অধ্যাপক ডা. সানজিদা শাহ্রিয়া
মানসিক চাপ বা স্ট্রেস কমবেশি সবারই আছে। কিন্তু এই চাপ যাঁরা ভালোভাবে সামলাতে পারেন, তাঁরাই মূলত গুছিয়ে জীবনযাপন করতে পারেন। অর্থাৎ চাপ থেকে মুক্ত থাকার চাবি আপনার নিজের হাতেই। নিজের দিকে মনোযোগ দিন দেখবেন মানসিক চাপ এমনিতেই কমে গেছে অনেকখানি। যা করতে পারেন:
ইতিবাচক থাকুনইতিবাচক থাকুন সবকিছুতে। হতাশার নীল চশমা জোর করে হলেও খুলে ফেলুন। ধরুন, বস বাড়তি কাজ চাপালেন। ভাবুন বস আমাকে বিশ্বাস করেন এবং আমি যোগ্য বলেই কাজটি দিয়েছেন। দেখবেন অতিরিক্ত কাজজনিত বিষণ্নতার ছোবল থেকে বেরিয়ে গেছেন।
সুষম খাদ্য়াভ্য়াসউচ্চ আঁশ ও কম চর্বিযুক্ত খাদ্য বিষণ্নতা প্রতিরোধ করে। ফল, শাকসবজি, আঁশযুক্ত শস্যদানা, সামুদ্রিক মাছ, ভিটামিন বি ও ডি, ক্রোমিয়াম ইত্যাদি সাপ্লিমেন্ট খেতে হবে।ব্যায়ামব্যায়াম আমাদের মাংসপেশি শিথিল করে, মানসিক চাপ কমায় ও মন ভালো রাখার হরমোন নির্গত করে। বিষণ্নতা প্রতিরোধে প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন বা হাঁটুন। গড়ে প্রতি ১০ মিনিট হাঁটা-পরবর্তী দুই ঘণ্টা মুড ভালো রাখে বলে গবেষণায় প্রমাণ পাওয়া গেছে।ঘুম ঘুম কম হলে মেজাজ খিটখিটে হয়, ফলে বিষণ্নতা মনকে প্রভাবিত করে। রাতে অন্তত সাত থেকে নয় ঘণ্টা ঘুমান। এর কম ঘুমালে নিজের বিষণ্নতা প্রতিরোধে আপনি নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন। যদি নয় ঘণ্টার বেশি ঘুমান বা ঘুমকাতুরে হয়ে থাকেন, তাহলে ব্যায়াম বাড়ান।বিএমআইমোটা না হলেও আপনি নিজে থেকে বছরে একবার বিএমআই পরিমাপ করান। বিএমআই দেখে আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্য কতটুকু ঝুঁকিতে রয়েছে, তা জেনে নেওয়া এবং কোন ধরনের চিকিৎসা প্রয়োজন, তা নির্ধারণ করা দরকার। মুটিয়ে যাওয়া কেবল সৌন্দর্যহানি নয়, এটি বিশাল স্বাস্থ্যঝুঁকিও বটে।সামাজিকতা বাড়াননিঃসঙ্গতার ঘেরাটোপ থেকে বের হয়ে আসুন। বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটান। হাসুন। বিশ্বস্ত বন্ধুকে বলুন ‘আমি বিষণ্ন’।
নিজেকে সময় দিন। মেডিটেশন বা যোগব্যায়াম করুন।অন্য স্বাস্থ্যঝুঁকিযদি আপনার অন্য স্বাস্থ্যসমস্যা থাকে, যেমন থাইরয়েড, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, তবে চিকিৎসা নিন।লেখক: চিকিৎসক, কাউন্সেলর ও সাইকোথেরাপি প্র্যাকটিশনার, ফিনিক্স ওয়েলনেস সেন্টার, বাংলাদেশ
মানসিক চাপ বা স্ট্রেস কমবেশি সবারই আছে। কিন্তু এই চাপ যাঁরা ভালোভাবে সামলাতে পারেন, তাঁরাই মূলত গুছিয়ে জীবনযাপন করতে পারেন। অর্থাৎ চাপ থেকে মুক্ত থাকার চাবি আপনার নিজের হাতেই। নিজের দিকে মনোযোগ দিন দেখবেন মানসিক চাপ এমনিতেই কমে গেছে অনেকখানি। যা করতে পারেন:
ইতিবাচক থাকুনইতিবাচক থাকুন সবকিছুতে। হতাশার নীল চশমা জোর করে হলেও খুলে ফেলুন। ধরুন, বস বাড়তি কাজ চাপালেন। ভাবুন বস আমাকে বিশ্বাস করেন এবং আমি যোগ্য বলেই কাজটি দিয়েছেন। দেখবেন অতিরিক্ত কাজজনিত বিষণ্নতার ছোবল থেকে বেরিয়ে গেছেন।
