উবায়দুল্লাহ বাদল, ঢাকা
জনপ্রশাসনে অতিরিক্ত সচিবের অনুমোদিত পদ ১৩৫টি। বর্তমানে কর্মরত আছেন ৩২৮ জন। সে হিসাবে অনুমোদিত পদের চেয়ে আড়াই গুণ বেশি কর্মকর্তা এখনই আছেন এ পদে। এই পরিস্থিতিতে আবার বেশ কিছু কর্মকর্তাকে অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি দিতে তোড়জোড় শুরু হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, এবার যুগ্ম সচিব থেকে অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতির জন্য ১৭তম ব্যাচকে বিবেচনা করা হচ্ছে। ১৯৯৮ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি যোগ দেওয়া এই ব্যাচের ৬৭ জন কর্মকর্তার মধ্যে ৪৯ জন এখন যুগ্ম সচিব। এ ছাড়া সদ্য বিলুপ্ত ইকোনমিক ক্যাডারের ১৮ কর্মকর্তাও পদোন্নতির জন্য বিবেচনায় আছেন। এই ব্যাচের কর্মকর্তাদের যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হয় ২০১৮ সালের ১৬ অক্টোবর। ফলে যাঁরা ওই সময় যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি পান, তাঁরা অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতির যোগ্যতা অর্জন করেছেন ২০২১ সালের অক্টোবরে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, পদোন্নতির সুপারিশকারী কর্তৃপক্ষ সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) ১৭তম ব্যাচ, বিলুপ্ত ইকোনমিক ক্যাডার, অন্যান্য ক্যাডার, অতীতে পদোন্নতিবঞ্চিত কর্মকর্তারাসহ (‘লেফট আউট’ হিসেবে পরিচিত) প্রায় ৩০০ কর্মকর্তার চাকরি জীবনের যাবতীয় তথ্য যাচাই-বাছাই ও বিশ্লেষণ করছে। ইতিমধ্যে এ বিষয়ে তিন দফা বৈঠক করেছে এসএসবি। আগামী সপ্তাহে আরও একটি বৈঠক করে কর্মকর্তাদের কর্মজীবনের সব নথি, বিশেষ করে প্রয়োজনীয় নম্বর, চাকরিজীবনের শৃঙ্খলা, দুর্নীতির বিষয়সহ সামগ্রিক বিষয় চুলচেরা বিশ্লেষণ করা হবে। বিবেচনায় নেওয়া কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে চলতি মাসের প্রথমার্ধেই কমবেশি ৮০ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেওয়া হতে পারে। তবে বঞ্চিতদের মধ্যে যাঁরা অতীতে দুবার পদোন্নতিবঞ্চিত হয়েছেন, তাঁদের পদোন্নতি পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
সরকারের উপসচিব, যুগ্ম সচিব, অতিরিক্ত সচিব ও সচিব পদে পদোন্নতি বিধিমালা, ২০০২-এ বলা হয়েছে, অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের ও ৩০ শতাংশ অন্যান্য ক্যাডারের যুগ্ম সচিব পদে কর্মরতদের বিবেচনায় নিতে হবে।
এই বিধিমালার কারণে প্রশাসন ক্যাডারের পাশাপাশি অন্যান্য ক্যাডার থেকেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কর্মকর্তাকে অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হবে। যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও আগে পদোন্নতি না পাওয়া বিভিন্ন ব্যাচের কিছু কর্মকর্তাকেও পদোন্নতির জন্য বিবেচনা করা হতে পারে। এর বাইরে বিভিন্ন সময়ে পদোন্নতি না পাওয়া (লেফট আউট) ১৫৯ জন এবং অন্যান্য ক্যাডারের রয়েছেন প্রায় অর্ধশত কর্মকর্তা। এ ছাড়া সদ্য বিলুপ্ত হওয়া ইকোনমিক ক্যাডারে আগের বঞ্চিত ২৫ জন কর্মকর্তাও বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, যুগ্ম সচিব থেকে অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতিতে প্রশাসন ক্যাডারের পাশাপাশি অন্যান্য ক্যাডার থেকেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেওয়া হবে। পাশাপাশি যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও আগে পদোন্নতিবঞ্চিত বিভিন্ন ব্যাচের কিছু কর্মকর্তাকেও পদোন্নতির জন্য বিবেচনা করা হতে পারে। তবে যাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা, আর্থিক অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে, তাঁরা পদোন্নতি নাও পেতে পারেন।
