নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আমরা যা বিশ্বাস করি তা নিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী থাকি। কিন্তু নিজের ধ্যানধারণা বা বিশ্বাস অন্যের ওপর চাপানোর সময় আত্মবিশ্বাস কম থাকে। ফলে তর্কের সময় বা কাউকে কিছু বোঝাতে গেলে আমরা চিৎকার করি। এতে সামনের মানুষটা একেবারেই প্রভাবিত হয় না। উত্তেজিত হলে মনের শান্তি হারায়, অন্যরাও এড়িয়ে চলতে শুরু করে।
এমন পরিস্থিতি খুবই অস্বস্তিকর। তর্কের খাতিরে কেন আমরা ঝগড়াটে স্বভাবের হয়ে যাই তা নিয়ে কি ভেবেছি কখনো? আমি-আপনি না ভাবলেও গবেষকেরা এর উত্তর খুঁজেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, তর্কের সময় চিৎকার করার প্রধান কারণ আত্মবিশ্বাসের অভাব।
তবে এত দিন ধরে ভাবা হতো, অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস থাকলেই কেবল উঁচু স্বরে কথা বলে মানুষ। নতুন গবেষণায় এ ধারণা বাতিল করা হয়েছে। অন্যকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা কম থাকলে মানুষ চিৎকার করে। আশা করে, চিৎকার করে কথা বললে অন্যরা তার কথা গুরুত্ব দিয়ে শুনবে।
২০০২ সালে স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা ‘পারসোনালিটি অ্যান্ড সোশ্যাল সাইকোলজি বুলেটিন’ নামের এক গবেষণায় তিনটি জরিপের কথা উল্লেখ করেন। সেখানে অংশগ্রহণকারীরা নিজেকে আগের যুগের ব্যক্তিদের চেয়ে পক্ষপাতহীনভাবে উপস্থাপন করেছেন। নিজেদের ধারণা কতটা পক্ষপাতমূলক হতে পারে, সে ব্যাখ্যা শুনেও তাঁরা নিজেদের দাবিতে অটল ছিলেন।
আরেক গবেষণায় দেখা গেছে, সাধারণ মানুষ নিজেকে অন্যের তুলনায় ভালো হিসেবে চেনেন। তাঁরা বিশ্বাস করেন, সৃষ্টিশীলতার দিক দিয়ে, নৈতিকভাবে বা খেলাধুলায়ও তাঁরা অন্যের চেয়ে ভালো। তবে সামাজিক দক্ষতার ক্ষেত্রে এ আত্মবিশ্বাসই তলানিতে এসে ঠেকে। তাঁরা মনে করেন, তাঁদের বন্ধু হাতে গোনা কয়েকজন, তাঁদের সামাজিক গণ্ডি ছোট বা অন্যদের চেয়ে পরিচিত ব্যক্তির সংখ্যা কম।
এক জরিপে দেখা গেছে, জনসমাগমস্থল থেকে ফিরে আমরা মনে করি, পাশের জন আমাকে পছন্দ করেননি। আসলে মানুষ নিজের সক্ষমতা নিয়ে সন্দেহে থাকে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, পাশে বসে থাকা অচেনা মানুষের সঙ্গে কথা বলা খুব বেশি কঠিন নয়।
গবেষণায় আরও দেখা গেছে, সামনের মানুষটিকে প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যে চিৎকার শুরু করলে ফলাফল হয় উল্টো।
কণ্ঠস্বর উঁচুতে না তুললে আমরা মনে করি, সামনের মানুষটা কথা শুনবে না। কিন্তু তর্ক করার ক্ষেত্রে একটু সুন্দর করে কথা বললেই বরং মানুষ তা গুরুত্বসহকারে শুনবে। আসলে কোনো বিষয় নিয়ে আত্মবিশ্বাস থাকলেই বরং আমরা অন্যকে কম প্রভাবিত করার চেষ্টা করি।
মোটকথা, নিজের বক্তব্য কেউ শুনছে না, হাওয়ায় মিলিয়ে যাচ্ছে–এমনটা মনে করেই মানুষ উঁচু স্বরে চিৎকার করে।
সূত্র: দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল

আমরা যা বিশ্বাস করি তা নিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী থাকি। কিন্তু নিজের ধ্যানধারণা বা বিশ্বাস অন্যের ওপর চাপানোর সময় আত্মবিশ্বাস কম থাকে। ফলে তর্কের সময় বা কাউকে কিছু বোঝাতে গেলে আমরা চিৎকার করি। এতে সামনের মানুষটা একেবারেই প্রভাবিত হয় না। উত্তেজিত হলে মনের শান্তি হারায়, অন্যরাও এড়িয়ে চলতে শুরু করে।
এমন পরিস্থিতি খুবই অস্বস্তিকর। তর্কের খাতিরে কেন আমরা ঝগড়াটে স্বভাবের হয়ে যাই তা নিয়ে কি ভেবেছি কখনো? আমি-আপনি না ভাবলেও গবেষকেরা এর উত্তর খুঁজেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, তর্কের সময় চিৎকার করার প্রধান কারণ আত্মবিশ্বাসের অভাব।
