ডা. মৌসুমী আফরিন

করোনাকালে কিডনি রোগীদের সুষম খাবার খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিডনি ফাংশন ও ফেইলরের ধাপ, বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্ষমতা, রক্তের রিপোর্ট, রোগীর বয়স, ওজন, উচ্চতা, রোগীর কাজের ধরনসহ নানা বিষয় বিবেচনা করে একটি ব্যালেন্স ডায়েট চার্ট তৈরি করা হয়। সঠিক একটি ডায়েট রক্তের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রোটিন
কিডনি রোগীদের প্রয়োজনের তুলনায় প্রোটিন বেশি খাওয়া হলে তা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। রোগের মাত্রা বিবেচনা করে প্রোটিন গ্রহণ করতে হবে। ক্যালোরির মাত্রা সঠিক না হলে অতিরিক্ত প্রোটিন শরীরে জমা হয়ে ইউরিয়া ও নাইট্রোজেন তৈরি করে। যা দু্র্বল কিডনির পক্ষে অপসারণ করা দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে।
প্রতিদিনের খাবারে প্রথম শ্রেণির প্রোটিন যেমন মাছ, মুরগীর মাংস, ডিমের সাদা অংশ, দুধ ও দুধের তৈরি খাবার ৩০-৪০ গ্রাম গ্রহণ করা যাবে।
কার্বোহাইড্রেড
ডায়াবেটিস না থাকলে শর্করা জাতীয় খাবারে বিশেষ কোনো বাধা নেই। তবে যতটা সম্ভব জটিল কার্বোহাইড্রেড গ্রহণ বাঞ্ছনীয়। যেমন গমের আটা, চিড়া, ওটস, মিস্কড গ্রেইন, সাগু ইত্যাদি। কিডনি রোগীর ক্যালোরির চাহিদার বেশির ভাগই কার্বোহাইড্রেটের মাধ্যমে পুরণ হয়।
পানি
যেহেতু কিডনি রোগীর কিডনির ফিলট্রেশনের (ছাঁকনি) কার্যকারিতা কমে যায়, তাই পানির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা অতি জরুরি। রোগীর পরবর্তী তৃতীয়, চতুর্থ বা পঞ্চম স্টেজ-জি এফ আর অনুযায়ী চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পানির পরিমাণ নির্ধারিত হবে। এ ক্ষেত্রে রোগের পর্যায় অনুযায়ী ২৪ ঘণ্টায় ৮০০-১২০০ সিসি তরল খাবার (চা, ডালের পানি, স্যুপ) খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
তেল বা চর্বি
বেশির ভাগ কিডনি রোগীই উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন। সাধারণত স্যাচুরেটেড বা সম্পৃক্ত চর্বিজাতীয় খাবার, ভাজাপোড়া, ফাস্টফুড এড়িয়ে চলতে হবে। রক্তের কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইড নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
পটাশিয়াম
কিডনি রোগীর পটাশিয়ামযুক্ত খাবারে সীমাবদ্ধতা রাখতে হবে। ডাবের পানি, কলা, শুকনো ফল, টমেটো, টক জাতীয় খাবার লেবু-মালটা-কমলা-আমড়া ইত্যাদি খাবারে পটাশিয়ামের মাত্রা বেশি থাকে। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা যেন অধিক মাত্রায় কমে না যায়।
ফসফরাস ও মিনারেলস
দীর্ঘমেয়াদি কিডনি রোগীদের শরীরে ফসফরাসের মাত্রা খুব বেশি হলে তারা হৃদ্রোগের ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ক্যালশিয়ামের মাত্রা কমে গেলেও পেশির অবস্থান দুর্বল হতে পারে। প্রোটিন ও ফসফরাস সমৃদ্ধ খাবার সীমিত করার কারণেও ক্যালশিয়াম কমে যায়।
কিডনি রোগ ভিটামিন ডি–এর বিপাক ক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে। তাই ফসফরাস পরীক্ষার পাশাপাশি সিরাম ক্যালসিয়াম ও সিরাম ডি৩ লেভেল চেক করে প্রয়োজনীয় সাপ্লিমেন্ট দিতে হবে। পাশাপাশি ভিটামিন সি, জিংক, বি কমপ্লেক্সের ডেফিশিয়েন্সি বা ঘাটতি থেকে থাকলেও সাপ্লিমেন্ট হিসেবে যোগ করা যেতে পারে।
যেসব খাবার খাওয়া যাবে না—
• অতিরিক্ত লবণ ও লবণযুক্ত খাবার; যেমন—আচার, চিপস, শুঁটকি মাছ, সল্টেড বিস্কিট, মুড়ি, চানাচুর, সয়া সস ইত্যাদি।
• সব ধরনের কোমল পানীয়।
• সম্পৃক্ত বা স্যাচুরেটেড ফ্যাট; যেমন—ঘি, মাখন, ডালডা, পনির, নারকেল তেল ইত্যাদি।
• শুকনো ফল; যেমন—খেজুর, কিশমিশ, কাজুবাদাম ইত্যাদি।
• চকলেট, আইসক্রিম ও কেক।