জনপ্রশাসনে অতিরিক্ত সচিবের অনুমোদিত পদ ১৩৫টি। বর্তমানে কর্মরত আছেন ৩২৮ জন। সে হিসাবে অনুমোদিত পদের চেয়ে আড়াই গুণ বেশি কর্মকর্তা এখনই আছেন এ পদে। এই পরিস্থিতিতে আবার বেশ কিছু কর্মকর্তাকে অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি দিতে তোড়জোড় শুরু হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, এবার যুগ্ম সচিব থেকে অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতির জন্য ১৭তম ব্যাচকে বিবেচনা করা হচ্ছে। ১৯৯৮ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি যোগ দেওয়া এই ব্যাচের ৬৭ জন কর্মকর্তার মধ্যে ৪৯ জন এখন যুগ্ম সচিব। এ ছাড়া সদ্য বিলুপ্ত ইকোনমিক ক্যাডারের ১৮ কর্মকর্তাও পদোন্নতির জন্য বিবেচনায় আছেন। এই ব্যাচের কর্মকর্তাদের যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হয় ২০১৮ সালের ১৬ অক্টোবর। ফলে যাঁরা ওই সময় যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি পান, তাঁরা অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতির যোগ্যতা অর্জন করেছেন ২০২১ সালের অক্টোবরে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, পদোন্নতির সুপারিশকারী কর্তৃপক্ষ সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) ১৭তম ব্যাচ, বিলুপ্ত ইকোনমিক ক্যাডার, অন্যান্য ক্যাডার, অতীতে পদোন্নতিবঞ্চিত কর্মকর্তারাসহ (‘লেফট আউট’ হিসেবে পরিচিত) প্রায় ৩০০ কর্মকর্তার চাকরি জীবনের যাবতীয় তথ্য যাচাই-বাছাই ও বিশ্লেষণ করছে। ইতিমধ্যে এ বিষয়ে তিন দফা বৈঠক করেছে এসএসবি। আগামী সপ্তাহে আরও একটি বৈঠক করে কর্মকর্তাদের কর্মজীবনের সব নথি, বিশেষ করে প্রয়োজনীয় নম্বর, চাকরিজীবনের শৃঙ্খলা, দুর্নীতির বিষয়সহ সামগ্রিক বিষয় চুলচেরা বিশ্লেষণ করা হবে। বিবেচনায় নেওয়া কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে চলতি মাসের প্রথমার্ধেই কমবেশি ৮০ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেওয়া হতে পারে। তবে বঞ্চিতদের মধ্যে যাঁরা অতীতে দুবার পদোন্নতিবঞ্চিত হয়েছেন, তাঁদের পদোন্নতি পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
সরকারের উপসচিব, যুগ্ম সচিব, অতিরিক্ত সচিব ও সচিব পদে পদোন্নতি বিধিমালা, ২০০২-এ বলা হয়েছে, অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের ও ৩০ শতাংশ অন্যান্য ক্যাডারের যুগ্ম সচিব পদে কর্মরতদের বিবেচনায় নিতে হবে।
এই বিধিমালার কারণে প্রশাসন ক্যাডারের পাশাপাশি অন্যান্য ক্যাডার থেকেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কর্মকর্তাকে অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হবে। যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও আগে পদোন্নতি না পাওয়া বিভিন্ন ব্যাচের কিছু কর্মকর্তাকেও পদোন্নতির জন্য বিবেচনা করা হতে পারে। এর বাইরে বিভিন্ন সময়ে পদোন্নতি না পাওয়া (লেফট আউট) ১৫৯ জন এবং অন্যান্য ক্যাডারের রয়েছেন প্রায় অর্ধশত কর্মকর্তা। এ ছাড়া সদ্য বিলুপ্ত হওয়া ইকোনমিক ক্যাডারে আগের বঞ্চিত ২৫ জন কর্মকর্তাও বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, যুগ্ম সচিব থেকে অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতিতে প্রশাসন ক্যাডারের পাশাপাশি অন্যান্য ক্যাডার থেকেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেওয়া হবে। পাশাপাশি যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও আগে পদোন্নতিবঞ্চিত বিভিন্ন ব্যাচের কিছু কর্মকর্তাকেও পদোন্নতির জন্য বিবেচনা করা হতে পারে। তবে যাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা, আর্থিক অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে, তাঁরা পদোন্নতি নাও পেতে পারেন।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