তবে এত দিন ধরে ভাবা হতো, অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস থাকলেই কেবল উঁচু স্বরে কথা বলে মানুষ। নতুন গবেষণায় এ ধারণা বাতিল করা হয়েছে। অন্যকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা কম থাকলে মানুষ চিৎকার করে। আশা করে, চিৎকার করে কথা বললে অন্যরা তার কথা গুরুত্ব দিয়ে শুনবে।
২০০২ সালে স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা ‘পারসোনালিটি অ্যান্ড সোশ্যাল সাইকোলজি বুলেটিন’ নামের এক গবেষণায় তিনটি জরিপের কথা উল্লেখ করেন। সেখানে অংশগ্রহণকারীরা নিজেকে আগের যুগের ব্যক্তিদের চেয়ে পক্ষপাতহীনভাবে উপস্থাপন করেছেন। নিজেদের ধারণা কতটা পক্ষপাতমূলক হতে পারে, সে ব্যাখ্যা শুনেও তাঁরা নিজেদের দাবিতে অটল ছিলেন।
আরেক গবেষণায় দেখা গেছে, সাধারণ মানুষ নিজেকে অন্যের তুলনায় ভালো হিসেবে চেনেন। তাঁরা বিশ্বাস করেন, সৃষ্টিশীলতার দিক দিয়ে, নৈতিকভাবে বা খেলাধুলায়ও তাঁরা অন্যের চেয়ে ভালো। তবে সামাজিক দক্ষতার ক্ষেত্রে এ আত্মবিশ্বাসই তলানিতে এসে ঠেকে। তাঁরা মনে করেন, তাঁদের বন্ধু হাতে গোনা কয়েকজন, তাঁদের সামাজিক গণ্ডি ছোট বা অন্যদের চেয়ে পরিচিত ব্যক্তির সংখ্যা কম।
এক জরিপে দেখা গেছে, জনসমাগমস্থল থেকে ফিরে আমরা মনে করি, পাশের জন আমাকে পছন্দ করেননি। আসলে মানুষ নিজের সক্ষমতা নিয়ে সন্দেহে থাকে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, পাশে বসে থাকা অচেনা মানুষের সঙ্গে কথা বলা খুব বেশি কঠিন নয়।
গবেষণায় আরও দেখা গেছে, সামনের মানুষটিকে প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যে চিৎকার শুরু করলে ফলাফল হয় উল্টো।
কণ্ঠস্বর উঁচুতে না তুললে আমরা মনে করি, সামনের মানুষটা কথা শুনবে না। কিন্তু তর্ক করার ক্ষেত্রে একটু সুন্দর করে কথা বললেই বরং মানুষ তা গুরুত্বসহকারে শুনবে। আসলে কোনো বিষয় নিয়ে আত্মবিশ্বাস থাকলেই বরং আমরা অন্যকে কম প্রভাবিত করার চেষ্টা করি।
মোটকথা, নিজের বক্তব্য কেউ শুনছে না, হাওয়ায় মিলিয়ে যাচ্ছে–এমনটা মনে করেই মানুষ উঁচু স্বরে চিৎকার করে।
সূত্র: দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আমরা যা বিশ্বাস করি তা নিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী থাকি। কিন্তু নিজের ধ্যানধারণা বা বিশ্বাস অন্যের ওপর চাপানোর সময় আত্মবিশ্বাস কম থাকে। ফলে তর্কের সময় বা কাউকে কিছু বোঝাতে গেলে আমরা চিৎকার করি। এতে সামনের মানুষটা একেবারেই প্রভাবিত হয় না। উত্তেজিত হলে মনের শান্তি হারায়, অন্যরাও এড়িয়ে চলতে শুরু করে।
এমন পরিস্থিতি খুবই অস্বস্তিকর। তর্কের খাতিরে কেন আমরা ঝগড়াটে স্বভাবের হয়ে যাই তা নিয়ে কি ভেবেছি কখনো? আমি-আপনি না ভাবলেও গবেষকেরা এর উত্তর খুঁজেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, তর্কের সময় চিৎকার করার প্রধান কারণ আত্মবিশ্বাসের অভাব।
তবে এত দিন ধরে ভাবা হতো, অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস থাকলেই কেবল উঁচু স্বরে কথা বলে মানুষ। নতুন গবেষণায় এ ধারণা বাতিল করা হয়েছে। অন্যকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা কম থাকলে মানুষ চিৎকার করে। আশা করে, চিৎকার করে কথা বললে অন্যরা তার কথা গুরুত্ব দিয়ে শুনবে।
২০০২ সালে স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা ‘পারসোনালিটি অ্যান্ড সোশ্যাল সাইকোলজি বুলেটিন’ নামের এক গবেষণায় তিনটি জরিপের কথা উল্লেখ করেন। সেখানে অংশগ্রহণকারীরা নিজেকে আগের যুগের ব্যক্তিদের চেয়ে পক্ষপাতহীনভাবে উপস্থাপন করেছেন। নিজেদের ধারণা কতটা পক্ষপাতমূলক হতে পারে, সে ব্যাখ্যা শুনেও তাঁরা নিজেদের দাবিতে অটল ছিলেন।
