মৌসুমি আফরিন ইভা
ঢাকা: আমাদের দেশে বেশির ভাগ কিডনি রোগী অপুষ্টিতে ভোগেন। কিডনি রোগী মাছ, মাংস, ডিম, দুধ খেতে পারবেন না—এমন একটি ভ্রান্ত ধারণা আছে। বেছে বেছে খাবার খেতে গিয়ে বেশির ভাগ রোগী অপুষ্টিতে ভোগেন। কিডনির সমস্যা থাকলে নির্দিষ্ট কয়েকটি খাবার শুধু এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ, সঠিক ডায়েট রক্তের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়া নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
যেসব খাবার এড়িয়ে চলবেন
লবণ খাওয়া কমাতে হবে। বেশি খেলে শরীরে পানি জমে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে না।
• আচার, চিপস, শুঁটকি, সল্টেড বিস্কুট, মুড়ি, চানাচুর, সয়াসসে অতিরিক্ত লবণ থাকে। এসব খাবার খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।
• সব ধরনের কোমল পানীয় বাদ দিতে হবে।
• ঘি, মাখন, ডালডা, পনির, নারকেল তেল খাওয়া যাবে না।
• শুকনো ফল, যেমন: খেজুর, কিশমিশ ও কাজুবাদাম এড়িয়ে যেতে হবে।
• ক্যানড ফুড অর্থাৎ টিনজাত ও ফর্মুলা খাবার বাদ দিতে হবে।
• কোকো পাউডার দিয়ে বানানো কেক, চকলেট ও আইসক্রিম খাওয়া যাবে না।
• মাটির নিচের শাকসবজি, যেমন: আলু, কচু, মিষ্টি আলু খাওয়া যাবে না। পুঁইশাক, পালংশাক, সব ধরনের ডাল, কাঁঠালের বিচি, শিমের বিচিও বাদ দিতে হবে। তা না হলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যাবে।
• পটাশিয়ামসমৃদ্ধ খাবার, যেমন: ডাবের পানি, কলা, আঙুর ও নারকেল দিয়ে বানানো খাবার খাওয়া যাবে না। অ্যালোভেরা ও কামরাঙাও বাদ দিতে হবে।
• গাজর, পেঁয়াজ ও মুলা পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে।
যেসব নিয়ম মানতে হবে
• যখন-তখন ব্যথানাশক ওষুধ খাওয়া যাবে না।
• উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
• রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
• ধূমপান ও মদ্যপান করা যাবে না।
• ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
• ঘুমাতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে।
• দুশ্চিন্তা করা যাবে না।
• নিয়মিত রুটিন চেকআপ করাতে হবে।
লেখক: ডায়াবেটলজিস্ট অ্যান্ড পাবলিক হেলথ নিউট্রিশনিস্ট, মালিবাগ মেডিনোভা সার্ভিসেস
ঢাকা: আমাদের দেশে বেশির ভাগ কিডনি রোগী অপুষ্টিতে ভোগেন। কিডনি রোগী মাছ, মাংস, ডিম, দুধ খেতে পারবেন না—এমন একটি ভ্রান্ত ধারণা আছে। বেছে বেছে খাবার খেতে গিয়ে বেশির ভাগ রোগী অপুষ্টিতে ভোগেন। কিডনির সমস্যা থাকলে নির্দিষ্ট কয়েকটি খাবার শুধু এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ, সঠিক ডায়েট রক্তের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়া নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
যেসব খাবার এড়িয়ে চলবেন
লবণ খাওয়া কমাতে হবে। বেশি খেলে শরীরে পানি জমে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে না।
• আচার, চিপস, শুঁটকি, সল্টেড বিস্কুট, মুড়ি, চানাচুর, সয়াসসে অতিরিক্ত লবণ থাকে। এসব খাবার খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।