সুষম খাদ্য়াভ্য়াসউচ্চ আঁশ ও কম চর্বিযুক্ত খাদ্য বিষণ্নতা প্রতিরোধ করে। ফল, শাকসবজি, আঁশযুক্ত শস্যদানা, সামুদ্রিক মাছ, ভিটামিন বি ও ডি, ক্রোমিয়াম ইত্যাদি সাপ্লিমেন্ট খেতে হবে।ব্যায়ামব্যায়াম আমাদের মাংসপেশি শিথিল করে, মানসিক চাপ কমায় ও মন ভালো রাখার হরমোন নির্গত করে। বিষণ্নতা প্রতিরোধে প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন বা হাঁটুন। গড়ে প্রতি ১০ মিনিট হাঁটা-পরবর্তী দুই ঘণ্টা মুড ভালো রাখে বলে গবেষণায় প্রমাণ পাওয়া গেছে।ঘুম ঘুম কম হলে মেজাজ খিটখিটে হয়, ফলে বিষণ্নতা মনকে প্রভাবিত করে। রাতে অন্তত সাত থেকে নয় ঘণ্টা ঘুমান। এর কম ঘুমালে নিজের বিষণ্নতা প্রতিরোধে আপনি নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন। যদি নয় ঘণ্টার বেশি ঘুমান বা ঘুমকাতুরে হয়ে থাকেন, তাহলে ব্যায়াম বাড়ান।বিএমআইমোটা না হলেও আপনি নিজে থেকে বছরে একবার বিএমআই পরিমাপ করান। বিএমআই দেখে আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্য কতটুকু ঝুঁকিতে রয়েছে, তা জেনে নেওয়া এবং কোন ধরনের চিকিৎসা প্রয়োজন, তা নির্ধারণ করা দরকার। মুটিয়ে যাওয়া কেবল সৌন্দর্যহানি নয়, এটি বিশাল স্বাস্থ্যঝুঁকিও বটে।সামাজিকতা বাড়াননিঃসঙ্গতার ঘেরাটোপ থেকে বের হয়ে আসুন। বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটান। হাসুন। বিশ্বস্ত বন্ধুকে বলুন ‘আমি বিষণ্ন’।
নিজেকে সময় দিন। মেডিটেশন বা যোগব্যায়াম করুন।অন্য স্বাস্থ্যঝুঁকিযদি আপনার অন্য স্বাস্থ্যসমস্যা থাকে, যেমন থাইরয়েড, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, তবে চিকিৎসা নিন।লেখক: চিকিৎসক, কাউন্সেলর ও সাইকোথেরাপি প্র্যাকটিশনার, ফিনিক্স ওয়েলনেস সেন্টার, বাংলাদেশ
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও দুজন চিকিৎসাধীন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। সর্বশেষ আরও ২৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী সারা দেশের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১০ ঘণ্টা আগেসরকারি হাসপাতালে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের অবাধ বিচরণ নিয়ন্ত্রণে কড়াকড়ি আরোপ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এখন থেকে তাঁরা সপ্তাহে সর্বোচ্চ দুই দিন চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ পাবেন, মোট পাঁচ ঘণ্টার জন্য।
১১ ঘণ্টা আগেহৃদ্রোগের পর সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর একটি হলো ব্যায়াম। নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ শুধু শক্তি এবং উদ্যমই বাড়ায় না, বরং হৃদ্রোগে মৃত্যুঝুঁকি প্রায় ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে আনতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগেক্যানসারের চতুর্থ পর্যায়কে জীবনের শেষ ধাপ মনে করা হয়। এ সময় চিকিৎসার ভারে জর্জরিত হন অনেকে। কিন্তু ব্রিটেনের কিংবদন্তি সাইক্লিস্ট স্যার ক্রিস হোয়ে এই ধারণাকে বদলে দিতে চাইলেন ভিন্নভাবে।
১৯ ঘণ্টা আগে