আরেক গবেষণায় দেখা গেছে, সাধারণ মানুষ নিজেকে অন্যের তুলনায় ভালো হিসেবে চেনেন। তাঁরা বিশ্বাস করেন, সৃষ্টিশীলতার দিক দিয়ে, নৈতিকভাবে বা খেলাধুলায়ও তাঁরা অন্যের চেয়ে ভালো। তবে সামাজিক দক্ষতার ক্ষেত্রে এ আত্মবিশ্বাসই তলানিতে এসে ঠেকে। তাঁরা মনে করেন, তাঁদের বন্ধু হাতে গোনা কয়েকজন, তাঁদের সামাজিক গণ্ডি ছোট বা অন্যদের চেয়ে পরিচিত ব্যক্তির সংখ্যা কম।
এক জরিপে দেখা গেছে, জনসমাগমস্থল থেকে ফিরে আমরা মনে করি, পাশের জন আমাকে পছন্দ করেননি। আসলে মানুষ নিজের সক্ষমতা নিয়ে সন্দেহে থাকে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, পাশে বসে থাকা অচেনা মানুষের সঙ্গে কথা বলা খুব বেশি কঠিন নয়।
গবেষণায় আরও দেখা গেছে, সামনের মানুষটিকে প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যে চিৎকার শুরু করলে ফলাফল হয় উল্টো।
কণ্ঠস্বর উঁচুতে না তুললে আমরা মনে করি, সামনের মানুষটা কথা শুনবে না। কিন্তু তর্ক করার ক্ষেত্রে একটু সুন্দর করে কথা বললেই বরং মানুষ তা গুরুত্বসহকারে শুনবে। আসলে কোনো বিষয় নিয়ে আত্মবিশ্বাস থাকলেই বরং আমরা অন্যকে কম প্রভাবিত করার চেষ্টা করি।
মোটকথা, নিজের বক্তব্য কেউ শুনছে না, হাওয়ায় মিলিয়ে যাচ্ছে–এমনটা মনে করেই মানুষ উঁচু স্বরে চিৎকার করে।
সূত্র: দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল

আমরা যা বিশ্বাস করি তা নিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী থাকি। কিন্তু নিজের ধ্যানধারণা বা বিশ্বাস অন্যের ওপর চাপানোর সময় আত্মবিশ্বাস কম থাকে। ফলে তর্কের সময় বা কাউকে কিছু বোঝাতে গেলে আমরা চিৎকার করি। এতে সামনের মানুষটা একেবারেই প্রভাবিত হয় না। উত্তেজিত হলে মনের শান্তি হারায়, অন্যরাও এড়িয়ে চলতে শুরু করে।
এমন পরিস্থিতি খুবই অস্বস্তিকর। তর্কের খাতিরে কেন আমরা ঝগড়াটে স্বভাবের হয়ে যাই তা নিয়ে কি ভেবেছি কখনো? আমি-আপনি না ভাবলেও গবেষকেরা এর উত্তর খুঁজেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, তর্কের সময় চিৎকার করার প্রধান কারণ আত্মবিশ্বাসের অভাব।
তবে এত দিন ধরে ভাবা হতো, অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস থাকলেই কেবল উঁচু স্বরে কথা বলে মানুষ। নতুন গবেষণায় এ ধারণা বাতিল করা হয়েছে। অন্যকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা কম থাকলে মানুষ চিৎকার করে। আশা করে, চিৎকার করে কথা বললে অন্যরা তার কথা গুরুত্ব দিয়ে শুনবে।
২০০২ সালে স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা ‘পারসোনালিটি অ্যান্ড সোশ্যাল সাইকোলজি বুলেটিন’ নামের এক গবেষণায় তিনটি জরিপের কথা উল্লেখ করেন। সেখানে অংশগ্রহণকারীরা নিজেকে আগের যুগের ব্যক্তিদের চেয়ে পক্ষপাতহীনভাবে উপস্থাপন করেছেন। নিজেদের ধারণা কতটা পক্ষপাতমূলক হতে পারে, সে ব্যাখ্যা শুনেও তাঁরা নিজেদের দাবিতে অটল ছিলেন।
আরেক গবেষণায় দেখা গেছে, সাধারণ মানুষ নিজেকে অন্যের তুলনায় ভালো হিসেবে চেনেন। তাঁরা বিশ্বাস করেন, সৃষ্টিশীলতার দিক দিয়ে, নৈতিকভাবে বা খেলাধুলায়ও তাঁরা অন্যের চেয়ে ভালো। তবে সামাজিক দক্ষতার ক্ষেত্রে এ আত্মবিশ্বাসই তলানিতে এসে ঠেকে। তাঁরা মনে করেন, তাঁদের বন্ধু হাতে গোনা কয়েকজন, তাঁদের সামাজিক গণ্ডি ছোট বা অন্যদের চেয়ে পরিচিত ব্যক্তির সংখ্যা কম।
এক জরিপে দেখা গেছে, জনসমাগমস্থল থেকে ফিরে আমরা মনে করি, পাশের জন আমাকে পছন্দ করেননি। আসলে মানুষ নিজের সক্ষমতা নিয়ে সন্দেহে থাকে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, পাশে বসে থাকা অচেনা মানুষের সঙ্গে কথা বলা খুব বেশি কঠিন নয়।
গবেষণায় আরও দেখা গেছে, সামনের মানুষটিকে প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যে চিৎকার শুরু করলে ফলাফল হয় উল্টো।
