ডা. প্রদীপ্ত চৌধুরী
করোনার অতিমারি নিয়ন্ত্রণে দেশে চলছে লকডাউন। এর মধ্যে হাসপাতালে হু হু করে বেড়ে চলেছে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। রাজধানীতে যার প্রকোপ পড়েছে সবচেয়ে বেশি। এমনকি দেখা যাচ্ছে, একই ব্যক্তি করোনা ও ডেঙ্গু উভয় রোগে আক্রান্ত। এমনিতে আমাদের দেশে ডেঙ্গুর মৌসুম এপ্রিল থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত। তবে ডেঙ্গু পিকে থাকে জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এর মধ্যে এখন চলছে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। আর এ সময়ে ডেঙ্গু ধেয়ে আসছে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে।
করোনার মতোই ডেঙ্গু একটি ভাইরাসবাহিত রোগ। তবে তা হাঁচি বা কাশির সাহায্যে ছড়ায় না, ছড়ায় এডিস মশার কামড়ের মাধ্যমে। এই একই মশার কামড়ে ছড়াতে পারে চিকুনগুনিয়াও। অল্প অল্প বৃষ্টি আর মাঝে মাঝে গরম–এমন আবহাওয়ায় জমে থাকা পানি এডিস মশার বংশবিস্তারের জন্য উপযুক্ত। তাই মশাবাহিত এ রোগও বর্ষা মৌসুমে বেড়ে চলেছে দ্রুতগতিতে।
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে অন্যান্য ভাইরাস জ্বরের মতো কিছু লক্ষণ দেখা দেয়। যেমন: জ্বর, মাথাব্যথা, গায়ে ব্যথা, ক্ষুধামান্দ্য, অরুচি, বমিভাব, বমি, ক্লান্তি, জ্বরের চার-পাঁচ দিন পরে শরীরে লাল র্যাশ। যেটা করোনায় আক্রান্ত হলেও দেখা যেতে পারে। তবে ডেঙ্গু জ্বরে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা রোগীর অবস্থা খুব বেশি সংকটাপন্ন না হলে হয় না। দুটি রোগের মধ্যে লক্ষণগত দিক দিয়ে অনেক মিল রয়েছে। তাই এ মৌসুমে জ্বর এলে অবশ্যই অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কখনো কখনো ডেঙ্গু ও করোনা দুটিই পরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে।
প্রাথমিক চিকিৎসা
জ্বর যে কারণেই আসুক, প্রাথমিক চিকিৎসা বাসাতেই সম্ভব। মৃদু উপসর্গ থাকলে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার দরকার নেই।
হাসপাতালে ভর্তি কখন
ডেঙ্গু জ্বরের ক্ষেত্রে রোগীর মৃত্যুর কারণ হচ্ছে ‘ডেঙ্গু শক সিনড্রোম’। কিছু লক্ষণ আছে, যেগুলো থাকলে রোগীকে অবশ্যই হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে।
প্রতিরোধে
ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসার চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম। তাই এর থেকে নিজেকে ও পরিবারকে রক্ষা করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাতে হবে।
লেখক: উপজেলা স্বাস্থ্য অফিসার, কেশবপুর, যশোর
করোনার অতিমারি নিয়ন্ত্রণে দেশে চলছে লকডাউন। এর মধ্যে হাসপাতালে হু হু করে বেড়ে চলেছে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। রাজধানীতে যার প্রকোপ পড়েছে সবচেয়ে বেশি। এমনকি দেখা যাচ্ছে, একই ব্যক্তি করোনা ও ডেঙ্গু উভয় রোগে আক্রান্ত। এমনিতে আমাদের দেশে ডেঙ্গুর মৌসুম এপ্রিল থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত। তবে ডেঙ্গু পিকে থাকে জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এর মধ্যে এখন চলছে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। আর এ সময়ে ডেঙ্গু ধেয়ে আসছে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে।
করোনার মতোই ডেঙ্গু একটি ভাইরাসবাহিত রোগ। তবে তা হাঁচি বা কাশির সাহায্যে ছড়ায় না, ছড়ায় এডিস মশার কামড়ের মাধ্যমে। এই একই মশার কামড়ে ছড়াতে পারে চিকুনগুনিয়াও। অল্প অল্প বৃষ্টি আর মাঝে মাঝে গরম–এমন আবহাওয়ায় জমে থাকা পানি এডিস মশার বংশবিস্তারের জন্য উপযুক্ত। তাই মশাবাহিত এ রোগও বর্ষা মৌসুমে বেড়ে চলেছে দ্রুতগতিতে।
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে অন্যান্য ভাইরাস জ্বরের মতো কিছু লক্ষণ দেখা দেয়। যেমন: জ্বর, মাথাব্যথা, গায়ে ব্যথা, ক্ষুধামান্দ্য, অরুচি, বমিভাব, বমি, ক্লান্তি, জ্বরের চার-পাঁচ দিন পরে শরীরে লাল র্যাশ। যেটা করোনায় আক্রান্ত হলেও দেখা যেতে পারে। তবে ডেঙ্গু জ্বরে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা রোগীর অবস্থা খুব বেশি সংকটাপন্ন না হলে হয় না। দুটি রোগের মধ্যে লক্ষণগত দিক দিয়ে অনেক মিল রয়েছে। তাই এ মৌসুমে জ্বর এলে অবশ্যই অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কখনো কখনো ডেঙ্গু ও করোনা দুটিই পরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে।
প্রাথমিক চিকিৎসা
জ্বর যে কারণেই আসুক, প্রাথমিক চিকিৎসা বাসাতেই সম্ভব। মৃদু উপসর্গ থাকলে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার দরকার নেই।
হাসপাতালে ভর্তি কখন
ডেঙ্গু জ্বরের ক্ষেত্রে রোগীর মৃত্যুর কারণ হচ্ছে ‘ডেঙ্গু শক সিনড্রোম’। কিছু লক্ষণ আছে, যেগুলো থাকলে রোগীকে অবশ্যই হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে।
প্রতিরোধে
ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসার চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম। তাই এর থেকে নিজেকে ও পরিবারকে রক্ষা করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাতে হবে।
লেখক: উপজেলা স্বাস্থ্য অফিসার, কেশবপুর, যশোর
আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে সারা দেশে শিশুদের জন্য বিনা মূল্যে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হবে। শিশুদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এই কর্মসূচি নিয়েছে। এই টিকাদান কার্যক্রমের জন্য ১ আগস্ট থেকে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন শুরু হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেঅনেক বছর ধরে স্থূলতাকে একক রোগ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি উঠেছে। কারণ এটি শুধু ডায়াবেটিস, হৃদ্রোগ, স্ট্রোক কিংবা কিছু ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায় না, স্থূলতা নিজেও এমন একটি স্বতন্ত্র স্বাস্থ্য সমস্যা, যার আলাদাভাবে চিকিৎসা প্রয়োজন।
১৮ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু নিয়ে আরও ৩৮০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ সময়ে চিকিৎসাধীন কোনো রোগীর মৃত্যু হয়নি। আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেপিতৃত্বকালীন ছুটির প্রয়োজন নেই বলে মনে করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। তিনি বলেছেন, ‘আমার মনে হয় না আলাদা পিতৃত্বকালীন ছুটি দরকার আছে। ছুটি যদি দিতে হয়, তাহলে বাবারও শিশুকে সময় দিতে হবে।’ আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ উপলক্ষে
১ দিন আগে