• মাটির নিচের শাকশবজি; যেমন—আলু, মিষ্টি আলু, কচু ইত্যাদি।
• পুঁই শাক, পালং শাক এবং সব ধরনের ডাল ও বিচি।
• যেসব খাবারে পটাশিয়াম বেশি থাকে; যেমন—ডাবের পানি, কলা, আঙুর, নারকেলের তৈরি খাবার, কামরাঙা ইত্যাদি।
যেসব খাবার খেতে পারবেন—
• লাউ, জালি পটল, ঝিঙা, চিচিঙ্গা, কাঁচা পেঁপে, করলা, শালগম, মূলা, মাশরুম ইত্যাদি সবজি বিচি বাদে খাওয়া যাবে। সবজি ভালো করে সিদ্ধ করে রান্না করতে হবে।
• কালো জাম, আপেল, নাশপাতি, বেদানা, পেয়ারা, পাকা পেঁপে, বড়ই, আনারস, চেরি ইত্যাদি খেতে পারবেন।
• কিডনি রোগীরা রসুন (সালফার), অলিভ অয়েল (মনো আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট) খেতে পারবেন।
• প্রতিদিনের খাবারে পটাশিয়াম, ফসফরাস, সোডিয়াম ও প্রোটিনের পরিমাণ সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।
লেখক: কনসালট্যান্ট, ডায়াবেটোলজিস্ট, ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল ডায়েটেশিয়ান।

করোনাকালে কিডনি রোগীদের সুষম খাবার খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিডনি ফাংশন ও ফেইলরের ধাপ, বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্ষমতা, রক্তের রিপোর্ট, রোগীর বয়স, ওজন, উচ্চতা, রোগীর কাজের ধরনসহ নানা বিষয় বিবেচনা করে একটি ব্যালেন্স ডায়েট চার্ট তৈরি করা হয়। সঠিক একটি ডায়েট রক্তের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রোটিন
কিডনি রোগীদের প্রয়োজনের তুলনায় প্রোটিন বেশি খাওয়া হলে তা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। রোগের মাত্রা বিবেচনা করে প্রোটিন গ্রহণ করতে হবে। ক্যালোরির মাত্রা সঠিক না হলে অতিরিক্ত প্রোটিন শরীরে জমা হয়ে ইউরিয়া ও নাইট্রোজেন তৈরি করে। যা দু্র্বল কিডনির পক্ষে অপসারণ করা দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে।
প্রতিদিনের খাবারে প্রথম শ্রেণির প্রোটিন যেমন মাছ, মুরগীর মাংস, ডিমের সাদা অংশ, দুধ ও দুধের তৈরি খাবার ৩০-৪০ গ্রাম গ্রহণ করা যাবে।
কার্বোহাইড্রেড
ডায়াবেটিস না থাকলে শর্করা জাতীয় খাবারে বিশেষ কোনো বাধা নেই। তবে যতটা সম্ভব জটিল কার্বোহাইড্রেড গ্রহণ বাঞ্ছনীয়। যেমন গমের আটা, চিড়া, ওটস, মিস্কড গ্রেইন, সাগু ইত্যাদি। কিডনি রোগীর ক্যালোরির চাহিদার বেশির ভাগই কার্বোহাইড্রেটের মাধ্যমে পুরণ হয়।
পানি
যেহেতু কিডনি রোগীর কিডনির ফিলট্রেশনের (ছাঁকনি) কার্যকারিতা কমে যায়, তাই পানির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা অতি জরুরি। রোগীর পরবর্তী তৃতীয়, চতুর্থ বা পঞ্চম স্টেজ-জি এফ আর অনুযায়ী চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পানির পরিমাণ নির্ধারিত হবে। এ ক্ষেত্রে রোগের পর্যায় অনুযায়ী ২৪ ঘণ্টায় ৮০০-১২০০ সিসি তরল খাবার (চা, ডালের পানি, স্যুপ) খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
তেল বা চর্বি
বেশির ভাগ কিডনি রোগীই উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন। সাধারণত স্যাচুরেটেড বা সম্পৃক্ত চর্বিজাতীয় খাবার, ভাজাপোড়া, ফাস্টফুড এড়িয়ে চলতে হবে। রক্তের কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইড নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
পটাশিয়াম
কিডনি রোগীর পটাশিয়ামযুক্ত খাবারে সীমাবদ্ধতা রাখতে হবে। ডাবের পানি, কলা, শুকনো ফল, টমেটো, টক জাতীয় খাবার লেবু-মালটা-কমলা-আমড়া ইত্যাদি খাবারে পটাশিয়ামের মাত্রা বেশি থাকে। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা যেন অধিক মাত্রায় কমে না যায়।
ফসফরাস ও মিনারেলস