কণ্ঠস্বর উঁচুতে না তুললে আমরা মনে করি, সামনের মানুষটা কথা শুনবে না। কিন্তু তর্ক করার ক্ষেত্রে একটু সুন্দর করে কথা বললেই বরং মানুষ তা গুরুত্বসহকারে শুনবে। আসলে কোনো বিষয় নিয়ে আত্মবিশ্বাস থাকলেই বরং আমরা অন্যকে কম প্রভাবিত করার চেষ্টা করি।
মোটকথা, নিজের বক্তব্য কেউ শুনছে না, হাওয়ায় মিলিয়ে যাচ্ছে–এমনটা মনে করেই মানুষ উঁচু স্বরে চিৎকার করে।
সূত্র: দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
২০ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
২০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ১০টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে আসন কমানো হয়েছে। অন্যদিকে দুটি বেসরকারি কলেজে আসন বাড়ানো হয়েছে এবং একটি কলেজের নতুন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীর উত্তরায় শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজে ১৪০টি থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, কিশোরগঞ্জে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজে ৯৫টি থেকে ৪৫টি, ফরিদপুরে ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ৪০টি, গাজীপুরে সিটি মেডিকেল কলেজে ৮০ থেকে ৩০টি, রাজধানীতে মার্কস মেডিকেল কলেজে ৭০ থেকে ২০টি, ডেলটা মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে ১০০ থেকে ৫০টি এবং এম এইচ শমরিতা মেডিকেল কলেজে ১১৫ থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। এই ১০টি মেডিকেল কলেজ থেকে আসন কমানো হয়েছে ২৬০টি।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৬০টির সঙ্গে নতুন করে ২০টি আসন এবং খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজে পাঁচটি বাড়িয়ে ৫৫টি করা হয়েছে। এতে মোট আসন বাড়ানো হয়েছে ২৫টি।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ওই দুই মেডিকেল হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজে ৫৭ ও মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজে ৫০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হতো।
দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে বেসরকারি কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে। নতুন ওই কলেজের আসনসংখ্যা ৫০। আজ রাতে অনুমোদনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
চলতি অর্থবছরে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস শিক্ষার্থী ভর্তির আসন ৬ হাজার ২৯৩টি। আগামী শিক্ষাবর্ষে দুটি মেডিকেল কলেজে (১০৭টি আসন) ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত ও ১০টি মেডিকেল কলেজে ২৬০টি আসন কমানোয় আসন কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯২৬টি। একই সঙ্গে ২৫টি আসন বাড়ায় ও নতুন করে ৫০টি আসন নিয়ে একটি কলেজের অনুমোদন হওয়ায় আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার একটি।

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ১০টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে আসন কমানো হয়েছে। অন্যদিকে দুটি বেসরকারি কলেজে আসন বাড়ানো হয়েছে এবং একটি কলেজের নতুন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীর উত্তরায় শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজে ১৪০টি থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, কিশোরগঞ্জে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজে ৯৫টি থেকে ৪৫টি, ফরিদপুরে ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ৪০টি, গাজীপুরে সিটি মেডিকেল কলেজে ৮০ থেকে ৩০টি, রাজধানীতে মার্কস মেডিকেল কলেজে ৭০ থেকে ২০টি, ডেলটা মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে ১০০ থেকে ৫০টি এবং এম এইচ শমরিতা মেডিকেল কলেজে ১১৫ থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। এই ১০টি মেডিকেল কলেজ থেকে আসন কমানো হয়েছে ২৬০টি।