• সব ধরনের কোমল পানীয় বাদ দিতে হবে।
• ঘি, মাখন, ডালডা, পনির, নারকেল তেল খাওয়া যাবে না।
• শুকনো ফল, যেমন: খেজুর, কিশমিশ ও কাজুবাদাম এড়িয়ে যেতে হবে।
• ক্যানড ফুড অর্থাৎ টিনজাত ও ফর্মুলা খাবার বাদ দিতে হবে।
• কোকো পাউডার দিয়ে বানানো কেক, চকলেট ও আইসক্রিম খাওয়া যাবে না।
• মাটির নিচের শাকসবজি, যেমন: আলু, কচু, মিষ্টি আলু খাওয়া যাবে না। পুঁইশাক, পালংশাক, সব ধরনের ডাল, কাঁঠালের বিচি, শিমের বিচিও বাদ দিতে হবে। তা না হলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যাবে।
• পটাশিয়ামসমৃদ্ধ খাবার, যেমন: ডাবের পানি, কলা, আঙুর ও নারকেল দিয়ে বানানো খাবার খাওয়া যাবে না। অ্যালোভেরা ও কামরাঙাও বাদ দিতে হবে।
• গাজর, পেঁয়াজ ও মুলা পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে।
যেসব নিয়ম মানতে হবে
• যখন-তখন ব্যথানাশক ওষুধ খাওয়া যাবে না।
• উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
• রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
• ধূমপান ও মদ্যপান করা যাবে না।
• ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
• ঘুমাতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে।
• দুশ্চিন্তা করা যাবে না।
• নিয়মিত রুটিন চেকআপ করাতে হবে।
লেখক: ডায়াবেটলজিস্ট অ্যান্ড পাবলিক হেলথ নিউট্রিশনিস্ট, মালিবাগ মেডিনোভা সার্ভিসেস
হাসি শুধু আনন্দ প্রকাশের উপায় নয়; এটি আমাদের শরীর ও মনের জন্য প্রাকৃতিক চিকিৎসার মতো কাজ করে। যখন আমরা হাসি, তখন শরীর যেভাবে প্রতিক্রিয়া জানায়, তা সুস্থতা, শিথিলতা ও মানসিক শক্তি বাড়ায়। কমেডি দেখেই হোক, বন্ধুদের সঙ্গে মজা করে কিংবা নিজের ছোট ভুলে হোক, হাসির ফলাফল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক
৮ মিনিট আগেপেরি-অ্যানাল ফিস্টুলা হলো মলদ্বারের চারপাশে একটি অস্বাভাবিক সরু পথ, যা মলদ্বারের ভেতরের অংশ থেকে বাইরের চামড়ায় গিয়ে খুলে থাকে। এটি সাধারণত মলদ্বারের এক পাশে দেখা যায়। এটি শুধু অস্বস্তি নয়, বরং অবহেলা করলে দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণ, ব্যথা ও জীবনযাত্রার মান নষ্ট করতে পারে।
১৬ মিনিট আগেকম ক্যালরিযুক্ত খাবার এখন বেশ গুরুত্ব পাচ্ছে স্বাস্থ্যসচেতন মানুষের কাছে। অর্থাৎ তেমন খাবারের প্রতি মানুষ ঝুঁকছে, যেগুলোতে ক্যালরি কম; কিন্তু শরীরে পুষ্টি সরবরাহ করে এবং দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে। এ ধরনের খাবার ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরি জমতে দেয় না এবং হজমপ্রক্রিয়া সহজ কর
৩৩ মিনিট আগেআমাদের দেশে অনেক শিশু আছে, যাদের চোখ ‘মারাত্মক খারাপ’ হওয়ার আগে চিকিৎসা শুরু হয় না। এতে দৃষ্টিশক্তি দুর্বল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জন্মগত লেজি আই অথবা এমব্লায়োপিয়া, ক্যাটারাক্ট কিংবা ছানি, গ্লুকোমা, রেটিনার ক্যানসার বা রেটিনোব্লাস্টোমার মতো দুরারোগ্য রোগও হতে পারে। তাই ‘মারাত্মক খারাপ’ হওয়ার আগেই শিশুর চো
৪৩ মিনিট আগে