অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী
ওজন কমাতে হলে অনেক কসরত, অনেক কায়দা করতে হয়। অনেকের উপদেশ-নির্দেশ ইত্যাদি শুনতে হয়। কায়দা-কসরত করুন আর না-ই করুন, কারও উপদেশ শুনুন আর না-ই শুনুন, মানতে হবে খাদ্যবিধি। সাজাতে হবে হেলদি প্লেট। কড়া ডায়েট না করে বরং সঠিক সময়ে, সঠিক পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া চাই।
কেমন হবে প্লেট
প্লেটের আকার হবে ৯ ইঞ্চি ব্যাসের। সাধারণত আমরা যেসব প্লেটে খাবার খাই, তার চেয়ে এই প্লেটের বেড় হবে কম। এই প্লেটের এক-চতুর্থাংশ ভরা থাকবে প্রোটিন দিয়ে। এক-চতুর্থাংশে থাকবে শর্করা। বাকি অর্ধেকে থাকবে শাকসবজি।
রান্নায় উদ্ভিজ্জ তেল ব্যবহার করা ভালো, ডালডা বা ঘি নয়। প্রাণিজ প্রোটিনের মধ্যে মাছ, ডিম, মাংস আর উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের মধ্যে সয়াবিন ও ডাল রাখুন খাবারে। গরু বা খাসির মাংস, অর্থাৎ রেড মিট খাবেন না। চর্বি ছাড়া মাংস খেলে শরীর দীর্ঘক্ষণ শক্তি পাবে। পেট থাকবে ভরা। ওজন কমবে।
খাবারে জটিল শর্করা রাখুন। এগুলোর মধ্যে আছে শস্যদানা, লাল আটা, লাল চাল, ওটস। এসব জটিল শর্করা খেলে খুব ধীরে রক্তে গ্লুকোজ মিশবে। ফলে রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
চর্বি বা ফ্যাট মানেই খারাপ নয়। খারাপ চর্বি বাদ দিয়ে ভালো চর্বি খেতে হবে। এগুলোর মধ্যে আছে অলিভ অয়েল ও বাদাম। এসব পরিমাণমতো খাওয়া শরীরের জন্য ভালো।
শাকসবজিতে আছে আঁশ। সবজি যেন শ্বেতসারহীন হয়, সেদিকে নজর রাখতে হবে। শাক ও সবজি খেলে পেট থাকে ভরা। তাই অন্যান্য খাবার খাওয়া হবে কম। এই কম খাওয়া আপনার অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণ করবে।
৯ ইঞ্চি ব্যাসের প্লেটের কথা বলেছিলাম। চাইলে আরও ছোট আকারের নিতে পারেন। ছোট প্লেট ভরপুর করে খাবার নিতে পারেন। প্লেট ভরপুর থাকলে চোখের ক্ষুধা থাকবে না; অর্থাৎ ছোট প্লেট ভরা থাকলে পেটও ভরবে, চোখও ভরবে। কিন্তু খাওয়ার পরিমাণ কম হলো। প্রতি বেলায় এই কম পরিমাণের খাবার খান।
এভাবে নিয়ম মেনে খাবার খান আর শরীরচর্চা অব্যাহত রাখুন। ধীরে ধীরে ওজন কমতে শুরু করবে। ওজন ধীরে ধীরেই কমানো উচিত। দ্রুত ওজন কমানো স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ।
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী, সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
ওজন কমাতে হলে অনেক কসরত, অনেক কায়দা করতে হয়। অনেকের উপদেশ-নির্দেশ ইত্যাদি শুনতে হয়। কায়দা-কসরত করুন আর না-ই করুন, কারও উপদেশ শুনুন আর না-ই শুনুন, মানতে হবে খাদ্যবিধি। সাজাতে হবে হেলদি প্লেট। কড়া ডায়েট না করে বরং সঠিক সময়ে, সঠিক পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া চাই।
কেমন হবে প্লেট