দীর্ঘমেয়াদি কিডনি রোগীদের শরীরে ফসফরাসের মাত্রা খুব বেশি হলে তারা হৃদ্রোগের ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ক্যালশিয়ামের মাত্রা কমে গেলেও পেশির অবস্থান দুর্বল হতে পারে। প্রোটিন ও ফসফরাস সমৃদ্ধ খাবার সীমিত করার কারণেও ক্যালশিয়াম কমে যায়।
কিডনি রোগ ভিটামিন ডি–এর বিপাক ক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে। তাই ফসফরাস পরীক্ষার পাশাপাশি সিরাম ক্যালসিয়াম ও সিরাম ডি৩ লেভেল চেক করে প্রয়োজনীয় সাপ্লিমেন্ট দিতে হবে। পাশাপাশি ভিটামিন সি, জিংক, বি কমপ্লেক্সের ডেফিশিয়েন্সি বা ঘাটতি থেকে থাকলেও সাপ্লিমেন্ট হিসেবে যোগ করা যেতে পারে।
যেসব খাবার খাওয়া যাবে না—
• অতিরিক্ত লবণ ও লবণযুক্ত খাবার; যেমন—আচার, চিপস, শুঁটকি মাছ, সল্টেড বিস্কিট, মুড়ি, চানাচুর, সয়া সস ইত্যাদি।
• সব ধরনের কোমল পানীয়।
• সম্পৃক্ত বা স্যাচুরেটেড ফ্যাট; যেমন—ঘি, মাখন, ডালডা, পনির, নারকেল তেল ইত্যাদি।
• শুকনো ফল; যেমন—খেজুর, কিশমিশ, কাজুবাদাম ইত্যাদি।
• চকলেট, আইসক্রিম ও কেক।
• মাটির নিচের শাকশবজি; যেমন—আলু, মিষ্টি আলু, কচু ইত্যাদি।
• পুঁই শাক, পালং শাক এবং সব ধরনের ডাল ও বিচি।
• যেসব খাবারে পটাশিয়াম বেশি থাকে; যেমন—ডাবের পানি, কলা, আঙুর, নারকেলের তৈরি খাবার, কামরাঙা ইত্যাদি।
যেসব খাবার খেতে পারবেন—
• লাউ, জালি পটল, ঝিঙা, চিচিঙ্গা, কাঁচা পেঁপে, করলা, শালগম, মূলা, মাশরুম ইত্যাদি সবজি বিচি বাদে খাওয়া যাবে। সবজি ভালো করে সিদ্ধ করে রান্না করতে হবে।
• কালো জাম, আপেল, নাশপাতি, বেদানা, পেয়ারা, পাকা পেঁপে, বড়ই, আনারস, চেরি ইত্যাদি খেতে পারবেন।
• কিডনি রোগীরা রসুন (সালফার), অলিভ অয়েল (মনো আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট) খেতে পারবেন।
• প্রতিদিনের খাবারে পটাশিয়াম, ফসফরাস, সোডিয়াম ও প্রোটিনের পরিমাণ সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।
লেখক: কনসালট্যান্ট, ডায়াবেটোলজিস্ট, ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল ডায়েটেশিয়ান।
ডা. মৌসুমী আফরিন

করোনাকালে কিডনি রোগীদের সুষম খাবার খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিডনি ফাংশন ও ফেইলরের ধাপ, বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্ষমতা, রক্তের রিপোর্ট, রোগীর বয়স, ওজন, উচ্চতা, রোগীর কাজের ধরনসহ নানা বিষয় বিবেচনা করে একটি ব্যালেন্স ডায়েট চার্ট তৈরি করা হয়। সঠিক একটি ডায়েট রক্তের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রোটিন
কিডনি রোগীদের প্রয়োজনের তুলনায় প্রোটিন বেশি খাওয়া হলে তা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। রোগের মাত্রা বিবেচনা করে প্রোটিন গ্রহণ করতে হবে। ক্যালোরির মাত্রা সঠিক না হলে অতিরিক্ত প্রোটিন শরীরে জমা হয়ে ইউরিয়া ও নাইট্রোজেন তৈরি করে। যা দু্র্বল কিডনির পক্ষে অপসারণ করা দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে।
প্রতিদিনের খাবারে প্রথম শ্রেণির প্রোটিন যেমন মাছ, মুরগীর মাংস, ডিমের সাদা অংশ, দুধ ও দুধের তৈরি খাবার ৩০-৪০ গ্রাম গ্রহণ করা যাবে।
কার্বোহাইড্রেড
ডায়াবেটিস না থাকলে শর্করা জাতীয় খাবারে বিশেষ কোনো বাধা নেই। তবে যতটা সম্ভব জটিল কার্বোহাইড্রেড গ্রহণ বাঞ্ছনীয়। যেমন গমের আটা, চিড়া, ওটস, মিস্কড গ্রেইন, সাগু ইত্যাদি। কিডনি রোগীর ক্যালোরির চাহিদার বেশির ভাগই কার্বোহাইড্রেটের মাধ্যমে পুরণ হয়।
পানি
যেহেতু কিডনি রোগীর কিডনির ফিলট্রেশনের (ছাঁকনি) কার্যকারিতা কমে যায়, তাই পানির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা অতি জরুরি। রোগীর পরবর্তী তৃতীয়, চতুর্থ বা পঞ্চম স্টেজ-জি এফ আর অনুযায়ী চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পানির পরিমাণ নির্ধারিত হবে। এ ক্ষেত্রে রোগের পর্যায় অনুযায়ী ২৪ ঘণ্টায় ৮০০-১২০০ সিসি তরল খাবার (চা, ডালের পানি, স্যুপ) খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