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৬০টির সঙ্গে নতুন করে ২০টি আসন এবং খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজে পাঁচটি বাড়িয়ে ৫৫টি করা হয়েছে। এতে মোট আসন বাড়ানো হয়েছে ২৫টি।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ওই দুই মেডিকেল হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজে ৫৭ ও মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজে ৫০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হতো।
দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে বেসরকারি কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে। নতুন ওই কলেজের আসনসংখ্যা ৫০। আজ রাতে অনুমোদনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
চলতি অর্থবছরে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস শিক্ষার্থী ভর্তির আসন ৬ হাজার ২৯৩টি। আগামী শিক্ষাবর্ষে দুটি মেডিকেল কলেজে (১০৭টি আসন) ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত ও ১০টি মেডিকেল কলেজে ২৬০টি আসন কমানোয় আসন কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯২৬টি। একই সঙ্গে ২৫টি আসন বাড়ায় ও নতুন করে ৫০টি আসন নিয়ে একটি কলেজের অনুমোদন হওয়ায় আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার একটি।

আমরা যা বিশ্বাস করি তা নিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী থাকি। কিন্তু নিজের ধ্যানধারণা বা বিশ্বাস অন্যের ওপর চাপানোর সময় আত্মবিশ্বাস কম থাকে। ফলে তর্কের সময় বা কাউকে কিছু বোঝাতে গেলে আমরা চিৎকার করি। এতে সামনের মানুষটা একেবারেই প্রভাবিত হয় না। উত্তেজিত হলে মনের শান্তি হারায়, অন্যরাও এড়িয়ে চলতে শুরু করে।
০২ সেপ্টেম্বর ২০২১
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
২০ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
২০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

আমরা যা বিশ্বাস করি তা নিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী থাকি। কিন্তু নিজের ধ্যানধারণা বা বিশ্বাস অন্যের ওপর চাপানোর সময় আত্মবিশ্বাস কম থাকে। ফলে তর্কের সময় বা কাউকে কিছু বোঝাতে গেলে আমরা চিৎকার করি। এতে সামনের মানুষটা একেবারেই প্রভাবিত হয় না। উত্তেজিত হলে মনের শান্তি হারায়, অন্যরাও এড়িয়ে চলতে শুরু করে।
০২ সেপ্টেম্বর ২০২১
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
২০ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
২০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

আমরা যা বিশ্বাস করি তা নিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী থাকি। কিন্তু নিজের ধ্যানধারণা বা বিশ্বাস অন্যের ওপর চাপানোর সময় আত্মবিশ্বাস কম থাকে। ফলে তর্কের সময় বা কাউকে কিছু বোঝাতে গেলে আমরা চিৎকার করি। এতে সামনের মানুষটা একেবারেই প্রভাবিত হয় না। উত্তেজিত হলে মনের শান্তি হারায়, অন্যরাও এড়িয়ে চলতে শুরু করে।
০২ সেপ্টেম্বর ২০২১
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