প্লেটের আকার হবে ৯ ইঞ্চি ব্যাসের। সাধারণত আমরা যেসব প্লেটে খাবার খাই, তার চেয়ে এই প্লেটের বেড় হবে কম। এই প্লেটের এক-চতুর্থাংশ ভরা থাকবে প্রোটিন দিয়ে। এক-চতুর্থাংশে থাকবে শর্করা। বাকি অর্ধেকে থাকবে শাকসবজি।
রান্নায় উদ্ভিজ্জ তেল ব্যবহার করা ভালো, ডালডা বা ঘি নয়। প্রাণিজ প্রোটিনের মধ্যে মাছ, ডিম, মাংস আর উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের মধ্যে সয়াবিন ও ডাল রাখুন খাবারে। গরু বা খাসির মাংস, অর্থাৎ রেড মিট খাবেন না। চর্বি ছাড়া মাংস খেলে শরীর দীর্ঘক্ষণ শক্তি পাবে। পেট থাকবে ভরা। ওজন কমবে।
খাবারে জটিল শর্করা রাখুন। এগুলোর মধ্যে আছে শস্যদানা, লাল আটা, লাল চাল, ওটস। এসব জটিল শর্করা খেলে খুব ধীরে রক্তে গ্লুকোজ মিশবে। ফলে রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
চর্বি বা ফ্যাট মানেই খারাপ নয়। খারাপ চর্বি বাদ দিয়ে ভালো চর্বি খেতে হবে। এগুলোর মধ্যে আছে অলিভ অয়েল ও বাদাম। এসব পরিমাণমতো খাওয়া শরীরের জন্য ভালো।
শাকসবজিতে আছে আঁশ। সবজি যেন শ্বেতসারহীন হয়, সেদিকে নজর রাখতে হবে। শাক ও সবজি খেলে পেট থাকে ভরা। তাই অন্যান্য খাবার খাওয়া হবে কম। এই কম খাওয়া আপনার অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণ করবে।
৯ ইঞ্চি ব্যাসের প্লেটের কথা বলেছিলাম। চাইলে আরও ছোট আকারের নিতে পারেন। ছোট প্লেট ভরপুর করে খাবার নিতে পারেন। প্লেট ভরপুর থাকলে চোখের ক্ষুধা থাকবে না; অর্থাৎ ছোট প্লেট ভরা থাকলে পেটও ভরবে, চোখও ভরবে। কিন্তু খাওয়ার পরিমাণ কম হলো। প্রতি বেলায় এই কম পরিমাণের খাবার খান।
এভাবে নিয়ম মেনে খাবার খান আর শরীরচর্চা অব্যাহত রাখুন। ধীরে ধীরে ওজন কমতে শুরু করবে। ওজন ধীরে ধীরেই কমানো উচিত। দ্রুত ওজন কমানো স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ।
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী, সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
আশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
১০ ঘণ্টা আগেদেশের প্রায় পাঁচ লাখ শিশু সময়মতো টিকার সব ডোজ পাচ্ছে না। তাদের মধ্যে ৭০ হাজার শিশু কোনো টিকাই পায় না। টিকা না পাওয়ার হার শহরাঞ্চলে বেশি। টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলেও এসব তথ্য উঠে এসেছে জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ), বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)...
১ দিন আগেভিটামিন ‘ডি’-এর অভাবে অসংক্রামক রোগের ঝুঁকি বাড়ছে; বিশেষ করে হৃদ্রোগ, কিডনি রোগ, বিষণ্নতাজনিত রোগ, রক্তে চর্বি বেড়ে যাওয়া, হাড় ক্ষয়, দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসতন্ত্রের রোগ, গর্ভকালীন ডায়াবেটিস, কম ওজনে জন্ম নেওয়া, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটছে। গতকাল সোমবার রাজধানীতে আয়োজিত এক সেমিনারে এসব
১ দিন আগে