তেল বা চর্বি
বেশির ভাগ কিডনি রোগীই উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন। সাধারণত স্যাচুরেটেড বা সম্পৃক্ত চর্বিজাতীয় খাবার, ভাজাপোড়া, ফাস্টফুড এড়িয়ে চলতে হবে। রক্তের কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইড নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
পটাশিয়াম
কিডনি রোগীর পটাশিয়ামযুক্ত খাবারে সীমাবদ্ধতা রাখতে হবে। ডাবের পানি, কলা, শুকনো ফল, টমেটো, টক জাতীয় খাবার লেবু-মালটা-কমলা-আমড়া ইত্যাদি খাবারে পটাশিয়ামের মাত্রা বেশি থাকে। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা যেন অধিক মাত্রায় কমে না যায়।
ফসফরাস ও মিনারেলস
দীর্ঘমেয়াদি কিডনি রোগীদের শরীরে ফসফরাসের মাত্রা খুব বেশি হলে তারা হৃদ্রোগের ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ক্যালশিয়ামের মাত্রা কমে গেলেও পেশির অবস্থান দুর্বল হতে পারে। প্রোটিন ও ফসফরাস সমৃদ্ধ খাবার সীমিত করার কারণেও ক্যালশিয়াম কমে যায়।
কিডনি রোগ ভিটামিন ডি–এর বিপাক ক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে। তাই ফসফরাস পরীক্ষার পাশাপাশি সিরাম ক্যালসিয়াম ও সিরাম ডি৩ লেভেল চেক করে প্রয়োজনীয় সাপ্লিমেন্ট দিতে হবে। পাশাপাশি ভিটামিন সি, জিংক, বি কমপ্লেক্সের ডেফিশিয়েন্সি বা ঘাটতি থেকে থাকলেও সাপ্লিমেন্ট হিসেবে যোগ করা যেতে পারে।
যেসব খাবার খাওয়া যাবে না—
• অতিরিক্ত লবণ ও লবণযুক্ত খাবার; যেমন—আচার, চিপস, শুঁটকি মাছ, সল্টেড বিস্কিট, মুড়ি, চানাচুর, সয়া সস ইত্যাদি।
• সব ধরনের কোমল পানীয়।
• সম্পৃক্ত বা স্যাচুরেটেড ফ্যাট; যেমন—ঘি, মাখন, ডালডা, পনির, নারকেল তেল ইত্যাদি।
• শুকনো ফল; যেমন—খেজুর, কিশমিশ, কাজুবাদাম ইত্যাদি।
• চকলেট, আইসক্রিম ও কেক।
• মাটির নিচের শাকশবজি; যেমন—আলু, মিষ্টি আলু, কচু ইত্যাদি।
• পুঁই শাক, পালং শাক এবং সব ধরনের ডাল ও বিচি।
• যেসব খাবারে পটাশিয়াম বেশি থাকে; যেমন—ডাবের পানি, কলা, আঙুর, নারকেলের তৈরি খাবার, কামরাঙা ইত্যাদি।
যেসব খাবার খেতে পারবেন—
• লাউ, জালি পটল, ঝিঙা, চিচিঙ্গা, কাঁচা পেঁপে, করলা, শালগম, মূলা, মাশরুম ইত্যাদি সবজি বিচি বাদে খাওয়া যাবে। সবজি ভালো করে সিদ্ধ করে রান্না করতে হবে।
• কালো জাম, আপেল, নাশপাতি, বেদানা, পেয়ারা, পাকা পেঁপে, বড়ই, আনারস, চেরি ইত্যাদি খেতে পারবেন।
• কিডনি রোগীরা রসুন (সালফার), অলিভ অয়েল (মনো আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট) খেতে পারবেন।
• প্রতিদিনের খাবারে পটাশিয়াম, ফসফরাস, সোডিয়াম ও প্রোটিনের পরিমাণ সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।
লেখক: কনসালট্যান্ট, ডায়াবেটোলজিস্ট, ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল ডায়েটেশিয়ান।

করোনাকালে কিডনি রোগীদের সুষম খাবার খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিডনি ফাংশন ও ফেইলরের ধাপ, বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্ষমতা, রক্তের রিপোর্ট, রোগীর বয়স, ওজন, উচ্চতা, রোগীর কাজের ধরনসহ নানা বিষয় বিবেচনা করে একটি ব্যালেন্স ডায়েট চার্ট তৈরি করা হয়। সঠিক একটি ডায়েট রক্তের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রোটিন
কিডনি রোগীদের প্রয়োজনের তুলনায় প্রোটিন বেশি খাওয়া হলে তা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। রোগের মাত্রা বিবেচনা করে প্রোটিন গ্রহণ করতে হবে। ক্যালোরির মাত্রা সঠিক না হলে অতিরিক্ত প্রোটিন শরীরে জমা হয়ে ইউরিয়া ও নাইট্রোজেন তৈরি করে। যা দু্র্বল কিডনির পক্ষে অপসারণ করা দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে।