২০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। পরে ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে আরও একটি কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ৬৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে দুটি কলেজে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ তারা ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তবে বিদ্যমান শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম চলবে। এই হিসাবে দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে।
চিকিৎসাশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সরকার কেন নতুন করে একটি কলেজের অনুমোদন দিয়েছে—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন অনুযায়ী শর্ত মেনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই কলেজকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তির আসন কমানো হলেও বেসরকারি কলেজের আসন কমানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টিকে আসন পুনর্বিন্যাস বলছি। সরকারিতেই শুধু নয়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যেও যেসব কলেজ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে পারেনি, তাদেরও কমানো হয়েছে। শিগগির প্রকাশ করা হবে।’
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, নতুন মেডিকেল কলেজ অনুমোদনসহ আসন্ন এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নানা বিষয়ে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন এই মেডিকেল কলেজে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই মেডিকেলের কার্যক্রম শুরু হবে।

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। পরে ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে আরও একটি কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ৬৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে দুটি কলেজে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ তারা ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তবে বিদ্যমান শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম চলবে। এই হিসাবে দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে।
চিকিৎসাশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সরকার কেন নতুন করে একটি কলেজের অনুমোদন দিয়েছে—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন অনুযায়ী শর্ত মেনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই কলেজকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তির আসন কমানো হলেও বেসরকারি কলেজের আসন কমানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টিকে আসন পুনর্বিন্যাস বলছি। সরকারিতেই শুধু নয়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যেও যেসব কলেজ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে পারেনি, তাদেরও কমানো হয়েছে। শিগগির প্রকাশ করা হবে।’
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, নতুন মেডিকেল কলেজ অনুমোদনসহ আসন্ন এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নানা বিষয়ে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন এই মেডিকেল কলেজে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই মেডিকেলের কার্যক্রম শুরু হবে।

আমরা যা বিশ্বাস করি তা নিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী থাকি। কিন্তু নিজের ধ্যানধারণা বা বিশ্বাস অন্যের ওপর চাপানোর সময় আত্মবিশ্বাস কম থাকে। ফলে তর্কের সময় বা কাউকে কিছু বোঝাতে গেলে আমরা চিৎকার করি। এতে সামনের মানুষটা একেবারেই প্রভাবিত হয় না। উত্তেজিত হলে মনের শান্তি হারায়, অন্যরাও এড়িয়ে চলতে শুরু করে।
০২ সেপ্টেম্বর ২০২১
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
২০ ঘণ্টা আগে