যুক্তরাষ্ট্র-ইউরোপের শিশুদের লিভারে রহস্যময় রোগ পাওয়ার কথা জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। তবে ধারণা করা হচ্ছে, ঠান্ডা থেকেই এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা।
গতকাল শুক্রবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়, যুক্তরাজ্যে ৭৪টি শিশু পাওয়া গেছে, যাদের লিভারে ওই রহস্যময় রোগ পাওয়া গেছে। এই রোগে একটি ভাইরাসের কারণে শিশুরা হেপাটাইটিস বা লিভারের প্রদাহে আক্রান্ত হয়েছে। এ ছাড়া স্পেন ও আয়ারল্যান্ডেও কিছু শিশুর মধ্যে এই রোগ পাওয়া গেছে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বার্তা সংস্থা এপিকে জানিয়েছেন, দেশটির আলাবামা রাজ্যের ৯ শিশুর লিভারেও রহস্যময় রোগ পাওয়া গেছে। অন্যান্য রাজ্যেও এই রোগে আক্রান্ত শিশু রয়েছে কি না তা দেখা হচ্ছে।
একটি বিবৃতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়, গত এক মাসে রোগী বৃদ্ধি ও অনুসন্ধান কার্যক্রমের পরিপ্রেক্ষিতে ধারণা করা যায় যে আগামী দিনে এই রোগে আক্রান্ত আরও রোগী পাওয়া যাবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তারা জানান, যুক্তরাষ্ট্রে আক্রান্ত শিশুদের বয়স এক থেকে ছয়। এদের মধ্যে দুজনের লিভার প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হয়েছে। ইউরোপীয় শিশুগুলো একই বয়সসীমার, তবে সেখানে একটি বেশি বয়সের শিশুর মধ্যেও এই রোগ পাওয়া গেছে।
এই মাসের শুরুতে লিভারে রহস্যময় ভাইরাসের কথা জানায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। স্কটল্যান্ডে ১০ জন শিশু এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর এ ব্যাপারে জানতে পারে ডব্লিউএইচও। এদের মধ্যে ৯ শিশু মার্চে ও এক শিশু জানুয়ারিতে আক্রান্ত হয়। এই ভাইরাসে আক্রান্ত সবাই গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং হাসপাতালে নেওয়ার পর তাদের হেপাটাইটিস ধরা পড়ে। এই রোগে আক্রান্ত শিশুদের জন্ডিস, ডায়রিয়া ও পেটে ব্যথা দেখা দেয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানায়, তার পর থেকে ব্রিটিশ স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা কমপক্ষে আরও ৬৪টি রোগী শনাক্ত করেছেন। এই রোগে কেউ মারা যায়নি, তবে ছয়টি লিভার ট্রান্সপ্লান্ট প্রয়োজন হয়েছে।
ল্যাবরেটরি পরীক্ষার পর হেপাটাইটিস এ, বি, সি এবং ই ভাইরাসগুলো রহস্যময় রোগের মধ্যে পাওয়া যায়নি। হেপাটাইটিস এ, বি, সি এবং ই ভাইরাসগুলোর কারণে সাধারণত জন্ডিস, ডায়রিয়া ও পেটে ব্যথা দেখা দেয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, লিভারে রহস্যময় রোগে আক্রান্ত কিছু ইউরোপীয় শিশু অ্যাডেনোভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। এদের মধ্যে কিছু শিশু করোনায়ও আক্রান্ত।
যুক্তরাষ্ট্র-ইউরোপের শিশুদের লিভারে রহস্যময় রোগ পাওয়ার কথা জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। তবে ধারণা করা হচ্ছে, ঠান্ডা থেকেই এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা।