প্রতিদিনের খাবারে প্রথম শ্রেণির প্রোটিন যেমন মাছ, মুরগীর মাংস, ডিমের সাদা অংশ, দুধ ও দুধের তৈরি খাবার ৩০-৪০ গ্রাম গ্রহণ করা যাবে।
কার্বোহাইড্রেড
ডায়াবেটিস না থাকলে শর্করা জাতীয় খাবারে বিশেষ কোনো বাধা নেই। তবে যতটা সম্ভব জটিল কার্বোহাইড্রেড গ্রহণ বাঞ্ছনীয়। যেমন গমের আটা, চিড়া, ওটস, মিস্কড গ্রেইন, সাগু ইত্যাদি। কিডনি রোগীর ক্যালোরির চাহিদার বেশির ভাগই কার্বোহাইড্রেটের মাধ্যমে পুরণ হয়।
পানি
যেহেতু কিডনি রোগীর কিডনির ফিলট্রেশনের (ছাঁকনি) কার্যকারিতা কমে যায়, তাই পানির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা অতি জরুরি। রোগীর পরবর্তী তৃতীয়, চতুর্থ বা পঞ্চম স্টেজ-জি এফ আর অনুযায়ী চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পানির পরিমাণ নির্ধারিত হবে। এ ক্ষেত্রে রোগের পর্যায় অনুযায়ী ২৪ ঘণ্টায় ৮০০-১২০০ সিসি তরল খাবার (চা, ডালের পানি, স্যুপ) খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
তেল বা চর্বি
বেশির ভাগ কিডনি রোগীই উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন। সাধারণত স্যাচুরেটেড বা সম্পৃক্ত চর্বিজাতীয় খাবার, ভাজাপোড়া, ফাস্টফুড এড়িয়ে চলতে হবে। রক্তের কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইড নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
পটাশিয়াম
কিডনি রোগীর পটাশিয়ামযুক্ত খাবারে সীমাবদ্ধতা রাখতে হবে। ডাবের পানি, কলা, শুকনো ফল, টমেটো, টক জাতীয় খাবার লেবু-মালটা-কমলা-আমড়া ইত্যাদি খাবারে পটাশিয়ামের মাত্রা বেশি থাকে। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা যেন অধিক মাত্রায় কমে না যায়।
ফসফরাস ও মিনারেলস
দীর্ঘমেয়াদি কিডনি রোগীদের শরীরে ফসফরাসের মাত্রা খুব বেশি হলে তারা হৃদ্রোগের ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ক্যালশিয়ামের মাত্রা কমে গেলেও পেশির অবস্থান দুর্বল হতে পারে। প্রোটিন ও ফসফরাস সমৃদ্ধ খাবার সীমিত করার কারণেও ক্যালশিয়াম কমে যায়।
কিডনি রোগ ভিটামিন ডি–এর বিপাক ক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে। তাই ফসফরাস পরীক্ষার পাশাপাশি সিরাম ক্যালসিয়াম ও সিরাম ডি৩ লেভেল চেক করে প্রয়োজনীয় সাপ্লিমেন্ট দিতে হবে। পাশাপাশি ভিটামিন সি, জিংক, বি কমপ্লেক্সের ডেফিশিয়েন্সি বা ঘাটতি থেকে থাকলেও সাপ্লিমেন্ট হিসেবে যোগ করা যেতে পারে।
যেসব খাবার খাওয়া যাবে না—
• অতিরিক্ত লবণ ও লবণযুক্ত খাবার; যেমন—আচার, চিপস, শুঁটকি মাছ, সল্টেড বিস্কিট, মুড়ি, চানাচুর, সয়া সস ইত্যাদি।
• সব ধরনের কোমল পানীয়।
• সম্পৃক্ত বা স্যাচুরেটেড ফ্যাট; যেমন—ঘি, মাখন, ডালডা, পনির, নারকেল তেল ইত্যাদি।
• শুকনো ফল; যেমন—খেজুর, কিশমিশ, কাজুবাদাম ইত্যাদি।
• চকলেট, আইসক্রিম ও কেক।
• মাটির নিচের শাকশবজি; যেমন—আলু, মিষ্টি আলু, কচু ইত্যাদি।
• পুঁই শাক, পালং শাক এবং সব ধরনের ডাল ও বিচি।
• যেসব খাবারে পটাশিয়াম বেশি থাকে; যেমন—ডাবের পানি, কলা, আঙুর, নারকেলের তৈরি খাবার, কামরাঙা ইত্যাদি।
যেসব খাবার খেতে পারবেন—
• লাউ, জালি পটল, ঝিঙা, চিচিঙ্গা, কাঁচা পেঁপে, করলা, শালগম, মূলা, মাশরুম ইত্যাদি সবজি বিচি বাদে খাওয়া যাবে। সবজি ভালো করে সিদ্ধ করে রান্না করতে হবে।
• কালো জাম, আপেল, নাশপাতি, বেদানা, পেয়ারা, পাকা পেঁপে, বড়ই, আনারস, চেরি ইত্যাদি খেতে পারবেন।
• কিডনি রোগীরা রসুন (সালফার), অলিভ অয়েল (মনো আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট) খেতে পারবেন।
• প্রতিদিনের খাবারে পটাশিয়াম, ফসফরাস, সোডিয়াম ও প্রোটিনের পরিমাণ সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।
