নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রায় দুই বছর পর আজ মঙ্গলবার স্বাভাবিক রূপে ফিরছে দেশের সব শিক্ষাঙ্গন। করোনা মহামারির কারণে দীর্ঘ বন্ধের পর প্রাক্-প্রাথমিক ছাড়া সব পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললেও এত দিন সীমিত পরিসরে চলছিল শ্রেণি কার্যক্রম। তবে আজ থেকে প্রাক্-প্রাথমিক খুলছে, স্বাভাবিক সময়ের মতোই শতভাগ ক্লাস ও পরীক্ষা হবে সব ধরনের প্রতিষ্ঠানে।
১৫ মার্চ (আজ) থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সব বিষয়ে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান শুরু হবে—গত শনিবার এমন ঘোষণা দিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। এত দিন পুরোদমে ক্লাস শুরুর ক্ষেত্রে প্রধান বাধা ছিল ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী সব শিক্ষার্থীকে দুই ডোজ টিকার আওতায় আনা। ইতিমধ্যেই এই বয়সের ৯৮ শতাংশ শিক্ষার্থীই টিকার আওতায় চলে এসেছে। তাই পুরোদমে ক্লাস শুরুর ক্ষেত্রে তেমন বাধা থাকছে না।
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) সূত্র অনুযায়ী, সারা দেশে ১২ থেকে ১৭ বছরের মধ্যে ১ কোটি ৩৯ লাখ ৬৩ হাজার ৯৫ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। ৯ মার্চের তথ্যানুযায়ী, তাদের মধ্যে ১ কোটি ১০ লাখ ৬৯ হাজার ৫০ জনকে দ্বিতীয় ডোজের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে। আর প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ১ কোটি ৩৬ লাখ ২০ হাজার ৮০৩ জনকে। অর্থাৎ প্রায় ৯৮ শতাংশ শিক্ষার্থী প্রথম ডোজ আর ৮০ শতাংশ দ্বিতীয় ডোজের টিকা পেয়েছে। তবে গত পাঁচ দিনে এই সংখ্যা আরও বেড়েছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়া করোনা সংক্রমণ হারও অনেকাংশে কমে গেছে। তাই এখন পুরোদমে ক্লাস শুরু করতে আর সমস্যা নেই।
করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় গত ২২ ফেব্রুয়ারি মাধ্যমিক পর্যায়ের স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ে সরাসরি ক্লাস চালু করা হয়। এরপর ২ মার্চ সীমিত আকারে প্রাথমিক স্তরে পাঠদান শুরু হয়। তবে গত সপ্তাহে প্রাথমিক ও প্রাক্-প্রাথমিক পর্যায়ের শ্রেণি কার্যক্রমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এ ব্যাপারে মন্ত্রণালয়ের সচিব আমিনুল ইসলাম খান জানান, প্রাথমিক স্তরে পুরোদমে ক্লাস চলছে। শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে ৬ দিনই স্কুলে যাচ্ছে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য প্রাক্-প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের সশরীরে ক্লাস উন্মুক্ত করতে সময় নেওয়া হয়েছে। ১৫ মার্চ থেকেই তাদের সশরীরে ক্লাস নেওয়া হবে।
তবে এত দিনের বন্ধে শিক্ষার্থীদের যে ক্ষতি হয়েছে, তা পুষিয়ে নিতে এবার রোজার ছুটি কমানো হয়েছে। অন্য বছর প্রথম রোজা থেকেই স্কুল বন্ধ করে দেওয়া হতো। কিন্তু এ বছর ২০ রোজা পর্যন্ত শিক্ষা কার্যক্রম চলবে।
প্রায় দুই বছর পর আজ মঙ্গলবার স্বাভাবিক রূপে ফিরছে দেশের সব শিক্ষাঙ্গন। করোনা মহামারির কারণে দীর্ঘ বন্ধের পর প্রাক্-প্রাথমিক ছাড়া সব পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললেও এত দিন সীমিত পরিসরে চলছিল শ্রেণি কার্যক্রম। তবে আজ থেকে প্রাক্-প্রাথমিক খুলছে, স্বাভাবিক সময়ের মতোই শতভাগ ক্লাস ও পরীক্ষা হবে সব ধরনের প্রতিষ্ঠানে।
১৫ মার্চ (আজ) থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সব বিষয়ে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান শুরু হবে—গত শনিবার এমন ঘোষণা দিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। এত দিন পুরোদমে ক্লাস শুরুর ক্ষেত্রে প্রধান বাধা ছিল ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী সব শিক্ষার্থীকে দুই ডোজ টিকার আওতায় আনা। ইতিমধ্যেই এই বয়সের ৯৮ শতাংশ শিক্ষার্থীই টিকার আওতায় চলে এসেছে। তাই পুরোদমে ক্লাস শুরুর ক্ষেত্রে তেমন বাধা থাকছে না।
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) সূত্র অনুযায়ী, সারা দেশে ১২ থেকে ১৭ বছরের মধ্যে ১ কোটি ৩৯ লাখ ৬৩ হাজার ৯৫ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। ৯ মার্চের তথ্যানুযায়ী, তাদের মধ্যে ১ কোটি ১০ লাখ ৬৯ হাজার ৫০ জনকে দ্বিতীয় ডোজের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে। আর প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ১ কোটি ৩৬ লাখ ২০ হাজার ৮০৩ জনকে। অর্থাৎ প্রায় ৯৮ শতাংশ শিক্ষার্থী প্রথম ডোজ আর ৮০ শতাংশ দ্বিতীয় ডোজের টিকা পেয়েছে। তবে গত পাঁচ দিনে এই সংখ্যা আরও বেড়েছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়া করোনা সংক্রমণ হারও অনেকাংশে কমে গেছে। তাই এখন পুরোদমে ক্লাস শুরু করতে আর সমস্যা নেই।
করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় গত ২২ ফেব্রুয়ারি মাধ্যমিক পর্যায়ের স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ে সরাসরি ক্লাস চালু করা হয়। এরপর ২ মার্চ সীমিত আকারে প্রাথমিক স্তরে পাঠদান শুরু হয়। তবে গত সপ্তাহে প্রাথমিক ও প্রাক্-প্রাথমিক পর্যায়ের শ্রেণি কার্যক্রমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এ ব্যাপারে মন্ত্রণালয়ের সচিব আমিনুল ইসলাম খান জানান, প্রাথমিক স্তরে পুরোদমে ক্লাস চলছে। শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে ৬ দিনই স্কুলে যাচ্ছে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য প্রাক্-প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের সশরীরে ক্লাস উন্মুক্ত করতে সময় নেওয়া হয়েছে। ১৫ মার্চ থেকেই তাদের সশরীরে ক্লাস নেওয়া হবে।
তবে এত দিনের বন্ধে শিক্ষার্থীদের যে ক্ষতি হয়েছে, তা পুষিয়ে নিতে এবার রোজার ছুটি কমানো হয়েছে। অন্য বছর প্রথম রোজা থেকেই স্কুল বন্ধ করে দেওয়া হতো। কিন্তু এ বছর ২০ রোজা পর্যন্ত শিক্ষা কার্যক্রম চলবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