গতকাল শুক্রবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়, যুক্তরাজ্যে ৭৪টি শিশু পাওয়া গেছে, যাদের লিভারে ওই রহস্যময় রোগ পাওয়া গেছে। এই রোগে একটি ভাইরাসের কারণে শিশুরা হেপাটাইটিস বা লিভারের প্রদাহে আক্রান্ত হয়েছে। এ ছাড়া স্পেন ও আয়ারল্যান্ডেও কিছু শিশুর মধ্যে এই রোগ পাওয়া গেছে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বার্তা সংস্থা এপিকে জানিয়েছেন, দেশটির আলাবামা রাজ্যের ৯ শিশুর লিভারেও রহস্যময় রোগ পাওয়া গেছে। অন্যান্য রাজ্যেও এই রোগে আক্রান্ত শিশু রয়েছে কি না তা দেখা হচ্ছে।
একটি বিবৃতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়, গত এক মাসে রোগী বৃদ্ধি ও অনুসন্ধান কার্যক্রমের পরিপ্রেক্ষিতে ধারণা করা যায় যে আগামী দিনে এই রোগে আক্রান্ত আরও রোগী পাওয়া যাবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তারা জানান, যুক্তরাষ্ট্রে আক্রান্ত শিশুদের বয়স এক থেকে ছয়। এদের মধ্যে দুজনের লিভার প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হয়েছে। ইউরোপীয় শিশুগুলো একই বয়সসীমার, তবে সেখানে একটি বেশি বয়সের শিশুর মধ্যেও এই রোগ পাওয়া গেছে।
এই মাসের শুরুতে লিভারে রহস্যময় ভাইরাসের কথা জানায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। স্কটল্যান্ডে ১০ জন শিশু এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর এ ব্যাপারে জানতে পারে ডব্লিউএইচও। এদের মধ্যে ৯ শিশু মার্চে ও এক শিশু জানুয়ারিতে আক্রান্ত হয়। এই ভাইরাসে আক্রান্ত সবাই গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং হাসপাতালে নেওয়ার পর তাদের হেপাটাইটিস ধরা পড়ে। এই রোগে আক্রান্ত শিশুদের জন্ডিস, ডায়রিয়া ও পেটে ব্যথা দেখা দেয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানায়, তার পর থেকে ব্রিটিশ স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা কমপক্ষে আরও ৬৪টি রোগী শনাক্ত করেছেন। এই রোগে কেউ মারা যায়নি, তবে ছয়টি লিভার ট্রান্সপ্লান্ট প্রয়োজন হয়েছে।
ল্যাবরেটরি পরীক্ষার পর হেপাটাইটিস এ, বি, সি এবং ই ভাইরাসগুলো রহস্যময় রোগের মধ্যে পাওয়া যায়নি। হেপাটাইটিস এ, বি, সি এবং ই ভাইরাসগুলোর কারণে সাধারণত জন্ডিস, ডায়রিয়া ও পেটে ব্যথা দেখা দেয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, লিভারে রহস্যময় রোগে আক্রান্ত কিছু ইউরোপীয় শিশু অ্যাডেনোভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। এদের মধ্যে কিছু শিশু করোনায়ও আক্রান্ত।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, কেসের সংখ্যা ২০০০ সালে ৫ লাখ ৫ হাজার ৪৩০ থেকে বেড়ে ২০২৪ সালে ১ কোটি ৪৬ লাখ হয়েছে। বর্তমানে রোগটি শতাধিক দেশে স্থানীয়ভাবে (এনডেমিক) বিদ্যমান। ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত ডব্লিউএইচওতে ৯৭টি দেশ থেকে ৪০ লাখের বেশি কেস এবং ৩ হাজারের বেশি মৃত্যুর
৩৭ মিনিট আগেনিয়মিত শরীরচর্চা এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার পাশাপাশি বিশেষ কিছু পানীয়ও রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এই পানীয়গুলো অল্প সময়ে সহজে তৈরি করা যায়। এ ছাড়া মৌসুমি ফ্লুসহ অন্যান্য সংক্রমণ থেকে শরীরকে সুরক্ষিত রাখতে কার্যকর।
১ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে আরও ২৪৫ জন। এ সময়ে কারও মৃত্যু হয়নি। আজ শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এক শিশুসহ ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে দেশে ৫৮৬ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
২ দিন আগে