লেখক: কনসালট্যান্ট, ডায়াবেটোলজিস্ট, ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল ডায়েটেশিয়ান।

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে সারা দেশে ৯১২ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৬ ঘণ্টা আগে
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
১ দিন আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১ দিন আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে সারা দেশে ৯১২ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩৮ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৫১, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩০, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ১৯৪, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৩১, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭২, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৮৮, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) তিনজন এবং সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) পাঁচজন রয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় ৯২৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এযাবৎ মোট ৭৬ হাজার ৯৩৮ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।
চলতি বছরের ১১ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৮০ হাজার ৬৩৪ জন। এর মধ্যে ৬২ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৭ দশমিক ৭ শতাংশ নারী রয়েছেন।
চলতি বছরে এযাবৎ ডেঙ্গুতে মোট ৩১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মারা যাওয়া তিনজনের মধ্যে দুজন পুরুষ ও একজন নারী। তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৩৩, ৪৫ ও ৭০ বছর। তাঁরা তিনজনই রাজধানীর মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে সারা দেশে ৯১২ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩৮ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৫১, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩০, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ১৯৪, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৩১, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭২, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৮৮, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) তিনজন এবং সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) পাঁচজন রয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় ৯২৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এযাবৎ মোট ৭৬ হাজার ৯৩৮ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।
চলতি বছরের ১১ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৮০ হাজার ৬৩৪ জন। এর মধ্যে ৬২ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৭ দশমিক ৭ শতাংশ নারী রয়েছেন।
চলতি বছরে এযাবৎ ডেঙ্গুতে মোট ৩১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মারা যাওয়া তিনজনের মধ্যে দুজন পুরুষ ও একজন নারী। তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৩৩, ৪৫ ও ৭০ বছর। তাঁরা তিনজনই রাজধানীর মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।

করোনাকালে কিডনি রোগীদের সুষম খাবার খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিডনি ফাংশন ও ফেইলরের ধাপ, বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্ষমতা, রক্তের রিপোর্ট, রোগীর বয়স, ওজন, উচ্চতা, রোগীর কাজের ধরনসহ নানা বিষয় বিবেচনা করে একটি ব্যালেন্স ডায়েট চার্ট তৈরি করা হয়। সঠিক একটি ডায়েট রক্তের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়াক
