হবে। পুনরায় ব্যবহারযোগ্য হলে নষ্ট না হওয়া পর্যন্ত চালানো যাবে। তবে প্রতিদিন ব্যবহার শেষে পরিষ্কার করতে হবে।
যেভাবে পরিষ্কার করবেন—
• প্রতিদিন ব্যবহার শেষে প্লাস্টিকের প্রোটেক্টটিভ প্যানেলটি পানিতে ডোবাতে হবে।
• পাতলা একটি কাপড়ে সাবান লাগিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।
• পানি ঝরিয়ে শুকনো তোয়ালে দিয়ে মুছতে হবে।
• পেপার টাওয়েল দিয়ে মোছা যাবে না।
• চাইলে ডিসইনফ্যাক্ট্যান্ট বা স্যানিটাইজার দিয়েও ফেসশিল্ডটি পরিস্কার করা যাবে।
সেফটি গগলস
নাক বা মুখ থেকে বের হওয়া ড্রপলেট ঠেকাতে মাস্কই যথেষ্ট। কিন্তু চোখকে রক্ষা করতে হলে চশমা প্রয়োজন। চোখে যাতে ভাইরাস প্রবেশ করতে না পারে, তা নিশ্চিতে বিশেষ ধরনের বাঁকানো চশমা বা সেফটি গগলস পরা যেতে পারে। চশমার দুই পাশ ফাঁকা থাকে। কিন্তু বাঁকানো চশমার ভেতর দিয়ে চোখে আঙুলও দেওয়া যায় না। ফলে ভাইরাসও এর ভেতর দিয়ে চোখে প্রবেশ করতে পারে না।
সেফটি গগলস পরিষ্কার করতে সাবান-পানির প্রয়োজন নেই। ওয়াইপ দিয়ে ভালো করে মুছে নিলেই চলবে।
সূত্র: ইন্ডিয়া ডটকম, সেন্টার ফর ডিজিস কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রোটেকশন (সিডিসি) ও হেলথ অ্যাসেনশিয়ালস
মাত্র তিন মিনিটে ভাঙা হাড় জোড়া লাগানো যাবে—এমন একধরনের চিকিৎসা-প্রযুক্তি আবিষ্কার করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা। এই ‘বোন গ্লু’ বা ‘হাড়ের আঠা’ শরীরে প্রাকৃতিকভাবে শোষিত হয়ে যায়, ফলে ধাতব ইমপ্ল্যান্টের মতো এটি অপসারণের জন্য দ্বিতীয়বার অস্ত্রোপচারের দরকার হয় না।
১ দিন আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও দুজন চিকিৎসাধীন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। সর্বশেষ আরও ২৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী সারা দেশের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগেসরকারি হাসপাতালে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের অবাধ বিচরণ নিয়ন্ত্রণে কড়াকড়ি আরোপ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এখন থেকে তাঁরা সপ্তাহে সর্বোচ্চ দুই দিন চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ পাবেন, মোট পাঁচ ঘণ্টার জন্য।
২ দিন আগেহৃদ্রোগের পর সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর একটি হলো ব্যায়াম। নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ শুধু শক্তি এবং উদ্যমই বাড়ায় না, বরং হৃদ্রোগে মৃত্যুঝুঁকি প্রায় ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে আনতে পারে।
২ দিন আগে