১৭ এপ্রিল ২০২১
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
১ দিন আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১ দিন আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ১০টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে আসন কমানো হয়েছে। অন্যদিকে দুটি বেসরকারি কলেজে আসন বাড়ানো হয়েছে এবং একটি কলেজের নতুন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীর উত্তরায় শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজে ১৪০টি থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, কিশোরগঞ্জে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজে ৯৫টি থেকে ৪৫টি, ফরিদপুরে ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ৪০টি, গাজীপুরে সিটি মেডিকেল কলেজে ৮০ থেকে ৩০টি, রাজধানীতে মার্কস মেডিকেল কলেজে ৭০ থেকে ২০টি, ডেলটা মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে ১০০ থেকে ৫০টি এবং এম এইচ শমরিতা মেডিকেল কলেজে ১১৫ থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। এই ১০টি মেডিকেল কলেজ থেকে আসন কমানো হয়েছে ২৬০টি।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৬০টির সঙ্গে নতুন করে ২০টি আসন এবং খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজে পাঁচটি বাড়িয়ে ৫৫টি করা হয়েছে। এতে মোট আসন বাড়ানো হয়েছে ২৫টি।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ওই দুই মেডিকেল হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজে ৫৭ ও মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজে ৫০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হতো।
দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে বেসরকারি কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে। নতুন ওই কলেজের আসনসংখ্যা ৫০। আজ রাতে অনুমোদনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
চলতি অর্থবছরে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস শিক্ষার্থী ভর্তির আসন ৬ হাজার ২৯৩টি। আগামী শিক্ষাবর্ষে দুটি মেডিকেল কলেজে (১০৭টি আসন) ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত ও ১০টি মেডিকেল কলেজে ২৬০টি আসন কমানোয় আসন কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯২৬টি। একই সঙ্গে ২৫টি আসন বাড়ায় ও নতুন করে ৫০টি আসন নিয়ে একটি কলেজের অনুমোদন হওয়ায় আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার একটি।

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ১০টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে আসন কমানো হয়েছে। অন্যদিকে দুটি বেসরকারি কলেজে আসন বাড়ানো হয়েছে এবং একটি কলেজের নতুন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীর উত্তরায় শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজে ১৪০টি থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, কিশোরগঞ্জে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজে ৯৫টি থেকে ৪৫টি, ফরিদপুরে ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ৪০টি, গাজীপুরে সিটি মেডিকেল কলেজে ৮০ থেকে ৩০টি, রাজধানীতে মার্কস মেডিকেল কলেজে ৭০ থেকে ২০টি, ডেলটা মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে ১০০ থেকে ৫০টি এবং এম এইচ শমরিতা মেডিকেল কলেজে ১১৫ থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। এই ১০টি মেডিকেল কলেজ থেকে আসন কমানো হয়েছে ২৬০টি।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৬০টির সঙ্গে নতুন করে ২০টি আসন এবং খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজে পাঁচটি বাড়িয়ে ৫৫টি করা হয়েছে। এতে মোট আসন বাড়ানো হয়েছে ২৫টি।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ওই দুই মেডিকেল হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজে ৫৭ ও মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজে ৫০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হতো।
দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে বেসরকারি কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে। নতুন ওই কলেজের আসনসংখ্যা ৫০। আজ রাতে অনুমোদনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
চলতি অর্থবছরে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস শিক্ষার্থী ভর্তির আসন ৬ হাজার ২৯৩টি। আগামী শিক্ষাবর্ষে দুটি মেডিকেল কলেজে (১০৭টি আসন) ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত ও ১০টি মেডিকেল কলেজে ২৬০টি আসন কমানোয় আসন কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯২৬টি। একই সঙ্গে ২৫টি আসন বাড়ায় ও নতুন করে ৫০টি আসন নিয়ে একটি কলেজের অনুমোদন হওয়ায় আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার একটি।

করোনাকালে কিডনি রোগীদের সুষম খাবার খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিডনি ফাংশন ও ফেইলরের ধাপ, বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্ষমতা, রক্তের রিপোর্ট, রোগীর বয়স, ওজন, উচ্চতা, রোগীর কাজের ধরনসহ নানা বিষয় বিবেচনা করে একটি ব্যালেন্স ডায়েট চার্ট তৈরি করা হয়। সঠিক একটি ডায়েট রক্তের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়াক
১৭ এপ্রিল ২০২১
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে সারা দেশে ৯১২ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৬ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১ দিন আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

করোনাকালে কিডনি রোগীদের সুষম খাবার খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিডনি ফাংশন ও ফেইলরের ধাপ, বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্ষমতা, রক্তের রিপোর্ট, রোগীর বয়স, ওজন, উচ্চতা, রোগীর কাজের ধরনসহ নানা বিষয় বিবেচনা করে একটি ব্যালেন্স ডায়েট চার্ট তৈরি করা হয়। সঠিক একটি ডায়েট রক্তের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়াক
১৭ এপ্রিল ২০২১
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে সারা দেশে ৯১২ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৬ ঘণ্টা আগে
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
১ দিন আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

করোনাকালে কিডনি রোগীদের সুষম খাবার খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিডনি ফাংশন ও ফেইলরের ধাপ, বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্ষমতা, রক্তের রিপোর্ট, রোগীর বয়স, ওজন, উচ্চতা, রোগীর কাজের ধরনসহ নানা বিষয় বিবেচনা করে একটি ব্যালেন্স ডায়েট চার্ট তৈরি করা হয়। সঠিক একটি ডায়েট রক্তের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়াক
১৭ এপ্রিল ২০২১
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে সারা দেশে ৯১২ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৬ ঘণ্টা আগে
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
১ দিন আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১ দিন আগে